অ্যাপল ব্যবহারকারীদের এনক্রিপ্টেড ক্লাউড পরিষেবায় প্রবেশের জন্য কোম্পানিটির কাছে একটি ব্যাকডোর বা গোপন কৌশল তৈরির আদেশ দেয় যুক্তরাজ্য সরকার। মূলত অ্যাপলের আইক্লাউড ডেটা ব্যাকআপে প্রবেশের জন্য সরকারকে বিশেষ অনুমতি দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই আদেশ দেওয়া হয়। তবে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে অ্যাপল। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদপত্র ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এসব তথ্য জানায়।
গত মাসে আইফোনের ক্লাউড স্টোরেজের সর্বোচ্চ স্তরের ডেটা সুরক্ষা ফিচার ‘অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন’ (এডিপি) বন্ধ করে দেয় কোম্পানিটি। এর ফলে অ্যাপল কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আইক্লাউড ব্যাকআপে প্রবেশ করতে পারে, যা আগে তারা করতে পারত না। এর মধ্যে আইমেসেজের মতো ডেটাও অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা আইনি বাধ্যবাধকতার আওতায় সরকারের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে। যখন এডিপি চালু ছিল, তখন এমন ডেটা অ্যাপলও অ্যাকসেস করতে পারত না।
এডিপি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বিশেষ সুরক্ষাব্যবস্থা, যেখানে শুধু অ্যাকাউন্টের মালিকেরাই তাদের আইক্লাউডে সঞ্চিত ছবি বা ডকুমেন্টগুলো দেখতে পারেন। এটি একটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। কিন্তু চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাজ্য সরকার এমন একটি সুযোগ চেয়েছিল, যার মাধ্যমে তারা এই ডেটা দেখতে পারবে, যার প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অ্যাপলেরও নেই।
সরকার ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে শক্তিশালী এনক্রিপশনের বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে, যা কর্তৃপক্ষের কাছে গণপর্যবেক্ষণ এবং অপরাধ দমন কর্মসূচির জন্য বাধা হিসেবে দেখা হয়। তবে, যুক্তরাজ্যের দাবি বিশেষভাবে ব্যাপক বলে মনে করছেন অনেকেই।
গত সপ্তাহে এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাজ্য সরকারের এই দাবিকে ‘চীনের মতো কিছু’ বলে অভিহিত করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, অ্যাপল গত মাসে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে, ঠিক সেই সময় যখন তারা এডিপি সিস্টেমটি যুক্তরাজ্যে বাতিল করে। এর আগে ‘ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ার অ্যাক্ট’ বা আইপিএর অধীনে এক ‘প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নোটিশ’ পেয়েছিল অ্যাপল। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই নোটিশ জারি করে, যেখানে যে কোনো প্রমাণ সরবরাহে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা দিতে হবে বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানিকে।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, ‘গোপনীয়তা শুধু সবচেয়ে গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রভাবিত হয় এবং যখন এটি প্রয়োজনীয় হয়।’
এ ছাড়া গত সপ্তাহে মার্কিন সংসবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন যে, দেশটির সরকার কোনো একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি লঙ্ঘন করেছে কি না। কারণ তারা অ্যাপলকে এনক্রিপ্টেড ক্লাউড ব্যাকআপে সরকারের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে একটি ‘ব্যাকডোর’ তৈরির জন্য চাপ দিয়েছে।
অ্যাপল ব্যবহারকারীদের এনক্রিপ্টেড ক্লাউড পরিষেবায় প্রবেশের জন্য কোম্পানিটির কাছে একটি ব্যাকডোর বা গোপন কৌশল তৈরির আদেশ দেয় যুক্তরাজ্য সরকার। মূলত অ্যাপলের আইক্লাউড ডেটা ব্যাকআপে প্রবেশের জন্য সরকারকে বিশেষ অনুমতি দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই আদেশ দেওয়া হয়। তবে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে অ্যাপল। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদপত্র ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এসব তথ্য জানায়।
গত মাসে আইফোনের ক্লাউড স্টোরেজের সর্বোচ্চ স্তরের ডেটা সুরক্ষা ফিচার ‘অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন’ (এডিপি) বন্ধ করে দেয় কোম্পানিটি। এর ফলে অ্যাপল কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আইক্লাউড ব্যাকআপে প্রবেশ করতে পারে, যা আগে তারা করতে পারত না। এর মধ্যে আইমেসেজের মতো ডেটাও অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা আইনি বাধ্যবাধকতার আওতায় সরকারের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে। যখন এডিপি চালু ছিল, তখন এমন ডেটা অ্যাপলও অ্যাকসেস করতে পারত না।
এডিপি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বিশেষ সুরক্ষাব্যবস্থা, যেখানে শুধু অ্যাকাউন্টের মালিকেরাই তাদের আইক্লাউডে সঞ্চিত ছবি বা ডকুমেন্টগুলো দেখতে পারেন। এটি একটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। কিন্তু চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাজ্য সরকার এমন একটি সুযোগ চেয়েছিল, যার মাধ্যমে তারা এই ডেটা দেখতে পারবে, যার প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অ্যাপলেরও নেই।
সরকার ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে শক্তিশালী এনক্রিপশনের বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে, যা কর্তৃপক্ষের কাছে গণপর্যবেক্ষণ এবং অপরাধ দমন কর্মসূচির জন্য বাধা হিসেবে দেখা হয়। তবে, যুক্তরাজ্যের দাবি বিশেষভাবে ব্যাপক বলে মনে করছেন অনেকেই।
গত সপ্তাহে এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাজ্য সরকারের এই দাবিকে ‘চীনের মতো কিছু’ বলে অভিহিত করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, অ্যাপল গত মাসে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছে, ঠিক সেই সময় যখন তারা এডিপি সিস্টেমটি যুক্তরাজ্যে বাতিল করে। এর আগে ‘ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ার অ্যাক্ট’ বা আইপিএর অধীনে এক ‘প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নোটিশ’ পেয়েছিল অ্যাপল। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই নোটিশ জারি করে, যেখানে যে কোনো প্রমাণ সরবরাহে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা দিতে হবে বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানিকে।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে তিনি বলেন, ‘গোপনীয়তা শুধু সবচেয়ে গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রভাবিত হয় এবং যখন এটি প্রয়োজনীয় হয়।’
এ ছাড়া গত সপ্তাহে মার্কিন সংসবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন যে, দেশটির সরকার কোনো একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি লঙ্ঘন করেছে কি না। কারণ তারা অ্যাপলকে এনক্রিপ্টেড ক্লাউড ব্যাকআপে সরকারের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে একটি ‘ব্যাকডোর’ তৈরির জন্য চাপ দিয়েছে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে