খাবারদাবার

শিউলি ফুটছে চারদিকে। কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে কাশের বন। নীল আকাশ যদিও কালো মেঘে ঢাকা, তারপরও বোঝা যাচ্ছে সময়টা শরৎকাল। আবহাওয়া বেশ মনোরম বটে। কিন্তু করোনা, ডেঙ্গু, জ্যাম আর আফগানিস্তান মিলিয়ে মাঝে মাঝেই বেতাল হয়ে উঠছে সময়। ঠিক যেন দীর্ঘ লয়ের বৈতালিক গান

গরুর মাংসের মিহি কিমা ১ কেজি, পাউরুটির টুকরো ৩টি, দেশি পেঁয়াজকুচি ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচকুচি ৬টি, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, আদাবাটা ২ চা-চামচ, পুদিনাপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, টমেটো কেচাপ ২ টেবিল চামচ, সিরকা বা লেবুর রস ২ টেবিল  চামচ, লেবুর খোসাকুচি ১ টেবিল চামচ, সয়াবি

চুলো থেকে নামিয়ে ভান্ডারে রাখতেই হুড়োহুড়ি লেগে গেল। জটলা ঠেলে হাত বাড়িয়ে কার আগে কে খাবেন তা নিয়ে চলছে কিছুটা বাগ্‌বিতণ্ডা। মিষ্টিটা গরম। তাই খেতে হবে তাড়াতাড়ি। ঠান্ডা হলে উধাও হবে আসল স্বাদ।

লাল চাল ও লাল আটার এখন বেশ চল হয়েছে একশ্রেণির মানুষের কাছে। অথচ একটা সময় ছিল, যখন নিম্নবিত্তের প্রধান খাবার ছিল লাল চালের ভাত বা লাল আটার রুটি। এটা খেয়েই তাঁরা সুস্থ-স্বাভাবিক প্রায় নীরোগ জীবন যাপন করতেন।

টিভিতে খাবারের অনুষ্ঠান দেখে কি কখনো খাবার বানানোর ইচ্ছা হয়েছে? কিন্তু ছোট বলে মা খাবার বানাতে দেননি? এমন কিছু ঘটে থাকলে ‘ফুড ট্র্যাক শেফ’ অ্যাপটি নামিয়ে খাবার বানাতে পারো। অ্যাপটিতে ট্যাকোস, কাবাব, নুডলস, রামেন, সুশি, ফাস্টফুড ও পিৎজাসহ অনেক খাবার বানানো যাবে

গর্ভাবস্থা সাধারণত ৯ মাসের কিছু বেশি দিন থাকে। এই ৯ মাসকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথম ৩ মাস ফার্স্ট ট্রাইমিস্টার, ৪-৬ মাস সেকেন্ড ট্রাইমিস্টার এবং ৬ মাসের পর থেকে শিশুর জন্ম পর্যন্ত সময়কে থার্ড ট্রাইমিস্টার বলে। এই ট্রাইমিস্টার অনুসারে গর্ভবতী নারীর খাবার নির্ধারণ করতে হবে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‍্যাব-১২। আজ শুক্রবার (১৩ আগস্ট) বাদ জুমা বিশেষ মোনাজাত এবং এতিম শিশুদের মাঝে দুপুরের খাবার বিতরণ করা হয়

কলার মোচা ১টি, কাঁচা মরিচ পরিমাণমতো, সিদলের শুঁটকি পরিমাণমতো, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, লবণ পরিমাণমতো, ধনেপাতাকুচি পরিমাণমতো।

আনন্দ-বিষাদ মিলিয়ে শেষ হলো দ্য গ্রেটেস্ট শোন অন আর্থ। পারফরম্যান্স, মেডেল এসব আমরা দেখেছি। কিন্তু কেমন ছিল অলিম্পিকের খাওয়াদাওয়া? সারা বিশ্বের অ্যাথলেটরা জাপানিজ খাবার খেয়েছেন। জাপানে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জাপানিজ খাবারের প্রভাব ছিল।

কাচকি মাছ ভালো করে ধুয়ে সব উপকরণ দিয়ে মেখে ফয়েল পেপারে ঢেলে মুড়ে নিতে হবে। এবার ফয়েল পেপারে মোড়ানো মাছ ফ্রাইপ্যানে বসিয়ে ঢেকে দিতে হবে। মৃদু আঁচে রান্না করতে হবে। ১০ মিনিট পর উল্টে দিতে হবে। আরও ১০ মিনিট পর নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

অনেকটা সময় দিয়ে, ধৈর্যের সঙ্গে, মনের মাধুরী মিশিয়ে যেসব বধূ রান্নার আয়োজন করেন, তাঁদের জন্যই ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না’ বইটি প্রকাশ করেন পূর্ণিমা ঠাকুর। ঠাকুর পরিবারের ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীও রান্না বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন।

খাচ্ছি, কিন্তু শরীরে তেমন ক্যালরি যোগ হচ্ছে না। অদ্ভুত ব্যাপারই বটে। গ্রহণকৃত খাদ্যের ক্যালরি কাজে লাগানো বা খরচ করার মাধ্যমে দেহের ভারসাম্য রক্ষা হয়। প্রতিটি খাবারে যেমন আছে নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালরি, প্রতিটি কাজেও তেমনি ব্যয় হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালরি।

কই মাছ ৬টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, হলুদগুঁড়ো ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়ো ১ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ১/৪ কাপ, জিরাগুঁড়ো ১/২ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, তেল প্রয়োজনমতো, লবণ স্বাদমতো, ধনেপাতাকুচি ১ টেবিল চামচ।

কাঁঠালের বিচি ভালো করে সেদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর সেদ্ধ বিচি শিল–পাটায় বেটে অথবা ব্লেন্ড করে নিতে হবে। মিশ্রণটির মধ্যে এক চিমটি লবণ ও ময়দা আস্তে আস্তে মিশিয়ে ডো বানাতে হবে।

মুরগির মাঝারি আকারের ২ টুকরো বুকের মাংস নিয়ে তাতে পরিমাণমতো আদাবাটা, রসুনবাটা, কালো গোলমরিচগুঁড়ো, ১ চা-চামচ সয়াসস এবং লবণ মাখিয়ে ১৫–২০ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখতে হবে। একটি ফ্রাইং প্যানে সামান্য তেল গরম করে তাতে ১ টেবিল চামচ সয়াসস দিয়ে মাশরুমগুলো হালকা ভেজে নিতে হবে

ধোঁয়া ওঠা প্রিয় চায়ের সঙ্গে কুড়মুড়ে বিস্কুটের মেলবন্ধন সময়কে রাঙিয়ে দিতে পারে এক লহমায়। এ চায়ের আয়োজনে যদি থাকে ঐতিহ্যের ছোঁয়া, তাহলে সোনায় সোহাগা। নিজের পছন্দের চা আয়োজনে রাখতে পারেন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী বেলা বিস্কুট।

মাংস ছোট ছোট টুকরো করে নিন। তেলে এলাচি, তেজপাতা ও পেঁয়াজ দিয়ে বাদামি করে ভেজে নিন। এরপর তাতে সব মসলা দিয়ে কষিয়ে মাংস দিয়ে ঢেকে দিন। মাংস সেদ্ধ হলে মাশরুম ও কিছুক্ষণ পর কাঁচা মরিচ দিয়ে নামিয়ে নিন