পুরোনো ফোনকে ফেলে না দিয়ে সহজেই এটি বাড়ি বা অফিসের সিসিটিভি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। স্মার্টফোনকে খুবই সহজেই সিকিউরিটি ক্যামেরায় রূপান্তর করা যায়। এর মাধ্যমে ঘরের বাইরে থেকে বাড়ির গুরুত্বপূর্ণ অংশে নজর রাখা যাবে। সুতরাং নতুন সিসিটিভি কেনার প্রয়োজন হবে না, ফলে খরচও বাঁচবে।
সঠিক সেটআপের মাধ্যমে পুরোনো ফোনটিকে সিকিউরিটি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। ঘরের দরজার কাছে, হোম অফিস, ছোট শিশুদের ঘরসহ বিভিন্ন জায়গায় এটি সেট করতে পারবেন।
তিনটি সহজ ধাপে পুরোনো ফোনটিকে সিকিউরিটি ক্যামেরায় রূপান্তর করতে পারবেন। সেগুলো তুলে ধরা হলো—
সঠিক অ্যাপ নির্বাচন করুন
প্রথমেই ‘সিকিউরিটি ক্যামেরা অ্যাপ’ ফোনে ডাউনলোড করে নিতে হবে। বেশির ভাগ অ্যাপে একই ধরনের ফিচার অফার থাকে। যেমন–লোকাল স্ট্রিমিং, ক্লাউড স্ট্রিমিং, ভিডিও রেকর্ডিং ও সংরক্ষণ এবং মোশন ডিটেকশন ও অ্যালার্টস।
অ্যাপ একবার সেটআপ করে ফেললে যে কোনো স্থান থেকে ঘরের ওপর নজর রাখতে পারবেন এবং ক্যামেরাটি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে অ্যাপ নির্বাচনের আগে রিভিউগুলো ভালোমতো দেখতে হবে ও এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন সুবিধা রয়েছে নাকি তা নিশ্চিত করতে হবে।
আইফোনের মেনিথিং, আলফ্রেড বা প্রেজেন্স এর মতো অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো অ্যাপ স্টোরে পাওয়া যাবে। আর অ্যান্ড্রয়েডের জন্য মেনিথিং, আলফ্রেড বা ওয়ার্ডেনক্যাম ভালো অপশন। এগুলো গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে।
অ্যাপ ডাউনলোডের পর স্ক্রিনে দেখানো নির্দেশনা অনুযায়ী এটি সেটআপ করতে হবে। প্রয়োজনে অ্যাপটিতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন ও তা দিয়ে লগ ইন করুন। যে ডিভাইস থেকে লাইভ ফুটেজ দেখবেন সেই ডিভাইসে একই অ্যাপ ডাউনলোড করুন। আর একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে অ্যাপটিতে লগ ইন করুন।
স্মার্টফোন সিকিউরিটি ক্যামেরার জন্য স্থান নির্বাচন করুন
অ্যাপের মাধ্যমে লাইভ স্ট্রিমটি চালু করার পর ক্যামেরাটি সঠিক জায়গায় রাখতে হবে। ক্যামেরার ওপর কোনো ছায়া না পড়ে ও যে জায়গাটি দেখতে চান সেটি যেন ক্যামেরা দিয়ে দেখা যায় তার জন্য স্মার্টফোনটি সঠিক স্থানে সেট করতে হবে।
ক্যামেরাটি বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বার, পেছনের উঠান, মূল্যবান জিনিসপত্রের স্থান অথবা যে কোনো জায়গায় রাখতে পারেন। এ ছাড়া ফোনটিকে একটি আইপি ক্যামেরা হিসেবে শিশু মনিটর হিসেবেও সেটআপ করতে পারেন।
যদি আপনার কাছে একাধিক পুরোনো ফোন থাকে, তবে একাধিক ক্যামেরা সেটআপ করে ঘরের বেশ অনেকাংশের লাইভ ফুটেজ দেখতে পারবেন।
এ ছাড়া ভালোভাবে ফোনটি সেটআপ করার জন্য ট্রাইপড বা ফোনের স্ট্যান্ডও ব্যবহার করতে পারেন।
ইন্টারনেট সংযোগ ও চার্জিং
লাইভ ফুটেজ দেখার জন্য ফোনটিতে সব সময় ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হবে। এ জন্য ফোনটি যেন দ্রুত গতির ইন্টারনেট পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। ফোনটি সার্বক্ষণিক চালু থাকবে তাই এর চার্জও দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। বারবার চার্জ দিয়ে ফোনটিকে সিসি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা বিরক্তিকর বিষয়। ব্যাটারি যেন ফুরিয়ে না যায়, তাই ফোনের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
অতিরিক্ত টিপস
• পুরোনো ফোনটি সিসিটিভি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করার আগে ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্যগুলো মুছে ফেলুন।
• ফোনটি যেন নিয়মিত আপডেট পায় তা নিশ্চিত করুন।
• ফোনের স্ক্রিন সেভার বা স্লিপ মোড বন্ধ কর রাখুন।
তথ্যসূত্র: সিনেট
পুরোনো ফোনকে ফেলে না দিয়ে সহজেই এটি বাড়ি বা অফিসের সিসিটিভি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। স্মার্টফোনকে খুবই সহজেই সিকিউরিটি ক্যামেরায় রূপান্তর করা যায়। এর মাধ্যমে ঘরের বাইরে থেকে বাড়ির গুরুত্বপূর্ণ অংশে নজর রাখা যাবে। সুতরাং নতুন সিসিটিভি কেনার প্রয়োজন হবে না, ফলে খরচও বাঁচবে।
সঠিক সেটআপের মাধ্যমে পুরোনো ফোনটিকে সিকিউরিটি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। ঘরের দরজার কাছে, হোম অফিস, ছোট শিশুদের ঘরসহ বিভিন্ন জায়গায় এটি সেট করতে পারবেন।
তিনটি সহজ ধাপে পুরোনো ফোনটিকে সিকিউরিটি ক্যামেরায় রূপান্তর করতে পারবেন। সেগুলো তুলে ধরা হলো—
সঠিক অ্যাপ নির্বাচন করুন
প্রথমেই ‘সিকিউরিটি ক্যামেরা অ্যাপ’ ফোনে ডাউনলোড করে নিতে হবে। বেশির ভাগ অ্যাপে একই ধরনের ফিচার অফার থাকে। যেমন–লোকাল স্ট্রিমিং, ক্লাউড স্ট্রিমিং, ভিডিও রেকর্ডিং ও সংরক্ষণ এবং মোশন ডিটেকশন ও অ্যালার্টস।
অ্যাপ একবার সেটআপ করে ফেললে যে কোনো স্থান থেকে ঘরের ওপর নজর রাখতে পারবেন এবং ক্যামেরাটি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে অ্যাপ নির্বাচনের আগে রিভিউগুলো ভালোমতো দেখতে হবে ও এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন সুবিধা রয়েছে নাকি তা নিশ্চিত করতে হবে।
আইফোনের মেনিথিং, আলফ্রেড বা প্রেজেন্স এর মতো অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো অ্যাপ স্টোরে পাওয়া যাবে। আর অ্যান্ড্রয়েডের জন্য মেনিথিং, আলফ্রেড বা ওয়ার্ডেনক্যাম ভালো অপশন। এগুলো গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে।
অ্যাপ ডাউনলোডের পর স্ক্রিনে দেখানো নির্দেশনা অনুযায়ী এটি সেটআপ করতে হবে। প্রয়োজনে অ্যাপটিতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন ও তা দিয়ে লগ ইন করুন। যে ডিভাইস থেকে লাইভ ফুটেজ দেখবেন সেই ডিভাইসে একই অ্যাপ ডাউনলোড করুন। আর একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে অ্যাপটিতে লগ ইন করুন।
স্মার্টফোন সিকিউরিটি ক্যামেরার জন্য স্থান নির্বাচন করুন
অ্যাপের মাধ্যমে লাইভ স্ট্রিমটি চালু করার পর ক্যামেরাটি সঠিক জায়গায় রাখতে হবে। ক্যামেরার ওপর কোনো ছায়া না পড়ে ও যে জায়গাটি দেখতে চান সেটি যেন ক্যামেরা দিয়ে দেখা যায় তার জন্য স্মার্টফোনটি সঠিক স্থানে সেট করতে হবে।
ক্যামেরাটি বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বার, পেছনের উঠান, মূল্যবান জিনিসপত্রের স্থান অথবা যে কোনো জায়গায় রাখতে পারেন। এ ছাড়া ফোনটিকে একটি আইপি ক্যামেরা হিসেবে শিশু মনিটর হিসেবেও সেটআপ করতে পারেন।
যদি আপনার কাছে একাধিক পুরোনো ফোন থাকে, তবে একাধিক ক্যামেরা সেটআপ করে ঘরের বেশ অনেকাংশের লাইভ ফুটেজ দেখতে পারবেন।
এ ছাড়া ভালোভাবে ফোনটি সেটআপ করার জন্য ট্রাইপড বা ফোনের স্ট্যান্ডও ব্যবহার করতে পারেন।
ইন্টারনেট সংযোগ ও চার্জিং
লাইভ ফুটেজ দেখার জন্য ফোনটিতে সব সময় ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হবে। এ জন্য ফোনটি যেন দ্রুত গতির ইন্টারনেট পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। ফোনটি সার্বক্ষণিক চালু থাকবে তাই এর চার্জও দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। বারবার চার্জ দিয়ে ফোনটিকে সিসি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করা বিরক্তিকর বিষয়। ব্যাটারি যেন ফুরিয়ে না যায়, তাই ফোনের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
অতিরিক্ত টিপস
• পুরোনো ফোনটি সিসিটিভি ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করার আগে ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্যগুলো মুছে ফেলুন।
• ফোনটি যেন নিয়মিত আপডেট পায় তা নিশ্চিত করুন।
• ফোনের স্ক্রিন সেভার বা স্লিপ মোড বন্ধ কর রাখুন।
তথ্যসূত্র: সিনেট
অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২ ঘণ্টা আগেফ্রিল্যান্সিং শিল্পে এখন কাজের মান বজায় রেখে সঠিক সময়ে কাজ সম্পন্ন করাই হলো বড় প্রতিযোগিতা। এ পরিস্থিতিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিংবা এআই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আধুনিক হাতিয়ার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ডিজাইন
২ ঘণ্টা আগে