বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
জীবন অগাধ
খতমের তালিকায় সুনীল
নকশাল আন্দোলন যখন শুরু হয়েছে, তখন যদি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বয়স উনিশ-কুড়ি হতো, তাহলে তিনি অনায়াসে তাতে যোগ দিতেন। ছাত্র বয়সে বামপন্থীদের মিছিলে গেছেন। একসময় সেখান থেকে সরেও এসেছেন।
ভুল বিমানে
তাওয়াংয়ে যাওয়ার ঘটনা লিখেছেন নবনীতা দেবসেন। সে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। ট্রাকে করে একা চলে গেছেন নতুনের সন্ধানে। সেই অভিজ্ঞতার কথা বারবার লিখতে চেয়েছেন। কিন্তু অনেক দিন পারেননি। ভেবেছেন, লিখে ফেললে তো সেটা সবার সম্পত্তি হয়ে গেল।
কাশ্মীরি শাল
একবার জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক সপরিবারে ভারতে যাবেন। সে কথা জানলেন আহমদ ছফা। আহমদ ছফা আব্দুর রাজ্জাককে বললেন, ‘স্যার, আমার জন্য একটা শাল আনবেন।’
‘রোগী হয়ে শুয়ে পড়’
১৯৭১ সালের মার্চ মাসটা ছিল ঘোর লাগা। যাঁরা সে সময়টি পার করেছেন এই বাংলায়, তাঁরা জানেন অনিশ্চিত একের পর এক ঘটনা ঘটে যাচ্ছিল তখন। মহাদেব সাহাসহ ছয়-সাতজন ঢাকা শহরে যে মেসবাড়িটায় থাকতেন, সেটি ছিল গোলাকার। দরজা-জানালা বন্ধ থাকলে বোঝা যেত না, ঘরে কেউ আছে। সেখানেই ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ পর্যন্ত ছিলেন তিনি।
‘সুচিত্রা সেন কোথায়?’
শান্তিনিকেতনে গেলেন ডা. সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায়। হঠাৎ সুচিত্রা সেনের ফোন। সুচিত্রা তাঁর বড় বোনের মতো। ‘ভাই সুশোভন, একটু কষ্ট দেব। মা খুব অসুস্থ, রক্তবমি হচ্ছে। তাঁকে কিছুদিন আগে বোলপুর প্যারামেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করেছিলাম। কিন্তু সেখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে না বলে আমার
‘তার আগে আমরা বাঙালি’
একসময় বাংলা একাডেমিতে কাজ করেছিলেন সন্জীদা খাতুন। ছোট্ট একটা খুপরিতে বসে সকাল ৯টা ৩০ থেকে বিকেল ৪টা ৩০ পর্যন্ত চলত কাজ। ঊনবিংশ শতাব্দীতে যে বাংলা বইগুলো বের হয়েছিল
বাটার সাত নম্বর পাম্প-শু
পুজো হয়ে গেছে। রেডিওতে তখন একটা কবি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সঞ্জয় ভট্টাচার্য, প্রেমেন্দ্র মিত্র, সুধীন দত্তদের সঙ্গে জীবনানন্দও আমন্ত্রিত হয়েছেন সেই অনুষ্ঠানে। আধুনিক এবং আধুনিক নন—এ রকম দুই পক্ষই থাকবেন উপস্থিত। বলবেন কথা, শোনাবেন নিজের লেখা কবিতা।
চায়নিজ খাবার দাবার
ষাট সদস্যের একটি সাংস্কৃতিক দল নিয়ে চীনে গিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের একজন ছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাদী। সেটা ১৯৭৮ সাল। সেই দলে ছিলেন ফিরোজা বেগম, ফেরদৌসী রহমান, সাবিনা ইয়াসমীন, শাহনাজ রহমতউল্লাহ, কাদেরী কিবরিয়া, ফেরদৌস ওয়াহিদ
শিবরাম চক্রবর্তীর বিশ্বভ্রমণ
হাসির গল্পের রাজা বলে শিবরাম চক্রবর্তীর নাম আছে। একটা মেসে কাটিয়েছেন অনেকটা কাল। একটা ঘরের একটা তক্তপোশই ছিল তাঁর আশ্রয়, অথচ মনটা ঘুরে বেড়াত বিশ্বজুড়ে।
দ্বিপদী বলদ কামরুল
সে সময় কিষণগঞ্জ ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর সীমানা পার হয়ে বিহারের পূর্ণিয়া জেলার একটি মহকুমা শহর। পটুয়া কামরুল হাসানদের বহু আত্মীয়-স্বজন কিষণগঞ্জেই স্থিত হয়েছিলেন। কামরুল হাসানের বাবার বড় ভাইও ছিলেন সেখানে। মজার ব্যাপার, সেই পরিবারের পুরুষেরা বলত উর্দু আর মেয়েরা বলত বাংলা। ১৯৩৫ সালে পূজার ছুটিতে
নিরপেক্ষ বিচারক
মোবারক হোসেন খান ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁয়ের ছেলে। তাঁদের কলেজে বার্ষিক সংগীত প্রতিযোগিতা হবে। বন্ধুরা তাঁকে অনুরোধ করেছে, তিনি যেন গানের প্রতিযোগিতায় নাম দেন। এই প্রতিযোগিতায় একটা শর্ত আছে। রেকর্ড বা ছায়াছবির গান করা যাবে না। এত অল্প সময়ে কার কাছে গিয়ে গান শিখে আসবেন, ভেবে বের করতে পারলেন না মোবারক হোসে
জিজ্ঞাসার উত্তর
কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নিতে গিয়ে প্রথম হিন্দু-মুসলমান দ্বন্দ্বের ব্যাপারটা নজরে এল আব্বাসউদদীনের। কোচবিহারে কখনো এ রকম হোঁচট খাননি। বাড়ি পছন্দ হলো। কিন্তু যেই-না নামটা বলা, অমনি হিন্দু বাড়িওয়ালা বলছেন
সুন্দরীশূন্য বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে হচ্ছিল দুই দিনব্যাপী সাহিত্য সম্মেলন। গুণী লোকের মেলা বসেছিল সেখানে। সকাল আর বিকেলে নানা রকম সাহিত্য সভা আর সেমিনার চলছে। রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথম দিন বক্তৃতা করলেন বাদল সরকার, কেতকী কুশারী ডাইসন, আনিসুজ্জামান, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। দ্বিতীয় দিন সুধীর চক্রবর্তী, আবদুল্লাহ
তিনটি রাইফেল
২৩ মার্চ ঢাকা টেলিভিশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি পতাকা ওড়ানো হয়নি। ২৪ মার্চে ঢাকা ছিল মিছিলের শহর। ২৫ তারিখের ঢাকা ছিল থমথমে। সামরিক হামলা আসতে পারে বলে একটা সন্দেহ ভেসে বেড়াচ্ছিল বাতাসে।
জোহরার মুখ
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীমেলা হয়েছিল ১৯৭২ সালে। সে মেলায় অন্যদের সঙ্গে অংশ নিয়েছিলেন কবি শামসুর রাহমান। সেখানে গিয়ে দেখা হয়েছিল বিষ্ণু দে, আবু সয়ীদ আইয়ুব, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের সঙ্গে।
‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’
আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট নির্বাচন দিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সম্মিলিত বিরোধী দলের প্রার্থী ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বোন ফাতেমা জিন্নাহ। মৌলিক গণতন্ত্রীরা ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন। ভোটের আগে সাধারণ মানুষ আশা করেছিল, এবার আইয়ুব খান নিশ্চয়ই
টুপি-পায়জামা-চাপকান
শৈশব-কৈশোরে দুরন্ত ছিলেন সন্জীদা খাতুন। ঝোঁকের মাথায় অনেক কিছুই করতেন। একবার এক বান্ধবী পীর সাহেবের কাছে যাওয়া শুরু করল। পানিপড়া, তাবিজ ইত্যাদির সঙ্গে যোগাযোগ হলো তার। পীর সাহেবের কাছে গিয়ে সে এমনভাবে কথা বলত, যেন ওর মতো দুঃখী আর কেউ নেই। সন্জীদা খাতুন