আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ২৪ জুলাই ঘোষণা করেছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এই ঘোষণা অপ্রত্যাশিত মনে হলেও এটি তাঁর বেশ কয়েক মাসের সুচিন্তিত একটি সিদ্ধান্ত এবং এর পেছনে রয়েছে সুনির্দিষ্ট কিছু কারণ।
ফ্রান্স ঐতিহাসিকভাবে মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায় ও স্থায়ী শান্তির পক্ষে। মাখোঁ নিজেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের পোস্টে এই অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সংগত ও টেকসই শান্তির প্রতি ফ্রান্সের ঐতিহাসিক অঙ্গীকারের ধারাবাহিকতায় আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। শান্তি সম্ভব।’
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ফ্রান্স এই দীর্ঘদিনের প্রতিশ্রুতির প্রতি তাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে। জি৭ দেশগুলোর মধ্যে ফ্রান্সই প্রথম ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেবে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। পাশাপাশি ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্ত জি৭-এর অন্যান্য দেশকেও একই পথে হাঁটতে উৎসাহিত করতে পারে। এর আগে আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, স্পেনসহ ১৪৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
গাজায় চলমান ব্যাপক মানবিক সংকট এবং ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা হামলা প্যারিসে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বাড়িয়ে তুলেছে। গত এপ্রিলে মিসরের গাজা সীমান্তের কাছে ত্রাণকর্মী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে মাখোঁর আলাপ তাঁকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। ফরাসি কূটনীতিকেরা মনে করেন, এ মুহূর্তে ফিলিস্তিন ইস্যুতে নতুন গতি তৈরি করার এবং কূটনৈতিকভাবে এই সমস্যা সমাধানের একটি সুযোগ এসেছে। তাঁরা বলছেন, তাঁরা সেই ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নিচ্ছেন, যাঁরা ‘সংলাপ এবং শান্তি’ বেছে নিয়েছেন, যাঁরা হামাসের মতো যুদ্ধ ও সন্ত্রাসবাদ বেছে নেননি। এর মাধ্যমে ফরাসিরা বিশ্বাসযোগ্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) গঠনেও সহায়তা করতে চান।
মাখোঁর এই সিদ্ধান্তের পেছনে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতিও কাজ করেছে। গত ১০ জুন আব্বাস হামাসের সন্ত্রাসী হামলার (২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের) নিন্দা জানান। তিনি হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের আহ্বানও জানান এবং তাঁর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন।
আব্বাসের এই প্রতিশ্রুতি মাখোঁর সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে এবং ফ্রান্স মনে করে, তাদের এই পদক্ষেপ একটি সংস্কার করা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে (পিএ) আরও শক্তিশালী ও বিশ্বাসযোগ্য করতে সাহায্য করবে।
যদিও ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশ এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করেছে। তবে ফ্রান্স এই প্রতিক্রিয়াগুলো বিবেচনায় নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এই পদক্ষেপকে ‘সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা’ এবং ইসরায়েলের অস্তিত্বের জন্য হুমকি বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এটিকে ‘বেপরোয়া’ বলে মন্তব্য করেছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য এই বিষয়ে কিছুটা শিথিল মনোভাব দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মাঁখো যা বলেন, তাতে বেশি কিছু যায় আসে না।’
ফরাসি কূটনীতিকেরা মনে করছেন, এই পদক্ষেপ ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়াতে পারে। ফরাসি থিংকট্যাংক ইনস্টিটিউট মন্টেইনের মিশেল ডুকলোস মনে করেন, ‘মাঁখো বরাবরই ফরাসি ঐতিহ্য অনুসারে আরবপন্থী কূটনীতি অনুসরণ করেন। এই স্বীকৃতি দিয়ে তিনি জি৭-এর অন্যদের পাশে পেতে চান, সৌদি আরবের সহায়তা অর্জনের চেষ্টা করছেন, যাতে হামাসকে নিরস্ত্র করে পুনর্গঠিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সমর্থন দেওয়া যায়, যা পিএ-কে বিশ্বাসযোগ্য করতে সাহায্য করবে।’
সামগ্রিকভাবে, মাখোঁর এই সিদ্ধান্ত ফ্রান্সের দীর্ঘদিনের কূটনৈতিক ঐতিহ্য, গাজার ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সংস্কারের প্রতিশ্রুতি এবং মধ্যপ্রাচ্যে একটি নতুন কূটনৈতিক গতি তৈরির আকাঙ্ক্ষার ফল। এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে চাপ আরও জোরালো করবে বলেও আশা করা হচ্ছে। তবে সবকিছুর পরেও প্রশ্ন থেকে যায়, গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন কি বন্ধ হবে? আগামী ২৮ জুলাই ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যঁ-নোয়েল বারো নিউইয়র্কে ফ্রান্স-সৌদি সম্মেলনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন। তখনো হয়তো গাজায় হামলা চালাবে ইসরায়েল।
দা ইকোনমিস্ট থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ২৪ জুলাই ঘোষণা করেছেন, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। এই ঘোষণা অপ্রত্যাশিত মনে হলেও এটি তাঁর বেশ কয়েক মাসের সুচিন্তিত একটি সিদ্ধান্ত এবং এর পেছনে রয়েছে সুনির্দিষ্ট কিছু কারণ।
ফ্রান্স ঐতিহাসিকভাবে মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায় ও স্থায়ী শান্তির পক্ষে। মাখোঁ নিজেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের পোস্টে এই অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে ন্যায়সংগত ও টেকসই শান্তির প্রতি ফ্রান্সের ঐতিহাসিক অঙ্গীকারের ধারাবাহিকতায় আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফ্রান্স ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। শান্তি সম্ভব।’
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ফ্রান্স এই দীর্ঘদিনের প্রতিশ্রুতির প্রতি তাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে। জি৭ দেশগুলোর মধ্যে ফ্রান্সই প্রথম ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেবে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। পাশাপাশি ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্ত জি৭-এর অন্যান্য দেশকেও একই পথে হাঁটতে উৎসাহিত করতে পারে। এর আগে আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, স্পেনসহ ১৪৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
গাজায় চলমান ব্যাপক মানবিক সংকট এবং ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা হামলা প্যারিসে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বাড়িয়ে তুলেছে। গত এপ্রিলে মিসরের গাজা সীমান্তের কাছে ত্রাণকর্মী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে মাখোঁর আলাপ তাঁকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। ফরাসি কূটনীতিকেরা মনে করেন, এ মুহূর্তে ফিলিস্তিন ইস্যুতে নতুন গতি তৈরি করার এবং কূটনৈতিকভাবে এই সমস্যা সমাধানের একটি সুযোগ এসেছে। তাঁরা বলছেন, তাঁরা সেই ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নিচ্ছেন, যাঁরা ‘সংলাপ এবং শান্তি’ বেছে নিয়েছেন, যাঁরা হামাসের মতো যুদ্ধ ও সন্ত্রাসবাদ বেছে নেননি। এর মাধ্যমে ফরাসিরা বিশ্বাসযোগ্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) গঠনেও সহায়তা করতে চান।
মাখোঁর এই সিদ্ধান্তের পেছনে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতিও কাজ করেছে। গত ১০ জুন আব্বাস হামাসের সন্ত্রাসী হামলার (২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের) নিন্দা জানান। তিনি হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের আহ্বানও জানান এবং তাঁর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন।
আব্বাসের এই প্রতিশ্রুতি মাখোঁর সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে এবং ফ্রান্স মনে করে, তাদের এই পদক্ষেপ একটি সংস্কার করা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে (পিএ) আরও শক্তিশালী ও বিশ্বাসযোগ্য করতে সাহায্য করবে।
যদিও ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশ এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা করেছে। তবে ফ্রান্স এই প্রতিক্রিয়াগুলো বিবেচনায় নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এই পদক্ষেপকে ‘সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা’ এবং ইসরায়েলের অস্তিত্বের জন্য হুমকি বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এটিকে ‘বেপরোয়া’ বলে মন্তব্য করেছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য এই বিষয়ে কিছুটা শিথিল মনোভাব দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মাঁখো যা বলেন, তাতে বেশি কিছু যায় আসে না।’
ফরাসি কূটনীতিকেরা মনে করছেন, এই পদক্ষেপ ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়াতে পারে। ফরাসি থিংকট্যাংক ইনস্টিটিউট মন্টেইনের মিশেল ডুকলোস মনে করেন, ‘মাঁখো বরাবরই ফরাসি ঐতিহ্য অনুসারে আরবপন্থী কূটনীতি অনুসরণ করেন। এই স্বীকৃতি দিয়ে তিনি জি৭-এর অন্যদের পাশে পেতে চান, সৌদি আরবের সহায়তা অর্জনের চেষ্টা করছেন, যাতে হামাসকে নিরস্ত্র করে পুনর্গঠিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সমর্থন দেওয়া যায়, যা পিএ-কে বিশ্বাসযোগ্য করতে সাহায্য করবে।’
সামগ্রিকভাবে, মাখোঁর এই সিদ্ধান্ত ফ্রান্সের দীর্ঘদিনের কূটনৈতিক ঐতিহ্য, গাজার ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সংস্কারের প্রতিশ্রুতি এবং মধ্যপ্রাচ্যে একটি নতুন কূটনৈতিক গতি তৈরির আকাঙ্ক্ষার ফল। এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে চাপ আরও জোরালো করবে বলেও আশা করা হচ্ছে। তবে সবকিছুর পরেও প্রশ্ন থেকে যায়, গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন কি বন্ধ হবে? আগামী ২৮ জুলাই ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যঁ-নোয়েল বারো নিউইয়র্কে ফ্রান্স-সৌদি সম্মেলনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন। তখনো হয়তো গাজায় হামলা চালাবে ইসরায়েল।
দা ইকোনমিস্ট থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
লাদাখ অ্যাপেক্স বডির সমন্বয়ক জিগমাত পালজোর আল-জাজিরাকে বলেন, ‘আজ লাদাখের ইতিহাসের রক্তাক্ত দিন। আমাদের তরুণদের হত্যা করা হয়েছে—যাঁরা সাধারণ মানুষ, শুধু অনশনের দাবিকে সমর্থন জানাতে রাস্তায় নেমেছিলেন।’ তিনি আরও বলেন, পাঁচ বছর ধরে সরকারের ভুয়া প্রতিশ্রুতিতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল।
২ দিন আগেনেপালের শুরুটা হয়েছিল ভক্তপুর শহরে এক রাজনীতিবিদের মেয়ের বিয়েকে কেন্দ্র করে। সে সময় খবর ছড়ায়—ভিআইপি অতিথিদের জন্য শহরের প্রধান সড়ক ঘণ্টার পর ঘণ্টা বন্ধ ছিল এবং এতে বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়।
২ দিন আগেজাতিসংঘের মঞ্চে ফিলিস্তিনকে স্বাধীনতা রাষ্ট্র হিসেবে ব্রিটেন ও ফ্রান্সের স্বীকৃতি শতবর্ষী ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব মুহূর্ত। তবে এটি এক ধরনের কূটনৈতিক ঝুঁকিও। কারণ, বড় ইউরোপীয় শক্তিগুলো মনে করছে—সংঘাত এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তাদের এমন নজিরবিহীন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হতে হচ্ছে।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রে ৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জায়নবাদী বয়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়। এই বয়ান এবং তা দিয়ে জনমত তৈরিতে ভূমিকা রাখছে লবিস্ট, খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারকেরা এবং প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমগুলো। ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা শুরুর আগপর্যন্ত এ বয়ানকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়নি।
৩ দিন আগে