সম্পাদকীয়
গান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে রেডিও স্টেশন, যত সোর্স আছে সেখানে আমাকে পুশ করেননি। এটা অন্যের থেকে ব্যতিক্রম। যতগুলো আর্টিস্ট দেখবে সমস্ত পরম্পরা। হয় কারও মেয়ে, না হয় কারও ছেলে এবং বাপ-মা সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে। বাপ-মা চায় আমার মেয়ে নাম করুক, আমার মেয়ে এই করুক, তারপরে পেশা, তারপরে পয়সা। তারপরে বাড়ি, গাড়ি সব। কিন্তু কোনো দিন তোমরা ভুল করেও কেউ যেন না ভাব যে আমি তাদের দলে। আমি একেবারে ব্যতিক্রম।
আমি গান শিখেছি আমার প্রাণের তাগিদে, আমি গান গেয়েছি স্বতঃস্ফূর্তভাবে। সেখানে কোনো শিক্ষকের প্রয়োজন হয়নি। আমার কানে যা এসেছে আমি তা-ই বলেছি। সেই শোনাবার ক্ষমতাটা আমাকে আল্লাহ দিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহ সে ক্ষমতা যাকে প্রদান করেন, সেটা যদি আমি চর্চা করে থাকি এবং সেটা কতটা ভালো উদ্দেশ্যে করেছি সেটা তো আমি জানি। সেই জন্য কখনো গ্লানি বোধ করি না। কষ্ট হয়েছে অনেক।
প্রতিবন্ধকতাটা এল যখন আমি বড় হয়ে গেলাম, স্বাভাবিকভাবেই আমি অ্যাডাল্ট হচ্ছি। পারিবারিক দুশ্চিন্তা বেড়েছে সবার। ...যদি কেউ আমাকে তখন অবজারভ করে থাকে, বুঝতে চেষ্টা করে থাকে, অনুসরণ করে সে বলতে বাধ্য হবে যে, ওই বয়সের মেয়ের জন্য ওটা স্বাভাবিক না।
শুধু সংগীত না। ধর যত দিন মানুষ স্কুলে পড়ে তখন এমন কোনো বিষয় নাই যাতে আমি অংশগ্রহণ করি নাই এবং প্রথম স্থান অধিকার করি নাই। সাঁতারে চ্যাম্পিয়ন হয়েছি তিনবার।...আমি ব্যাডমিন্টন রেগুলার খেলতাম। এটা আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্যে কতগুলো খেলাধুলা, যেগুলো আমার ভাইয়েরা করত, আমরা করতাম। আমার আব্বা-মাও এতে অংশগ্রহণ করতেন।
সূত্র: ‘ভিন্নচোখ’ সাক্ষাৎকার সংগ্রহ, আলী আফজাল খান সম্পাদিত, পৃষ্ঠা-৪৭
গান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে রেডিও স্টেশন, যত সোর্স আছে সেখানে আমাকে পুশ করেননি। এটা অন্যের থেকে ব্যতিক্রম। যতগুলো আর্টিস্ট দেখবে সমস্ত পরম্পরা। হয় কারও মেয়ে, না হয় কারও ছেলে এবং বাপ-মা সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে। বাপ-মা চায় আমার মেয়ে নাম করুক, আমার মেয়ে এই করুক, তারপরে পেশা, তারপরে পয়সা। তারপরে বাড়ি, গাড়ি সব। কিন্তু কোনো দিন তোমরা ভুল করেও কেউ যেন না ভাব যে আমি তাদের দলে। আমি একেবারে ব্যতিক্রম।
আমি গান শিখেছি আমার প্রাণের তাগিদে, আমি গান গেয়েছি স্বতঃস্ফূর্তভাবে। সেখানে কোনো শিক্ষকের প্রয়োজন হয়নি। আমার কানে যা এসেছে আমি তা-ই বলেছি। সেই শোনাবার ক্ষমতাটা আমাকে আল্লাহ দিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহ সে ক্ষমতা যাকে প্রদান করেন, সেটা যদি আমি চর্চা করে থাকি এবং সেটা কতটা ভালো উদ্দেশ্যে করেছি সেটা তো আমি জানি। সেই জন্য কখনো গ্লানি বোধ করি না। কষ্ট হয়েছে অনেক।
প্রতিবন্ধকতাটা এল যখন আমি বড় হয়ে গেলাম, স্বাভাবিকভাবেই আমি অ্যাডাল্ট হচ্ছি। পারিবারিক দুশ্চিন্তা বেড়েছে সবার। ...যদি কেউ আমাকে তখন অবজারভ করে থাকে, বুঝতে চেষ্টা করে থাকে, অনুসরণ করে সে বলতে বাধ্য হবে যে, ওই বয়সের মেয়ের জন্য ওটা স্বাভাবিক না।
শুধু সংগীত না। ধর যত দিন মানুষ স্কুলে পড়ে তখন এমন কোনো বিষয় নাই যাতে আমি অংশগ্রহণ করি নাই এবং প্রথম স্থান অধিকার করি নাই। সাঁতারে চ্যাম্পিয়ন হয়েছি তিনবার।...আমি ব্যাডমিন্টন রেগুলার খেলতাম। এটা আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্যে কতগুলো খেলাধুলা, যেগুলো আমার ভাইয়েরা করত, আমরা করতাম। আমার আব্বা-মাও এতে অংশগ্রহণ করতেন।
সূত্র: ‘ভিন্নচোখ’ সাক্ষাৎকার সংগ্রহ, আলী আফজাল খান সম্পাদিত, পৃষ্ঠা-৪৭
১৫৪০ খ্রিষ্টাব্দে ইগ্নেসিয়াস লয়োলা নামে এক স্প্যানিশ ব্যক্তি জেসুইটা বা যিশুর সম্প্রদায় গঠন করেন। এই সম্প্রদায়ের খ্রিষ্টানরা খ্রিষ্টধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে পড়েন। পিয়েরে ডু জারিক নামের এক ফরাসি ঐতিহাসিকের মতে, ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে ফনসেকা নামের একজন খ্রিষ্টান...
১৮ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনা ও জ্যাম এড়াতে শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক বাতি স্থাপন করা হয়। লাল বাতি জ্বলার সময় গাড়িগুলো থামে। হলুদ বাতি দেখলে অপেক্ষা করে। আর সবুজ বাতি জ্বললেই গাড়ি অবাধে এগিয়ে চলে। এই সিগন্যাল সারা বিশ্বেই স্বীকৃত।
৭ দিন আগেপঞ্চদশ শতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন সুফিসাধক হজরত বদরউদ্দিন শাহ্ মাদার। তিনি ফরিদপুর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বরিশাল যাওয়ার পথে জল-জঙ্গলপূর্ণ একটি স্থানে এসে উপস্থিত হন। এরপর পদ্মার শাখা আড়িয়াল খাঁ নদের দক্ষিণ তীরে নিজের আস্তানা গড়ে তোলেন।
১৮ দিন আগেলালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
২২ দিন আগে