‘একটা মানুষ মাত্রই মারা গেল, এখনো তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়নি। এর মধ্যে শুরু হয়েছে কয় নাম্বার দোজখে যাবে, এমন আলাপ। যাঁরা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন, তাঁদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ, আমাদের শিল্পীদের এত পাপী ভাববেন না’।
উন্মুক্ত হয়েছে সংগীতশিল্পী ইয়াসমিন মুশতারীর ওয়েব সাইট, এতে যুক্ত করা হয়েছে শিল্পীর দীর্ঘ বর্ণাঢ্য সংগীতজীবন, শিল্পকর্ম ও অর্জনের প্রায় সব তথ্য। ওয়েবসাইট ভিজিট করলে পাওয়া যাবে শিল্পীর জীবনী, গানসহ নানা আর্কাইভাল উপাদান।
গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
বাংলা গানের জগতে সাবিনা ইয়াসমীন একজন জীবন্ত কিংবদন্তি। তাঁকে আমরা গানের কোকিল নামেই চিনি। এ দেশের কয়েক প্রজন্ম তাঁর গানের সুরে বেড়ে উঠেছে। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি দেশাত্মবোধক গান থেকে শুরু করে উচ্চাঙ্গ, ধ্রুপদি, লোকসংগীত, আধুনিক বাংলা গানসহ বিভিন্ন ধারার, নানা আঙ্গিকের সুরে গান গেয়ে দেশের অন্যতম সেরা