উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর তুরাগে স্বামীর এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন স্ত্রী লতিফা আক্তার (২৮)। মৃত্যুর আগে বলে গেছেন, ‘বাসায় আমার এক প্রতিবন্ধী ছেলে রয়েছে। আপনারা উদ্ধার করেন। না হলে তাকেও মেরে ফেলবে।’
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সন্ধ্যার পর তুরাগের দিয়াবাড়ি বউবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ছুরিকাঘাতে আহত অবস্থায় আশপাশের লোকজনের সহযোগিতায় মেট্রোরেলের ১ ও ২ নং ব্রিজের ঢাল থেকে পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে প্রথমে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই নারী হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার তারাবুনিয়া গ্রামের ইমন শিকদারের মেয়ে এবং রাজাবাড়ী জেলার কাউখালী উপজেলার বালুখালী গ্রামের হেলাল উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলামের স্ত্রী।
পুলিশের সহযোগিতায় ওই নারীকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা সাহেন শাহ নামের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী দিয়াবাড়ির বউবাজারে ঘুরতে এসেছিলেন। সন্ধ্যার দিকে বউবাজারের পাশের খালি মাঠে ওই গৃহবধূকে নিয়ে গিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করতে থাকেন। ওই সময় প্রাণের ভয়ে ওই নারী দৌড়ে মেট্রোরেল স্টেশনের পাশে গিয়ে পড়ে যান। পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশের সহযোগিতায় ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়।
ভুক্তভোগী ওই নারী লতিফা আক্তার মৃত্যুর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামী মাদকাসক্ত ও জুয়া খেলত। তাই সংসার ঠিকমতো চালাতে পারত না। এই কারণে আমি তাঁর সঙ্গে থাকি না। আমাকে আমার ভাই টাকা পয়সা দিয়ে চালায়। তাঁর সঙ্গে না থাকার কারণেই সে আমাকে মেরে ফেলার জন্য ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে গেছে। বাসায় আমার এক প্রতিবন্ধী ছেলে রয়েছে। আপনারা উদ্ধার করেন। না হলে তাকেও মেরে ফেলবে।’
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় ও নার্সরা বলেন, ওই নারীর হাত-পা, বুক, পেট, পিঠ, গলাসহ বিভিন্ন জায়গায় অর্ধশতাধিক ছুরিকাঘাত ছিল।
তুরাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নিকটস্থ হাসপাতালে ও পরে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। তাঁর সারা শরীরে ছুরিকাঘাত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ছুরিকাঘাতের পর ভুক্তভোগীর স্বামী ওই গৃহবধূর মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে গেছে। তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
রাজধানীর তুরাগে স্বামীর এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন স্ত্রী লতিফা আক্তার (২৮)। মৃত্যুর আগে বলে গেছেন, ‘বাসায় আমার এক প্রতিবন্ধী ছেলে রয়েছে। আপনারা উদ্ধার করেন। না হলে তাকেও মেরে ফেলবে।’
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সন্ধ্যার পর তুরাগের দিয়াবাড়ি বউবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ছুরিকাঘাতে আহত অবস্থায় আশপাশের লোকজনের সহযোগিতায় মেট্রোরেলের ১ ও ২ নং ব্রিজের ঢাল থেকে পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে প্রথমে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই নারী হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার তারাবুনিয়া গ্রামের ইমন শিকদারের মেয়ে এবং রাজাবাড়ী জেলার কাউখালী উপজেলার বালুখালী গ্রামের হেলাল উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলামের স্ত্রী।
পুলিশের সহযোগিতায় ওই নারীকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা সাহেন শাহ নামের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী দিয়াবাড়ির বউবাজারে ঘুরতে এসেছিলেন। সন্ধ্যার দিকে বউবাজারের পাশের খালি মাঠে ওই গৃহবধূকে নিয়ে গিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করতে থাকেন। ওই সময় প্রাণের ভয়ে ওই নারী দৌড়ে মেট্রোরেল স্টেশনের পাশে গিয়ে পড়ে যান। পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশের সহযোগিতায় ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়।
ভুক্তভোগী ওই নারী লতিফা আক্তার মৃত্যুর আগে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বামী মাদকাসক্ত ও জুয়া খেলত। তাই সংসার ঠিকমতো চালাতে পারত না। এই কারণে আমি তাঁর সঙ্গে থাকি না। আমাকে আমার ভাই টাকা পয়সা দিয়ে চালায়। তাঁর সঙ্গে না থাকার কারণেই সে আমাকে মেরে ফেলার জন্য ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে গেছে। বাসায় আমার এক প্রতিবন্ধী ছেলে রয়েছে। আপনারা উদ্ধার করেন। না হলে তাকেও মেরে ফেলবে।’
উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় ও নার্সরা বলেন, ওই নারীর হাত-পা, বুক, পেট, পিঠ, গলাসহ বিভিন্ন জায়গায় অর্ধশতাধিক ছুরিকাঘাত ছিল।
তুরাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নিকটস্থ হাসপাতালে ও পরে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। তাঁর সারা শরীরে ছুরিকাঘাত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ছুরিকাঘাতের পর ভুক্তভোগীর স্বামী ওই গৃহবধূর মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে গেছে। তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
মাগুরার মহম্মদপুরে কমিরুল মোল্যা (৩০) নামের এক যুবককে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আহমদাবাদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে আর্থিক বিরোধের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রতনপুরে আজ সোমবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
১৬ মিনিট আগে‘মব আমরা কঠোর হস্তে দমনের চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে, এতে আমাদের বাহিনীর কেউ দায়ী থাকলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা এটা করছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৯ মিনিট আগে