নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিতলেই মিলবে সুপার ফোরের টিকিট। বাংলাদেশের জন্য স্বপ্ন দেখাটা অবশ্য কঠিন ছিল। র্যাঙ্কিং হোক বা শক্তিমত্তা দুটো ক্ষেত্রে ঢের এগিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া। খেলায়ও দেখা গেল এর প্রতিফলন। বাংলাদেশকে ৫-১ গোলে হারিয়ে হকি এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নাম লিখিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কোরিয়া। ‘বি’ পুল থেকে তাদের সঙ্গী হয়েছে মালয়েশিয়া।
ভারতের রাজগীর স্পোর্টস কমপ্লেক্সে প্রথম দুই কোয়ার্টারে কোরিয়ার আধিপত্যের সামনে সেভাবে জবাব দিতে পারেনি। আগের ম্যাচে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে ৮-৩ গোলের জয়ের সুখস্মৃতি তাই হাওয়ায় মিলিয়ে যায় দ্রুত।
৯ মিনিটে বৃত্তের ভেতর থেকে দারুণ এক শটে কোরিয়াকে এগিয়ে দেন সন ডাইন। দুই মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। ১১ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে ইয়াং জি হুনের ড্রাগ ফ্লিক বাংলাদেশ গোলরক্ষক বিপ্লব কুজুর ঠেকিয়ে দিলেও সন ডাইন ফিরতি শটে ঠিকই খুঁজে নেন জাল। ১৩ মিনিটে বাংলাদেশ পেনাল্টি কর্নার পেলেও আশরাফুল ইসলামের ড্রাগ ফ্লিক সহজেই ঠেকান কোরিয়ান ডিফেন্ডাররা।
দ্বিতীয় কোয়ার্টারের শুরুর মিনিটে আশরাফুলের ভুলের সুযোগ নিয়ে গোলপোস্ট বরাবর শট নেন কোং ইয়ুন হো। বিপ্লব তা এগিয়ে এসে ঠেকিয়ে দিলেও ফিরতি শটে গোলের দেখা পান লি সিউং উ। ২২ মিনিটে জটলার ভেতর থেকে দুর্দান্ত এক রিভার্স হিটে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ওহ সি ইয়ং। একই মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে বাংলাদেশের হয়ে ব্যবধান কমান সোহানুর রহমান সবুজ। ২৯ মিনিটে আবার পেনাল্টি কর্নার পেলেও এবারও গোল করতে পারেননি আশরাফুল।
তৃতীয় কোয়ার্টারে দুই দল বেশ কয়েকটি আক্রমণ করলেও দেখেনি সফলতার মুখ। চতুর্থ কোয়ার্টারে রক্ষণের দিকেই বেশি নজর দেয় বাংলাদেশ। তবে ৬০ মিনিটে খেলা শেষ হওয়ার হুটার বাজার আগে পেনাল্টি স্ট্রোক পায় কোরিয়া। সেখান থেকে ব্যবধান ৫-১ করেন কোরিয়ার ইয়াং জি হুন।
মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ৪-১ গোলে হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশ ৩ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে থেকে শেষ করল পুলপর্ব। শিরোপা লড়াই থেকে ছিটকে গেলেও বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন পাঁচে থেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জায়গা করে নেওয়া।
জিতলেই মিলবে সুপার ফোরের টিকিট। বাংলাদেশের জন্য স্বপ্ন দেখাটা অবশ্য কঠিন ছিল। র্যাঙ্কিং হোক বা শক্তিমত্তা দুটো ক্ষেত্রে ঢের এগিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া। খেলায়ও দেখা গেল এর প্রতিফলন। বাংলাদেশকে ৫-১ গোলে হারিয়ে হকি এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নাম লিখিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কোরিয়া। ‘বি’ পুল থেকে তাদের সঙ্গী হয়েছে মালয়েশিয়া।
ভারতের রাজগীর স্পোর্টস কমপ্লেক্সে প্রথম দুই কোয়ার্টারে কোরিয়ার আধিপত্যের সামনে সেভাবে জবাব দিতে পারেনি। আগের ম্যাচে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে ৮-৩ গোলের জয়ের সুখস্মৃতি তাই হাওয়ায় মিলিয়ে যায় দ্রুত।
৯ মিনিটে বৃত্তের ভেতর থেকে দারুণ এক শটে কোরিয়াকে এগিয়ে দেন সন ডাইন। দুই মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। ১১ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে ইয়াং জি হুনের ড্রাগ ফ্লিক বাংলাদেশ গোলরক্ষক বিপ্লব কুজুর ঠেকিয়ে দিলেও সন ডাইন ফিরতি শটে ঠিকই খুঁজে নেন জাল। ১৩ মিনিটে বাংলাদেশ পেনাল্টি কর্নার পেলেও আশরাফুল ইসলামের ড্রাগ ফ্লিক সহজেই ঠেকান কোরিয়ান ডিফেন্ডাররা।
দ্বিতীয় কোয়ার্টারের শুরুর মিনিটে আশরাফুলের ভুলের সুযোগ নিয়ে গোলপোস্ট বরাবর শট নেন কোং ইয়ুন হো। বিপ্লব তা এগিয়ে এসে ঠেকিয়ে দিলেও ফিরতি শটে গোলের দেখা পান লি সিউং উ। ২২ মিনিটে জটলার ভেতর থেকে দুর্দান্ত এক রিভার্স হিটে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ওহ সি ইয়ং। একই মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে বাংলাদেশের হয়ে ব্যবধান কমান সোহানুর রহমান সবুজ। ২৯ মিনিটে আবার পেনাল্টি কর্নার পেলেও এবারও গোল করতে পারেননি আশরাফুল।
তৃতীয় কোয়ার্টারে দুই দল বেশ কয়েকটি আক্রমণ করলেও দেখেনি সফলতার মুখ। চতুর্থ কোয়ার্টারে রক্ষণের দিকেই বেশি নজর দেয় বাংলাদেশ। তবে ৬০ মিনিটে খেলা শেষ হওয়ার হুটার বাজার আগে পেনাল্টি স্ট্রোক পায় কোরিয়া। সেখান থেকে ব্যবধান ৫-১ করেন কোরিয়ার ইয়াং জি হুন।
মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ৪-১ গোলে হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশ ৩ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে থেকে শেষ করল পুলপর্ব। শিরোপা লড়াই থেকে ছিটকে গেলেও বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন পাঁচে থেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জায়গা করে নেওয়া।
চার-ছক্কার বন্যায় এখন ক্রিকেটের সংজ্ঞাই যে অনেকটা বদলে গেছে। আইপিএল তো বটেই, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২৫০-এর বেশি স্কোর হচ্ছে নিয়মিত। অথচ বাংলাদেশ এখনো স্কোরবোর্ডে ২০০ তুলতেই সংগ্রাম করে। বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষে এটা নিয়ে আক্ষেপ করেছেন লিটন দাস।
৭ মিনিট আগেএশিয়া কাপের আগে সিলেটে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি- টোয়েন্টি সিরিজটা ছিল মূলত প্রস্তুতির মঞ্চ । গ্রুপ পর্বের সব ম্যাচ বাংলাদেশ খেলবে আবুধাবিতে । সেই মাঠে টি - টোয়েন্টিতে গড় স্কোর সাধারণত ১৭০-১৮০ , কখনো ১৯০ । সিলেটের স্পোর্টিং উইকেটে বাংলাদেশ কতটা তৈরি হতে পারল , এটিই ছিল মূল বিষয় ।
১ ঘণ্টা আগে‘রেকর্ডের বরপুত্র’ উপাধি লিওনেল মেসি পেয়ে গেছেন অনেক আগেই। ক্যারিয়ারে কত শিরোপা তিনি জিতেছেন, সেটা তাঁর ক্যাবিনেট খুলে গুনতে গুনতে সময় পেরিয়ে যাবে। রেকর্ড তো তিনি গড়ছেন নিয়মিতই। ৩৮ বছর বয়সেও আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড আছেন দারুণ ছন্দে।
১ ঘণ্টা আগেক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট—নেদারল্যান্ডস সিরিজে লিটন দাসের পারফরম্যান্স দেখে এমনটা বলাই যায়। শুধু কি মাঠের পারফরম্যান্সেই? সিলেটে গতকাল তৃতীয় টি-টোয়েন্টি শেষে সংবাদ সম্মেলনেও দেখা গেছে তাঁর ‘টি-টোয়েন্টি ইনিংস’। অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠলে কড়া জবাব দিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে