অনলাইন ডেস্ক
আজকের ডিজিটাল যুগে ফেসবুক শুধু একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয়, বরং এটি ব্যক্তিগত রুচি প্রকাশ, পেশাগত ব্র্যান্ডিং এবং ব্যবসায়িক প্রচারণার জন্য এক বহুমাত্রিক প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে প্রথম যে জিনিসটি অন্যদের নজরে আসে, তা হলো প্রোফাইল ছবি ও কভার ছবি। এই ছবিগুলোর মান ও সাইজ যদি সঠিক না হয়, তাহলে তা অনেক সময় অস্পষ্টভাবে দেখা যায়।
সঠিক সাইজ অনুযায়ী ছবি আপলোড করলে তা শুধু স্পষ্টভাবেই দেখা যায় না, বরং ফেসবুকের ইমেজ অপ্টিমাইজেশনের নিয়ম অনুসরণ করায় ছবির গুণগত মানও বজায় থাকে। অনেকেই জানেন না, ফেসবুকের প্রতিটি ছবির জন্য নির্দিষ্ট মাপ বা রেজল্যুশন রয়েছে; যেমন প্রোফাইল ছবির জন্য এক রকম, কভার ছবির জন্য আরেক রকমের সাইজ প্রয়োজন।
ফেসবুকের প্রোফাইল ও কভার ছবির আদর্শ সাইজ কত হওয়া উচিত তা তুলে ধরা হলো—
ফেসবুক প্রোফাইল ছবির সাইজ
প্রোফাইল ছবি বা ফেসবুক ডিসপ্লে পিকচার (ডিপি) আপনার ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক ব্র্যান্ডকে ফেসবুকে প্রতিনিধিত্ব করে। যখন কেউ আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করে বা আপনার কোনো পোস্ট দেখে, এটি প্রথম নজরে আসে। ফেসবুক প্রোফাইল ছবি হলো সেই ছোট বর্গাকৃতির ছবি, যা আপনার প্রোফাইলের ওপরের বাম কোণে দেখা যায়।
একটি ভালো প্রোফাইল ছবি বিশ্বাসযোগ্যতা, কর্তৃত্ব এবং আস্থার ভিত্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
ছবির নির্দেশিকা
সর্বনিম্ন ডাইমেনশন: ১৮০ × ১৮০ পিক্সেল
সর্বোচ্চ ডাইমেনশন: ২০৪৮ × ২০৪৮ পিক্সেল
অ্যাসপেক্ট রেশিও (অনুপাত) : ১: ১ (বর্গাকৃতি)
থাম্বনেইল: মন্তব্য ও পোস্টে আপনার নামের পাশে ৪০ × ৪০ পিক্সেল আকারে ছবি দেখা যাবে।
ক্লিক করলে: প্রোফাইল ছবিটি সর্বোচ্চ ৮৫০ × ৮৫০ পিক্সেল পর্যন্ত বড় হয়ে দেখা যেতে পারে।
প্রোফাইল ছবির ক্ষেত্রে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন
ফেসবুক কভার ফটো সাইজ
ফেসবুকে ব্যক্তিগত প্রোফাইল কভার ছবি হলো একটি বড় ব্যানার আকৃতির ছবি, যা ব্যবহারকারীর প্রোফাইল পেজের ওপরের অংশে দেখা যায়, প্রদর্শিত হয়।
এই জায়গা ব্যক্তি তাঁর নিজস্ব পরিচয় ও ব্র্যান্ড প্রকাশের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এটি নিজের পছন্দ, স্টাইল বা ব্যক্তিত্ব তুলে ধরার একটি চমৎকার মাধ্যম।
ছবির নির্দেশিকা
সর্বনিম্ন ডাইমেনশন: ৮৫১ × ৩১৫ পিক্সেল
সর্বোচ্চ ডাইমেনশন: ২০৩৭ × ৭৫৪ পিক্সেল
অ্যাসপেক্ট রেশিও (অনুপাত) : ২.৭: ১
ফেসবুক কভারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন
আজকের ডিজিটাল যুগে ফেসবুক শুধু একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয়, বরং এটি ব্যক্তিগত রুচি প্রকাশ, পেশাগত ব্র্যান্ডিং এবং ব্যবসায়িক প্রচারণার জন্য এক বহুমাত্রিক প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে প্রথম যে জিনিসটি অন্যদের নজরে আসে, তা হলো প্রোফাইল ছবি ও কভার ছবি। এই ছবিগুলোর মান ও সাইজ যদি সঠিক না হয়, তাহলে তা অনেক সময় অস্পষ্টভাবে দেখা যায়।
সঠিক সাইজ অনুযায়ী ছবি আপলোড করলে তা শুধু স্পষ্টভাবেই দেখা যায় না, বরং ফেসবুকের ইমেজ অপ্টিমাইজেশনের নিয়ম অনুসরণ করায় ছবির গুণগত মানও বজায় থাকে। অনেকেই জানেন না, ফেসবুকের প্রতিটি ছবির জন্য নির্দিষ্ট মাপ বা রেজল্যুশন রয়েছে; যেমন প্রোফাইল ছবির জন্য এক রকম, কভার ছবির জন্য আরেক রকমের সাইজ প্রয়োজন।
ফেসবুকের প্রোফাইল ও কভার ছবির আদর্শ সাইজ কত হওয়া উচিত তা তুলে ধরা হলো—
ফেসবুক প্রোফাইল ছবির সাইজ
প্রোফাইল ছবি বা ফেসবুক ডিসপ্লে পিকচার (ডিপি) আপনার ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক ব্র্যান্ডকে ফেসবুকে প্রতিনিধিত্ব করে। যখন কেউ আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করে বা আপনার কোনো পোস্ট দেখে, এটি প্রথম নজরে আসে। ফেসবুক প্রোফাইল ছবি হলো সেই ছোট বর্গাকৃতির ছবি, যা আপনার প্রোফাইলের ওপরের বাম কোণে দেখা যায়।
একটি ভালো প্রোফাইল ছবি বিশ্বাসযোগ্যতা, কর্তৃত্ব এবং আস্থার ভিত্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
ছবির নির্দেশিকা
সর্বনিম্ন ডাইমেনশন: ১৮০ × ১৮০ পিক্সেল
সর্বোচ্চ ডাইমেনশন: ২০৪৮ × ২০৪৮ পিক্সেল
অ্যাসপেক্ট রেশিও (অনুপাত) : ১: ১ (বর্গাকৃতি)
থাম্বনেইল: মন্তব্য ও পোস্টে আপনার নামের পাশে ৪০ × ৪০ পিক্সেল আকারে ছবি দেখা যাবে।
ক্লিক করলে: প্রোফাইল ছবিটি সর্বোচ্চ ৮৫০ × ৮৫০ পিক্সেল পর্যন্ত বড় হয়ে দেখা যেতে পারে।
প্রোফাইল ছবির ক্ষেত্রে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন
ফেসবুক কভার ফটো সাইজ
ফেসবুকে ব্যক্তিগত প্রোফাইল কভার ছবি হলো একটি বড় ব্যানার আকৃতির ছবি, যা ব্যবহারকারীর প্রোফাইল পেজের ওপরের অংশে দেখা যায়, প্রদর্শিত হয়।
এই জায়গা ব্যক্তি তাঁর নিজস্ব পরিচয় ও ব্র্যান্ড প্রকাশের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এটি নিজের পছন্দ, স্টাইল বা ব্যক্তিত্ব তুলে ধরার একটি চমৎকার মাধ্যম।
ছবির নির্দেশিকা
সর্বনিম্ন ডাইমেনশন: ৮৫১ × ৩১৫ পিক্সেল
সর্বোচ্চ ডাইমেনশন: ২০৩৭ × ৭৫৪ পিক্সেল
অ্যাসপেক্ট রেশিও (অনুপাত) : ২.৭: ১
ফেসবুক কভারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে