অনলাইন ডেস্ক
বিভিন্ন সময়ে ৫জি প্রযুক্তি নিয়ে জনমনে স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কিত আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে, করোনা মহামারির সময় এই প্রযুক্তিকে রোগ সংক্রমণের জন্য দায়ী করে কিছু ষড়যন্ত্র তত্ত্বও ছড়িয়েছিল। তবে বিজ্ঞানীরা এবার এই বিতর্ক চিরতরে শেষ করে দিয়েছেন।
জার্মানির কনস্ট্রাক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সম্প্রতি মানব ত্বকের দুই ধরনের কোষে (ফাইব্রোব্লাস্ট ও কেরাটিনোসাইট) উচ্চমাত্রার ৫জি তরঙ্গ প্রয়োগ করে পরীক্ষা চালিয়েছেন। নির্ধারিত নিরাপদ মাত্রার চেয়েও বেশি শক্তিশালী বিকিরণ ২ ঘণ্টা ও ৪৮ ঘণ্টা সময় ধরে প্রয়োগ করেন তাঁরা। ফলাফল ছিল পরিষ্কার—অনুমোদিত মাত্রায় ৫জি তরঙ্গ মানব ত্বকের কোনো ধরনের জিনগত বা কোষীয় পরিবর্তন ঘটায় না।
সম্প্রতি ‘পিএনএএস নেক্সাস’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে—এই ফলাফল জনমনে ছড়ানো বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়ক হবে। গবেষকেরা বলেন, ‘মানব ত্বকের কোষে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতেও জিন-প্রকাশ বা ডিএনএ মিথাইলেশন প্যাটার্নে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।’
উল্লেখ্য, ডিএনএ মিথাইলেশন হলো কোষে জিন কীভাবে কাজ করবে তা নিয়ন্ত্রণকারী একটি প্রক্রিয়া। গবেষণাটি ‘ব্লাইন্ডেড’ এবং তাপমাত্রা-নিয়ন্ত্রিত ছিল, যাতে ফলাফল নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য হয়।
বর্তমানে ৫জি নেটওয়ার্ক ৬ গিগাহার্টজেরও কম ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে। ভবিষ্যতে ২৪.৩ থেকে ২৭.৫ গিগাহার্টজ এবং ৩৯.৫ থেকে ৪৩.৩ গিগাহার্টজ পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করবে। যদিও এ সংখ্যা শুনতে ভয়াবহ মনে হচ্ছে, বাস্তবে এসব তরঙ্গ ত্বকে মাত্র ১ মিলিমিটার পর্যন্ত প্রবেশ করে।
গবেষকেরা আরও বলেছেন—যেসব পুরোনো গবেষণায় ৫জি বিকিরণের ক্ষতি দেখানো হয়েছে, সেগুলোর পদ্ধতিগত ত্রুটি ছিল। ফলে সেগুলোর ওপর নির্ভরযোগ্যতা কম।
সর্বশেষ গবেষণা বলছে—মানবদেহের জন্য ৫জি প্রযুক্তি নিরাপদ। বরং আমাদের মনোযোগ দেওয়া উচিত অতিরিক্ত স্ক্রিন ব্যবহারের নেতিবাচক প্রভাবের দিকে।
বিভিন্ন সময়ে ৫জি প্রযুক্তি নিয়ে জনমনে স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কিত আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে, করোনা মহামারির সময় এই প্রযুক্তিকে রোগ সংক্রমণের জন্য দায়ী করে কিছু ষড়যন্ত্র তত্ত্বও ছড়িয়েছিল। তবে বিজ্ঞানীরা এবার এই বিতর্ক চিরতরে শেষ করে দিয়েছেন।
জার্মানির কনস্ট্রাক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সম্প্রতি মানব ত্বকের দুই ধরনের কোষে (ফাইব্রোব্লাস্ট ও কেরাটিনোসাইট) উচ্চমাত্রার ৫জি তরঙ্গ প্রয়োগ করে পরীক্ষা চালিয়েছেন। নির্ধারিত নিরাপদ মাত্রার চেয়েও বেশি শক্তিশালী বিকিরণ ২ ঘণ্টা ও ৪৮ ঘণ্টা সময় ধরে প্রয়োগ করেন তাঁরা। ফলাফল ছিল পরিষ্কার—অনুমোদিত মাত্রায় ৫জি তরঙ্গ মানব ত্বকের কোনো ধরনের জিনগত বা কোষীয় পরিবর্তন ঘটায় না।
সম্প্রতি ‘পিএনএএস নেক্সাস’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে—এই ফলাফল জনমনে ছড়ানো বিভ্রান্তি দূর করতে সহায়ক হবে। গবেষকেরা বলেন, ‘মানব ত্বকের কোষে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতেও জিন-প্রকাশ বা ডিএনএ মিথাইলেশন প্যাটার্নে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি।’
উল্লেখ্য, ডিএনএ মিথাইলেশন হলো কোষে জিন কীভাবে কাজ করবে তা নিয়ন্ত্রণকারী একটি প্রক্রিয়া। গবেষণাটি ‘ব্লাইন্ডেড’ এবং তাপমাত্রা-নিয়ন্ত্রিত ছিল, যাতে ফলাফল নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য হয়।
বর্তমানে ৫জি নেটওয়ার্ক ৬ গিগাহার্টজেরও কম ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে। ভবিষ্যতে ২৪.৩ থেকে ২৭.৫ গিগাহার্টজ এবং ৩৯.৫ থেকে ৪৩.৩ গিগাহার্টজ পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করবে। যদিও এ সংখ্যা শুনতে ভয়াবহ মনে হচ্ছে, বাস্তবে এসব তরঙ্গ ত্বকে মাত্র ১ মিলিমিটার পর্যন্ত প্রবেশ করে।
গবেষকেরা আরও বলেছেন—যেসব পুরোনো গবেষণায় ৫জি বিকিরণের ক্ষতি দেখানো হয়েছে, সেগুলোর পদ্ধতিগত ত্রুটি ছিল। ফলে সেগুলোর ওপর নির্ভরযোগ্যতা কম।
সর্বশেষ গবেষণা বলছে—মানবদেহের জন্য ৫জি প্রযুক্তি নিরাপদ। বরং আমাদের মনোযোগ দেওয়া উচিত অতিরিক্ত স্ক্রিন ব্যবহারের নেতিবাচক প্রভাবের দিকে।
প্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৪ দিন আগেপ্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাচীন মিশরে তৈরি একটি বুনন করা লিনেন পোশাক এখন বিশ্বের সর্বপ্রাচীন বুনন করা পোশাক জামা হিসেবে স্বীকৃত। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, ‘তারখান ড্রেস’ নামে পরিচিত এই পোশাকটি ৩৫০০ থেকে ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে তৈরি হয়েছে।
৫ দিন আগে