অর্চি হক ও আব্দুল্লাহ আল গালিব, ঢাকা
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল। জামায়াত সনদে স্বাক্ষর করল। স্বাক্ষর করল না এনসিপি।
জামায়াত ও এনসিপি উভয়েই শুরুতে জানিয়েছিল, তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া এতে স্বাক্ষর করবে না। গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের এই অবস্থান আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়। সেদিনও জামায়াত বলেছে, তারা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে স্বাক্ষর করবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে দেখা গেলে, জামায়াতের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন এবং সনদে স্বাক্ষর করলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একাধিক নেতা জামায়াতের এই পদক্ষেপকে ‘বেইমানি’ বলে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবারই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, কিছু রাজনৈতিক দল ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে কাগজে সই করছে। আর গতকাল শনিবার এনসিপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
এনসিপির প্রধানের দুই দিনের বক্তব্যই যে জামায়াতকে ইঙ্গিত করে, তা ধারণা করছেন অনেকে। তাঁরা বলছেন, দুই দলের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আগামী নির্বাচনে দল দুটির জোটবদ্ধ হওয়ার যে আলোচনা রাজনীতির ময়দানে ছিল, তা-ও মনে হয় হোঁচট খেল।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার পর থেকে দুই দলের মতভিন্নতা প্রকাশ পেতে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বরে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলনে এনসিপি যোগ না দেওয়ায় দল দুটির সম্পর্কের টানাপোড়েন চোখে পড়ে। সর্বশেষ জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষরের পর সেটা প্রকাশ্যে চলে এসেছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, সম্পর্ক থাকবে। জোটের সম্ভাবনা আছে কি না সময় আসলে দেখা যাবে।’ জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারী দলগুলো জুলাই চেতনা থেকে ছিটকে গেছে বলে এনসিপির প্রধান যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে তাঁদের ‘পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড’ মন্তব্য করে হামিদুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
এনসিপি জুলাই অভ্যুত্থানে নায়কের ভূমিকা রেখেছিল, কাজেই তাদের একটু কথা থাকবেই—এ মন্তব্য করে জামায়াতের আরেকজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম বলেন, ‘তাদের স্বাক্ষরে রাজি করাতে পারলে সেটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর হতো। সবার জন্যই ভালো হতো।’ এনসিপির বিষয়গুলো (জুলাই সনদ নিয়ে এনসিপির দাবি) সরকারকে বিবেচনা করা উচিত বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে বলেন, তবে এসবের ফলে দুই দলের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এনসিপির নেতারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে জামায়াতের অবস্থানে এনসিপি অসন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন একাধিক নেতা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, এনসিপি আর জামায়াতের মধ্যেও তেমন রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। জামায়াত আর এনসিপির মধ্যকার সম্পর্ক সব সময় মিডিয়া ফ্রেমিং করেছে। একটা ঐক্য আছে, এই আছে, সেই আছে। এ রকম কিছু না। আমাদের মধ্যে আলাদা কোনো দূরত্বের বিষয় নাই। আগে সম্পর্ক যেমন ছিল। এখনো তেমন।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর নিয়ে নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে সম্ভাব্য জোটের ভাবনায় কোনো প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘একেকটা ইস্যুতে আমাদের অবস্থান একেক রকম। আমাদের যেটা ঠিক মনে হয়, জনগণের পক্ষে মনে হয়, আমরা সেটাতে থাকব। আমাদের কাছে আগামী নির্বাচনে কার কতটা আসন, এসবের চেয়ে এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির পক্ষে থাকা।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল। জামায়াত সনদে স্বাক্ষর করল। স্বাক্ষর করল না এনসিপি।
জামায়াত ও এনসিপি উভয়েই শুরুতে জানিয়েছিল, তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া এতে স্বাক্ষর করবে না। গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের এই অবস্থান আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়। সেদিনও জামায়াত বলেছে, তারা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে স্বাক্ষর করবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে দেখা গেলে, জামায়াতের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন এবং সনদে স্বাক্ষর করলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একাধিক নেতা জামায়াতের এই পদক্ষেপকে ‘বেইমানি’ বলে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবারই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, কিছু রাজনৈতিক দল ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে কাগজে সই করছে। আর গতকাল শনিবার এনসিপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
এনসিপির প্রধানের দুই দিনের বক্তব্যই যে জামায়াতকে ইঙ্গিত করে, তা ধারণা করছেন অনেকে। তাঁরা বলছেন, দুই দলের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আগামী নির্বাচনে দল দুটির জোটবদ্ধ হওয়ার যে আলোচনা রাজনীতির ময়দানে ছিল, তা-ও মনে হয় হোঁচট খেল।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার পর থেকে দুই দলের মতভিন্নতা প্রকাশ পেতে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বরে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলনে এনসিপি যোগ না দেওয়ায় দল দুটির সম্পর্কের টানাপোড়েন চোখে পড়ে। সর্বশেষ জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষরের পর সেটা প্রকাশ্যে চলে এসেছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, সম্পর্ক থাকবে। জোটের সম্ভাবনা আছে কি না সময় আসলে দেখা যাবে।’ জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারী দলগুলো জুলাই চেতনা থেকে ছিটকে গেছে বলে এনসিপির প্রধান যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে তাঁদের ‘পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড’ মন্তব্য করে হামিদুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
এনসিপি জুলাই অভ্যুত্থানে নায়কের ভূমিকা রেখেছিল, কাজেই তাদের একটু কথা থাকবেই—এ মন্তব্য করে জামায়াতের আরেকজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম বলেন, ‘তাদের স্বাক্ষরে রাজি করাতে পারলে সেটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর হতো। সবার জন্যই ভালো হতো।’ এনসিপির বিষয়গুলো (জুলাই সনদ নিয়ে এনসিপির দাবি) সরকারকে বিবেচনা করা উচিত বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে বলেন, তবে এসবের ফলে দুই দলের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এনসিপির নেতারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে জামায়াতের অবস্থানে এনসিপি অসন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন একাধিক নেতা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, এনসিপি আর জামায়াতের মধ্যেও তেমন রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। জামায়াত আর এনসিপির মধ্যকার সম্পর্ক সব সময় মিডিয়া ফ্রেমিং করেছে। একটা ঐক্য আছে, এই আছে, সেই আছে। এ রকম কিছু না। আমাদের মধ্যে আলাদা কোনো দূরত্বের বিষয় নাই। আগে সম্পর্ক যেমন ছিল। এখনো তেমন।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর নিয়ে নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে সম্ভাব্য জোটের ভাবনায় কোনো প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘একেকটা ইস্যুতে আমাদের অবস্থান একেক রকম। আমাদের যেটা ঠিক মনে হয়, জনগণের পক্ষে মনে হয়, আমরা সেটাতে থাকব। আমাদের কাছে আগামী নির্বাচনে কার কতটা আসন, এসবের চেয়ে এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির পক্ষে থাকা।’
অর্চি হক ও আব্দুল্লাহ আল গালিব, ঢাকা
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল। জামায়াত সনদে স্বাক্ষর করল। স্বাক্ষর করল না এনসিপি।
জামায়াত ও এনসিপি উভয়েই শুরুতে জানিয়েছিল, তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া এতে স্বাক্ষর করবে না। গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের এই অবস্থান আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়। সেদিনও জামায়াত বলেছে, তারা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে স্বাক্ষর করবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে দেখা গেলে, জামায়াতের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন এবং সনদে স্বাক্ষর করলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একাধিক নেতা জামায়াতের এই পদক্ষেপকে ‘বেইমানি’ বলে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবারই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, কিছু রাজনৈতিক দল ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে কাগজে সই করছে। আর গতকাল শনিবার এনসিপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
এনসিপির প্রধানের দুই দিনের বক্তব্যই যে জামায়াতকে ইঙ্গিত করে, তা ধারণা করছেন অনেকে। তাঁরা বলছেন, দুই দলের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আগামী নির্বাচনে দল দুটির জোটবদ্ধ হওয়ার যে আলোচনা রাজনীতির ময়দানে ছিল, তা-ও মনে হয় হোঁচট খেল।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার পর থেকে দুই দলের মতভিন্নতা প্রকাশ পেতে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বরে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলনে এনসিপি যোগ না দেওয়ায় দল দুটির সম্পর্কের টানাপোড়েন চোখে পড়ে। সর্বশেষ জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষরের পর সেটা প্রকাশ্যে চলে এসেছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, সম্পর্ক থাকবে। জোটের সম্ভাবনা আছে কি না সময় আসলে দেখা যাবে।’ জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারী দলগুলো জুলাই চেতনা থেকে ছিটকে গেছে বলে এনসিপির প্রধান যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে তাঁদের ‘পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড’ মন্তব্য করে হামিদুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
এনসিপি জুলাই অভ্যুত্থানে নায়কের ভূমিকা রেখেছিল, কাজেই তাদের একটু কথা থাকবেই—এ মন্তব্য করে জামায়াতের আরেকজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম বলেন, ‘তাদের স্বাক্ষরে রাজি করাতে পারলে সেটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর হতো। সবার জন্যই ভালো হতো।’ এনসিপির বিষয়গুলো (জুলাই সনদ নিয়ে এনসিপির দাবি) সরকারকে বিবেচনা করা উচিত বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে বলেন, তবে এসবের ফলে দুই দলের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এনসিপির নেতারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে জামায়াতের অবস্থানে এনসিপি অসন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন একাধিক নেতা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, এনসিপি আর জামায়াতের মধ্যেও তেমন রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। জামায়াত আর এনসিপির মধ্যকার সম্পর্ক সব সময় মিডিয়া ফ্রেমিং করেছে। একটা ঐক্য আছে, এই আছে, সেই আছে। এ রকম কিছু না। আমাদের মধ্যে আলাদা কোনো দূরত্বের বিষয় নাই। আগে সম্পর্ক যেমন ছিল। এখনো তেমন।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর নিয়ে নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে সম্ভাব্য জোটের ভাবনায় কোনো প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘একেকটা ইস্যুতে আমাদের অবস্থান একেক রকম। আমাদের যেটা ঠিক মনে হয়, জনগণের পক্ষে মনে হয়, আমরা সেটাতে থাকব। আমাদের কাছে আগামী নির্বাচনে কার কতটা আসন, এসবের চেয়ে এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির পক্ষে থাকা।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল। জামায়াত সনদে স্বাক্ষর করল। স্বাক্ষর করল না এনসিপি।
জামায়াত ও এনসিপি উভয়েই শুরুতে জানিয়েছিল, তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া এতে স্বাক্ষর করবে না। গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষরের আগের দিন বৃহস্পতিবার এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের এই অবস্থান আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয়। সেদিনও জামায়াত বলেছে, তারা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু সনদে স্বাক্ষর করবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে দেখা গেলে, জামায়াতের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন এবং সনদে স্বাক্ষর করলেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একাধিক নেতা জামায়াতের এই পদক্ষেপকে ‘বেইমানি’ বলে অভিহিত করেছেন।
শুক্রবারই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, কিছু রাজনৈতিক দল ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে কাগজে সই করছে। আর গতকাল শনিবার এনসিপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
