
বাংলা গানের কিংবদন্তি শিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদী। গান গেয়ে পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ পেয়েছেন নানা পুরস্কার। এই পুরস্কার প্রাপ্তিতে কতটা সন্তুষ্ট? গান ছাড়া পেশাগত জীবনে আর কী করেছেন তিনি? বাংলা গানের সোনালি যুগ পেরিয়ে আসা এই শিল্পী কী বলছেন বর্তমান সময়ের সংগীত নিয়ে? এমন নানা প্রশ্ন আর প্রসঙ্গ নিয়ে সৈয়দ আব্দুল হাদীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এস রানা।
এম এস রানা

একবার বলেছিলেন, প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার আগে কিছুটা সময় হলেও রেয়াজ করতেন। এখন কি নিয়মিত রেয়াজ করা সম্ভব হয়?
এখন আর নিয়মিত রেয়াজ করা হয় না। আগেও যে প্রতিদিন রেয়াজ করতে পারতাম, ব্যাপারটা ঠিক তেমন নয়। তবে যেদিন রেকর্ডিং থাকত, বা কোনো অনুষ্ঠান থাকত, সেদিন অবশ্যই রেয়াজ করতাম।
আপনার পেশাগত জীবন শুরু কী দিয়ে?
গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
বিটিভির শুরুর দিকে প্রযোজক হিসেবেও তো কাজ করেছেন?
হ্যাঁ। তখন ছিল পিটিসি। পাকিস্তান টেলিভিশন করপোরেশন। ১৯৬৪ সালের ডিসেম্বরে শুরু হলো। আমি জয়েন করলাম ১৯৬৫ সালের জানুয়ারিতে। তখন প্রযোজক হওয়াটাও সহজ ছিল না। কালচারাল ব্যাকগ্রাউন্ড স্ট্রং থাকতে হতো।
আপনার প্রযোজনায় প্রথম অনুষ্ঠান কী ছিল?
প্রযোজক হিসেবে আমার শুরু স্টুডেন্টস প্রোগ্রাম দিয়ে। যেহেতু ইউনিভার্সিটি থেকে তখন বের হয়েছি, তাই আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হলো। ছাত্রদের নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হতো। আমি ‘ড. জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড’ নাটকটি করেছিলাম। এর নাট্যরূপ দিয়েছিলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন। যাঁরা অভিনয় করেছিলেন, তাঁদের কেউ সম্ভবত আর বেঁচে নেই। এ ছাড়া গানের অনুষ্ঠানই বেশি করতাম। সেখানে রওশন আরা মুস্তাফিজ, হাসিনা মমতাজ—এদের নিয়ে এলাম। এ ছাড়া একটা নাটক করেছিলাম, সেই নাটকে সুচন্দা প্রথম অভিনয় করেছিলেন।
এই সময়ের গান শোনেন?
হ্যাঁ, খুব আগ্রহ নিয়ে শুনি।
কী মনে হয়, আপনারা যে জায়গাটা তৈরি করেছেন, সংগীতাঙ্গন কি সেই জায়গায় আটকে আছে, নাকি পিছিয়ে গেল কিংবা উন্নতি করল?
এটা অনেক বড় প্রসঙ্গ। সংক্ষেপে বলা মুশকিল। তবে এটা বলতে পারি, আমরা বড় হয়েছি একটা আদর্শিক যুগে, সেই যুগ কি এখন আছে? এই রকমভাবে শুধু যে সমাজের পরিবর্তন এসেছে, তা নয়; সর্বক্ষেত্রে একটা পরিবর্তন এসেছে। স্বাভাবিকভাবে গানের ক্ষেত্রেও এসেছে। প্রধানত যে কথা বলতে চাই, গান তো অবশ্যই একটা বিনোদন, সেটা আগেও ছিল। তবে সেগুলো শিল্প হতো, শিল্প হয়েও মানুষকে বিনোদিত করত। আর এখন ব্যাপারটা উল্টে গেছে। আগে বিনোদন, তারপর শিল্পভাবনা। শিল্প হলে হলো, না হলে নাই, বিনোদন হলেই হলো। এখন যারা গান করছে, তাদের অনেকের গান শুনে মনে হয়, বেশ ভালো গলা, তারা শিখে এসেছে। কিন্তু সমস্যা একটাই—কারও নিজস্ব গায়কি তৈরি হচ্ছে না, নিজস্ব কণ্ঠ তৈরি হচ্ছে না। অটো টিউনার দিয়ে গান তৈরি হয়ে যাচ্ছে। শিল্পীর একটি নিজস্ব কণ্ঠ থাকতে হবে, নিজস্ব গায়কি থাকতে হবে।
একসময় অসংখ্য সিনেমা হতো, সেখানে অনেক গান তৈরি হতো, সেগুলো জনপ্রিয় হতো। একপর্যায়ে দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান এল, যারা শিল্পীদের গাওয়া গান অ্যালবাম আকারে বাজারজাত করত। এখন অত সিনেমাও হয় না, প্রতিষ্ঠানগুলো নেই। শিল্পীরা নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে, ইউটিউবে গান করছে। শিল্পী তৈরির ক্ষেত্রে এটা প্রতিবন্ধকতা কি না?
যুগের কারণেই এটা হয়েছে। আগেও এমন সময় ছিল, যখন যিনি লিখতেন, তিনিই সুর করতেন, আবার কখনো তিনিই গাইতেন। এরপর গ্রামোফোন কোম্পানি এল। পরিবর্তন এল। একজন গান লিখছেন, অন্যজন সুর করছেন, আরেকজন গাইছেন। আর এখন নিজের ঘরে বসেই নিজের লেখা, নিজের সুর করা গান গেয়ে ইউটিউবে প্রচার করা হচ্ছে। কোয়ালিটি কী হচ্ছে, তা দেখার কেউ নেই। আসলে আমরা ধীরে ধীরে এক-একটা দ্বীপ হয়ে যাচ্ছি। একসময় একান্নবর্তী পরিবার ছিল। খাওয়ার সময় হলে ঘণ্টা বাজানো হতো, সবাই একসঙ্গে খেতে বসত। সময়ের দাবিতে এখন আর একান্নবর্তী পরিবার দেখা যায় না। সবাই নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। গানের ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। আমরা প্রত্যেকে এক-একটা দ্বীপ হয়ে যাচ্ছি। কারও সঙ্গে কারও সম্পর্ক নেই।
গানের তো নিজস্ব একটা ভাষা আছে, নিজস্ব দাবি আছে। আপনার কি মনে হয়, এখনকার এই পরিবর্তনটাও একসময় বদলে যেতে পারে, সংগীত আবার তার আগের জগতে, পুরোনো ধারা বা নিয়মে ফিরে যেতে পারে?
একটা উদাহরণ দিই, আইনস্টাইনকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় মহাযুদ্ধে কী ধরনের অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে? তিনি উত্তরে বলেছিলেন, তা বলতে পারব না, তবে চতুর্থ মহাযুদ্ধের কথা বলতে পারি, সেটা হবে ইটপাটকেল আর লাঠিসোঁটা দিয়ে। মানে, সভ্যতা আবার নতুন করে শুরু হবে। নিশ্চয় বোঝাতে পেরেছি। সংগীতও নিশ্চয় নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে একসময় তার শিকড়ে ফিরে যাবে। তবে সেটা কবে, বলতে পারব না।
গান গেয়ে পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এ নিয়ে আপনার অনুভূতি কেমন?
প্রথম তিনটি পুরস্কার নিয়ে খুশি। জেনুইনলি পেয়েছি। তবে এমন এমন গান আমার ছিল, যে দশবার আমাকে পুরস্কার দেওয়া যেতে পারত। অথচ, শেষের দুইটা পুরস্কার যে গান দুটির জন্য পেয়েছি, আমি নিজে হলে এই পুরস্কার দিতাম না। কারণ, আমার এর চেয়ে ভালো গান ছিল।
কেন এমনটা হয়েছে বলে মনে করেন?
আসলে তত দিনে লবিং বা তদবির ঢুকে গেছে। লবিং তো নোবেল নিয়েও হয়। তাই বলে রাস্তা থেকে আমাকে ধরে নিয়ে গিয়ে তো লবিং করবে না কেউ। লবিং করতে হলে হয় আপনার লোক থাকতে হবে, নয়তো আপনার নিজেকেই ভিক্ষা করতে হবে। দুটোর কোনোটাই আমার পছন্দ নয়। যে জন্য অনেক কিছুই আমি জীবনে পাইনি। তাতে কিছুই যায় আসে না। মানুষের যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেটাই আমার কাছে বড়। একটা কথা বলি, যে ভালোবাসার সঙ্গে শ্রদ্ধা নেই, তা আমি গ্রহণ করি না। আবার যে শ্রদ্ধার সঙ্গে ভালোবাসা নেই, সেটাও গ্রহণ করি না।
শিল্পীজীবনে সৈয়দ আব্দুল হাদী হিসেবে কি কোনো আক্ষেপ আছে?
আক্ষেপ নেই, তবে ভ্রুক্ষেপ আছে। আমার কাছে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো আত্মমর্যাদা, এটাকে বিক্রি করে কিছুই করতে চাই না।
একবার বলেছিলেন, প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার আগে কিছুটা সময় হলেও রেয়াজ করতেন। এখন কি নিয়মিত রেয়াজ করা সম্ভব হয়?
এখন আর নিয়মিত রেয়াজ করা হয় না। আগেও যে প্রতিদিন রেয়াজ করতে পারতাম, ব্যাপারটা ঠিক তেমন নয়। তবে যেদিন রেকর্ডিং থাকত, বা কোনো অনুষ্ঠান থাকত, সেদিন অবশ্যই রেয়াজ করতাম।
আপনার পেশাগত জীবন শুরু কী দিয়ে?
গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
বিটিভির শুরুর দিকে প্রযোজক হিসেবেও তো কাজ করেছেন?
হ্যাঁ। তখন ছিল পিটিসি। পাকিস্তান টেলিভিশন করপোরেশন। ১৯৬৪ সালের ডিসেম্বরে শুরু হলো। আমি জয়েন করলাম ১৯৬৫ সালের জানুয়ারিতে। তখন প্রযোজক হওয়াটাও সহজ ছিল না। কালচারাল ব্যাকগ্রাউন্ড স্ট্রং থাকতে হতো।
আপনার প্রযোজনায় প্রথম অনুষ্ঠান কী ছিল?
প্রযোজক হিসেবে আমার শুরু স্টুডেন্টস প্রোগ্রাম দিয়ে। যেহেতু ইউনিভার্সিটি থেকে তখন বের হয়েছি, তাই আমাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হলো। ছাত্রদের নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হতো। আমি ‘ড. জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড’ নাটকটি করেছিলাম। এর নাট্যরূপ দিয়েছিলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন। যাঁরা অভিনয় করেছিলেন, তাঁদের কেউ সম্ভবত আর বেঁচে নেই। এ ছাড়া গানের অনুষ্ঠানই বেশি করতাম। সেখানে রওশন আরা মুস্তাফিজ, হাসিনা মমতাজ—এদের নিয়ে এলাম। এ ছাড়া একটা নাটক করেছিলাম, সেই নাটকে সুচন্দা প্রথম অভিনয় করেছিলেন।
এই সময়ের গান শোনেন?
হ্যাঁ, খুব আগ্রহ নিয়ে শুনি।
কী মনে হয়, আপনারা যে জায়গাটা তৈরি করেছেন, সংগীতাঙ্গন কি সেই জায়গায় আটকে আছে, নাকি পিছিয়ে গেল কিংবা উন্নতি করল?
এটা অনেক বড় প্রসঙ্গ। সংক্ষেপে বলা মুশকিল। তবে এটা বলতে পারি, আমরা বড় হয়েছি একটা আদর্শিক যুগে, সেই যুগ কি এখন আছে? এই রকমভাবে শুধু যে সমাজের পরিবর্তন এসেছে, তা নয়; সর্বক্ষেত্রে একটা পরিবর্তন এসেছে। স্বাভাবিকভাবে গানের ক্ষেত্রেও এসেছে। প্রধানত যে কথা বলতে চাই, গান তো অবশ্যই একটা বিনোদন, সেটা আগেও ছিল। তবে সেগুলো শিল্প হতো, শিল্প হয়েও মানুষকে বিনোদিত করত। আর এখন ব্যাপারটা উল্টে গেছে। আগে বিনোদন, তারপর শিল্পভাবনা। শিল্প হলে হলো, না হলে নাই, বিনোদন হলেই হলো। এখন যারা গান করছে, তাদের অনেকের গান শুনে মনে হয়, বেশ ভালো গলা, তারা শিখে এসেছে। কিন্তু সমস্যা একটাই—কারও নিজস্ব গায়কি তৈরি হচ্ছে না, নিজস্ব কণ্ঠ তৈরি হচ্ছে না। অটো টিউনার দিয়ে গান তৈরি হয়ে যাচ্ছে। শিল্পীর একটি নিজস্ব কণ্ঠ থাকতে হবে, নিজস্ব গায়কি থাকতে হবে।
একসময় অসংখ্য সিনেমা হতো, সেখানে অনেক গান তৈরি হতো, সেগুলো জনপ্রিয় হতো। একপর্যায়ে দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান এল, যারা শিল্পীদের গাওয়া গান অ্যালবাম আকারে বাজারজাত করত। এখন অত সিনেমাও হয় না, প্রতিষ্ঠানগুলো নেই। শিল্পীরা নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে, ইউটিউবে গান করছে। শিল্পী তৈরির ক্ষেত্রে এটা প্রতিবন্ধকতা কি না?
যুগের কারণেই এটা হয়েছে। আগেও এমন সময় ছিল, যখন যিনি লিখতেন, তিনিই সুর করতেন, আবার কখনো তিনিই গাইতেন। এরপর গ্রামোফোন কোম্পানি এল। পরিবর্তন এল। একজন গান লিখছেন, অন্যজন সুর করছেন, আরেকজন গাইছেন। আর এখন নিজের ঘরে বসেই নিজের লেখা, নিজের সুর করা গান গেয়ে ইউটিউবে প্রচার করা হচ্ছে। কোয়ালিটি কী হচ্ছে, তা দেখার কেউ নেই। আসলে আমরা ধীরে ধীরে এক-একটা দ্বীপ হয়ে যাচ্ছি। একসময় একান্নবর্তী পরিবার ছিল। খাওয়ার সময় হলে ঘণ্টা বাজানো হতো, সবাই একসঙ্গে খেতে বসত। সময়ের দাবিতে এখন আর একান্নবর্তী পরিবার দেখা যায় না। সবাই নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। গানের ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। আমরা প্রত্যেকে এক-একটা দ্বীপ হয়ে যাচ্ছি। কারও সঙ্গে কারও সম্পর্ক নেই।
গানের তো নিজস্ব একটা ভাষা আছে, নিজস্ব দাবি আছে। আপনার কি মনে হয়, এখনকার এই পরিবর্তনটাও একসময় বদলে যেতে পারে, সংগীত আবার তার আগের জগতে, পুরোনো ধারা বা নিয়মে ফিরে যেতে পারে?
একটা উদাহরণ দিই, আইনস্টাইনকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, তৃতীয় মহাযুদ্ধে কী ধরনের অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে? তিনি উত্তরে বলেছিলেন, তা বলতে পারব না, তবে চতুর্থ মহাযুদ্ধের কথা বলতে পারি, সেটা হবে ইটপাটকেল আর লাঠিসোঁটা দিয়ে। মানে, সভ্যতা আবার নতুন করে শুরু হবে। নিশ্চয় বোঝাতে পেরেছি। সংগীতও নিশ্চয় নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে একসময় তার শিকড়ে ফিরে যাবে। তবে সেটা কবে, বলতে পারব না।
গান গেয়ে পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এ নিয়ে আপনার অনুভূতি কেমন?
প্রথম তিনটি পুরস্কার নিয়ে খুশি। জেনুইনলি পেয়েছি। তবে এমন এমন গান আমার ছিল, যে দশবার আমাকে পুরস্কার দেওয়া যেতে পারত। অথচ, শেষের দুইটা পুরস্কার যে গান দুটির জন্য পেয়েছি, আমি নিজে হলে এই পুরস্কার দিতাম না। কারণ, আমার এর চেয়ে ভালো গান ছিল।
কেন এমনটা হয়েছে বলে মনে করেন?
আসলে তত দিনে লবিং বা তদবির ঢুকে গেছে। লবিং তো নোবেল নিয়েও হয়। তাই বলে রাস্তা থেকে আমাকে ধরে নিয়ে গিয়ে তো লবিং করবে না কেউ। লবিং করতে হলে হয় আপনার লোক থাকতে হবে, নয়তো আপনার নিজেকেই ভিক্ষা করতে হবে। দুটোর কোনোটাই আমার পছন্দ নয়। যে জন্য অনেক কিছুই আমি জীবনে পাইনি। তাতে কিছুই যায় আসে না। মানুষের যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেটাই আমার কাছে বড়। একটা কথা বলি, যে ভালোবাসার সঙ্গে শ্রদ্ধা নেই, তা আমি গ্রহণ করি না। আবার যে শ্রদ্ধার সঙ্গে ভালোবাসা নেই, সেটাও গ্রহণ করি না।
শিল্পীজীবনে সৈয়দ আব্দুল হাদী হিসেবে কি কোনো আক্ষেপ আছে?
আক্ষেপ নেই, তবে ভ্রুক্ষেপ আছে। আমার কাছে নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো আত্মমর্যাদা, এটাকে বিক্রি করে কিছুই করতে চাই না।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২০ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২০ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২০ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

গান করতাম। পাশাপাশি জগন্নাথ কলেজে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু। ওখানে লেকচার দিতে দিতে গলার অবস্থা খারাপ হয়ে যেত, গান গাইতে অসুবিধা হতো। তাই শিক্ষকতা ছেড়ে দিলাম।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২০ ঘণ্টা আগে