ক্রীড়া ডেস্ক
পেশাদার সার্কিটে ইয়ানিক সিনার আর কার্লোস আলকারাস মানেই দারুণ এক লড়াই। নতুন প্রজন্মের এই দুই টেনিস তারকার সাম্প্রতিক সময়ের সব ম্যাচই ছিল উত্তেজনায় ভরা। সে হিসেবে সিনসিনাটি ওপেনের পুরুষ বিভাগের ফাইনালেও কাব্যিক এক লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সে আশায় গুঁড়েবালি!
অসুস্থতার কারণে পুরো একটা সেটও খেলতে পারলেন না ইয়ানিক সিনার। খেলা চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব হয়ে ওঠায় প্রথম সেট চলাকালেই আলকারাসের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে কোর্ট ছেড়ে যান ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সিনার। আর তাতেই চ্যাম্পিয়ন কার্লোস আলকারাস।
চ্যাম্পিয়ন হতেই খেলতে এসেছিলেন আলকারাস। কিন্তু এমন ফাইনাল তিনি চাননি। ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে খেলা শুরুর পর প্রথম সেটে যখন আলকারাস ৫-০ তে এগিয়ে, তখন চিকিৎসকের শরণ নেন সিনার। আগামী রোববারই শুরু হবে বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন। তাঁর খেলা চালিয়ে যাওয়ার কোনো ঝুঁকি না নিয়েই কোর্ট ছেড়ে যান টেনিসের ‘নাম্বার ওয়ান’ সিনার।
পরে ইতালিয়ান এই প্রতিযোগী জানিয়েছেন, আগের দিন থেকে শারীরিকভাবে অস্বচ্ছন্দ বোধ করছিলেন। ভেবেছিলেন, রাতে ভালো একটা ঘুম হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু প্রত্যাশা মতো কিছুই হয়নি। অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে তাঁর। তারপরও কেন কোটে এলেন? সিনারের উত্তর, ‘আমি শুধু দর্শকদের কথা ভেবেই কোর্টে নামার চেষ্টা করেছি। অন্তত যেন একটা ম্যাচ হয়। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।’ তবে ইউএস ওপেনে খেলাটাই এখন লক্ষ্য সিনারের, ‘সব মনোযোগ অবশ্যই ইউএস ওপেন ঘিরে। এখন বিশ্রাম নেওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি। দেখা যাক কী হয়।’
ফাইনালে মাত্র ২২ মিনিট খেলেছেন সিনার। স্বভাবতই ইউএস ওপেনের প্রস্তুতিটা ভালো হলো না তাঁর। পরশুর জয়ে সিনারের বিপক্ষে আলকারাসের জয়-পরাজয় দাঁড়াল—৯-৫। এটি স্প্যানিশ তারকা ২২তম এটিপি শিরোপা। ১০০০ মাস্টার্সের ১৭তম। ট্রফি হাতে নেওয়ার পর আলকারাস বললেন, ‘এভাবে অবশ্যই এভাবে ফাইনাল জিততে চাইনি আমি। শুরুতেই আমি ইয়ানিকের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। আশা করি, কয়েক দিনের মধ্যে সে ইউএস ওপেনের জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে।’ আর সিনসিনাটি ওপেন জয় নিয়ে বললেন,‘ আমার জন্য সত্যিই দারুণ একটা অনুভূতি এটা যে আমি ট্রফি নিয়ে ফিরতে পারলাম। ২০২৩ সালে (জোকোভিচের কাছে) ফাইনালে হেরেছিলাম। তাই এই ট্রফি আমি ভীষণভাবে চেয়েছিলাম। খুব গর্বিত আর খুশি লাগছে যে এটা আমি জিততে পেরেছি।’
ইউ এস ওপেনের আগে এই জয় তাঁকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বলেও মনে করেন আলকারাস, ‘বেশ আত্মবিশ্বাস অনুভব করছি। নিউইয়র্ক এমন একটা জায়গা, যেখানে খেলতে আমি ভীষণ ভালো লাগে আমার। এখানেই আমি জিতেছিলাম আমার প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম।’
এদিকে মেয়েদের বিভাগে শিরোপা জিতেছেন পোল্যান্ডের ইগা শিয়াতেক। ফাইনালে তিনি ৭-৫, ৬-৪ গেমে হারিয়েছেন ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে।
পেশাদার সার্কিটে ইয়ানিক সিনার আর কার্লোস আলকারাস মানেই দারুণ এক লড়াই। নতুন প্রজন্মের এই দুই টেনিস তারকার সাম্প্রতিক সময়ের সব ম্যাচই ছিল উত্তেজনায় ভরা। সে হিসেবে সিনসিনাটি ওপেনের পুরুষ বিভাগের ফাইনালেও কাব্যিক এক লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সে আশায় গুঁড়েবালি!
অসুস্থতার কারণে পুরো একটা সেটও খেলতে পারলেন না ইয়ানিক সিনার। খেলা চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব হয়ে ওঠায় প্রথম সেট চলাকালেই আলকারাসের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে কোর্ট ছেড়ে যান ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সিনার। আর তাতেই চ্যাম্পিয়ন কার্লোস আলকারাস।
চ্যাম্পিয়ন হতেই খেলতে এসেছিলেন আলকারাস। কিন্তু এমন ফাইনাল তিনি চাননি। ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে খেলা শুরুর পর প্রথম সেটে যখন আলকারাস ৫-০ তে এগিয়ে, তখন চিকিৎসকের শরণ নেন সিনার। আগামী রোববারই শুরু হবে বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন। তাঁর খেলা চালিয়ে যাওয়ার কোনো ঝুঁকি না নিয়েই কোর্ট ছেড়ে যান টেনিসের ‘নাম্বার ওয়ান’ সিনার।
পরে ইতালিয়ান এই প্রতিযোগী জানিয়েছেন, আগের দিন থেকে শারীরিকভাবে অস্বচ্ছন্দ বোধ করছিলেন। ভেবেছিলেন, রাতে ভালো একটা ঘুম হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু প্রত্যাশা মতো কিছুই হয়নি। অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে তাঁর। তারপরও কেন কোটে এলেন? সিনারের উত্তর, ‘আমি শুধু দর্শকদের কথা ভেবেই কোর্টে নামার চেষ্টা করেছি। অন্তত যেন একটা ম্যাচ হয়। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।’ তবে ইউএস ওপেনে খেলাটাই এখন লক্ষ্য সিনারের, ‘সব মনোযোগ অবশ্যই ইউএস ওপেন ঘিরে। এখন বিশ্রাম নেওয়াটাই সবচেয়ে জরুরি। দেখা যাক কী হয়।’
ফাইনালে মাত্র ২২ মিনিট খেলেছেন সিনার। স্বভাবতই ইউএস ওপেনের প্রস্তুতিটা ভালো হলো না তাঁর। পরশুর জয়ে সিনারের বিপক্ষে আলকারাসের জয়-পরাজয় দাঁড়াল—৯-৫। এটি স্প্যানিশ তারকা ২২তম এটিপি শিরোপা। ১০০০ মাস্টার্সের ১৭তম। ট্রফি হাতে নেওয়ার পর আলকারাস বললেন, ‘এভাবে অবশ্যই এভাবে ফাইনাল জিততে চাইনি আমি। শুরুতেই আমি ইয়ানিকের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। আশা করি, কয়েক দিনের মধ্যে সে ইউএস ওপেনের জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে।’ আর সিনসিনাটি ওপেন জয় নিয়ে বললেন,‘ আমার জন্য সত্যিই দারুণ একটা অনুভূতি এটা যে আমি ট্রফি নিয়ে ফিরতে পারলাম। ২০২৩ সালে (জোকোভিচের কাছে) ফাইনালে হেরেছিলাম। তাই এই ট্রফি আমি ভীষণভাবে চেয়েছিলাম। খুব গর্বিত আর খুশি লাগছে যে এটা আমি জিততে পেরেছি।’
ইউ এস ওপেনের আগে এই জয় তাঁকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বলেও মনে করেন আলকারাস, ‘বেশ আত্মবিশ্বাস অনুভব করছি। নিউইয়র্ক এমন একটা জায়গা, যেখানে খেলতে আমি ভীষণ ভালো লাগে আমার। এখানেই আমি জিতেছিলাম আমার প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম।’
এদিকে মেয়েদের বিভাগে শিরোপা জিতেছেন পোল্যান্ডের ইগা শিয়াতেক। ফাইনালে তিনি ৭-৫, ৬-৪ গেমে হারিয়েছেন ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে।
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
১ ঘণ্টা আগেএ বছরের মে মাসে বাংলাদেশি ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হওয়ার পরই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটের উন্নতিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় যেতে হচ্ছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে আজ বিসিবি সভাপতি বসেছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গতকালই হকি এশিয়া কাপ খেলার নিশ্চয়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ পেল টুর্নামেন্টের সূচিও। দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে আটটি দলকে। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও চাইনিজ তাইপে। অপর গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক ভারত, জাপান, চীন ও কাজাখস্তান।
২ ঘণ্টা আগেজল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে শুবমান গিলকে নিয়েই এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করেছে ভারত। শুধু তা-ই নয়, তাঁর কাঁধে দেওয়া হয়েছে সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব। গিলের সঙ্গে ফেরানো হয়েছে যশপ্রীত বুমরাকেও। এর বাইরে তেমন কোনো চমক রাখেননি প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকার।
৩ ঘণ্টা আগে