
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এমন এক ধরনের বিশেষ রং উদ্ভাবন করেছেন, যা ছাদের তাপমাত্রা আশপাশের বাতাসের চেয়েও ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কম রাখতে পারে। শুধু তাই নয়, এই রং বাতাস থেকে পানি সংগ্রহ করতেও সক্ষম—যা ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা হ্রাসের পাশাপাশি জলের ঘাটতি মোকাবিলায়ও ভূমিকা রাখতে পারে।

উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিশ্ব জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কিন্তু এই প্রচারণার বিপরীতে এবার এক ভিন্নমুখী অবস্থান নিয়েছেন জলবায়ু পরিবর্তন রোধে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করা প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও দাতব্যকর্মী বিল গেটস। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) প্রকাশিত এক প্রবন্ধে লিখেছেন—মানবতার ভবিষ্যৎ রক্ষায় এখন সময় এসেছে সম্পদের...

উষ্ণমণ্ডলীয় বনগুলো (রেইনফরেস্ট) বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন শোষণ করে পৃথিবীর তাপমাত্রা কমাতে ভূমিকা রাখে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় দেখা গেল এর বিপরীত চিত্র। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার রেইনফরেস্টগুলো বিশ্বের প্রথম এমন বনাঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা এখন বায়ুমণ্ডলে কার্বন শোষণের চেয়ে নিঃসরণ বেশি করছে।