ইংরেজি ভাষায় বেশ কটি শব্দ আছে, যেগুলোর বানানের সঙ্গে উচ্চারণের মিল পাওয়া যায় না। এ রকম একটি ইংরেজি শব্দ হলো ‘queue’। শব্দটির শুধু প্রথম বর্ণ উচ্চারিত হয়। বাকিগুলো ঊহ্য থাকে। এ ছাড়া একই বর্ণ দিয়ে তৈরি শব্দগুলোর মধ্যেও উচ্চারণে মিল পাওয়া যায় না। যেমন: ‘rough’, ‘cough’ ও ‘though’ এসব শব্দের মধ্যে ‘ough’ অংশটির মিল থাকলেও উচ্চরণের সময় শব্দগুলোর মধ্যে মিল পাওয়া যায় না।
এমন একটি শব্দ হলো ‘Mrs’, এটির উচ্চারণ—মিসেস। তাহলে লেখার সময় অতিরিক্ত ‘R’ বর্ণটি কোথা থেকে এল? ইংরেজি ভাষা নিয়ে পড়তে গেলে মনের ভেতর এসব প্রশ্নের উদ্রেক হতেই পারে।
ইংরেজি ভাষা সব সময় একই রকম ছিল না। এতে বিভিন্ন ভাষার প্রভাব রয়েছে। বিশেষ করে প্রাচীন নর্স (প্রাচীন উত্তর জার্মানির ভাষা), ফরাসি ও লাতিন ভাষার প্রভাব রয়েছে। বিভিন্ন যুগে বিভিন্নভাবে বিবর্তিত হয়ে বর্তমানে এই অবস্থায় এসেছে ইংরেজি ভাষা।
আগের শতাব্দীতে মিস্ট্রেস বা ‘mistress’ শব্দটি নারীদের সম্বোধন করতে ব্যবহার করা হতো। এর সঙ্গে কোনো নেতিবাচক অর্থ সম্পর্কিত ছিল না। আঠারো শতকের মধ্যে শব্দটির লিখিত সংক্ষিপ্ত রূপ ‘Mrs’ বা ‘মিসেস’ হয়। যেহেতু ইংরেজি ভাষাভাষীদের কথ্য শব্দ ছোট করার প্রবণতা রয়েছে, তাই শিগগিরই তাঁরা ‘tr’ বর্ণ দুটি বাদ দিয়ে শব্দটি ‘missus’ বা মিসেস হিসেবে উচ্চারণ করতে লাগল। একইভাবে পুরুষদের সম্বোধনে ‘master’ শব্দটি ব্যবহার করা হতো, যা পরবর্তীকালে ‘Mr’ হিসেবে সংক্ষিপ্তভাবে লেখা হয় এবং শিগগিরই শব্দটির উচ্চারণ ‘মিস্টার’ হয়ে যায়।
বৈবাহিক অবস্থা নির্বিশেষে নারীদের সম্বোধন করতে Mistress শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তবে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত শুধু বিবাহিত নারীদের সম্বোধন করতে শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তখন অবিবাহিত নারীদের বোঝাতে মিস বা Miss শব্দটির প্রচলন হয়। আর ‘mistress’ শব্দটির অর্থ সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে নেতিবাচকভাবে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়।
ভাষা সব সময় পরিবর্তনশীল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শব্দের অর্থ ও উচ্চারণ পরিবর্তিত হয়। এক ভাষার শব্দ অন্য ভাষায় প্রবেশ করে, আত্মীকরণ ঘটার ফলে শব্দটির ব্যবহার এমনটি অর্থও বদলে যেতে পারে। তাই ইংরেজি ব্যাংকরণ প্রায়ই অন্য ভাষাভাষীদের বিভ্রান্ত করলেও করতে পারে!
ইংরেজি ভাষায় বেশ কটি শব্দ আছে, যেগুলোর বানানের সঙ্গে উচ্চারণের মিল পাওয়া যায় না। এ রকম একটি ইংরেজি শব্দ হলো ‘queue’। শব্দটির শুধু প্রথম বর্ণ উচ্চারিত হয়। বাকিগুলো ঊহ্য থাকে। এ ছাড়া একই বর্ণ দিয়ে তৈরি শব্দগুলোর মধ্যেও উচ্চারণে মিল পাওয়া যায় না। যেমন: ‘rough’, ‘cough’ ও ‘though’ এসব শব্দের মধ্যে ‘ough’ অংশটির মিল থাকলেও উচ্চরণের সময় শব্দগুলোর মধ্যে মিল পাওয়া যায় না।
এমন একটি শব্দ হলো ‘Mrs’, এটির উচ্চারণ—মিসেস। তাহলে লেখার সময় অতিরিক্ত ‘R’ বর্ণটি কোথা থেকে এল? ইংরেজি ভাষা নিয়ে পড়তে গেলে মনের ভেতর এসব প্রশ্নের উদ্রেক হতেই পারে।
ইংরেজি ভাষা সব সময় একই রকম ছিল না। এতে বিভিন্ন ভাষার প্রভাব রয়েছে। বিশেষ করে প্রাচীন নর্স (প্রাচীন উত্তর জার্মানির ভাষা), ফরাসি ও লাতিন ভাষার প্রভাব রয়েছে। বিভিন্ন যুগে বিভিন্নভাবে বিবর্তিত হয়ে বর্তমানে এই অবস্থায় এসেছে ইংরেজি ভাষা।
আগের শতাব্দীতে মিস্ট্রেস বা ‘mistress’ শব্দটি নারীদের সম্বোধন করতে ব্যবহার করা হতো। এর সঙ্গে কোনো নেতিবাচক অর্থ সম্পর্কিত ছিল না। আঠারো শতকের মধ্যে শব্দটির লিখিত সংক্ষিপ্ত রূপ ‘Mrs’ বা ‘মিসেস’ হয়। যেহেতু ইংরেজি ভাষাভাষীদের কথ্য শব্দ ছোট করার প্রবণতা রয়েছে, তাই শিগগিরই তাঁরা ‘tr’ বর্ণ দুটি বাদ দিয়ে শব্দটি ‘missus’ বা মিসেস হিসেবে উচ্চারণ করতে লাগল। একইভাবে পুরুষদের সম্বোধনে ‘master’ শব্দটি ব্যবহার করা হতো, যা পরবর্তীকালে ‘Mr’ হিসেবে সংক্ষিপ্তভাবে লেখা হয় এবং শিগগিরই শব্দটির উচ্চারণ ‘মিস্টার’ হয়ে যায়।
বৈবাহিক অবস্থা নির্বিশেষে নারীদের সম্বোধন করতে Mistress শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তবে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত শুধু বিবাহিত নারীদের সম্বোধন করতে শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তখন অবিবাহিত নারীদের বোঝাতে মিস বা Miss শব্দটির প্রচলন হয়। আর ‘mistress’ শব্দটির অর্থ সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে নেতিবাচকভাবে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়।
ভাষা সব সময় পরিবর্তনশীল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শব্দের অর্থ ও উচ্চারণ পরিবর্তিত হয়। এক ভাষার শব্দ অন্য ভাষায় প্রবেশ করে, আত্মীকরণ ঘটার ফলে শব্দটির ব্যবহার এমনটি অর্থও বদলে যেতে পারে। তাই ইংরেজি ব্যাংকরণ প্রায়ই অন্য ভাষাভাষীদের বিভ্রান্ত করলেও করতে পারে!
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
৩ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগে