গাজীপুর প্রতিনিধি
পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সরকার সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণের পর গাজীপুরে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়। মহানগরীর কোনাবাড়ী, জরুনসহ বিভিন্ন এলাকায় পোশাকশ্রমিকেরা বিক্ষোভ, ভাঙচুর, পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। এ সময় এক নারী পোশাকশ্রমিক নিহত হন। আহত হয়েছেন পাঁচজন পুলিশসহ অন্তত ১৫ জন।
আজ বুধবার সকালে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী, জরুন ও দুপুরে নাওজোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
নিহত শ্রমিক আঞ্জুমান আরা খাতুন (৩০)। তিনি মহানগরীর কোনাবাড়ী জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টস ইউনিট-২-এর সেলাই মেশিন অপারেটর পদে চাকরি করতেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুর থানার চরগিরিশ এলাকায়।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ইব্রাহীম খান নারী শ্রমিক নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার সময় হুড়োহুড়িতে ওই নারী শ্রমিক পড়ে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নিলে গেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের স্বামীর বড় বোন আরজিনা খাতুন বলেন, নিহতের স্বামী জামাল হোসেনের বাড়ি একই গ্রামে। তাঁরা কোনাবাড়ীতে ভাড়ায় বসবাস করেন। স্বামী জামাল হোসেনও কোনাবাড়ীর পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বড় ছেলে আরিফ (৭) স্থানীয় স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে এবং মেয়ে জয়া দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ অক্টোবর থেকে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা ন্যূনতম বেতন ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। ৭ নভেম্বর ন্যূনতম বেতন সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
কিন্তু গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ও কাশিমপুর থানার জরুনসহ বিভিন্ন এলাকার শ্রমিকেরা ঘোষিত বর্ধিত বেতন প্রত্যাখ্যান করে আজ বুধবার সকাল ৯টার থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় শ্রমিকেরা বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টিসহ ভাঙচুরের চেষ্টা করেন। তখন শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশের ছোড়া টিয়ারশেল ও রাবার বুলেটের আঘাতে অন্তত ১০ জন শ্রমিক আহত হন। এ সময় আহত এক নারী শ্রমিক চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতোলে মৃত্যুবরণ করে।
শিল্প পুলিশ-২ গাজীপুরের পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, ‘সকালবেলায় কোনাবাড়ী ও জরুন এলাকায় শ্রমিকেরা আন্দোলন শুরু করলে প্রথমে তাদের কাজে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তারা অনুরোধ না শুনে সড়ক অবরোধ ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরে পুলিশ রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় আহত হয়ে এক শ্রমিক মারা যান।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে গাজীপুর শিল্প এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
তবে বিকেল থেকে ফের আন্দোলনে নামেন শ্রমিকেরা। বিকেলে আন্দোলনরত শ্রমিকেরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মহানগরীর নাওজোড় এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রাখেন। পুলিশ মহাসড়ক থেকে সরাতে গেলে শ্রমিকেরা ইটপাটকেল ছোড়েন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শ্রমিকেরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের নাওজোড় এলাকায়ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ বেধে যায়। পরে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় আশিকুল, বিপুলসহ পাঁচজন পুলিশ সদস্য আহত হন। আহত পুলিশ সদস্যদের গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি, র্যাবের সমন্বয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে শ্রমিকেরা পিছু হটেন।
মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ইব্রাহীম খান বলেন, ‘বিকেলে এপিসি কারের ভেতর রক্ষিত একটি সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণে এপিসি কারের ভেতর থাকা ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত অবস্থায় পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এদের মধ্যে গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য প্রবীর (৩০), ফুয়াদ (২৮) ও খোরশেদকে (৩০) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশিকুল (২৭) ও বিপুলকে (২৪) হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে ফুয়াদের অবস্থায় বেশি গুরুতর। তার ডান হাতে আঙুলে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।’
পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সরকার সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণের পর গাজীপুরে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হয়। মহানগরীর কোনাবাড়ী, জরুনসহ বিভিন্ন এলাকায় পোশাকশ্রমিকেরা বিক্ষোভ, ভাঙচুর, পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। এ সময় এক নারী পোশাকশ্রমিক নিহত হন। আহত হয়েছেন পাঁচজন পুলিশসহ অন্তত ১৫ জন।
আজ বুধবার সকালে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী, জরুন ও দুপুরে নাওজোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
নিহত শ্রমিক আঞ্জুমান আরা খাতুন (৩০)। তিনি মহানগরীর কোনাবাড়ী জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টস ইউনিট-২-এর সেলাই মেশিন অপারেটর পদে চাকরি করতেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুর থানার চরগিরিশ এলাকায়।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ইব্রাহীম খান নারী শ্রমিক নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার সময় হুড়োহুড়িতে ওই নারী শ্রমিক পড়ে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নিলে গেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের স্বামীর বড় বোন আরজিনা খাতুন বলেন, নিহতের স্বামী জামাল হোসেনের বাড়ি একই গ্রামে। তাঁরা কোনাবাড়ীতে ভাড়ায় বসবাস করেন। স্বামী জামাল হোসেনও কোনাবাড়ীর পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। বড় ছেলে আরিফ (৭) স্থানীয় স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে এবং মেয়ে জয়া দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ অক্টোবর থেকে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা ন্যূনতম বেতন ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। ৭ নভেম্বর ন্যূনতম বেতন সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
কিন্তু গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী ও কাশিমপুর থানার জরুনসহ বিভিন্ন এলাকার শ্রমিকেরা ঘোষিত বর্ধিত বেতন প্রত্যাখ্যান করে আজ বুধবার সকাল ৯টার থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় শ্রমিকেরা বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ সৃষ্টিসহ ভাঙচুরের চেষ্টা করেন। তখন শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশের ছোড়া টিয়ারশেল ও রাবার বুলেটের আঘাতে অন্তত ১০ জন শ্রমিক আহত হন। এ সময় আহত এক নারী শ্রমিক চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতোলে মৃত্যুবরণ করে।
শিল্প পুলিশ-২ গাজীপুরের পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, ‘সকালবেলায় কোনাবাড়ী ও জরুন এলাকায় শ্রমিকেরা আন্দোলন শুরু করলে প্রথমে তাদের কাজে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তারা অনুরোধ না শুনে সড়ক অবরোধ ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরে পুলিশ রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় আহত হয়ে এক শ্রমিক মারা যান।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে গাজীপুর শিল্প এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
তবে বিকেল থেকে ফের আন্দোলনে নামেন শ্রমিকেরা। বিকেলে আন্দোলনরত শ্রমিকেরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মহানগরীর নাওজোড় এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে রাখেন। পুলিশ মহাসড়ক থেকে সরাতে গেলে শ্রমিকেরা ইটপাটকেল ছোড়েন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শ্রমিকেরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের নাওজোড় এলাকায়ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ বেধে যায়। পরে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় আশিকুল, বিপুলসহ পাঁচজন পুলিশ সদস্য আহত হন। আহত পুলিশ সদস্যদের গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি, র্যাবের সমন্বয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে শ্রমিকেরা পিছু হটেন।
মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) ইব্রাহীম খান বলেন, ‘বিকেলে এপিসি কারের ভেতর রক্ষিত একটি সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণে এপিসি কারের ভেতর থাকা ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহত অবস্থায় পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এদের মধ্যে গুরুতর আহত পুলিশ সদস্য প্রবীর (৩০), ফুয়াদ (২৮) ও খোরশেদকে (৩০) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশিকুল (২৭) ও বিপুলকে (২৪) হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে ফুয়াদের অবস্থায় বেশি গুরুতর। তার ডান হাতে আঙুলে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।’
পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, গত বুধবার দুপুরে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে ওই শিশুকে মোবাইল ফোনে কার্টুন দেখানোর প্রলোভন দেখান সাগর মিয়া (২৭)। পরে কৌশলে তাকে ডেমরার করিম কলোনির এক পরিত্যক্ত ভবনে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন।
৭ মিনিট আগেপূর্ব সুন্দরবনে ঘুরতে এসে কচিখালী ডিমের চরসংলগ্ন সমুদ্রে গোসলে নেমে মাহিত আব্দুল্লাহ (১৬) নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া, শিক্ষকদের মারধরের হুমকি এবং বহিরাগত ও অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে শহীদ মিনারে আমরণ অনশনে বসেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান। তাঁর সঙ্গে বসেন শিক্ষকেরাও। আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসের শহীদ মিনারে ব্যানার টানিয়ে অনশনে বসেন
২৪ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ইনানী বেওয়াচ হোটেলের সম্মেলনকক্ষে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫ নিয়ে পরামর্শক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১ ঘণ্টা আগে