আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হলে নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ঢাবি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।
সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, ফ্যাসিবাদের আমলে অনুষ্ঠিত অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে যেমন জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ২০২৫ সালের ডাকসু নির্বাচনও ঢাবি শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের একটি প্রহসনমূলক ও কলঙ্কিত নির্বাচন হিসেবে ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাবে।
আজ শুক্রবার ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম ও অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
এতে ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনে ‘নজিরবিহীন জালিয়াতি ও অনিয়মের’ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ‘সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরে প্রচারিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে ডাকসু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির যে তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপিত হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে খতিয়ে দেখার দাবি রাখে।
‘কেননা, ওই প্রতিবেদনে যে ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সুনামকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করেছে। এ ছাড়া ডাকসু নির্বাচনে গুরুতর অনিয়মের এই অভিযোগ ঢাবির গৌরবময় ঐতিহ্য এবং মুক্তবুদ্ধির চর্চার কেন্দ্র হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানকে মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’
সাদা দলের নেতারা বলেন, ‘ডাকসু নির্বাচনে যেসব ক্ষেত্রে কারচুপির অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে, সেসব বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনকে অনতিবিলম্বে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে। অভিযোগগুলোকে ভুল প্রমাণ করা সম্পূর্ণভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব। প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইর থেকে মনোনীত সদস্যদের নিয়ে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে। কমিটির রিপোর্টে নির্বাচনে কারচুপি ও জালিয়াতি প্রমাণিত হলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
‘শুধু তা-ই নয়, অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। আর তা না হলে এই নির্বাচনটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে। তাই ঢাবি সাদা দল মনে করেন, ফ্যাসিবাদের আমলে অনুষ্ঠিত অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে যেমন জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ২০২৫ সালের ডাকসু নির্বাচনটিও ঢাবি শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের একটি প্রহসনমূলক ও কলঙ্কিত নির্বাচন হিসেবে ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হলে নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ঢাবি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।
সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, ফ্যাসিবাদের আমলে অনুষ্ঠিত অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে যেমন জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ২০২৫ সালের ডাকসু নির্বাচনও ঢাবি শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের একটি প্রহসনমূলক ও কলঙ্কিত নির্বাচন হিসেবে ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাবে।
আজ শুক্রবার ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম ও অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
এতে ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনে ‘নজিরবিহীন জালিয়াতি ও অনিয়মের’ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ‘সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরে প্রচারিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে ডাকসু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির যে তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপিত হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে খতিয়ে দেখার দাবি রাখে।
‘কেননা, ওই প্রতিবেদনে যে ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সুনামকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করেছে। এ ছাড়া ডাকসু নির্বাচনে গুরুতর অনিয়মের এই অভিযোগ ঢাবির গৌরবময় ঐতিহ্য এবং মুক্তবুদ্ধির চর্চার কেন্দ্র হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানকে মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’
সাদা দলের নেতারা বলেন, ‘ডাকসু নির্বাচনে যেসব ক্ষেত্রে কারচুপির অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে, সেসব বিষয়ে ঢাবি প্রশাসনকে অনতিবিলম্বে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে। অভিযোগগুলোকে ভুল প্রমাণ করা সম্পূর্ণভাবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব। প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইর থেকে মনোনীত সদস্যদের নিয়ে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে। কমিটির রিপোর্টে নির্বাচনে কারচুপি ও জালিয়াতি প্রমাণিত হলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
‘শুধু তা-ই নয়, অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হলে নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। আর তা না হলে এই নির্বাচনটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে। তাই ঢাবি সাদা দল মনে করেন, ফ্যাসিবাদের আমলে অনুষ্ঠিত অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে যেমন জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ২০২৫ সালের ডাকসু নির্বাচনটিও ঢাবি শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের একটি প্রহসনমূলক ও কলঙ্কিত নির্বাচন হিসেবে ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাবে।’
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেআসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা ও অন্যান্য ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষে দেশের সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ ছুটি শুরু হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক ছুটির তালিকা থেকে জানা যায়, বিভিন্ন স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ৯ থেকে ১৪ দিন পর্যন্ত ছুটি থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগেগণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে রায়হান খান জয়লাভ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
২১ ঘণ্টা আগে