জানেন কি

মানুষের ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে কেন? ঘুমের মধ্যে শ্বাস নেওয়ার সময় গলার কিছু অংশ কম্পিত হয়। এই কম্পনই নাক ডাকার শব্দ তৈরি করে। পাশের ব্যক্তির নাক ডাকার শব্দে অনেকে ঘুমাতে পারেন না। কিন্তু মানুষ কি নিজের নাক ডাকা শুনতে পায়? শুনতে পেলে তো ঘুমাতে পারার কথা নয়। তাহলে কি নিজের নাক ডাকার শব্দ আমলে না নেওয়ার ক

পানি স্বচ্ছ পদার্থ। তবে অদ্ভুত বিষয় হলো—কাপড়ে পানি লাগার পর এর রং কিছুটা গাঢ় দেখায়। ভেজা কাপড়কে কিছুটা গাঢ় দেখানোর কারণ প্রায় ৩০ বছর আগে বের করা হয়েছিল। 

সাধারণত পণ্য ও সেবার প্রতি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বিজ্ঞাপনে চমকপ্রদ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। তেমনি এলইডি বাল্ব কত টিকবে তা বিজ্ঞাপনে বলা হয়। একটি এলইডি বাল্বের আয়ু কীভাবে নির্ধারণ করা হয়, অর্থাৎ বাল্বটি থেকে কত দিন আলো পাওয়া যাবে—একজন ক্রেতা হিসেবে সেটি জানার আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। 

মানুষের দুটি চোখ রয়েছে, কারণ তাদের মধ্যবর্তী কয়েক ইঞ্চির ব্যবধান বস্তুর গভীরতা বুঝতে ও ত্রিমাত্রিক জগৎকে দেখতে সাহায্য করে। আবার মানুষের কানও দুটি। এক কান থেকে আরেক কানে শব্দ পৌঁছাতে সময়ের যে কিঞ্চিৎ পার্থক্য থাকে তার মাধ্যমে শব্দ কোন দিক থেকে আসছে তা বোঝা যায়। তবে নাকে দুটি ছিদ্র বা নাসারন্ধ্র থাকা

গরমকাল শুরু হলেই মশার উৎপাত বেড়ে যায়। মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও চিকুনগুনিয়ার মতো প্রাণঘাতী রোগের জীবাণু ছড়ায়। কিন্তু এসব রোগ না হলেও মশার কামড়ে ত্বক চুলকায়। 

মাথা ছাড়াই ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি! এমনকি এ অবস্থায় চলাফেরাও করতে পারত মুরগিটি। এমন অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সাধারণ অভিজ্ঞতা বলে, মাথা ছাড়া কোনো মুরগি বেঁচে থাকার কথা না। তাহলে এই মুরগি কীভাবে এত দিন বেঁচে ছিল? 

মানুষ কষ্টের সময় কান্না করে—এটি খুবই সাধারণ ব্যাপার। তবে কেউ কেউ খুশির খবর শুনেও কান্না জুড়ে দেয়! খুশির কান্না অন্যদের বিভ্রান্ত করলেও এটিও একটি স্বাভাবিক আচরণ। 

পদার্থের তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কারের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত মেরি কুরি। তিনি তেজস্ক্রিয় ধাতু পোলোনিয়াম ও রেডিয়াম আবিষ্কার করেন। উচ্চমাত্রার এসব তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করার ফলে কুরি অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। পদার্থগুলো এতটাই তেজস্ক্রিয় যে মেরি কুরির ব্যবহৃত জিনিস আ

শিশুরা চোখ ঘষলেই মায়েরা বুঝে যান এখন তারা ক্লান্ত, ঘুমের সময় হয়ে গেছে! তবে শিশুদের এমন আচরণের আরও গভীর কারণ রয়েছে। শিশুদের চোখ ঘষার বিস্তৃত কারণ বিভিন্ন বিজ্ঞানী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞরা ব্যাখ্যা করেছেন। 

প্রায় প্রতিটি মানুষের শরীরের কোনো না কোনো অংশে সুড়সুড়ির অনুভূতি রয়েছে। এসব জায়গায় অন্য কেউ স্পর্শ করলে সুড়সুড়ি লাগে এবং মানুষ অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। তবে নিজেকে নিজে সুড়সুড়ি দিলে আর তেমন লাগে না। 

বিশ্বজুড়েই মুরগির মাংস সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। বাজার থেকে এনে ফ্রিজে রেখে দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া হয়। এভাবে সংরক্ষণ করলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়; বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকিও দেখা যায়। 

এয়ার কন্ডিশনারের (এসি) মান বা সক্ষমতা ‘টন’–এ পরিমাপ করা হয়। কিন্তু টনের মাধ্যমে এয়ার কন্ডিশনের ওজন বোঝায় না বরং এর সক্ষমতা বোঝায়। তাই এই পরিমাপ ব্যবহার করা কিছুটা অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। কারণ ইলেকট্রনিক পণ্যের ক্ষমতা বোঝাতে সাধারণত ওয়াট ব্যবহার করা হয়।

ফ্যান জোরে চালালে বা আস্তে চালালে বিদ্যুৎ খরচে হেরফের হয় কি না—এ নিয়ে অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেকে বলেন, ফ্যান জোরে ঘুরুক আর আস্তে ঘুরুক বিদ্যুৎ খরচ সমান হয়। আসলেই কি তাই? বিষয়টি বুঝতে হলে কিছু বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা দরকার। 

শীতকালের তুলনায় গরমকালে হাত ও পায়ের নখ দ্রুত বাড়ে। এমনকি শীতের দেশের চেয়ে গরমের দেশে নখ তাড়াতাড়ি বড় হয়। এই অদ্ভুত বিষয়টি রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। 

মেকআপ ভালোভাবে না তুলেই ব্যায়াম শুরু করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক দল গবেষক। ব্যায়ামের সময় ফাউন্ডেশন, কনসিলারের মতো মেকআপ পরিধানে ত্বকের পোর বা লোমকূপের আকার পরিবর্তন করে যা পরবর্তীতে সিবাম (ত্বকের প্রাকৃতিক তেল) নিঃসরণে প্রভাব ফেলতে পারে। আর সিবাম ত্বক ভালো রাখার জন্য গ

অনেকেই চিতা আর চিতা বাঘ নিয়ে ধন্দে পড়ে যান। দুটি যে আলাদা প্রাণী এটিও জানেন না কেউ কেউ। এমনকি কোনো কোনো বইয়ে ডাঙার দ্রুততম জন্তু হিসেবে চিতা বাঘের ছবি ছেপে দেওয়া হয় অবলীলায়।

যুগে যুগে ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন অদ্ভুত ডায়েট অনুসরণ করেন নারীরা। তেমনি একটি হলো টেপওয়ার্ম ডায়েট বা ফিতা কৃমির ডায়েট! উনিশ শতকের শুরুতে এই ডায়েট নিয়ে বিজ্ঞাপনও প্রচার করা হতো।