তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস কার্ড এবার থেকে অনলাইনেই রিচার্জ করতে পারবে যাত্রীরা। তারা ঘরে বসেই র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে সহজে রিচার্জ করতে পারবে। ফলে যাত্রীদের আর স্টেশনে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে রিচার্জ করার ধকল পোহাতে হবে না।
সমন্বিত ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করা এবং ভাড়া আদায় সহজ করার লক্ষ্যে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) স্মার্ট কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ চালু করেছে। এবার সংস্থাটি এই কার্ড অনলাইনে রিচার্জ করার ব্যবস্থার কাজ করছে। এমআরটি পাসেও এই সুবিধা থাকবে। মেট্রোরেলে বর্তমানে দুই ধরনের স্থায়ী কার্ড আছে—র্যাপিড পাস এবং এমআরটি পাস।
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট থেকে কার্ড রিচার্জ করার প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে এভিএম (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) বসানোর কাজও শুরু হয়েছে। ডিটিসিএর কর্মকর্তারা স্টেশন পরিদর্শন করছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (অক্টোবর) মাঝামাঝি র্যাপিড পাসে অনলাইনে রিচার্জ চালু হতে পারে।
র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস—উভয় কার্ডেই অনলাইনে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে। যেকোনো ব্যাংক কার্ড, নগদ, বিকাশ, রকেটসহ সব মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে টাকা ভরা যাবে। ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও রিচার্জের সুযোগ থাকবে।
সূত্র জানায়, অনলাইনে রিচার্জ করার জন্য যাত্রীর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা থাকতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করা না থাকলে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন শেষে ওয়েবসাইটের রিচার্জ অপশনে গিয়ে টাকা দেওয়ার মাধ্যম বেছে নিয়ে টাকার পরিমাণ দিতে হবে। সফল হলে অনলাইনে মেসেজ আসবে। এরপর যেকোনো মেট্রো স্টেশনে গিয়ে এভিএম মেশিনে রেজিস্ট্রিকৃত র্যাপিড বা এমআরটি পাস কার্ড ট্যাপ করলে রিচার্জের টাকা কার্ডে যুক্ত হবে।
ডিটিসিএ জানায়, শুরুতে মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশনের প্রতিটিতে চারটি করে এভিএম বসানো হবে। ভবিষ্যতে এনএফসি (নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন) সাপোর্ট করা মোবাইল ফোন থেকেও সরাসরি টিকিট কেনা এবং রিচার্জ করার ব্যবস্থা চালু করা হবে। তখন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসেই রিচার্জ ও মেট্রোর টিকিট কাটা যাবে।
ডিটিসিএর কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে প্রায় ১৬ লাখ গ্রাহক র্যাপিড ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছে। এর মধ্যে আগে প্রায় ৬০ হাজার কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল। ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আরও ৫ হাজার গ্রাহক ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে।
কবে থেকে অনলাইনে রিচার্জ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হবে, জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতুবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, আগামী এক মাসের মধ্যেই এটা চালু হয়ে যাবে, তার আগেও হতে পারে।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ মো. হাদিউজ্জামান বলেন, মেট্রোর র্যাপিড ও এমআরটি পাস অনলাইনে রিচার্জের সুযোগ চালু প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। শুরু থেকে এ সুবিধা থাকলে যাত্রীরা আরও সহজে মেট্রো ব্যবহার করতে পারত। অনলাইনে পেমেন্টের ক্ষেত্রে যেন অপ্রয়োজনীয় জটিলতা বা প্রযুক্তিগত সমস্যা না হয়, সে বিষয়েও নজর দিতে হবে। না হলে যাত্রীদের হয়রানির আশঙ্কা থেকে যাবে।
মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস কার্ড এবার থেকে অনলাইনেই রিচার্জ করতে পারবে যাত্রীরা। তারা ঘরে বসেই র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে সহজে রিচার্জ করতে পারবে। ফলে যাত্রীদের আর স্টেশনে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে রিচার্জ করার ধকল পোহাতে হবে না।
সমন্বিত ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করা এবং ভাড়া আদায় সহজ করার লক্ষ্যে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) স্মার্ট কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ চালু করেছে। এবার সংস্থাটি এই কার্ড অনলাইনে রিচার্জ করার ব্যবস্থার কাজ করছে। এমআরটি পাসেও এই সুবিধা থাকবে। মেট্রোরেলে বর্তমানে দুই ধরনের স্থায়ী কার্ড আছে—র্যাপিড পাস এবং এমআরটি পাস।
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট থেকে কার্ড রিচার্জ করার প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে এভিএম (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) বসানোর কাজও শুরু হয়েছে। ডিটিসিএর কর্মকর্তারা স্টেশন পরিদর্শন করছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (অক্টোবর) মাঝামাঝি র্যাপিড পাসে অনলাইনে রিচার্জ চালু হতে পারে।
র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস—উভয় কার্ডেই অনলাইনে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে। যেকোনো ব্যাংক কার্ড, নগদ, বিকাশ, রকেটসহ সব মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে টাকা ভরা যাবে। ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও রিচার্জের সুযোগ থাকবে।
সূত্র জানায়, অনলাইনে রিচার্জ করার জন্য যাত্রীর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা থাকতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করা না থাকলে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন শেষে ওয়েবসাইটের রিচার্জ অপশনে গিয়ে টাকা দেওয়ার মাধ্যম বেছে নিয়ে টাকার পরিমাণ দিতে হবে। সফল হলে অনলাইনে মেসেজ আসবে। এরপর যেকোনো মেট্রো স্টেশনে গিয়ে এভিএম মেশিনে রেজিস্ট্রিকৃত র্যাপিড বা এমআরটি পাস কার্ড ট্যাপ করলে রিচার্জের টাকা কার্ডে যুক্ত হবে।
ডিটিসিএ জানায়, শুরুতে মেট্রোরেলের ১৬টি স্টেশনের প্রতিটিতে চারটি করে এভিএম বসানো হবে। ভবিষ্যতে এনএফসি (নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন) সাপোর্ট করা মোবাইল ফোন থেকেও সরাসরি টিকিট কেনা এবং রিচার্জ করার ব্যবস্থা চালু করা হবে। তখন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসেই রিচার্জ ও মেট্রোর টিকিট কাটা যাবে।
ডিটিসিএর কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে প্রায় ১৬ লাখ গ্রাহক র্যাপিড ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছে। এর মধ্যে আগে প্রায় ৬০ হাজার কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল। ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আরও ৫ হাজার গ্রাহক ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে।
কবে থেকে অনলাইনে রিচার্জ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হবে, জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতুবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, আগামী এক মাসের মধ্যেই এটা চালু হয়ে যাবে, তার আগেও হতে পারে।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ মো. হাদিউজ্জামান বলেন, মেট্রোর র্যাপিড ও এমআরটি পাস অনলাইনে রিচার্জের সুযোগ চালু প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। শুরু থেকে এ সুবিধা থাকলে যাত্রীরা আরও সহজে মেট্রো ব্যবহার করতে পারত। অনলাইনে পেমেন্টের ক্ষেত্রে যেন অপ্রয়োজনীয় জটিলতা বা প্রযুক্তিগত সমস্যা না হয়, সে বিষয়েও নজর দিতে হবে। না হলে যাত্রীদের হয়রানির আশঙ্কা থেকে যাবে।
শাকসবজি ও ফল সংরক্ষণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব সৌর প্রযুক্তির সহায়তায় ১০০টি ‘ফারমার্স মিনি কোল্ডস্টোরেজ’ স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। চলতি বছরে এগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এক্সিকিউটিভ বিজনেস গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ আহ্বান জানান তিনি...
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকাশ্যে জোর করে এক বৃদ্ধের চুল ও চুলের জট কেটে দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ধরনের আচরণ ‘বেআইনি ও মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ এবং ‘ব্যক্তির মর্যাদার ওপর সরাসরি আঘাত’ বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় শোনা যাচ্ছে, কেউ গিয়ে মূর্তির হাত কিংবা মাথা নষ্ট করছে। আমরা খবর পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা অ্যাড্রেস করছি। কোথাও বিচ্যুতি হলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পূজা ঘিরে এখন পর্যন্ত বড় কোনো আশঙ্কা নেই। তবে তুচ্ছ কারণে ছোটখাটো ঘটনা ঘটছে। এসবকেও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।’
৭ ঘণ্টা আগে