ফিচার ডেস্ক
বর্তমান যুগে রোবট প্রযুক্তি উন্নয়ন হচ্ছে দ্রুত। নরওয়েজীয় রোবোটিকস স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান ওয়ানএক্স-এর নিও গ্যামা তারই উদাহরণ হিসেবে শিগগির বাজারে আসতে যাচ্ছে। এটি একটি হিউম্যানয়েড রোবট। এটি মানুষের মতো চলাফেরা ও কাজ করার সক্ষমতা রাখে। সেভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে নিওকে। এটি প্রযুক্তিবিশ্বে বিপ্লব ঘটাবে বলে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মত।
নিও গ্যামার বিশেষত্ব
বায়েপেড ডিজাইন: এটি একটি বায়েপেড রোবট। অর্থাৎ এটি দুটি পায়ে হাঁটতে সক্ষম। ফলে মানুষের মতো স্বাভাবিক গতিতে হাঁটতে পারে।
এআই প্রযুক্তি: এতে উন্নত এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এই রোবট ধীরে ধীরে শেখে এবং পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এআইয়ের মাধ্যমে শেখার সক্ষমতা ভবিষ্যতে এটিকে আরও কার্যকরী করে তুলবে।
টেলি অপারেশন: টেলি অপারেশনের মাধ্যমে দূরে থেকেও নিওর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এতে থাকা ক্যামেরা ও সেন্সরের মাধ্যমে অপারেটররা রোবটটির চারপাশের অবস্থা দেখতে পান। সেই অনুসারে একে পরিচালনা করা যায়।
ব্যবহারিক কাজকর্ম
নিও গ্যামা ডিজাইন করা হয়েছে মূলত মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করার জন্য। এর মাধ্যমে বাড়িতে অনেক কাজ করানো যাবে।
ঘরের কাজ: নিও গ্যামা ঘর পরিষ্কার করা, গাছের যত্ন নেওয়া, শিশুদের সঙ্গে খেলা, ছোটখাটো জিনিসপত্র সরানো এবং অন্যান্য দৈনন্দিন কাজ করতে পারে।
হেলথ কেয়ার: বয়স্কদের জন্য এটি বেশ উপকারী রোবট। এটি তাদের দরকারি জিনিসপত্র আনতে সহায়ক। এ ছাড়া কিছু শারীরিক কাজেও এটি সাহায্য করতে পারে।
শিক্ষা: নিও গ্যামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বাড়িতে শিশুদের বিভিন্ন উপকারে আসবে। এটি শিশুদের শেখানো, গাইড করা এবং তাদের সঙ্গে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করতে পারে।
বিক্রয়ের পরিকল্পনা ও ভবিষ্যৎ
ওয়ানএক্স-এর পরিকল্পনা, এ বছর কয়েক হাজার বাড়িতে রেখে এটি পরীক্ষা করা। এই পরীক্ষামূলক পর্যায়ে প্রাথমিক ব্যবহারকারীরা নিও গ্যামাকে তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যাবেন। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা এই তথ্য ব্যবহার করে তাদের এআই মডেল উন্নত করবে এবং ভবিষ্যতের জন্য আরও উন্নত রোবট তৈরি করবে।
নিও গ্যামা ভবিষ্যতের রোবোটিকসের সম্ভাবনাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। যদিও পুরোপুরি স্বাধীনভাবে কাজ করতে এটি সক্ষম নয়, তবু রোবট প্রযুক্তির জগতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
বর্তমান যুগে রোবট প্রযুক্তি উন্নয়ন হচ্ছে দ্রুত। নরওয়েজীয় রোবোটিকস স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান ওয়ানএক্স-এর নিও গ্যামা তারই উদাহরণ হিসেবে শিগগির বাজারে আসতে যাচ্ছে। এটি একটি হিউম্যানয়েড রোবট। এটি মানুষের মতো চলাফেরা ও কাজ করার সক্ষমতা রাখে। সেভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে নিওকে। এটি প্রযুক্তিবিশ্বে বিপ্লব ঘটাবে বলে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মত।
নিও গ্যামার বিশেষত্ব
বায়েপেড ডিজাইন: এটি একটি বায়েপেড রোবট। অর্থাৎ এটি দুটি পায়ে হাঁটতে সক্ষম। ফলে মানুষের মতো স্বাভাবিক গতিতে হাঁটতে পারে।
এআই প্রযুক্তি: এতে উন্নত এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এই রোবট ধীরে ধীরে শেখে এবং পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এআইয়ের মাধ্যমে শেখার সক্ষমতা ভবিষ্যতে এটিকে আরও কার্যকরী করে তুলবে।
টেলি অপারেশন: টেলি অপারেশনের মাধ্যমে দূরে থেকেও নিওর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এতে থাকা ক্যামেরা ও সেন্সরের মাধ্যমে অপারেটররা রোবটটির চারপাশের অবস্থা দেখতে পান। সেই অনুসারে একে পরিচালনা করা যায়।
ব্যবহারিক কাজকর্ম
নিও গ্যামা ডিজাইন করা হয়েছে মূলত মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করার জন্য। এর মাধ্যমে বাড়িতে অনেক কাজ করানো যাবে।
ঘরের কাজ: নিও গ্যামা ঘর পরিষ্কার করা, গাছের যত্ন নেওয়া, শিশুদের সঙ্গে খেলা, ছোটখাটো জিনিসপত্র সরানো এবং অন্যান্য দৈনন্দিন কাজ করতে পারে।
হেলথ কেয়ার: বয়স্কদের জন্য এটি বেশ উপকারী রোবট। এটি তাদের দরকারি জিনিসপত্র আনতে সহায়ক। এ ছাড়া কিছু শারীরিক কাজেও এটি সাহায্য করতে পারে।
শিক্ষা: নিও গ্যামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বাড়িতে শিশুদের বিভিন্ন উপকারে আসবে। এটি শিশুদের শেখানো, গাইড করা এবং তাদের সঙ্গে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করতে পারে।
বিক্রয়ের পরিকল্পনা ও ভবিষ্যৎ
ওয়ানএক্স-এর পরিকল্পনা, এ বছর কয়েক হাজার বাড়িতে রেখে এটি পরীক্ষা করা। এই পরীক্ষামূলক পর্যায়ে প্রাথমিক ব্যবহারকারীরা নিও গ্যামাকে তাঁদের বাড়িতে নিয়ে যাবেন। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তারা এই তথ্য ব্যবহার করে তাদের এআই মডেল উন্নত করবে এবং ভবিষ্যতের জন্য আরও উন্নত রোবট তৈরি করবে।
নিও গ্যামা ভবিষ্যতের রোবোটিকসের সম্ভাবনাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। যদিও পুরোপুরি স্বাধীনভাবে কাজ করতে এটি সক্ষম নয়, তবু রোবট প্রযুক্তির জগতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
১০ ঘণ্টা আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
১ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
২ দিন আগেব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে নতুন নতুন প্রযুক্তি যুক্ত করছে স্মার্টফোনের ব্র্যান্ডগুলো। টেকসই ও স্থায়িত্বের নিশ্চয়তা দিতে যুক্ত করা হচ্ছে এসব প্রযুক্তি। একই সঙ্গে দেখার সৌন্দর্যের জন্য গুরুত্ব পাচ্ছে ফোনের রং ও অন্যান্য বাহ্যিক ডিজাইনও। সম্প্রতি দেশের বাজারে আসা এমন একটি স্মার্টফোন হলো রিয়েলমি সি৭৫
২ দিন আগে