আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যে সংস্করণে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে ছিল, গত দুই বছরে সেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণেই ঘরের মাঠে সবচেয়ে সফল বাংলাদেশ। এই সময়টায় ১১ ম্যাচ খেলে ৯ টিতেই জিতেছে মাহমুদউল্লাহর দল। জয়ের হারের দিক দিয়ে তাই তালিকার সবার ওপরে বাংলাদেশ। ধারাবাহিকে সাফল্যে র্যাঙ্কিংয়েও উন্নতি করেছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বাংলাদেশে এই সাফল্যের ধারা শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান-জিম্বাবুয়েকে নিয়ে আয়োজিত ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজটার যৌথ চ্যাম্পিয়ন ছিল বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে চার ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল একটিতে। পরের বছর মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল স্বাগতিকেরা।
লম্বা বিরতির পর গত মাসে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টিতে ফেরে বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়ানদের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ২ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জেতে মাহমুদউল্লাহর দল। সিরিজের চতুর্থটিতে হারলেও শেষটিতে জিতে ৪-১ ব্যবধানে ম্যাথু ওয়েডের দলকে হারান সাকিব-মোস্তাফিজরা। গতকাল থেকে শুরু হওয়া নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও জয় দিয়ে শুরু করেছে মাহমুদউল্লাহর দল। সব মিলিয়ে ঘরের মাঠ সবশেষ ১১ ম্যাচে ৯ জয়, ৮১. ৮২ শতাংশ জয়ের হারে তালিকার এক নম্বরে বাংলাদেশ।
দেশ | ম্যাচ | জয় | হার | ফল হয়নি | জয়ের হার |
বাংলাদেশ | ১১ | ৯ | ২ | ০ | ৮১.৮২ |
অস্ট্রেলিয়া | ৯ | ৬ | ২ | ১ | ৭৫.০০ |
ইংল্যান্ড | ১২ | ৮ | ৩ | ১ | ৭২.৭৩ |
ভারত | ১৬ | ১০ | ৫ | ১ | ৬৬.৬৭ |
পাকিস্তান | ১১ | ৭ | ৪ | ০ | ৬৩.৬৪ |
ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টিতে এই সময়ে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সাফল্য পায়নি আর কোনো দল। জয়ের শতকরা হারে বাংলাদেশের পরে আছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারতের মতো দল। ৯ ম্যাচের ৬ টিতে জিতে ৭৫ শতাংশ জয়ের হারে বাংলাদেশের পরে অস্ট্রেলিয়া। ৭২.৭৩ শতাংশ জয়ের হারে ইংল্যান্ড তালিকার তিনে আর ৬৬.৬৭ শতাংশ জয়ের হারে চার নম্বরে ভারত।
ঘরের মাঠে টানা দুই টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয়টিও দাপটের সঙ্গে শুরু করেছে বাংলাদেশ। ধারাবাহিক এই সাফল্যে আইসিসির্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে। আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পেছনে ফেলে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে সাতে উঠে এসেছে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যে সংস্করণে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে ছিল, গত দুই বছরে সেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণেই ঘরের মাঠে সবচেয়ে সফল বাংলাদেশ। এই সময়টায় ১১ ম্যাচ খেলে ৯ টিতেই জিতেছে মাহমুদউল্লাহর দল। জয়ের হারের দিক দিয়ে তাই তালিকার সবার ওপরে বাংলাদেশ। ধারাবাহিকে সাফল্যে র্যাঙ্কিংয়েও উন্নতি করেছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বাংলাদেশে এই সাফল্যের ধারা শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান-জিম্বাবুয়েকে নিয়ে আয়োজিত ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজটার যৌথ চ্যাম্পিয়ন ছিল বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে চার ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছিল একটিতে। পরের বছর মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল স্বাগতিকেরা।
লম্বা বিরতির পর গত মাসে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টিতে ফেরে বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়ানদের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ২ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জেতে মাহমুদউল্লাহর দল। সিরিজের চতুর্থটিতে হারলেও শেষটিতে জিতে ৪-১ ব্যবধানে ম্যাথু ওয়েডের দলকে হারান সাকিব-মোস্তাফিজরা। গতকাল থেকে শুরু হওয়া নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজও জয় দিয়ে শুরু করেছে মাহমুদউল্লাহর দল। সব মিলিয়ে ঘরের মাঠ সবশেষ ১১ ম্যাচে ৯ জয়, ৮১. ৮২ শতাংশ জয়ের হারে তালিকার এক নম্বরে বাংলাদেশ।
দেশ | ম্যাচ | জয় | হার | ফল হয়নি | জয়ের হার |
বাংলাদেশ | ১১ | ৯ | ২ | ০ | ৮১.৮২ |
অস্ট্রেলিয়া | ৯ | ৬ | ২ | ১ | ৭৫.০০ |
ইংল্যান্ড | ১২ | ৮ | ৩ | ১ | ৭২.৭৩ |
ভারত | ১৬ | ১০ | ৫ | ১ | ৬৬.৬৭ |
পাকিস্তান | ১১ | ৭ | ৪ | ০ | ৬৩.৬৪ |
ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টিতে এই সময়ে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সাফল্য পায়নি আর কোনো দল। জয়ের শতকরা হারে বাংলাদেশের পরে আছে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারতের মতো দল। ৯ ম্যাচের ৬ টিতে জিতে ৭৫ শতাংশ জয়ের হারে বাংলাদেশের পরে অস্ট্রেলিয়া। ৭২.৭৩ শতাংশ জয়ের হারে ইংল্যান্ড তালিকার তিনে আর ৬৬.৬৭ শতাংশ জয়ের হারে চার নম্বরে ভারত।
ঘরের মাঠে টানা দুই টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয়টিও দাপটের সঙ্গে শুরু করেছে বাংলাদেশ। ধারাবাহিক এই সাফল্যে আইসিসির্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে। আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পেছনে ফেলে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে সাতে উঠে এসেছে বাংলাদেশ।
চোট যেন লিওনেল মেসির এখন মহাশত্রু। মূল একাদশ তো দূরে থাক, বদলি খেলোয়াড় হিসেবেও খেলার মতো অবস্থায় নেই তিনি। ইন্টার মায়ামির সবশেষ দুই ম্যাচই তিনি মিস করেছেন।
২৩ মিনিট আগে২০২৫-২৬ মৌসুমের লা লিগা শুরু হচ্ছে আগামীকাল। নতুন মৌসুম শুরুর আগেই ঝামেলায় পড়েছে বার্সেলোনা। মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেন বিরোধ কাটিয়ে বার্সেলোনার অধিনায়কত্ব ফিরে পেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু তাঁর চোটই দলকে বেশি চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে তুমুল সমালোচিত কিউরেটর গামিনি ডি সিলভার বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে কদিন আগে। বিসিবির হেড অব টার্ফ ম্যানেজমেন্টের প্রধান হয়ে বিসিবিতে এসেছেন টনি হেমিং। পরশু মিরপুরে এসে ঘুরে ঘুরে উইকেটগুলো দেখেন হেমিং। উইকেটের পাশে পুঁইশাকের বাগান দেখে হতভম্ব হয়ে যান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে