হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে কদিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আবিদ আলী। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে এখন সেরে ওঠার পর্যায়ে আছেন এই ওপেনার। সুস্থ হওয়ার পর আবিদ আবার খেলায় ফিরতে পারবেন কি না তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তবে আবিদ বলেছেন, ফের ব্যাট হাতে মাঠে নামতে চান তিনি। নিজের সেরাটা দিয়েই প্রস্তুতি নেবেন বলে জানিয়েছেন এই ক্রিকেটার।
অসুস্থ হওয়ার আগে বাংলাদেশ সফর থেকে সুখস্মৃতি নিয়েই দেশে ফিরেছিলেন আবিদ। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে এক ম্যাচ খেলার সময় আকস্মিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এই ক্রিকেটার। সম্প্রতি এক আলাপে নিজের অসুস্থতা নিয়ে কথা বলার সময় মাঠে ফেরার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন আবিদ। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট আমার জীবন। এটা আমার জীবনের অমূল্য একটি দিক, আমি ক্রিকেট ছাড়তে চাই না। আমি যত দ্রুত সম্ভব ক্রিকেটে ফেরার চেষ্টা করব। আল্লাহ আমাকে নতুন জীবন দিয়েছে সেখানে আমি আবার ক্রিকেটে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী।’
ক্রিকেটে ফেরা ও সেরে ওঠার প্রক্রিয়া নিয়ে আবিদ আরও বলেন, ‘পিসিবির চিকিৎসক দল আমার জন্য একটি পুনর্বাসন পরিকল্পনা নিয়েছে। অনুশীলনে আমি যত দ্রুত সম্ভব ব্যাট হাতে নিতে চাই।’
অসুস্থ হওয়ার আগে হৃদ্রোগের কোনো সমস্যা ছিল না আবিদের। কীভাবে অসুস্থ হলেন তা জানাতে গিয়ে আবিদ বলেন, ‘ব্যাটিং করার সময় আমি হঠাৎ অস্বস্তি ও ব্যথা অনুভব করতে শুরু করি। ব্যথা বেড়ে গেল আমি কিছুক্ষণ দৌড়ে নেই এবং পার্টনার আজহার আলীর সঙ্গে আলাপ করি। পরে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলে মাঠ ত্যাগ করি। কিন্তু সীমানার কাছাকাছি যাওয়ার পর বমি ও মাথা ঘোরানো শুরু হয়। দলের সঙ্গে চিকিৎসক দ্রুত আমার কাছে আসেন। আমার প্যাড খুলে নেন এবং আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে কদিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আবিদ আলী। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে এখন সেরে ওঠার পর্যায়ে আছেন এই ওপেনার। সুস্থ হওয়ার পর আবিদ আবার খেলায় ফিরতে পারবেন কি না তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তবে আবিদ বলেছেন, ফের ব্যাট হাতে মাঠে নামতে চান তিনি। নিজের সেরাটা দিয়েই প্রস্তুতি নেবেন বলে জানিয়েছেন এই ক্রিকেটার।
অসুস্থ হওয়ার আগে বাংলাদেশ সফর থেকে সুখস্মৃতি নিয়েই দেশে ফিরেছিলেন আবিদ। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে এক ম্যাচ খেলার সময় আকস্মিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এই ক্রিকেটার। সম্প্রতি এক আলাপে নিজের অসুস্থতা নিয়ে কথা বলার সময় মাঠে ফেরার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন আবিদ। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট আমার জীবন। এটা আমার জীবনের অমূল্য একটি দিক, আমি ক্রিকেট ছাড়তে চাই না। আমি যত দ্রুত সম্ভব ক্রিকেটে ফেরার চেষ্টা করব। আল্লাহ আমাকে নতুন জীবন দিয়েছে সেখানে আমি আবার ক্রিকেটে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী।’
ক্রিকেটে ফেরা ও সেরে ওঠার প্রক্রিয়া নিয়ে আবিদ আরও বলেন, ‘পিসিবির চিকিৎসক দল আমার জন্য একটি পুনর্বাসন পরিকল্পনা নিয়েছে। অনুশীলনে আমি যত দ্রুত সম্ভব ব্যাট হাতে নিতে চাই।’
অসুস্থ হওয়ার আগে হৃদ্রোগের কোনো সমস্যা ছিল না আবিদের। কীভাবে অসুস্থ হলেন তা জানাতে গিয়ে আবিদ বলেন, ‘ব্যাটিং করার সময় আমি হঠাৎ অস্বস্তি ও ব্যথা অনুভব করতে শুরু করি। ব্যথা বেড়ে গেল আমি কিছুক্ষণ দৌড়ে নেই এবং পার্টনার আজহার আলীর সঙ্গে আলাপ করি। পরে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলে মাঠ ত্যাগ করি। কিন্তু সীমানার কাছাকাছি যাওয়ার পর বমি ও মাথা ঘোরানো শুরু হয়। দলের সঙ্গে চিকিৎসক দ্রুত আমার কাছে আসেন। আমার প্যাড খুলে নেন এবং আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৩৬ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে