ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেটার হিসেবে একাধিক রেকর্ড গড়া রিচি রিচার্ডসন আম্পায়ার হিসেবেও রেকর্ডের ধারা অব্যহত রেখেছেন। পার্লে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তান সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ছুঁয়েছেন নতুন এক মাইলফলক। ম্যাচ রেফারি হিসেবে ওয়ানডেতে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন রিচার্ডসন।
দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তান প্রথম ওয়ানডেতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকার সময়ই এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে রিচার্ডসনকে অভিনন্দন জানিয়েছে আইসিসি। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার আম্পায়ার ও রেফারিদের সিনিয়র ম্যানেজার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে রিচি তৃতীয় মাইলফলক স্পর্শ করলেন। সবার দৃষ্টি তিনি এভাবেই আকর্ষণ করেছেন। খেলোয়াড় ও টিম ম্যানেজারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আইসিসি ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করছেন। আইসিসির পক্ষ আমি তাঁর শততম ওয়ানডের জন্য শুভকামনা জানাই। সামনের দিনগুলোতেও যেন এমন রেকর্ড যেন গড়েন, সেই আশায় রইলাম।’
আম্পায়ার হিসেবে রিচার্ডসনের ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০১৬ সালে। সেই থেকে শুরু করে ছেলেদের ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত ৫২ টেস্ট ও ১০৬ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। আরেক সংস্করণ ওয়ানডেতে আজ সেঞ্চুরি পূর্ণ করে রিচার্ডসন বলেন,‘১০০ ওয়ানডের মাইলফলক স্পর্শ করা আমার কাছে বিশেষ। কারণ, ১০০ টি-টোয়েন্টি ও ৫০ টেস্টের মাইলফলকে পৌঁছানোর পর এটা দ্রুত এসেছে। যদিও আমি কখনো রেকর্ড বা মাইলফলকের জন্য ছুটিনি। এমন মাইলফলক আপনার যাত্রা নিয়ে স্মৃতিচারণ করার সুযোগ করে দেয়।’
ছেলেদের ক্রিকেটে আজ ১৪তম ম্যাচ রেফারি হিসেবে ১০০ ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন রিচার্ডসন। পাশাপাশি মেয়েদের ১০৫ ওয়ানডে, ১৫ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ১৯৮৩ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে ৮৬ টেস্ট ও ২২৪ ওয়ানডে খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩১০ ম্যাচে ৩৭.৯৯ গড়ে করেন ১২১৯৭ রান। টেস্টে ২২ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ওয়ানডেতে করেন ৫ সেঞ্চুরি।
ক্রিকেটার হিসেবে একাধিক রেকর্ড গড়া রিচি রিচার্ডসন আম্পায়ার হিসেবেও রেকর্ডের ধারা অব্যহত রেখেছেন। পার্লে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তান সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ছুঁয়েছেন নতুন এক মাইলফলক। ম্যাচ রেফারি হিসেবে ওয়ানডেতে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন রিচার্ডসন।
দক্ষিণ আফ্রিকা-পাকিস্তান প্রথম ওয়ানডেতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকার সময়ই এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে রিচার্ডসনকে অভিনন্দন জানিয়েছে আইসিসি। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার আম্পায়ার ও রেফারিদের সিনিয়র ম্যানেজার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে রিচি তৃতীয় মাইলফলক স্পর্শ করলেন। সবার দৃষ্টি তিনি এভাবেই আকর্ষণ করেছেন। খেলোয়াড় ও টিম ম্যানেজারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আইসিসি ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করছেন। আইসিসির পক্ষ আমি তাঁর শততম ওয়ানডের জন্য শুভকামনা জানাই। সামনের দিনগুলোতেও যেন এমন রেকর্ড যেন গড়েন, সেই আশায় রইলাম।’
আম্পায়ার হিসেবে রিচার্ডসনের ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০১৬ সালে। সেই থেকে শুরু করে ছেলেদের ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত ৫২ টেস্ট ও ১০৬ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন। আরেক সংস্করণ ওয়ানডেতে আজ সেঞ্চুরি পূর্ণ করে রিচার্ডসন বলেন,‘১০০ ওয়ানডের মাইলফলক স্পর্শ করা আমার কাছে বিশেষ। কারণ, ১০০ টি-টোয়েন্টি ও ৫০ টেস্টের মাইলফলকে পৌঁছানোর পর এটা দ্রুত এসেছে। যদিও আমি কখনো রেকর্ড বা মাইলফলকের জন্য ছুটিনি। এমন মাইলফলক আপনার যাত্রা নিয়ে স্মৃতিচারণ করার সুযোগ করে দেয়।’
ছেলেদের ক্রিকেটে আজ ১৪তম ম্যাচ রেফারি হিসেবে ১০০ ম্যাচের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন রিচার্ডসন। পাশাপাশি মেয়েদের ১০৫ ওয়ানডে, ১৫ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ১৯৮৩ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে ৮৬ টেস্ট ও ২২৪ ওয়ানডে খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩১০ ম্যাচে ৩৭.৯৯ গড়ে করেন ১২১৯৭ রান। টেস্টে ২২ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ওয়ানডেতে করেন ৫ সেঞ্চুরি।
বাংলাদেশের ব্যাটারদের ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের অভাব তো রয়েছেই। এমনকি থিতু হয়ে উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার রোগটাও বেশ পুরোনো। উইকেটে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে দেওয়ার পর ইনিংস যেখানে বড় করার কথা, উল্টো বাজে শটে উইকেট উপহার দেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
১১ মিনিট আগেগৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেট—বহু ক্লিশে এই কথাটা আবারও বলতে হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টের ফল দেখে। হেডিংলিতে ম্যাচের বেশির ভাগ সময় দাপট দেখিয়ে ভারত শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হেরেছে ৫ উইকেটে। এমন জয়ের পর নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগছে বেন ডাকেটের কাছে।
৩৮ মিনিট আগেএবারের ক্লাব বিশ্বকাপে শুধু গোল হজম করাই যেন অকল্যান্ড সিটির একমাত্র নিয়তি। তিন ম্যাচ খেলে হজম করেছে ১৭ গোল। অথচ এত এত গোল হজম করা অকল্যান্ডের কাছেই কিনা ধরা খেল বোকা জুনিয়র্স।
১ ঘণ্টা আগেঘরোয়া ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিতে ‘ওস্তাদ’ এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখন বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে নামেন, তখন তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একের পর এক সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারছেন না।
২ ঘণ্টা আগে