দুগ্ধপোষ্য শিশুদের ঘন ঘন বমি করতে দেখা যায়। এটি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের আলাদা কোনো সতর্কতা নেই। তবে বেশি বমি করলে শিশুর পানিশূন্যতায় ভোগার ঝুঁকি থাকে। ক্ষুধা তৃষ্ণাও বেড়ে যায়। কিন্তু শিশুরা কেন এত বমি করে?
দুগ্ধপোষ্য শিশুদের ঘন ঘন বমি করার একটি অন্যতম কারণ হলো—শিশু স্তন্যপানের সময় দুধের পাশাপাশি অনেক পরিমাণে বাতাসও টেনে নেয়। ফলে দুধ পানের পর ঢেকুরের মাধ্যমে মুখ দিয়ে তরল পদার্থ বের করে দিতে পারে।
তবে এর চেয়ে কিছু বেশি বয়সের শিশুদের মধ্যেও বমি করার প্রবণতা দেখা যায়। বড়দের তুলনায় এই শিশুরা সাধারণ বেশি বমি করে থাকে।
বেশি খাবার গ্রহণ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার মতো বিভিন্ন কারণে বড়রা বমি করে। কিন্তু শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল থাকার কারণে খাদ্যে বিষক্রিয়ার মাধ্যমে পেটের কোনো সমস্যা হলে শিশুরা বমি করে ফেলে। এটি স্বাস্থ্যগত কোনো সমস্যারই ইঙ্গিত দেয়।
অল্পবয়সী শিশুদের সবকিছু মুখে দেওয়ার প্রবণতা থাকে। ফলে বিভিন্ন বস্তুর মাধ্যমে ক্ষতিকারক রোগজীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। এসব জীবাণু সংক্রমণে শিশুরা বমি করে।
শিশুদের বমিভাব বা পেটের অস্বস্তি সহ্য করার ক্ষমতা কম থাকে। ফলে এসবের প্রতিক্রিয়া হিসেবে শিশুরা বেশি বমি করে।
এ ছাড়া মানুষের ভেস্টিবুলার সিস্টেম শৈশবে পুরোপুরি বিকশিত হয় না। এই সংবেদনশীল ব্যবস্থাটি মানুষের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে। ভেস্টিবুলার সিস্টেম ঘাড়ের ওপর মাথার অবস্থান এবং নড়াচড়া শনাক্ত করে। মাথার অবস্থান শনাক্ত করার মাধ্যমে চোখের নড়াচড়া, অঙ্গভঙ্গি এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে।
এই ভারসাম্য রক্ষায় সমস্যা হওয়ার কারণেই অনেকের বাস, জাহাজের মতো বিভিন্ন যানবাহনে উঠলে মোশন সিকনেস হয় বা গা গুলিয়ে ওঠে। এ জন্য দেখা যায় বড়রাও বমি করে।
অতিরিক্ত খাওয়া, খুব তাড়াতাড়ি খাওয়া বা হজম করা কঠিন এমন খাবার খাওয়ার ফলেও শিশুদের বমি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। তা ছাড়া কোনো খাবারে অ্যালার্জি থাকলেও শিশুরা বমি করতে পারে।
শিশুদের কাছে সবকিছুই যেন নতুন এক অভিজ্ঞতা। তাই স্কুলে, হাসপাতালে যাওয়ার মতো স্বাভাবিক বিষয় নিয়ে শিশুরা ভয় পায় ও উদ্বিগ্ন হয়। তাই এসব অস্বস্তিকর মুহূর্তে তারা বমি করতে পারে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
দুগ্ধপোষ্য শিশুদের ঘন ঘন বমি করতে দেখা যায়। এটি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের আলাদা কোনো সতর্কতা নেই। তবে বেশি বমি করলে শিশুর পানিশূন্যতায় ভোগার ঝুঁকি থাকে। ক্ষুধা তৃষ্ণাও বেড়ে যায়। কিন্তু শিশুরা কেন এত বমি করে?
দুগ্ধপোষ্য শিশুদের ঘন ঘন বমি করার একটি অন্যতম কারণ হলো—শিশু স্তন্যপানের সময় দুধের পাশাপাশি অনেক পরিমাণে বাতাসও টেনে নেয়। ফলে দুধ পানের পর ঢেকুরের মাধ্যমে মুখ দিয়ে তরল পদার্থ বের করে দিতে পারে।
তবে এর চেয়ে কিছু বেশি বয়সের শিশুদের মধ্যেও বমি করার প্রবণতা দেখা যায়। বড়দের তুলনায় এই শিশুরা সাধারণ বেশি বমি করে থাকে।
বেশি খাবার গ্রহণ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার মতো বিভিন্ন কারণে বড়রা বমি করে। কিন্তু শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল থাকার কারণে খাদ্যে বিষক্রিয়ার মাধ্যমে পেটের কোনো সমস্যা হলে শিশুরা বমি করে ফেলে। এটি স্বাস্থ্যগত কোনো সমস্যারই ইঙ্গিত দেয়।
অল্পবয়সী শিশুদের সবকিছু মুখে দেওয়ার প্রবণতা থাকে। ফলে বিভিন্ন বস্তুর মাধ্যমে ক্ষতিকারক রোগজীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। এসব জীবাণু সংক্রমণে শিশুরা বমি করে।
শিশুদের বমিভাব বা পেটের অস্বস্তি সহ্য করার ক্ষমতা কম থাকে। ফলে এসবের প্রতিক্রিয়া হিসেবে শিশুরা বেশি বমি করে।
এ ছাড়া মানুষের ভেস্টিবুলার সিস্টেম শৈশবে পুরোপুরি বিকশিত হয় না। এই সংবেদনশীল ব্যবস্থাটি মানুষের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে। ভেস্টিবুলার সিস্টেম ঘাড়ের ওপর মাথার অবস্থান এবং নড়াচড়া শনাক্ত করে। মাথার অবস্থান শনাক্ত করার মাধ্যমে চোখের নড়াচড়া, অঙ্গভঙ্গি এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে।
এই ভারসাম্য রক্ষায় সমস্যা হওয়ার কারণেই অনেকের বাস, জাহাজের মতো বিভিন্ন যানবাহনে উঠলে মোশন সিকনেস হয় বা গা গুলিয়ে ওঠে। এ জন্য দেখা যায় বড়রাও বমি করে।
অতিরিক্ত খাওয়া, খুব তাড়াতাড়ি খাওয়া বা হজম করা কঠিন এমন খাবার খাওয়ার ফলেও শিশুদের বমি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। তা ছাড়া কোনো খাবারে অ্যালার্জি থাকলেও শিশুরা বমি করতে পারে।
শিশুদের কাছে সবকিছুই যেন নতুন এক অভিজ্ঞতা। তাই স্কুলে, হাসপাতালে যাওয়ার মতো স্বাভাবিক বিষয় নিয়ে শিশুরা ভয় পায় ও উদ্বিগ্ন হয়। তাই এসব অস্বস্তিকর মুহূর্তে তারা বমি করতে পারে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৪০৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৪ দিন আগেস্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের সই করা অনুমোদনপত্রে বলা হয়, তিনটি কোম্পানির ১১ ধরনের স্টেন্টের (করোনারি স্টেন্ট) দাম কমিয়ে নতুন করে নির্ধারণ করা হয়। স্টেন্ট আমদানি প্রতিষ্ঠানভেদে খুচরা মূল্য সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ দিন আগে