রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
আড্ডা
বুড়িগঙ্গার তীরে ছোট কাটরা
আনুমানিক ১৬৬৩ থেকে ১৬৬৪ সালের দিকে হাকিম হাবিবুর রহমান লেনে বড় কাটরার আদলে কিন্তু আকৃতিতে ছোট ইমারতের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৬৭১ সালে। ইমারতটি পরিচিত ছোট কাটরা নামে। শায়েস্তা খাঁর আমলে এটি নির্মিত হয়েছিল সরাইখানা বা প্রশাসনিক কাজে ব্যবহারের জন্য।
কান্তনগরের কান্তজিউ মন্দির
টেরাকোটা শিল্পের অনন্য নিদর্শন দিনাজপুরের মধ্যযুগীয় কান্তজিউ মন্দির। নানা পৌরাণিক কাহিনি পোড়ামাটির অলংকরণে মন্দিরের দেয়ালে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মহারাজা প্রাণনাথ রায় মন্দিরটি শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর স্ত্রী রুক্মিণীকে উৎসর্গ করে নির্মাণ শুরু করেন ১৭০৪ খ্রিষ্টাব্দে।
মৃধার মসজিদ নাকি জিনের মসজিদ!
রাজধানীর লালবাগে খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদের ভেতরে এখনো ফারসি ভাষার যে শিলালিপিটি আছে, তাতে পাওয়া তথ্যমতে, ঢাকার প্রধান বিচারক কাজী ইবাদুল্লাহের আদেশে আতিশখানা এলাকায় হিজরি ১১১৬ সালে খান মোহাম্মদ নির্মাণ করেন এই মসজিদটি।
একাত্তর বছর বয়সী স্টেডিয়াম
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মতিঝিলে এখন যে স্টেডিয়ামটি রয়েছে সেটির বয়স ৭১ বছর। যখন ঢাকা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ছিল, সেই ১৯৫৪ সালে নির্মাণ করা হয় অন্যতম প্রাচীন এই ক্রীড়া স্থাপনা। এর আগে এখানে ছিল ঢাকা ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের মাঠ। শুরুতে এটি ঢাকা স্টেডিয়াম হিসেবেই পরিচিতি পায়।
নাসির আলী মামুন ও পোরট্রেট ফটোগ্রাফি
আইচ্ছা, আমি প্রথম যখন ক্যামেরা হাতে নিলাম তখন কিন্তু আমি ফটোগ্রাফারদের কোন কাজই দেহি নাই। ওই যে, পেপারের মধ্যে কাজ-টাজ দেখতাম, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে দেখতাম, চিত্রালীতে দেখতাম। তারপর মাঝে মইদ্দে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ওই সময়, ব্রিটিশ কাউন্সিলে যে যাই নাই, তাও না। তখন ফটোগ্রাফির কিছু বই-টই দেখছি...।
নওয়াবদের প্রাসাদ আহসান মঞ্জিল
অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জালালপুর পরগনার জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহ বুড়িগঙ্গার কাছে রংমহল নামে একটি প্রমোদভবন তৈরি করেন। পরে তাঁর পুত্র রংমহলটি এক ফরাসি বণিকের কাছে বিক্রি করে দেন।
বছরের শেষ রাত, আনন্দের নামে কি আমরা নির্দয়তার দায় বইব?
বছরের শেষ রাত। আকাশ আলোয় ভরে উঠবে, নতুন বছরের আবাহনে মেতে উঠবে মানুষ। তবে সেই উল্লাসের মাঝে আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি, আমাদের কর্মকাণ্ডে এই পৃথিবীর অন্য বাসিন্দাদের ওপর কী ভয়াবহ প্রভাব পড়ে?
মণি সিংহ
মণি সিংহের নামটিই হয়ে উঠেছিল সংগ্রামের প্রতীক। বিপ্লবের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, মেহনতি মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার মতো বহু মহৎ মানবিক গুণের সমাহার ঘটেছিল তাঁর মধ্যে।
রোম্যাঁ রোলাঁ
রোম্যাঁ রোলাঁ ১৮৬৬ সালের ২৯ জানুয়ারি ফ্রান্সের ক্লিভেন্সি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি ফ্লামেসি কলেজে অধ্যয়ন করেন। পরে তিনি পড়াশোনার জন্য ইতালির রোমে যান। ফিরে এসে সংগীতের ওপর উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার জন্য ভর্তি হন প্যারিসের সবর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সৈয়দ জাহাঙ্গীর
গত শতকের পঞ্চাশের দশকে যে তরুণদের হাতে এ দেশের শিল্পের বড় ধরনের পালাবদল ঘটে, সেই প্রজন্মেরই একজন প্রধান শিল্পী সৈয়দ জাহাঙ্গীর। বাংলাদেশের চিত্রকলায় নদী-নিসর্গের আলো-অন্ধকার নিরীক্ষণ করে আর মানুষের দেহের অন্ধিসন্ধির জ্ঞান আহরণ করে যাঁরা তালিম নিয়েছিলেন গুরুশিল্পী জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসান, সফিউদ্দীন
রিজিয়া রহমান
রিজিয়া রহমান ভীষণভাবে নির্জনতাপ্রিয় লেখক ছিলেন। এক অর্থে নির্জনতাই তাঁর জীবন ও লেখালেখির মূল শক্তি ছিল। তিনি লেখালেখিকে সাংসারিক কাজের ফাঁকে অবসরের কাজ হিসেবে গ্রহণ করেননি। তিনি একজন পূর্ণকালীন লেখক ছিলেন। লেখার প্রতি সৎ ও নিবেদিত থাকার প্রত্যয়ে কলেজের অধ্যাপনার চাকরিও ছেড়ে দিয়েছিলেন।
সোহরাব হোসেন
সোহরাব হোসেন দীর্ঘ আট দশক ধরে নজরুলসংগীতের সাধনায় নিজেকে নিমগ্ন রেখেছিলেন। তাঁর জন্ম ১৯২২ সালের ৯ এপ্রিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার রানাঘাটের আয়েশতলা গ্রামে। খুব ছোটবেলা থেকেই গান শুনতে শুনতে তাঁর ভেতর সংগীতের বীজ অঙ্কুরিত হয়। তিনি যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়েন, তখন একদিন গ্রাম থেকে নৌকায় চড়ে রানাঘাট
মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ
মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ ছিলেন সমাজসংস্কারক। তিনি বহুবিধ জনকল্যাণকর কাজের মধ্যে আজীবন নিজেকে নিযুক্ত রেখেছিলেন। যদিও মেহেরুল্লাহ পেশায় ছিলেন একজন দরজি। জ্ঞান অন্বেষণের প্রবল ইচ্ছাশক্তির কারণে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের পর নিজগৃহ ত্যাগ করেন। এরপর স্বশিক্ষিত হয়ে ওঠেন।
মাজহারুল ইসলাম
মাজহারুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশে আধুনিক স্থাপত্যের জনক ও স্থাপত্যগুরু। তাঁকে বলা হয় বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্থপতি। তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনগরের সুন্দরপুর গ্রামের নানাবাড়িতে।
এখলাসউদ্দিন আহমদ
শিশুসাহিত্যিক ও ছড়াকার হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন এখলাসউদ্দিন আহমদ। কিন্তু পেশাজীবনে তিনি বেছে নিয়েছিলেন সাংবাদিকতাকে। দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন দৈনিক জনকণ্ঠে। জনপ্রিয় কিশোর পত্রিকা মাসিক ‘টাপুর টুপুর’-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকও ছিলেন এই ছড়াকার।
মান্নান হীরা
মান্নান হীরা ছিলেন নাটকের অন্তঃপ্রাণ মানুষ। নাটকের মাধ্যমে তিনি দেশের অবস্থা এবং নিরন্ন মানুষের কান্না তুলে ধরে, তা জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে তিনি দেশের নাট্যজগতের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। অভিনয় করেছেন মঞ্চে ও টেলিভিশনে। একাধারে তিনি ছিলেন একজন অভিনেতা, নাট্যকার...
শ্রীনিবাস রামানুজন
গণিতের এক বিস্ময়ের নাম হলো শ্রীনিবাস রামানুজন। গণিত বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকা সত্ত্বেও তিনি তাঁর গাণিতিক মেধার কারণে পৃথিবীর অন্যতম গণিতবিদের আসন লাভ করেছিলেন। ১৮৮৭ সালের ২২ ডিসেম্বর ভারতের মাদ্রাজের কুম্বকোনামের এরোদ গ্রামে একটি দরিদ্র পরিবারে রামানুজনের জন্ম।