আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল বড় আইনি ধাক্কার মুখে পড়েছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট মোবাইল গেম নির্মাতা এপিক গেমসের পক্ষে রায় দিয়েছে, যা গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ স্টোর বা ‘গুগল প্লে’ ব্যবস্থার ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
রায়ের ফলে এখন গুগলকে তার প্লে স্টোরের নীতি ও কমিশন কাঠামো পুনর্বিবেচনা করতে হতে পারে। এপিক গেমস অভিযোগ করেছিল, গুগল তার অ্যাপ স্টোরে এমন নিয়ম চালু রেখেছে যাতে ব্যবহারকারীরা শুধু গুগলের মাধ্যমেই অ্যাপ ডাউনলোড ও পেমেন্ট করতে বাধ্য হয়। এতে গুগল বিপুল কমিশন আদায় করে, যা প্রতিযোগিতা আইনের পরিপন্থী।
সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তে নিচের আদালতের রায় বহাল থাকায়, গুগল এখন নতুন করে চাপের মুখে পড়েছে। রায়ে বলা হয়, গুগল তার মার্কেট আধিপত্য ব্যবহার করে প্রতিযোগীদের সুযোগ সীমিত করেছে এবং অ্যাপ ডেভেলপারদের অন্য বিকল্প পেমেন্ট ব্যবস্থা ব্যবহারে বাধা দিয়েছে।
এপিক গেমসের প্রধান নির্বাহী টিম সুইনি রায়কে ‘ডেভেলপারদের জন্য বড় জয়’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি শুধু এপিকের নয়, বরং সব অ্যাপ নির্মাতার জয়—যারা ন্যায্য বাজারে কাজ করতে চায়।’
অন্যদিকে গুগল জানিয়েছে, তারা রায় পর্যালোচনা করছে এবং প্রয়োজনে পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারে। কোম্পানির এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি গুগল প্লে ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও উদ্ভাবনী প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে আসছে।’
এই রায়ের ফলে গুগলের ব্যবসায়িক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন অনেক অ্যাপ নির্মাতা নিজেদের স্বাধীন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে পারবে, যা ব্যবহারকারীদের জন্যও খরচ কমাতে পারে।
এপিক গেমস আগেও একই ধরনের মামলায় অ্যাপলকে চ্যালেঞ্জ করেছিল। তবে সেখানে কোম্পানিটি পুরোপুরি জয় পায়নি। কিন্তু গুগলের ক্ষেত্রে এই রায় প্রযুক্তি খাতে নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল বড় আইনি ধাক্কার মুখে পড়েছে। মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট মোবাইল গেম নির্মাতা এপিক গেমসের পক্ষে রায় দিয়েছে, যা গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ স্টোর বা ‘গুগল প্লে’ ব্যবস্থার ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
রায়ের ফলে এখন গুগলকে তার প্লে স্টোরের নীতি ও কমিশন কাঠামো পুনর্বিবেচনা করতে হতে পারে। এপিক গেমস অভিযোগ করেছিল, গুগল তার অ্যাপ স্টোরে এমন নিয়ম চালু রেখেছে যাতে ব্যবহারকারীরা শুধু গুগলের মাধ্যমেই অ্যাপ ডাউনলোড ও পেমেন্ট করতে বাধ্য হয়। এতে গুগল বিপুল কমিশন আদায় করে, যা প্রতিযোগিতা আইনের পরিপন্থী।
সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তে নিচের আদালতের রায় বহাল থাকায়, গুগল এখন নতুন করে চাপের মুখে পড়েছে। রায়ে বলা হয়, গুগল তার মার্কেট আধিপত্য ব্যবহার করে প্রতিযোগীদের সুযোগ সীমিত করেছে এবং অ্যাপ ডেভেলপারদের অন্য বিকল্প পেমেন্ট ব্যবস্থা ব্যবহারে বাধা দিয়েছে।
এপিক গেমসের প্রধান নির্বাহী টিম সুইনি রায়কে ‘ডেভেলপারদের জন্য বড় জয়’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি শুধু এপিকের নয়, বরং সব অ্যাপ নির্মাতার জয়—যারা ন্যায্য বাজারে কাজ করতে চায়।’
অন্যদিকে গুগল জানিয়েছে, তারা রায় পর্যালোচনা করছে এবং প্রয়োজনে পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারে। কোম্পানির এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি গুগল প্লে ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও উদ্ভাবনী প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে আসছে।’
এই রায়ের ফলে গুগলের ব্যবসায়িক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আসতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখন অনেক অ্যাপ নির্মাতা নিজেদের স্বাধীন পেমেন্ট সিস্টেম চালু করতে পারবে, যা ব্যবহারকারীদের জন্যও খরচ কমাতে পারে।
এপিক গেমস আগেও একই ধরনের মামলায় অ্যাপলকে চ্যালেঞ্জ করেছিল। তবে সেখানে কোম্পানিটি পুরোপুরি জয় পায়নি। কিন্তু গুগলের ক্ষেত্রে এই রায় প্রযুক্তি খাতে নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
ব্রিটিশ পুলিশ জানিয়েছে, তারা এমন এক আন্তর্জাতিক চক্র ভেঙে দিয়েছে, যারা গত এক বছরে যুক্তরাজ্য থেকে ৪০ হাজার চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন চীনে পাচার করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ এটিকে ফোন চুরি রোধে যুক্তরাজ্যের ‘সবচেয়ে বড় অভিযান’ বলে দাবি করেছে। এই অভিযানে ১৮ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ান ফিন্যান্সিয়াল রিভিউর এক প্রতিবেদন বলছে, গত জুলাইয়ে প্রকাশিত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ত্রুটি পাওয়া যায়। এর মধ্যে এমন সব একাডেমিক তথ্যসূত্র ছিল, যেখানে উল্লেখিত ব্যক্তিদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এমনকি ফেডারেল কোর্টের একটি রায় থেকে উদ্ধৃতি বানিয়ে প্রতিবেদনে যোগ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ প্রজন্মের অনেকে এখন আর ‘চাকরি খুঁজছি’ বলে কথা শুরু করেন না; বরং বলেন, আমি কনটেন্ট ক্রিয়েটর! একসময় বিনোদনের মাধ্যম ছিল চলচ্চিত্র, টেলিভিশন বা পত্রিকায় সীমাবদ্ধ; এখন সেটি আমাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে চলে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেঅনেক কারণে চীনের চালকবিহীন গাড়ির প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে পারছে না। তাই দেশটি এখন ইউরোপকে নতুন বাজার হিসেবে বেছে নিচ্ছে। তারা ইউরোপে অফিস খুলছে, তথ্য ভাগাভাগির চুক্তি করছে এবং রাস্তায় তাদের চালকবিহীন গাড়ির প্রযুক্তি পরীক্ষার কাজ করছে।
১১ ঘণ্টা আগে