মুহাম্মাদ আব্বাসের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছে তাঁর জন্মভূমি পাকিস্তানের বিপক্ষে—ওয়ানডে অভিষেকে মাত্র ২৪ বলে ফিফটি করে গড়েছেন দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। বর্তমানে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের হয়ে এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। সিলেটে অনুশীলনের ফাঁকে কাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভিনদেশের হয়ে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার গল্প শোনালেন আব্বাস। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, সিলেট থেকে
প্রশ্ন: এই প্রথম বাংলাদেশে এলেন, কেমন লাগছে?
মুহাম্মাদ আব্বাস: হ্যাঁ, দারুণ লাগছে। অবশ্য আবহাওয়া বেশ গরম, শুরুতে একটু কষ্ট হচ্ছিল। প্রস্তুতিতে প্রচুর পানি পান করতে হচ্ছে। তবে এখন অনেকটা মানিয়ে নিয়েছি। এটা ক্রিকেট খেলতে একেবারে ভিন্ন ধাঁচের জায়গা, আর এমন একটা সুযোগ পাওয়া অনেক বড় ব্যাপার।
প্রশ্ন: আপনি পাকিস্তানে জন্মেছেন, বড় হয়েছেন নিউজিল্যান্ডে। এই দুই দেশের সংস্কৃতি আপনার ক্রিকেট-যাত্রায় কীভাবে প্রভাব ফেলেছে?
আব্বাস: অবশ্যই দুই সংস্কৃতিই আমাকে অনেকভাবে গড়ে তুলেছে। পাকিস্তানি পটভূমি নিয়ে আমি গর্বিত; আর নিউজিল্যান্ডের সহায়তা ছাড়া আমি কোথায় থাকতাম, জানি না। তাদের সহযোগিতা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
প্রশ্ন: ভিন্ন পটভূমি থেকে এসে একজন অভিবাসী হিসেবে নিউজিল্যান্ডে ক্রিকেটে ক্যারিয়ার গড়তে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছিল?
আব্বাস: নিউজিল্যান্ড খুব গ্রহণযোগ্য একটি দেশ। আমি তেমন কোনো বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হইনি। এখানে সবাইকে সমানভাবে দেখা হয়। আমি যেসব সুযোগ পেয়েছি, যেকোনো কিউই ক্রিকেটারও তা-ই পেত। নিজেকে একজন গর্বিত নিউজিল্যান্ডার বলতে পারি।
প্রশ্ন: যখন জানতে পারলেন যে আপনার নাম ব্ল্যাক ক্যাপস স্কোয়াডে আছে, বিশেষ করে সেটা পাকিস্তানের বিপক্ষে, কেমন অনুভব করেছিলেন?
আব্বাস: পুরোপুরি চমকে গিয়েছিলাম। একেবারেই আশা করিনি। হঠাৎ গ্যারি স্টেডের (প্রধান কোচ) ফোন আসে, তখনই জানতে পারি। পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলাটা তো আরও বেশি বিশেষ হয়ে উঠেছিল। মাঠে নামার আগপর্যন্ত বিষয়টা পুরোপুরি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হলো, আমার রোম দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। গ্যালারিতে আবার পরিবার ছিল। আমার সৌভাগ্য যে অভিষেকটা নিউজিল্যান্ডেই হয়েছে, পরিবার সেটা সরাসরি দেখতে পেরেছে, এটা ওদের জন্যও দারুণ অভিজ্ঞতা। ব্যাপারটি গর্বের ছিল। এটা খুব অদ্ভুত একটা অনুভব ছিল। ছোটবেলায় টিভিতে পাকিস্তানের সংগীত দেখেছি ও গেয়েছি। তবে এখন নিউজিল্যান্ডের জাতীয় সংগীতই আমার পরিচয়, যেটার সঙ্গে আমি বড় হয়েছি। এই অনুভবটাও অসাধারণ।
প্রশ্ন: অভিষেক ওয়ানডে ম্যাচে ২৪ বলে ফিফটি করে রেকর্ড গড়ার মুহূর্তটা কেমন ছিল?
আব্বাস: সম্ভবত ছয়ে নেমেছিলাম। চেষ্টা করছিলাম দলের প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত রান তুলতে। যখন বুঝলাম ২৪ বলে ফিফটি হয়ে গেছে, তখন শুরুতে বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না যে আমি নিউজিল্যান্ডের হয়ে ওয়ানডে অভিষেকে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে ফেলেছি। ওই মুহূর্তটা খুব আবেগঘন ছিল। খেলার পর ড্রেসিংরুমে ফিরেই দেখি ফোন একেবারে ঝড়ের মতো বাজছে, হাজার হাজার নোটিফিকেশন! নিউজিল্যান্ড ছাড়াও আমার আত্মীয়স্বজন ও আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা আমাকে ভিন্ন ভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছে। এটা শুধু আমার না, আমার পরিবারের জন্যও অনেক গর্বের একটা দিন ছিল।
ছোটবেলায় টিভিতে পাকিস্তানের সংগীত দেখেছি ও গেয়েছি। তবে এখন নিউজিল্যান্ডের জাতীয় সংগীতই আমার পরিচয়, যেটার সঙ্গে আমি বড় হয়েছি।
প্রশ্ন: কোন আন্তর্জাতিক অলরাউন্ডারকে আদর্শ মনে করেন?
আব্বাস: এটা কঠিন প্রশ্ন। অনেক ভালো অলরাউন্ডার আছে। (হেসে) আমি একটু বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলাম গরমের কারণে। তবে বেন স্টোকসের কথা বলতেই হয়। ব্যক্তিগতভাবে ট্রেন্ট বোল্ট, কেন উইলিয়ামসনের মতো কিংবদন্তিদের দেখে বড় হয়েছি।
প্রশ্ন: উপমহাদেশের উইকেট নিয়ে তথ্য দিতে বাবা কীভাবে সহায়তা করেন?
আব্বাস: বাবা পাকিস্তানে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট খেলেছেন। তিনি অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন, কেমন কন্ডিশন হতে পারে, কীভাবে সামলাতে হবে। কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতার সঙ্গে তুলনা হয় না। বাংলাদেশ দল যেভাবে এখানে খেলেছে, সেটা দেখে শেখার অনেক কিছু পেয়েছি। চেষ্টা করব আরও যেহেতু সময় আছে, এখানে আরও ভালো ক্রিকেট খেলার।
প্রশ্ন: আপনি বাঁহাতি পেসার। ওয়াসিম আকরাম, আমির, শাহিন আফ্রিদির দেখে কি অনুপ্রাণিত হয়েছেন?
আব্বাস: ওদের সবাইকে ভালো লাগে। ওয়াসিম আকরামকে ছোটবেলা থেকেই দেখেছি। তবে ট্রেন্ট বোল্ট আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। তিনি নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার, কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি।
প্রশ্ন: বাবার স্বপ্ন তো পূরণ করেছেন। নিজের আর কী স্বপ্ন রয়েছে?
আব্বাস: এটা খুবই ব্যক্তিগত আর আবেগের বিষয়। বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারা খুব স্পেশাল। এখন আমি নিজেকে আরও প্রমাণ করতে চাই। যত সুযোগ পাব, সবটুকু নিবেদিত থেকে খেলব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঘরোয়া ক্রিকেট লিগ বিপিএলে যদি সুযোগ আসে, তবে খেলবেন?
আব্বাস: অবশ্যই। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলাটা সব সময়ই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। এখন পর্যন্ত আমি কোথাও খেলার সুযোগ পাইনি, তবে ভবিষ্যতে যদি এমন কিছু আসে, তাহলে সেটা অবশ্যই গ্রহণ করব। যদিও বিপিএল সম্পর্কে আমার ধারণা বেশি নেই। আমাদের সিনিয়র ক্রিকেটার জেমি নিশাম এখানে আগে খেলেছেন। যদি কখনো সুযোগ পাই, নিঃসন্দেহে সেটা হবে আমার জন্য এক দারুণ অভিজ্ঞতা।
প্রশ্ন: এই প্রথম বাংলাদেশে এলেন, কেমন লাগছে?
মুহাম্মাদ আব্বাস: হ্যাঁ, দারুণ লাগছে। অবশ্য আবহাওয়া বেশ গরম, শুরুতে একটু কষ্ট হচ্ছিল। প্রস্তুতিতে প্রচুর পানি পান করতে হচ্ছে। তবে এখন অনেকটা মানিয়ে নিয়েছি। এটা ক্রিকেট খেলতে একেবারে ভিন্ন ধাঁচের জায়গা, আর এমন একটা সুযোগ পাওয়া অনেক বড় ব্যাপার।
প্রশ্ন: আপনি পাকিস্তানে জন্মেছেন, বড় হয়েছেন নিউজিল্যান্ডে। এই দুই দেশের সংস্কৃতি আপনার ক্রিকেট-যাত্রায় কীভাবে প্রভাব ফেলেছে?
আব্বাস: অবশ্যই দুই সংস্কৃতিই আমাকে অনেকভাবে গড়ে তুলেছে। পাকিস্তানি পটভূমি নিয়ে আমি গর্বিত; আর নিউজিল্যান্ডের সহায়তা ছাড়া আমি কোথায় থাকতাম, জানি না। তাদের সহযোগিতা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
প্রশ্ন: ভিন্ন পটভূমি থেকে এসে একজন অভিবাসী হিসেবে নিউজিল্যান্ডে ক্রিকেটে ক্যারিয়ার গড়তে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছিল?
আব্বাস: নিউজিল্যান্ড খুব গ্রহণযোগ্য একটি দেশ। আমি তেমন কোনো বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হইনি। এখানে সবাইকে সমানভাবে দেখা হয়। আমি যেসব সুযোগ পেয়েছি, যেকোনো কিউই ক্রিকেটারও তা-ই পেত। নিজেকে একজন গর্বিত নিউজিল্যান্ডার বলতে পারি।
প্রশ্ন: যখন জানতে পারলেন যে আপনার নাম ব্ল্যাক ক্যাপস স্কোয়াডে আছে, বিশেষ করে সেটা পাকিস্তানের বিপক্ষে, কেমন অনুভব করেছিলেন?
আব্বাস: পুরোপুরি চমকে গিয়েছিলাম। একেবারেই আশা করিনি। হঠাৎ গ্যারি স্টেডের (প্রধান কোচ) ফোন আসে, তখনই জানতে পারি। পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলাটা তো আরও বেশি বিশেষ হয়ে উঠেছিল। মাঠে নামার আগপর্যন্ত বিষয়টা পুরোপুরি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হলো, আমার রোম দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। গ্যালারিতে আবার পরিবার ছিল। আমার সৌভাগ্য যে অভিষেকটা নিউজিল্যান্ডেই হয়েছে, পরিবার সেটা সরাসরি দেখতে পেরেছে, এটা ওদের জন্যও দারুণ অভিজ্ঞতা। ব্যাপারটি গর্বের ছিল। এটা খুব অদ্ভুত একটা অনুভব ছিল। ছোটবেলায় টিভিতে পাকিস্তানের সংগীত দেখেছি ও গেয়েছি। তবে এখন নিউজিল্যান্ডের জাতীয় সংগীতই আমার পরিচয়, যেটার সঙ্গে আমি বড় হয়েছি। এই অনুভবটাও অসাধারণ।
প্রশ্ন: অভিষেক ওয়ানডে ম্যাচে ২৪ বলে ফিফটি করে রেকর্ড গড়ার মুহূর্তটা কেমন ছিল?
আব্বাস: সম্ভবত ছয়ে নেমেছিলাম। চেষ্টা করছিলাম দলের প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত রান তুলতে। যখন বুঝলাম ২৪ বলে ফিফটি হয়ে গেছে, তখন শুরুতে বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না যে আমি নিউজিল্যান্ডের হয়ে ওয়ানডে অভিষেকে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে ফেলেছি। ওই মুহূর্তটা খুব আবেগঘন ছিল। খেলার পর ড্রেসিংরুমে ফিরেই দেখি ফোন একেবারে ঝড়ের মতো বাজছে, হাজার হাজার নোটিফিকেশন! নিউজিল্যান্ড ছাড়াও আমার আত্মীয়স্বজন ও আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা আমাকে ভিন্ন ভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছে। এটা শুধু আমার না, আমার পরিবারের জন্যও অনেক গর্বের একটা দিন ছিল।
ছোটবেলায় টিভিতে পাকিস্তানের সংগীত দেখেছি ও গেয়েছি। তবে এখন নিউজিল্যান্ডের জাতীয় সংগীতই আমার পরিচয়, যেটার সঙ্গে আমি বড় হয়েছি।
প্রশ্ন: কোন আন্তর্জাতিক অলরাউন্ডারকে আদর্শ মনে করেন?
আব্বাস: এটা কঠিন প্রশ্ন। অনেক ভালো অলরাউন্ডার আছে। (হেসে) আমি একটু বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলাম গরমের কারণে। তবে বেন স্টোকসের কথা বলতেই হয়। ব্যক্তিগতভাবে ট্রেন্ট বোল্ট, কেন উইলিয়ামসনের মতো কিংবদন্তিদের দেখে বড় হয়েছি।
প্রশ্ন: উপমহাদেশের উইকেট নিয়ে তথ্য দিতে বাবা কীভাবে সহায়তা করেন?
আব্বাস: বাবা পাকিস্তানে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট খেলেছেন। তিনি অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন, কেমন কন্ডিশন হতে পারে, কীভাবে সামলাতে হবে। কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতার সঙ্গে তুলনা হয় না। বাংলাদেশ দল যেভাবে এখানে খেলেছে, সেটা দেখে শেখার অনেক কিছু পেয়েছি। চেষ্টা করব আরও যেহেতু সময় আছে, এখানে আরও ভালো ক্রিকেট খেলার।
প্রশ্ন: আপনি বাঁহাতি পেসার। ওয়াসিম আকরাম, আমির, শাহিন আফ্রিদির দেখে কি অনুপ্রাণিত হয়েছেন?
আব্বাস: ওদের সবাইকে ভালো লাগে। ওয়াসিম আকরামকে ছোটবেলা থেকেই দেখেছি। তবে ট্রেন্ট বোল্ট আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। তিনি নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার, কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি।
প্রশ্ন: বাবার স্বপ্ন তো পূরণ করেছেন। নিজের আর কী স্বপ্ন রয়েছে?
আব্বাস: এটা খুবই ব্যক্তিগত আর আবেগের বিষয়। বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারা খুব স্পেশাল। এখন আমি নিজেকে আরও প্রমাণ করতে চাই। যত সুযোগ পাব, সবটুকু নিবেদিত থেকে খেলব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঘরোয়া ক্রিকেট লিগ বিপিএলে যদি সুযোগ আসে, তবে খেলবেন?
আব্বাস: অবশ্যই। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলাটা সব সময়ই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। এখন পর্যন্ত আমি কোথাও খেলার সুযোগ পাইনি, তবে ভবিষ্যতে যদি এমন কিছু আসে, তাহলে সেটা অবশ্যই গ্রহণ করব। যদিও বিপিএল সম্পর্কে আমার ধারণা বেশি নেই। আমাদের সিনিয়র ক্রিকেটার জেমি নিশাম এখানে আগে খেলেছেন। যদি কখনো সুযোগ পাই, নিঃসন্দেহে সেটা হবে আমার জন্য এক দারুণ অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশ যেন কুশল মেন্ডিসের ‘প্রিয়’ প্রতিপক্ষ। অন্যান্য দলের বিপক্ষে তিনি যে রানই করতে পারেন না সেটা নয়। তবে বিশ্বের যে ভেন্যুতে, যে টুর্নামেন্টেই খেলা হোক না কেন, বাংলাদেশকে পেলেই তিনি জ্বলে ওঠেন।
৮ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তান ম্যাচ এখন যেন শুধু নামেই চলে। মাঠের পারফরম্যান্সে লড়াইয়ের ছিটেফোঁটা দেখা যায় না। উপরন্তু অন্যান্য ঘটনায় আলোচনা হয় বেশি। গ্রুপ পর্বে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে দুই দলের ক্রিকেটারদের করমর্দন না করা নিয়ে কী ঘটেছে, সেটা তো সকলেরই জানা। সুপার ফোরে তাদের ফিরতি ম্যাচের আগে দেখা গেল অন্য কিছু।
১ ঘণ্টা আগেসম্পর্ক বদলে গেল একটি পলকে—এবারের এশিয়া কাপ দেখলে বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গানটি মনে পড়াটাই স্বাভাবিক। শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচ শুরুর আগেই গতকাল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের (এসএলসি) ফেসবুক পেজে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা। সেই শ্রীলঙ্কাই এক দিনের মধ্যে হয়ে গেল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন
৩ ঘণ্টা আগেচ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা কিংস। আজ ফাইনালে তারা ৪-১ গোলে হারিয়েছে মোহামেডানকে। ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে মোহামেডানের মিনহাজকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বসুন্ধরার সোহেল রানা। বাকিটা সময় ১০ জন নিয়ে খেলে জিতেছে মারিও গোমেজের দল।
৩ ঘণ্টা আগে