সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
জীবন অগাধ
মহাকবি কায়কোবাদ
১৯০৪ সালে প্রকাশিত ‘মহাশ্মশান’ মহাকাব্য রচনা করেই কায়কোবাদ পেয়েছেন মহাকবির খ্যাতি। তিনি কায়কোবাদ বা মুন্সী কায়কোবাদ নামে লিখলেও তাঁর প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরায়শী। উনিশ শতকের কবিদের মধ্যে তিনিই প্রথম মুসলিম কবি, যিনি মহাকাব্য রচনা করেছিলেন এবং তিনিই প্রথম বাঙালি মুসলমান সনেট রচয়িতা।
ফয়েজ আহমদ
ফয়েজ আহমদ ছিলেন একাধারে সাংবাদিক, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও শিশুসাহিত্যিক। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যে কজন অনন্য কৃতিত্বের দাবিদার, তাঁদেরই অন্যতম একজন তিনি।
নিকোলাস কোপার্নিকাস
নিকোলাস কোপার্নিকাস ছিলেন আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক। একই সঙ্গে তিনি একজন গণিতবিদ, পদার্থবিদ, আধুনিক পণ্ডিত, অনুবাদক, গভর্নর, কূটনীতিক ও ক্যাথলিক ধর্মযাজক ছিলেন।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামান
অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ছিলেন বাঙালির শেকড়সন্ধানী প্রাজ্ঞ মনীষী, শিক্ষাবিদ, প্রগতিশীল চিন্তার অধিকারী, লেখক ও গবেষক। তাঁর জন্ম ১৯৩৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি, অবিভক্ত ভারতের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটে।
জীবনানন্দ দাশ
জীবনানন্দ দাশ ছিলেন বিংশ শতাব্দীর প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক ও প্রাবন্ধিক। ত্রিশের দশকের পঞ্চপাণ্ডবের মধ্যে অন্যতম। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। প্রথম গ্রন্থেই কবির পদবির ‘দাশগুপ্ত’র ‘গুপ্ত’ লুপ্ত হয়ে যায়।
আহমদ শরীফ
অধ্যাপক, গবেষক, প্রাবন্ধিক এবং সমাজ রূপান্তরকামী বুদ্ধিজীবী—এ রকম বহুধা পরিচয়ে ভূষিত ছিলেন আহমদ শরীফ। ১৯২১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের পটিয়ার সুচক্রদণ্ডী গ্রামে তাঁর জন্ম।
শওকত আলী
শওকত আলী বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কথাসাহিত্যিক ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৯৩৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ শহরে।
সৈয়দ মুজতবা আলী
সৈয়দ মুজতবা আলী আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, অনুবাদক ও রম্যরচয়িতা। বহুভাষাবিদ এই মানুষটি একই সঙ্গে পাণ্ডিত্য এবং রম্যবোধে পরিপুষ্ট ছিলেন।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় বাংলা ভাষায় আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত ইতিহাসচর্চার প্রবক্তা। তিনি একাধারে একজন প্রত্নতত্ত্ববিদ, সুসাহিত্যিক, নাট্যানুরাগী, সম্পাদক, সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
ঋত্বিক ঘটক
ঋত্বিক কুমার ঘটক একজন প্রতিবাদী চলচ্চিত্রকার। একই সঙ্গে ছিলেন নাট্যকার, লেখক ও অভিনেতা। তাঁর সিনেমায় প্রতিবাদই প্রধান বিষয় ছিল। তিনি তাঁর সিনেমা সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি প্রতিমুহূর্তে আপনাকে ধাক্কা দিয়ে বোঝাব যে আমি আপনাকে সস্তা আনন্দ দিতে আসিনি।’
শঙ্খ ঘোষ
শঙ্খ ঘোষ সেই কবি, যিনি কবিতায় তো বটেই, গদ্যে, ভাষণে এবং প্রতিদিনের জীবনযাপনেও প্রাতিষ্ঠানিকতাকে ভেঙেছেন। চল্লিশের দশকের যে তরুণ কবিরা বাংলা কবিতায় স্বতন্ত্র ধারার খোঁজে ‘কৃত্তিবাস’ ও ‘শতভিষা’
সত্যেন্দ্রনাথ বসু
সত্যেন্দ্রনাথ বসু ভারতের বিখ্যাত বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। জীবনব্যাপী তিনি বিজ্ঞানসাধনায় নিরলস ভূমিকা পালন করেছেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন তিনি।
জহির রায়হান
মাত্র ৩৭ বছরের স্বল্পায়ু জীবনে বাংলা কথাসাহিত্য ও চলচ্চিত্র জগতের এক কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব জহির রায়হান। ১৪ বছর বয়সে কবিতা দিয়ে লেখালেখিতে হাতেখড়ি। এরপর তিনি কথাসাহিত্যে হাত পাকান।
আন্তন চেখভ
রুশ সাহিত্যের এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র আন্তন চেখভ। তাঁর পুরো নাম আন্তন পাভলোভিচ চেখভ। তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দেশের সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বের আঙিনায় আলোচিত হয়েছেন।
ডব্লিউ বি ইয়েটস
আয়ারল্যান্ডের কবি, নাট্যকার এবং বিশ শতকের সাহিত্যাঙ্গনের একজন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ডব্লিউ বি ইয়েটস। তাঁর পুরো নাম উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস।
ফ্রান্সিস বেকন
ইংরেজ দার্শনিক, আইনজ্ঞ, রাজনীতিবিদ এবং পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার পথপ্রদর্শক ছিলেন ফ্রান্সিস বেকন। তিনি ইংল্যান্ডের রানি এলিজাবেথ এবং সম্রাট প্রথম জেমসের উপদেষ্টা ছিলেন।
সাঈদ আহমদ
নানামুখী প্রতিভার অধিকারী হলেও সাঈদ আহমদ মূলত নাট্যকার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন দেশে-বিদেশে। ষাটের দশকে তিনি আমাদের দেশের নাট্যচর্চায় আধুনিকতার সংযোজন করেছিলেন ইউরোপীয় ধারার ‘অ্যাবসার্ড’ নাটক রচনার মধ্য দিয়ে।