এনসিপির প্রধানের দুই দিনের বক্তব্যই যে জামায়াতকে ইঙ্গিত করে, তা ধারণা করছেন অনেকে। তাঁরা বলছেন, দুই দলের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। আগামী নির্বাচনে দল দুটির জোটবদ্ধ হওয়ার যে আলোচনা রাজনীতির ময়দানে ছিল, তা-ও মনে হয় হোঁচট খেল।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার পর থেকে দুই দলের মতভিন্নতা প্রকাশ পেতে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বরে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলনে এনসিপি যোগ না দেওয়ায় দল দুটির সম্পর্কের টানাপোড়েন চোখে পড়ে। সর্বশেষ জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষরের পর সেটা প্রকাশ্যে চলে এসেছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে, সম্পর্ক থাকবে। জোটের সম্ভাবনা আছে কি না সময় আসলে দেখা যাবে।’ জুলাই সনদে স্বাক্ষরকারী দলগুলো জুলাই চেতনা থেকে ছিটকে গেছে বলে এনসিপির প্রধান যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে তাঁদের ‘পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড’ মন্তব্য করে হামিদুর রহমান বলেন, ‘এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।’
এনসিপি জুলাই অভ্যুত্থানে নায়কের ভূমিকা রেখেছিল, কাজেই তাদের একটু কথা থাকবেই—এ মন্তব্য করে জামায়াতের আরেকজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম বলেন, ‘তাদের স্বাক্ষরে রাজি করাতে পারলে সেটা সবচেয়ে বেশি সুন্দর হতো। সবার জন্যই ভালো হতো।’ এনসিপির বিষয়গুলো (জুলাই সনদ নিয়ে এনসিপির দাবি) সরকারকে বিবেচনা করা উচিত বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে বলেন, তবে এসবের ফলে দুই দলের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।
জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এনসিপির নেতারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে রাজি হননি। তবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে জামায়াতের অবস্থানে এনসিপি অসন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন একাধিক নেতা।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেমন সম্পর্ক থাকে, এনসিপি আর জামায়াতের মধ্যেও তেমন রাজনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। জামায়াত আর এনসিপির মধ্যকার সম্পর্ক সব সময় মিডিয়া ফ্রেমিং করেছে। একটা ঐক্য আছে, এই আছে, সেই আছে। এ রকম কিছু না। আমাদের মধ্যে আলাদা কোনো দূরত্বের বিষয় নাই। আগে সম্পর্ক যেমন ছিল। এখনো তেমন।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষর নিয়ে নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে সম্ভাব্য জোটের ভাবনায় কোনো প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘একেকটা ইস্যুতে আমাদের অবস্থান একেক রকম। আমাদের যেটা ঠিক মনে হয়, জনগণের পক্ষে মনে হয়, আমরা সেটাতে থাকব। আমাদের কাছে আগামী নির্বাচনে কার কতটা আসন, এসবের চেয়ে এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির পক্ষে থাকা।’
‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর চাপানো হচ্ছে।
গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলার জন্য সালাহউদ্দিন আহমদ সরাসরি ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী’কে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তারা ‘জুলাই যোদ্ধা’ নাম ব্যবহার করে অনুষ্ঠান বানচাল করার চেষ্টা করেছে।
শুক্রবার সকালে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ ব্যক্তি অবস্থান নিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের দাবি মেনে সনদের অঙ্গীকারনামায় সংশোধনী আনা হয়। কিন্তু এরপরও বিক্ষোভ চললে পুলিশ তাদের বলপ্রয়োগ করে পিটিয়ে বের করে দেয়। এরপর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বিক্ষুব্ধদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল শনিবার জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বিশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িতরা ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’। তিনি বলেন, ‘দেখা গেছে, এখানে জুলাই যোদ্ধাদের নামে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। সেটা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে। এখানে কোনো সঠিক জুলাই বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদের এই বক্তব্যের পরই দুপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে জোরালো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বিএনপি নেতাকে বক্তব্য প্রত্যাহার এবং প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
নাহিদ ইসলাম যুক্তি দেন, সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্যের পেছনে তথ্যের অভাব থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘তিনি ভুলবশত, হয়তো তাঁর কাছে তথ্য না থাকার কারণে তিনি এ রকম বলেছেন। যেহেতু তিনি দীর্ঘদিন দেশে ছিলেন না, যেহেতু তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের সময় দেশে ছিলেন না, রাজপথে ছিলেন না, সেহেতু হয়তো তিনি জানেন না যে কে রাজপথে ছিল, কারা লড়াই করেছিল, কারা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল?’
