রবিবার, ১১ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জীবন অগাধ
সব মাথা কেনা যায় না
১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলন দুর্বার হয়ে উঠলে ৮ মে গভীর রাতে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানি পুলিশ। ৭ জুন সরকারবিরোধী হরতালের সময় মনু মিয়াসহ ১১ জন নিহত হন। সে সময় আইয়ুবী নির্যাতনের খড়্গ নেমে এসেছিল এ দেশে। আওয়ামী লীগের নেতাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছিল।
মনের ময়ান
একবার এক স্কুল পরিদর্শনে গেছেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। সে এক অজপাড়াগাঁ। স্কুলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন, শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলছেন। বেশ একটা আনন্দমুখর সময় কাটছে তাঁর। এ সময় একজন সাধারণ মধ্যবিত্ত গৃহস্থ এসে বললেন, ‘আজ আপনি আমাদের বাড়িতে দুপুরের আহার করবেন।’
জসীমউদ্দীনের কান্না
কবি জসীমউদ্দীনের কমলাপুরের বাড়িতে সকাল থেকেই নানা বয়সের মানুষ এসে ভিড় করত। এদের বেশির ভাগই আসত বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে। কাউকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, কেউ চাকরিপ্রত্যাশী, কেউ কলেজে ভর্তি হতে এসেছে। এদের মধ্যে যারা আসত উপহার সঙ্গে নিয়ে, তাদের ওপর ক্ষিপ্ত হতেন কবি। কাউকে কাউকে ঘর থেকে বের কর
পারফর্ম করা হলো না
এটাকে বলা যায় আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের প্রথম মঞ্চে ওঠা বা না-ওঠার গল্প। সেটা ১৯৪৫ সালের কথা। স্কুলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাঁরা পারফর্ম করেন, তাঁদের মধ্যে তিনি ছিলেন না। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, কিছু পারুক আর না পারুক, মঞ্চে উঠতে হবে সবাইকে। সেই তালিকায় পড়লেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
মঞ্চে বিপ্লব
বহু আগে একবার ওয়াহিদুল হক বলেছিলেন সৈয়দ শামসুল হককে, ‘যে আদর্শ নিয়ে বাঙালি একদিন মুক্তিযুদ্ধ করেছিল এবং বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছিল, সেই আদর্শ এবং চেতনা এখন আর এই বাংলাদেশের কোথাও নেই, কেবলমাত্র মঞ্চ ছাড়া।’ ওয়াহিদুল হক কামনা করেছিলেন, সমগ্র বাংলাদেশ এই নাট্যমঞ্চের সমান উঁচু হয়ে উঠুক।
যাত্রা দিয়ে শুরু
উত্তমকুমারের শৈশবে পরিবারে দারিদ্র্য ছিল, কিন্তু পরিবারের সবাই মিলে হাসি-ঠাট্টাও হতো অনেক। বসত গল্পের আসর। হতো থিয়েটার। বাড়িতেই ছিল এক শখের থিয়েটার। নাম ছিল সুহৃদ সমাজ। মূলত যাত্রাগানই করত সেই দল।
‘রিফিউজি’ শব্দের মানে
একাত্তর সালে সীমানা পেরিয়ে যখন ত্রিপুরায় পৌঁছালেন, তখন বুঝলেন, আপাতত পাকিস্তানিদের নাগালের বাইরে চলে এসেছেন। তারপর বিশাল এক ট্রেন জার্নির পর কলকাতার শিয়ালদা স্টেশনে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ঘটল কত কাহিনি।
যেই লাউ সেই কদু
এরশাদের আমলে একবার ডাকসুর নির্বাচন হয়েছিল ১৯৮৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। বহু বছর পর কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদের নির্বাচন হলো সেবার। নির্বাচন পরিচালনার জন্য উপাচার্য যাঁদের হাতে দায়িত্ব দিলেন
মোষের ওপর দিয়ে লাফ!
সত্যজিৎ রায়কে একজন অসাধারণ অভিনেতা বলে মনে করতেন রবি ঘোষ। সত্যজিৎ রায়ের ‘বাঘা বাইন’ কিন্তু শুধু বাঘা হয়েই সত্যজিতের সঙ্গে থাকেননি। আরও কয়েকটি ছবিতে করেছেন অভিনয়।
মুদিদোকানি এক সুরকার
দারুণ এক দ্যুতিময় জীবন ছিল কমল দাশগুপ্তের। ১৯২৮ সালে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেছিলেন। এরপর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে বিকম করেছেন। ‘মীরার ভজন’-এর সুরারোপের জন্য ১৯৪৩ সালে বেনারস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ডক্টরস অব মিউজিক’ ডিগ্রি পান।
‘উই শ্যাল ওভারকাম’
নবনীতা দেব সেন যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনে গিয়েছিলেন বিশ্ববঙ্গ সম্মেলনে। সেখান থেকে আটলান্টায় যাবেন। আটলান্টায় যাওয়ার অনেকগুলো মানে আছে, তবে সবচেয়ে বড় মানে হলো, রাজ্যটি মার্টিন লুথার কিংয়ের জন্মস্থান।
শিশির ভাদুড়ির প্রাইভেট টিউটর
অসাধারণ অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের শৈশব, কৈশোর, যৌবন কেটেছে আমাদের এই ঢাকা শহরে। প্রথমে ভর্তি হয়েছিলেন পোগজ স্কুলে। সেখান থেকে সেন্ট গ্রেগরিজে। হাইস্কুল পাস করে জগন্নাথ কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
আমিষভোজী লেনন
জন লেনন সম্পর্কে ভালো-মন্দ নানা কথাই শোনা যায়। তবে লেনন যে বিংশ শতাব্দীর একজন তারকাশিল্পী, সে ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। লেননের জীবনে এমন অনেক ঘটনাই আছে, যেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে কম। এই যেমন তাঁর চোখ। ছেলেবেলা থেকেই চোখে কম দেখতেন লেনন, কিন্তু চশমা ব্যবহার করতে চাইতেন না একেবারেই।
বন্ধুত্বের অবসান
ডেনমার্কের রূপকথার নায়ক হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ইংল্যান্ডের ডাকসাইটে সাহিত্যিক চার্লস ডিকেন্সের। সেটা ১৮৪৭ সাল। দুজনই দুজনের প্রতি আকৃষ্ট হলেন।
ক্যাপের নিচে কি মাথা?
হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনকে কেউ শিশুসাহিত্যিক বললে তিনি রেগে যেতেন। বড়দের জন্যও তো লিখেছেন, তাহলে কেন শুধু শুধু শিশুসাহিত্যিকের লেবেল এঁটে দেওয়া হবে তাঁর শরীরে—এই ছিল রাগের কারণ। দারিদ্র্য কিংবা অন্যদের অবহেলা, বিদ্রূপ কোনোভাবেই
এ আগুন ছড়িয়ে গেছে সবখানে
ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা যখন ভেসে এল রেডিও-মারফত, তখন তো গোটা দেশ বেরিয়ে পড়েছিল রাস্তায়। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ অন্য এক গল্প লেখা হচ্ছিল ঢাকার রাজপথে এবং একসময় তা ঢাকা ছাড়িয়ে প্রসারিত হয়েছিল পুরো বাংলায়।
ষাট বছরের সংসার
১৯৬০ সাল। ‘অপুর সংসার’ মুক্তি পেয়েছে এক বছর হলো। সত্যজিতের প্রথম দুই ছবি ‘পথের পাঁচালী’ আর ‘অপরাজিত’ দর্শক মন জয় করতে পারেনি। মানুষ সিনেমা হলে যায়নি। কিন্তু ‘অপুর সংসার’ মুক্তি পেতেই হল ভেঙে পড়ল দর্শকে।