তানিম আহমেদ, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সাংবিধানিক আদেশে বাস্তবায়ন করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেটির বৈধতা দিতে জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার মতামত তাঁদের। বিএনপি বলছে, গণভোট হতে পারে; তবে তা হতে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। কিন্তু জায়ামাতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অন্য কয়েকটি দলের মত হলো, গণভোট করতে চাইলে আগে করাই ভালো। সেটা সম্ভব না হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শমতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের আয়োজন করা হোক। এ ছাড়া কোন প্রশ্নে কীভাবে গণভোট হবে, তা নিয়েও দলগুলোর অবস্থানে এখনো ফারাক রয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গত বুধবারের সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সনদের সংবিধান সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নে মত দিয়েছে বিশেষজ্ঞ প্যানেল। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার সনদের মূল সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে জুলাই ঘোষণাপত্রের ২২ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে একটি ‘সাংবিধানিক আদেশ’ (কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) জারি করতে পারে। এ আদেশ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। এতে গণভোটের বিধান অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট হবে। জনগণের সমর্থন পেলে তা জারির তারিখ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
বুধবার একাধিক রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, সনদের ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। কিন্তু গণভোট হলে কয়টি প্রশ্ন থাকবে, তা পরিষ্কার নয়। আবার এটি সময়সাপেক্ষও। গণভোটে নেতিবাচক ফল আসার আশঙ্কাও করেন কেউ কেউ। বিএনপিসহ তার সমমনা দলগুলো সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামত নিয়ে সাংবিধানিক বিষয়গুলো সমাধানের পরামর্শ দেয়।
কোন প্রশ্নে গণভোট হবে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে কোনো পরামর্শ দেওয়া হয়নি বলে প্যানেলের একাধিক বিশেষজ্ঞ আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯ দফার পক্ষে সমর্থন আছে কি না, সেই বিষয়ে গণভোট করেছিলেন। সেখানে ১৯ দফার সব উল্লেখ ছিল না। একইভাবে ১৯৮৫ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও একইভাবে গণভোট করেছিলেন। কিন্তু এবার অনেক বিষয় থাকলেও সেগুলো নিয়ে নানান আলোচনার মাধ্যমে জনগণ জানতে ও বুঝতে পারছেন বলে মনে করেন ওই বিশেষজ্ঞ। জুলাই সনদকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেব কি দেব না—এ প্রশ্নে গণভোট নেওয়া যেতে পারে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করবে বলে আশা করি। এটা হলে ভালো হয়। জুলাই সনদকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি হবে না—এ মর্মে গণভোট নেওয়া যেতে পারে।’
জুলাই সনদের সাংবিধানিক বিষয়গুলো বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের মতামত একটি বিকল্প বলে মনে করে কমিশন। কমিশন বলছে, রাজনীতিবিদেরাও বিভিন্ন বিকল্প দিয়েছেন। তাঁদের আলোচনায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। এখন রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে এগুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করবে। এটা নিয়ে তারা সময় পাচ্ছে, কিন্তু সিদ্ধান্তে আসতে হবে।
বুধবারের সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই সনদে এমন অনেক সংস্কার প্রস্তাব আছে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। এ জন্য অবশ্যই গণভোট লাগবে। তবে গণভোট সংসদ নির্বাচনের পরে করতে হবে। মৌলিক বিষয়ে সংশোধনী আসবে বলে রাষ্ট্রপতির সইয়ের আগে অবশ্যই রেফারেন্ডাম (গণভোট) নিতে হবে।
অপর দিকে নির্বাচনের আগে গণভোটের পক্ষে জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে যুক্তি দিয়ে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, অতীতে সংসদের পাস করা সংবিধানের কয়েকটি সংশোধনী টেকেনি মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন হয়েছিল বলে। সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তনের এখতিয়ার সংসদের নেই। সে কারণে জিয়াউর রহমানের মতো সাংবিধানিক আদেশে সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধন করে, তা গণভোটে অনুমোদন নেওয়াই ভালো।
এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট একধরনের গাঠনিক ক্ষমতা। এটা করা যেতে পারে। বিষয়টি আমরা দলীয় ফোরামে ভেবে দেখব।’