এনসিপির এই আহ্বানের পর বিকেলে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় সালাহউদ্দিন আহমদ প্রসঙ্গটি তোলেন।
তিনি বলেন, ‘সুযোগটা জাতীয় সংসদের সেই সাউথ প্লাজায় কিছু কিছু আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী নিয়েছে। তারা নাম ধারণ করেছে জুলাই যোদ্ধার। জুলাই যোদ্ধা নাম দিয়ে, নামটা তারা সুযোগে ব্যবহার করেছে এবং সেই ফ্যাসিস্ট বাহিনী গতকালকের অনুষ্ঠানকে কলঙ্কিত করার জন্য, পারলে বানচাল করার জন্য চেষ্টা করেছে।’
ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানকে ‘অপতথ্য’ আখ্যা দিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘বর্তমানে অপতথ্য ছড়ানোর, একটা অপব্যাখ্যা ছড়ানোর একটা বিশাল টেন্ডেন্সি দেখি অনেকের মধ্যে। আজকে একটা দলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনের একপর্যায়ে আমাকে কোনো একটা বিষয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আমি এখানেই এই সুযোগটা নিয়ে এটা একটু বলে দিই।’
তিনি পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, ‘আমি বুঝলাম না জুলাই যোদ্ধারা কেন নিজেরা সেই বিশৃঙ্খলার দায়দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিতে চাচ্ছে।’ তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি এ ধরনের বিশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে না।
বিএনপি নেতা আরও জানান, জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পাঁচ নম্বর দফা সংশোধনের মাধ্যমে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের একটি সংগঠনকে তিনি আশ্বস্ত করেছেন। তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের সময় আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে ওই সংগঠনের সদস্যরা ভয় পাচ্ছিলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ তাদের আশ্বস্ত করেন, যারা জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের যুদ্ধের ময়দানে তাদের বিচার জনগণ করেছে। সুতরাং তাঁদের আর বিচার হবে না। তাদের সন্তুষ্টির জন্য সনদে সংশোধনী এনে বলা হয়েছে: ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সংঘটিত সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে।’
এ ছাড়া আহতদের ‘বীর’ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্ষতিপূরণ, চিকিৎসা, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা এবং মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করার বিধান লেখার জন্য তিনি নিজে অধ্যাপক আলী রীয়াজের সঙ্গে কথা বলে দফাটি সংশোধন করেছেন বলেও উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
নাম উল্লেখ না করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক শক্তি যারা পরোক্ষভাবে বেনিফিশিয়ারি এই বর্তমান সরকারের, তারা নির্বাচন চায় না এবং বিএনপি যেন ক্ষমতায় না আসে, সেটাই চায়।’
রাজনৈতিক পরিপক্বতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘যারা গণ-অভ্যুত্থানের শক্তি হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়ে থাকেন...তাঁদের উৎসাহিত করি যে রাজনীতিতে আরও বেশি অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য, শিক্ষা নেওয়ার জন্য।’
‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর চাপানো হচ্ছে।
গত শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলার জন্য সালাহউদ্দিন আহমদ সরাসরি ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী’কে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তারা ‘জুলাই যোদ্ধা’ নাম ব্যবহার করে অনুষ্ঠান বানচাল করার চেষ্টা করেছে।
শুক্রবার সকালে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ ব্যক্তি অবস্থান নিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের দাবি মেনে সনদের অঙ্গীকারনামায় সংশোধনী আনা হয়। কিন্তু এরপরও বিক্ষোভ চললে পুলিশ তাদের বলপ্রয়োগ করে পিটিয়ে বের করে দেয়। এরপর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বিক্ষুব্ধদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল শনিবার জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বিশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িতরা ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’। তিনি বলেন, ‘দেখা গেছে, এখানে জুলাই যোদ্ধাদের নামে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। সেটা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে। এখানে কোনো সঠিক জুলাই বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদের এই বক্তব্যের পরই দুপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকেরা এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে জোরালো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বিএনপি নেতাকে বক্তব্য প্রত্যাহার এবং প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
নাহিদ ইসলাম যুক্তি দেন, সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্যের পেছনে তথ্যের অভাব থাকতে পারে। তিনি বলেন, ‘তিনি ভুলবশত, হয়তো তাঁর কাছে তথ্য না থাকার কারণে তিনি এ রকম বলেছেন। যেহেতু তিনি দীর্ঘদিন দেশে ছিলেন না, যেহেতু তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের সময় দেশে ছিলেন না, রাজপথে ছিলেন না, সেহেতু হয়তো তিনি জানেন না যে কে রাজপথে ছিল, কারা লড়াই করেছিল, কারা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল?’
এনসিপির এই আহ্বানের পর বিকেলে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় সালাহউদ্দিন আহমদ প্রসঙ্গটি তোলেন।
তিনি বলেন, ‘সুযোগটা জাতীয় সংসদের সেই সাউথ প্লাজায় কিছু কিছু আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী নিয়েছে। তারা নাম ধারণ করেছে জুলাই যোদ্ধার। জুলাই যোদ্ধা নাম দিয়ে, নামটা তারা সুযোগে ব্যবহার করেছে এবং সেই ফ্যাসিস্ট বাহিনী গতকালকের অনুষ্ঠানকে কলঙ্কিত করার জন্য, পারলে বানচাল করার জন্য চেষ্টা করেছে।’
ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানকে ‘অপতথ্য’ আখ্যা দিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘বর্তমানে অপতথ্য ছড়ানোর, একটা অপব্যাখ্যা ছড়ানোর একটা বিশাল টেন্ডেন্সি দেখি অনেকের মধ্যে। আজকে একটা দলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনের একপর্যায়ে আমাকে কোনো একটা বিষয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আমি এখানেই এই সুযোগটা নিয়ে এটা একটু বলে দিই।’
তিনি পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, ‘আমি বুঝলাম না জুলাই যোদ্ধারা কেন নিজেরা সেই বিশৃঙ্খলার দায়দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিতে চাচ্ছে।’ তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি এ ধরনের বিশৃঙ্খলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে না।
বিএনপি নেতা আরও জানান, জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পাঁচ নম্বর দফা সংশোধনের মাধ্যমে ‘জুলাই যোদ্ধা’দের একটি সংগঠনকে তিনি আশ্বস্ত করেছেন। তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের সময় আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে ওই সংগঠনের সদস্যরা ভয় পাচ্ছিলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ তাদের আশ্বস্ত করেন, যারা জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের যুদ্ধের ময়দানে তাদের বিচার জনগণ করেছে। সুতরাং তাঁদের আর বিচার হবে না। তাদের সন্তুষ্টির জন্য সনদে সংশোধনী এনে বলা হয়েছে: ‘আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সংঘটিত সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে।’
এ ছাড়া আহতদের ‘বীর’ হিসেবে আখ্যায়িত করে ক্ষতিপূরণ, চিকিৎসা, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা এবং মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করার বিধান লেখার জন্য তিনি নিজে অধ্যাপক আলী রীয়াজের সঙ্গে কথা বলে দফাটি সংশোধন করেছেন বলেও উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
নাম উল্লেখ না করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক শক্তি যারা পরোক্ষভাবে বেনিফিশিয়ারি এই বর্তমান সরকারের, তারা নির্বাচন চায় না এবং বিএনপি যেন ক্ষমতায় না আসে, সেটাই চায়।’
রাজনৈতিক পরিপক্বতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘যারা গণ-অভ্যুত্থানের শক্তি হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়ে থাকেন...তাঁদের উৎসাহিত করি যে রাজনীতিতে আরও বেশি অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য, শিক্ষা নেওয়ার জন্য।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হন আতিকুল ইসলাম। তিনিসহ ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ আন্দোলনকারীর সঙ্গে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান করছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল—জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া এবং আহত ছাত্র-জনতার জন্য রাষ্ট্রীয় সহায়তা নিশ্চিত করা।
আন্দোলনকারীরা আগের রাত থেকেই সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নেন এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত না সরার ঘোষণা দেন। সকালে মঞ্চের সামনে প্রাচীর টপকে অবস্থান নিলে পুলিশ ও ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সরতে অনুরোধ করেন। কেউ স্থান না ছাড়ায় পুলিশ বলপ্রয়োগ করে সরাতে গেলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় লাঠিপেটায় আহত হন আতিকুল ইসলাম।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশের লাঠিপেটায় আহত হন আতিকুল ইসলাম। তিনিসহ ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে কয়েক শ আন্দোলনকারীর সঙ্গে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান করছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল—জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ‘জুলাই আহত বীর’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া এবং আহত ছাত্র-জনতার জন্য রাষ্ট্রীয় সহায়তা নিশ্চিত করা।
আন্দোলনকারীরা আগের রাত থেকেই সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নেন এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত না সরার ঘোষণা দেন। সকালে মঞ্চের সামনে প্রাচীর টপকে অবস্থান নিলে পুলিশ ও ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সরতে অনুরোধ করেন। কেউ স্থান না ছাড়ায় পুলিশ বলপ্রয়োগ করে সরাতে গেলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের সময় লাঠিপেটায় আহত হন আতিকুল ইসলাম।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল।
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
সারজিস বলেন, স্বৈরাচারের দোসরদের খুঁজে বের করে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনতে না পারা অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম বড় ব্যর্থতা। যার ফল বাংলাদেশকে দীর্ঘ মেয়াদে ভোগ করতে হবে।
বিভিন্ন স্থানে আগুনের ঘটনা চক্রান্তের অংশ জানিয়ে সারজিস বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় আগুন লাগাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখি না। এগুলো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্তের অংশ। তথাকথিত তদন্ত কমিটির নাটক বাদ দিয়ে এর পেছনের প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করা হোক।’
বিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
সারজিস বলেন, স্বৈরাচারের দোসরদের খুঁজে বের করে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনতে না পারা অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম বড় ব্যর্থতা। যার ফল বাংলাদেশকে দীর্ঘ মেয়াদে ভোগ করতে হবে।
বিভিন্ন স্থানে আগুনের ঘটনা চক্রান্তের অংশ জানিয়ে সারজিস বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় আগুন লাগাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখি না। এগুলো স্বৈরাচারের দোসরদের দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্তের অংশ। তথাকথিত তদন্ত কমিটির নাটক বাদ দিয়ে এর পেছনের প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করা হোক।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল।
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন সাহেব গতকালকের ঘটনায় জুলাই যোদ্ধা যারা গতকালকে (শুক্রবার) আহত হয়েছে, তাদের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের অনুসারী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। আমরা তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
গতকাল জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে অনুষ্ঠানস্থল সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নিয়েছিলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে কয়েক শ ব্যক্তি। পরে পুলিশ পিটিয়ে তাঁদের বের করে দেয়। এরপর তাঁদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষও হয় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে।
সেই প্রসঙ্গে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘যেসব বিশৃঙ্খলা হয়েছে, আমরা খোঁজ নিয়েছি, এটা তদন্তাধীন আছে। দেখা গেছে, এখানে জুলাই যোদ্ধাদের নামে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। সেটা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে। এখানে কোনো সঠিক জুলাই বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে তিনি (সালাহউদ্দিন আহমদ) দেশে ছিলেন না বলে জুলাই যোদ্ধাদের চিনতে তাঁর ভুল হতে পারে।’
নাহিদ বলেন, ‘তিনি ভুলবশত হয়তো তাঁর কাছে তথ্য না থাকার কারণে তিনি এ রকমটা বলেছেন। যেহেতু তিনি দীর্ঘদিন দেশে ছিলেন না। যেহেতু তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের সময় দেশে ছিলেন না। রাজপথে ছিলেন না। সেহেতু হয়তো তিনি জানেন না যে কে রাজপথে ছিল। কারা লড়াই করেছে, কারা বুলেটের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল।’
জুলাই আন্দোলনে আহত আতিকুল গাজীর কথা উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আতিকুল গাজী, যার হাত কাটা গিয়েছে; তাকে যখন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা হয়। যখন শহীদ মীর মুগ্ধের বাবাকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা হয়। শহীদ ইয়ামিনের বাবাকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা বলা হয়। সেটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টের; খুবই বেদনাদায়ক। ফলে আমাদের আহ্বান থাকবে, তিনি তাঁর এই বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করবেন এবং জুলাইয়ের আহত যোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারদের কাছে ক্ষমা চাইবেন এবং তাদের সঙ্গে বসে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গল্পটা শুনবেন, ইতিহাসটা শুনবেন। কারা লড়াই করেছিল, কীভাবে লড়াই করেছিল, কীভাবে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল এবং আজকে আমরা এখানে কথা বলতে পারছি।’
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন সাহেব গতকালকের ঘটনায় জুলাই যোদ্ধা যারা গতকালকে (শুক্রবার) আহত হয়েছে, তাদের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের অনুসারী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। আমরা তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
গতকাল জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে অনুষ্ঠানস্থল সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অবস্থান নিয়েছিলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে কয়েক শ ব্যক্তি। পরে পুলিশ পিটিয়ে তাঁদের বের করে দেয়। এরপর তাঁদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষও হয় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে।
সেই প্রসঙ্গে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘যেসব বিশৃঙ্খলা হয়েছে, আমরা খোঁজ নিয়েছি, এটা তদন্তাধীন আছে। দেখা গেছে, এখানে জুলাই যোদ্ধাদের নামে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। সেটা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে। এখানে কোনো সঠিক জুলাই বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদের এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে তিনি (সালাহউদ্দিন আহমদ) দেশে ছিলেন না বলে জুলাই যোদ্ধাদের চিনতে তাঁর ভুল হতে পারে।’
নাহিদ বলেন, ‘তিনি ভুলবশত হয়তো তাঁর কাছে তথ্য না থাকার কারণে তিনি এ রকমটা বলেছেন। যেহেতু তিনি দীর্ঘদিন দেশে ছিলেন না। যেহেতু তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের সময় দেশে ছিলেন না। রাজপথে ছিলেন না। সেহেতু হয়তো তিনি জানেন না যে কে রাজপথে ছিল। কারা লড়াই করেছে, কারা বুলেটের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল।’
জুলাই আন্দোলনে আহত আতিকুল গাজীর কথা উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আতিকুল গাজী, যার হাত কাটা গিয়েছে; তাকে যখন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা হয়। যখন শহীদ মীর মুগ্ধের বাবাকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা হয়। শহীদ ইয়ামিনের বাবাকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর বলা বলা হয়। সেটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টের; খুবই বেদনাদায়ক। ফলে আমাদের আহ্বান থাকবে, তিনি তাঁর এই বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করবেন এবং জুলাইয়ের আহত যোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারদের কাছে ক্ষমা চাইবেন এবং তাদের সঙ্গে বসে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গল্পটা শুনবেন, ইতিহাসটা শুনবেন। কারা লড়াই করেছিল, কীভাবে লড়াই করেছিল, কীভাবে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল এবং আজকে আমরা এখানে কথা বলতে পারছি।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলে মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটি। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল।
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই যোদ্ধা’দের নিয়ে মন্তব্যের জেরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর বক্তব্যের অপব্যাখ্যা করে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ বলার দায় তাঁর ওপর
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে