আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
আমাদের এলাকায় ভাষা আন্দোলনের ধাক্কাটা তীব্রভাবে লাগলো। ভাষা আন্দোলনের একজন নেতা হলেন প্রিন্সিপাল কাশেম।... তারপরে ধরো এই কমিউনিস্ট আন্দোলন, আমাদের ওখানে তখন বড় বড় নেতা যেমন আহসাব উদ্দীন সাহেব, ওখানে মিটিং করতে আসতেন। সুধাংশু বিমল দত্তের বাড়ি আমাদের বাড়ি থেকে দু’মাইল তিন মাইল দূরে।
১ দিন আগেএটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, যা গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে অবস্থিত। এথেন্সের অ্যাক্রোপোলিস এলাকার প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে পাওয়া নিদর্শনগুলো নিয়েই এটি গড়ে উঠেছে। এই জাদুঘরটি নির্মিত হয়েছে অ্যাক্রোপোলিস শিলা এবং তার চারপাশের ঢাল থেকে সংগৃহীত প্রতিটি নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য।
২ দিন আগে১৮৬২ সালের ২০ মে ওয়ারশে ন্যাশনাল মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে ‘মিউজিয়াম অব ফাইন আর্টস, ওয়ারশ’ নামে। ১৯১৬ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘ন্যাশনাল মিউজিয়াম, ওয়ারশ’। বর্তমানে সংগ্রহ রাখা আছে জেরুজালেম অ্যাভিনিউয়ে, স্থপতি তাদেউশ তোলভিনস্কির নকশায় নির্মিত ভবনে। নতুন ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন...
৭ দিন আগেহ্যাঁ, আমি ভেবেচিন্তেই ফিরে এলাম। ফিরে যে আসব, সে চিন্তা আমার সব সময়ই ছিল। [বিদেশে] থাকবার ইচ্ছা আমার কখনোই ছিল না। ওটা তো আমার কাজের জায়গা না। তা ছাড়া, আগেই বলেছি, বাচ্চাদের স্কুল নিয়ে আমার নানা রকম চিন্তা ছিল। বাচ্চাদের এবং গ্রামের সাধারণ মানুষের এসথেটিক সেন্স ডেভেলপ করবে, এ রকম একটা...
৮ দিন আগে