তুষার আরও বলেন, ‘তবে গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান পরিবর্তন করলে সাংবিধানিক আদেশের প্রয়োজন কী? আবার সাংবিধানিক আদেশের পরিবর্তন করতে চাইলে গণভোটের দরকার কী? দুটো একসঙ্গে লাগে না। জুলাই সনদ মানি কি মানি না—এটা গণভোটে দিতে সমস্যা কোথায়? তবে আমরা মনে করি, গণপরিষদ হলো সবচেয়ে ভালো সমাধান।’
কমিশন সূত্র জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞ প্যানেলের পরামর্শে জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার জন্য বলা হয়েছে। সেটি হবে সাংবিধানিক আদেশ সমর্থন করে কি করে না—এ প্রশ্নে। দেশে বর্তমানে গণভোট করার কোনো আইন না থাকায়, যদি বিষয়টিতে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়, তখন সাংবিধানিক আদেশে থাকবে, সরকার এ বিষয়ে গণভোটের আয়োজন করতে পারবে। অথবা আলাদা করে গণভোটের আদেশ দিতে হতে পারে। রাজনৈতিক ঐকমত্য হলে বিষয়টির সমাধান এবং জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হওয়া খুবই সহজ। সে ক্ষেত্রে গণভোটের প্রশ্নের বিষয়ে কমিশন থেকে বলা হচ্ছে, সরকার সাংবিধানিক আদেশ দিয়ে সংবিধানের কিছু অংশ পরিবর্তনে প্রস্তাব করেছে। আপনি কি সেটি সমর্থন করেন? এ রকম প্রশ্ন হতে পারে।
জানতে চাইলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এটি বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাব। আমরা যদি সাংবিধানিক আদেশের ক্ষেত্রে ঐকমত্যে আসতে পারি, তাহলে এর কোনো ত্রুটি থাকলে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে একটি পদ্ধতি বের করা যাবে। একমত হলে ত্রুটিগুলো সামলে নিয়ে একটা অবস্থানে যেতে পারব।’
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সাংবিধানিক আদেশে বাস্তবায়ন করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেটির বৈধতা দিতে জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার মতামত তাঁদের। বিএনপি বলছে, গণভোট হতে পারে; তবে তা হতে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। কিন্তু জায়ামাতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ অন্য কয়েকটি দলের মত হলো, গণভোট করতে চাইলে আগে করাই ভালো। সেটা সম্ভব না হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শমতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের আয়োজন করা হোক। এ ছাড়া কোন প্রশ্নে কীভাবে গণভোট হবে, তা নিয়েও দলগুলোর অবস্থানে এখনো ফারাক রয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গত বুধবারের সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সনদের সংবিধান সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নে মত দিয়েছে বিশেষজ্ঞ প্যানেল। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার সনদের মূল সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে জুলাই ঘোষণাপত্রের ২২ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে একটি ‘সাংবিধানিক আদেশ’ (কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) জারি করতে পারে। এ আদেশ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। এতে গণভোটের বিধান অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট হবে। জনগণের সমর্থন পেলে তা জারির তারিখ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
বুধবার একাধিক রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, সনদের ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। কিন্তু গণভোট হলে কয়টি প্রশ্ন থাকবে, তা পরিষ্কার নয়। আবার এটি সময়সাপেক্ষও। গণভোটে নেতিবাচক ফল আসার আশঙ্কাও করেন কেউ কেউ। বিএনপিসহ তার সমমনা দলগুলো সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামত নিয়ে সাংবিধানিক বিষয়গুলো সমাধানের পরামর্শ দেয়।
কোন প্রশ্নে গণভোট হবে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের পক্ষ থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে কোনো পরামর্শ দেওয়া হয়নি বলে প্যানেলের একাধিক বিশেষজ্ঞ আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ১৯৭৭ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯ দফার পক্ষে সমর্থন আছে কি না, সেই বিষয়ে গণভোট করেছিলেন। সেখানে ১৯ দফার সব উল্লেখ ছিল না। একইভাবে ১৯৮৫ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও একইভাবে গণভোট করেছিলেন। কিন্তু এবার অনেক বিষয় থাকলেও সেগুলো নিয়ে নানান আলোচনার মাধ্যমে জনগণ জানতে ও বুঝতে পারছেন বলে মনে করেন ওই বিশেষজ্ঞ। জুলাই সনদকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেব কি দেব না—এ প্রশ্নে গণভোট নেওয়া যেতে পারে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করবে বলে আশা করি। এটা হলে ভালো হয়। জুলাই সনদকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি হবে না—এ মর্মে গণভোট নেওয়া যেতে পারে।’
জুলাই সনদের সাংবিধানিক বিষয়গুলো বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের মতামত একটি বিকল্প বলে মনে করে কমিশন। কমিশন বলছে, রাজনীতিবিদেরাও বিভিন্ন বিকল্প দিয়েছেন। তাঁদের আলোচনায় সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়নের কথা বলেছেন। এখন রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে এগুলো নিয়ে আলাপ-আলোচনা করবে। এটা নিয়ে তারা সময় পাচ্ছে, কিন্তু সিদ্ধান্তে আসতে হবে।
বুধবারের সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই সনদে এমন অনেক সংস্কার প্রস্তাব আছে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। এ জন্য অবশ্যই গণভোট লাগবে। তবে গণভোট সংসদ নির্বাচনের পরে করতে হবে। মৌলিক বিষয়ে সংশোধনী আসবে বলে রাষ্ট্রপতির সইয়ের আগে অবশ্যই রেফারেন্ডাম (গণভোট) নিতে হবে।
অপর দিকে নির্বাচনের আগে গণভোটের পক্ষে জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে যুক্তি দিয়ে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, অতীতে সংসদের পাস করা সংবিধানের কয়েকটি সংশোধনী টেকেনি মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন হয়েছিল বলে। সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তনের এখতিয়ার সংসদের নেই। সে কারণে জিয়াউর রহমানের মতো সাংবিধানিক আদেশে সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধন করে, তা গণভোটে অনুমোদন নেওয়াই ভালো।
এ বিষয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট একধরনের গাঠনিক ক্ষমতা। এটা করা যেতে পারে। বিষয়টি আমরা দলীয় ফোরামে ভেবে দেখব।’
তুষার আরও বলেন, ‘তবে গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান পরিবর্তন করলে সাংবিধানিক আদেশের প্রয়োজন কী? আবার সাংবিধানিক আদেশের পরিবর্তন করতে চাইলে গণভোটের দরকার কী? দুটো একসঙ্গে লাগে না। জুলাই সনদ মানি কি মানি না—এটা গণভোটে দিতে সমস্যা কোথায়? তবে আমরা মনে করি, গণপরিষদ হলো সবচেয়ে ভালো সমাধান।’
কমিশন সূত্র জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞ প্যানেলের পরামর্শে জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার জন্য বলা হয়েছে। সেটি হবে সাংবিধানিক আদেশ সমর্থন করে কি করে না—এ প্রশ্নে। দেশে বর্তমানে গণভোট করার কোনো আইন না থাকায়, যদি বিষয়টিতে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়, তখন সাংবিধানিক আদেশে থাকবে, সরকার এ বিষয়ে গণভোটের আয়োজন করতে পারবে। অথবা আলাদা করে গণভোটের আদেশ দিতে হতে পারে। রাজনৈতিক ঐকমত্য হলে বিষয়টির সমাধান এবং জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হওয়া খুবই সহজ। সে ক্ষেত্রে গণভোটের প্রশ্নের বিষয়ে কমিশন থেকে বলা হচ্ছে, সরকার সাংবিধানিক আদেশ দিয়ে সংবিধানের কিছু অংশ পরিবর্তনে প্রস্তাব করেছে। আপনি কি সেটি সমর্থন করেন? এ রকম প্রশ্ন হতে পারে।
জানতে চাইলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এটি বিশেষজ্ঞদের প্রস্তাব। আমরা যদি সাংবিধানিক আদেশের ক্ষেত্রে ঐকমত্যে আসতে পারি, তাহলে এর কোনো ত্রুটি থাকলে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে একটি পদ্ধতি বের করা যাবে। একমত হলে ত্রুটিগুলো সামলে নিয়ে একটা অবস্থানে যেতে পারব।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে মেশিনের সহায়তায় ভোট গণনা করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগেজীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহারে জলবায়ু পরিবর্তন, এল নিনোর প্রভাবে বিপর্যস্ত আবহাওয়া। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) পানিসম্পদ নিয়ে নতুন তথ্য হাজির করেছে। সংস্থাটি বলছে, বিশ্বজুড়ে পানিচক্র অস্থিতিশীল এবং ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। এতে করে বড় পরিবর্তন এসেছে বন্যা ও খরায়।
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের দায়িত্বে অবহেলার জন্য নির্বাচনী কর্মকর্তাদের জেল-জরিমানার পরিমাণ বাড়াতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, দায়িত্বে অবহেলাকারীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ গড়িমসি করলে তাদের বিরুদ্ধেও শান্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তার জন্য আন্তর্জাতিক মানের একটি নতুন বাহিনী গঠনের পথে হাঁটছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ (এজিবি) নামে নতুন এই বাহিনী গঠনের বিষয়ে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে