ক্রীড়া ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়; স্রেফ প্রীতি ম্যাচ। প্রীতি ম্যাচ হলেও ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ব্রাজিলের জন্য এটা প্রস্তুতির দারুণ সুযোগ। তাই হেলাফেলা করছেন না সেলেসাওদের কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ছেলেদের সেরা শক্তি প্রদর্শনের বার্তা দিয়েছেন এই ইতালিয়ান মাস্টারমাইন্ড।
গত ১০ সেপ্টেম্বর বলিভিয়ার কাছে ১–০ গোলে হেরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ করে ব্রাজিল। শেষ ম্যাচে হারলেও কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নদের। আগেই যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছে ল্যাটিন আমেরিকান জায়ান্টরা। বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি আরও ৮ মাস। মাঝের এই লম্বা সময় বসে না থেকে প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
শক্তির বিচারে দক্ষিণ কোরিয়ার চাইতে অনেক এগিয়ে ব্রাজিল। এরপরও এশিয়ান দলটিকে খাটো করে দেখছেন না আনচেলত্তি। দারুণ একটি লড়াইয়ের অপেক্ষায় আছেন তিনি। আনচেলত্তি বলেন, ‘ছেলেদের তাদের নিজেদের শক্তি অনুযায়ী খেলতে হবে। ভালো ফুটবল খেলতে হবে। প্রীতি ম্যাচে এশিয়ান দলগুলোর বিপক্ষে খেলার পরিকল্পনা করেছি। প্রতিপক্ষ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আছে। গত কয়েক বছরে তারা দারুণ উন্নতি করেছে।’
বিশ্বকাপের আগে নিজেদের দূর্বলতা কাটিয়ে উঠতে প্রীতি ম্যাচগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন আনচেলত্তি, ‘আমরা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলতে মুখিয়ে আছি। জানি ওদের বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। বিশ্বকাপে আমরা কিছু বাধার মুখোমুখি হতে পারি। সেসব বাধার কাটিয়ে উঠতে এসব ম্যাচ আমাদের জন্য বেশ কাজে দেবে। বিশ্বকাপের আগে আমাদের জন্য উন্নতি করার দারুণ সুযোগ এটা।’
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়; স্রেফ প্রীতি ম্যাচ। প্রীতি ম্যাচ হলেও ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ব্রাজিলের জন্য এটা প্রস্তুতির দারুণ সুযোগ। তাই হেলাফেলা করছেন না সেলেসাওদের কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ছেলেদের সেরা শক্তি প্রদর্শনের বার্তা দিয়েছেন এই ইতালিয়ান মাস্টারমাইন্ড।
গত ১০ সেপ্টেম্বর বলিভিয়ার কাছে ১–০ গোলে হেরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ করে ব্রাজিল। শেষ ম্যাচে হারলেও কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নদের। আগেই যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছে ল্যাটিন আমেরিকান জায়ান্টরা। বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি আরও ৮ মাস। মাঝের এই লম্বা সময় বসে না থেকে প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
শক্তির বিচারে দক্ষিণ কোরিয়ার চাইতে অনেক এগিয়ে ব্রাজিল। এরপরও এশিয়ান দলটিকে খাটো করে দেখছেন না আনচেলত্তি। দারুণ একটি লড়াইয়ের অপেক্ষায় আছেন তিনি। আনচেলত্তি বলেন, ‘ছেলেদের তাদের নিজেদের শক্তি অনুযায়ী খেলতে হবে। ভালো ফুটবল খেলতে হবে। প্রীতি ম্যাচে এশিয়ান দলগুলোর বিপক্ষে খেলার পরিকল্পনা করেছি। প্রতিপক্ষ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আছে। গত কয়েক বছরে তারা দারুণ উন্নতি করেছে।’
বিশ্বকাপের আগে নিজেদের দূর্বলতা কাটিয়ে উঠতে প্রীতি ম্যাচগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন আনচেলত্তি, ‘আমরা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলতে মুখিয়ে আছি। জানি ওদের বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। বিশ্বকাপে আমরা কিছু বাধার মুখোমুখি হতে পারি। সেসব বাধার কাটিয়ে উঠতে এসব ম্যাচ আমাদের জন্য বেশ কাজে দেবে। বিশ্বকাপের আগে আমাদের জন্য উন্নতি করার দারুণ সুযোগ এটা।’
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে প্রাণপণে লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। গুয়াহাটির বর্ষাপাড়া ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৭ অক্টোবর ১৭৮ রানের পুঁজি নিয়ে ম্যাচে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েছিল নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা বাংলাদেশ ৪ উইকেটে হেরে গিয়েছিল।
১৭ মিনিট আগেশমিত শোম গোল করার পর বাংলাদেশ দলের কী বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। হামজা চৌধুরী, শমিত শোমদের উল্লাসে শামিল হয়েছিলেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরাও। কিন্তু মুহূর্তেই সেটা বিষাদে পরিণত হয়। শেষ মুহূর্তে হেরে যাওয়ায় হতাশ দেশের ক্রিকেটাররাও।
৪১ মিনিট আগেশেষ মুহূর্তে রক্ষণ সামলাতে না পারার পুরোনো রোগই আবার কাল হয়ে দাঁড়াল। বাংলাদেশের মুখের কাছ থেকে জয়ের সমান এক ড্র কেড়ে নিয়ে দিনশেষে উৎসবে মেতে উঠল হংকং। এক হিসেবে জয়টা বরং উপহার দিয়েছে বাংলাদেশই। রক্ষণের ভুলগুলো তাই মেনে নিতে পারছেন না কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১০ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে পয়েন্ট হারাতে হলো আবারও। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি যদি আক্ষেপ হয়ে থাকে, তাহলে গতকাল হংকংয়ের বিপক্ষে ৪–৩ গোলের হারটি চরম হতাশার। দুই গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তাতে ড্র মনে হচ্ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের ভেঙে পড়ার অভ্যাস আর গেল কই।
১১ ঘণ্টা আগে