নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘরের মাঠে পয়েন্ট হারাতে হলো আবারও। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি যদি আক্ষেপ হয়ে থাকে, তাহলে গতকাল হংকংয়ের বিপক্ষে ৪–৩ গোলের হারটি চরম হতাশার। দুই গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তাতে ড্র মনে হচ্ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের ভেঙে পড়ার অভ্যাস আর গেল কই। ভুলের খেসারত দিয়ে তাই হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়।
প্রথমার্ধে ফ্রি কিক থেকে হামজা চৌধুরীর গোলে উঁকি দিতে শুরু করে স্বপ্ন। পাল্টা জবাবের অপেক্ষায় থাকা হংকং ম্যাচে ফেরে প্রথমার্ধের শেষ সময়ে। দ্বিতীয়ার্ধেও একের পর এক দাপট দেখায় তারা। নিয়ে ফেলে দুই গোলের লিড। সেখান থেকে শেখ মোরসালিন ও শমিত শোমের প্রথম গোলে আবারও চালকের আসনে বসে যায়। সেই সুবাতাস বইতে না বইতেই যোগ করা সময়ের ১১ মিনিটে রাফায়েল মেরকিয়েসের হ্যাটট্রিক পূরণের গোলে বাংলাদেশের কফিনে শেষ পেরেকটি মারে হংকং।
এমন হারের দায় নিয়েও আত্মতৃপ্তি কাজ করছে কাবরেরার, ‘আমি মনে করি প্রথমার্ধে আমরা দারুণ খেলেছি সম্ভবত আমার কোচিং ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের সেরা প্রথমার্ধ। কিন্তু শেষ মুহূর্তে একটি একেবারে অপ্রয়োজনীয় ভুলের কারণে আমরা সমতায় চলে গেলাম। আমি দায় নিচ্ছি হারের, পুরো দলও নেয়, বিশেষ করে আমি নিজে। কিন্তু এখন আমাদের লক্ষ্য সামনে থাকা ম্যাচ। হংকংয়ের বিপক্ষে আমাদের আরেকটি ম্যাচ আছে। যদি আমরা জিতি, তাহলে আমরা আবার গ্রুপের শীর্ষের তিন পয়েন্ট দূরে থাকব।’
বাংলাদেশের খেলায় প্রাণ ফিরে আসে দ্বিতীয়ার্ধে যখন একসঙ্গে মাঠে নামেন শমিত শোম, জামাল ভূঁইয়া, ফাহামিদুল ইসলাম। শমিতকে কেন শুরুর একাদশে রাখা হলো না এমন প্রশ্নের জবাবে কাবরেরার যুক্তি, ‘শমিত প্রায় দুই মাস চোটে ছিল। শেষ ম্যাচে কানাডায় ও ৮০ মিনিটের বেশি খেলেছে, কিন্তু সে কার্যত ৭ অক্টোবর রাতেই এসে পৌঁছেছে। তাই এটা নিয়ে আমরা আগেই ওর সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, যাতে দ্বিতীয় ম্যাচে সে পুরো ফিট অবস্থায় থাকতে পারে। আবার চোট যেন না হয়, সে জন্য তার লোড ম্যানেজ করাটাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
অভিষেকে দারুণ খেলেন জায়ান আহমেদও। বাঁ প্রান্ত আক্রমণ বাঁধতে থাকেন একের পর এক। শুরু থেকে খেললে কি বাংলাদেশ আরও উপকৃত হতো, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল তাকে দ্বিতীয়ার্ধে খেলানোর। প্রথমার্ধে আমরা চেয়েছিলাম এভারটনের বিপক্ষে এমন একজন খেলুক, যার ডুয়েলে অভিজ্ঞতা আছে–যেমন সাদ।’
তিন ম্যাচে এক পয়েন্ট নিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ‘সি’ গ্রুপে বাংলাদেশ এখন সবার নিচে। ৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে হংকং। গতকাল ভারতের বিপক্ষে সিঙ্গাপুরের ১–১ গোলে ড্র করায় ৫ পয়েন্ট নিয়ে আছে দুইয়ে। ভারতের অবস্থান দুই পয়েন্ট নিয়ে তিনে। তাই কার্যত মূলপর্বে খেলার সম্ভাবনা শেষই বলা যায় বাংলাদেশ। গাণিতিকভাবে সমীকরণ থাকলেও বাস্তবতা তা বলছে না। ১৪ অক্টোবর ফিরতি লেগের ম্যাচ খেলতে আজ দুপুরে হংকং যাবে দল।
ঘরের মাঠে পয়েন্ট হারাতে হলো আবারও। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি যদি আক্ষেপ হয়ে থাকে, তাহলে গতকাল হংকংয়ের বিপক্ষে ৪–৩ গোলের হারটি চরম হতাশার। দুই গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তাতে ড্র মনে হচ্ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের ভেঙে পড়ার অভ্যাস আর গেল কই। ভুলের খেসারত দিয়ে তাই হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়।
প্রথমার্ধে ফ্রি কিক থেকে হামজা চৌধুরীর গোলে উঁকি দিতে শুরু করে স্বপ্ন। পাল্টা জবাবের অপেক্ষায় থাকা হংকং ম্যাচে ফেরে প্রথমার্ধের শেষ সময়ে। দ্বিতীয়ার্ধেও একের পর এক দাপট দেখায় তারা। নিয়ে ফেলে দুই গোলের লিড। সেখান থেকে শেখ মোরসালিন ও শমিত শোমের প্রথম গোলে আবারও চালকের আসনে বসে যায়। সেই সুবাতাস বইতে না বইতেই যোগ করা সময়ের ১১ মিনিটে রাফায়েল মেরকিয়েসের হ্যাটট্রিক পূরণের গোলে বাংলাদেশের কফিনে শেষ পেরেকটি মারে হংকং।
এমন হারের দায় নিয়েও আত্মতৃপ্তি কাজ করছে কাবরেরার, ‘আমি মনে করি প্রথমার্ধে আমরা দারুণ খেলেছি সম্ভবত আমার কোচিং ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের সেরা প্রথমার্ধ। কিন্তু শেষ মুহূর্তে একটি একেবারে অপ্রয়োজনীয় ভুলের কারণে আমরা সমতায় চলে গেলাম। আমি দায় নিচ্ছি হারের, পুরো দলও নেয়, বিশেষ করে আমি নিজে। কিন্তু এখন আমাদের লক্ষ্য সামনে থাকা ম্যাচ। হংকংয়ের বিপক্ষে আমাদের আরেকটি ম্যাচ আছে। যদি আমরা জিতি, তাহলে আমরা আবার গ্রুপের শীর্ষের তিন পয়েন্ট দূরে থাকব।’
বাংলাদেশের খেলায় প্রাণ ফিরে আসে দ্বিতীয়ার্ধে যখন একসঙ্গে মাঠে নামেন শমিত শোম, জামাল ভূঁইয়া, ফাহামিদুল ইসলাম। শমিতকে কেন শুরুর একাদশে রাখা হলো না এমন প্রশ্নের জবাবে কাবরেরার যুক্তি, ‘শমিত প্রায় দুই মাস চোটে ছিল। শেষ ম্যাচে কানাডায় ও ৮০ মিনিটের বেশি খেলেছে, কিন্তু সে কার্যত ৭ অক্টোবর রাতেই এসে পৌঁছেছে। তাই এটা নিয়ে আমরা আগেই ওর সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, যাতে দ্বিতীয় ম্যাচে সে পুরো ফিট অবস্থায় থাকতে পারে। আবার চোট যেন না হয়, সে জন্য তার লোড ম্যানেজ করাটাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
অভিষেকে দারুণ খেলেন জায়ান আহমেদও। বাঁ প্রান্ত আক্রমণ বাঁধতে থাকেন একের পর এক। শুরু থেকে খেললে কি বাংলাদেশ আরও উপকৃত হতো, ‘আমাদের পরিকল্পনা ছিল তাকে দ্বিতীয়ার্ধে খেলানোর। প্রথমার্ধে আমরা চেয়েছিলাম এভারটনের বিপক্ষে এমন একজন খেলুক, যার ডুয়েলে অভিজ্ঞতা আছে–যেমন সাদ।’
তিন ম্যাচে এক পয়েন্ট নিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ‘সি’ গ্রুপে বাংলাদেশ এখন সবার নিচে। ৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে হংকং। গতকাল ভারতের বিপক্ষে সিঙ্গাপুরের ১–১ গোলে ড্র করায় ৫ পয়েন্ট নিয়ে আছে দুইয়ে। ভারতের অবস্থান দুই পয়েন্ট নিয়ে তিনে। তাই কার্যত মূলপর্বে খেলার সম্ভাবনা শেষই বলা যায় বাংলাদেশ। গাণিতিকভাবে সমীকরণ থাকলেও বাস্তবতা তা বলছে না। ১৪ অক্টোবর ফিরতি লেগের ম্যাচ খেলতে আজ দুপুরে হংকং যাবে দল।
শেষ মুহূর্তে রক্ষণ সামলাতে না পারার পুরোনো রোগই আবার কাল হয়ে দাঁড়াল। বাংলাদেশের মুখের কাছ থেকে জয়ের সমান এক ড্র কেড়ে নিয়ে দিনশেষে উৎসবে মেতে উঠল হংকং। এক হিসেবে জয়টা বরং উপহার দিয়েছে বাংলাদেশই। রক্ষণের ভুলগুলো তাই মেনে নিতে পারছেন না কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগেফুটবলে ভালো করার পূর্বশর্ত দলগত পারফরম্যান্স। বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ফুটবলারদের ঐক্যের ডাক দিয়েছেন ইংল্যান্ডের কোচ টমাস টুখেল। তাঁর বিশ্বাস, দলীয় বন্ধন থাকলে বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করতে পারবে ইংলিশরা।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রথমার্ধের উত্তাপ দ্বিতীয়ার্ধে বেড়ে উঠল আরও। হামজা-শমিতদের ঘাড়ে চড়ে জয়ের স্বপ্নই দেখছিল বাংলাদেশ। সেই স্বপ্ন দিন শেষে রূপ নিল চরম হতাশায়। হামজা চৌধুরী হয়ে পড়লেন বিমর্ষ, শমিত শোমও যেন বলার কিছু খুঁজে পাচ্ছিলেন না। ফাহামিদুল ইসলাম তো কেঁদেই ফেললেন। এভাবেও হারা যায়!
১২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়; স্রেফ প্রীতি ম্যাচ। প্রীতি ম্যাচ হলেও ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ব্রাজিলের জন্য এটা প্রস্তুতির দারুণ সুযোগ। তাই হেলাফেলা করছেন না সেলেসাওদের কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ছেলেদের সেরা শক্তি প্রদর্শনের বার্তা দিয়েছেন এই ইতালিয়ান মাস্টারমাইন্ড।
১৩ ঘণ্টা আগে