নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতি করে না, জনগণের জন্য এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করে। যেটা জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন। এ জন্যই বিএনপির মূলমন্ত্র ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ কথা আমাদের শিখিয়ে গেছেন।’
সরকার উন্নয়নের জোয়ারে দেশকে নয়, গণতন্ত্রকে দেশ থেকে ভাসিয়ে দিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুল মঈন খান বলেন, এই সরকার দাবি করে যে তারা নাকি দেশকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসিয়ে দিচ্ছে, কোন উন্নয়ন? যে উন্নয়নে গণতন্ত্র ভেসে যাচ্ছে। এটাই হচ্ছে আসল এবং সত্যি কথা। এ দেশের মানুষ অবশ্যই সেই গণতন্ত্র পুনরায় ফিরিয়ে আনবে।
সাবেক এই মন্ত্রী আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেভাবে এ দেশের সাধারণ মানুষ ও সিপাহি জনতার ডাকে এ দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছিলেন ঠিক সেভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে ভবিষ্যতে ইনশা আল্লাহ দেশের গণতন্ত্রকে পুনরায় মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে এ দেশের মানুষকে গণতান্ত্রিকভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশ ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ছি না।
বিএনপির এই নেতা বলেন, জিয়াউর রহমানই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি যদি সেদিন তাকে ফিরিয়ে না আনতেন তাহলে আজকের আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাও হতো না আর সরকারও হতো না।
বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ (জিসপ)।
জিসপের সভাপতি এম হিরান উদ্দিন খোকনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, ইঞ্জিঃ আশরাফ উদ্দিন বকুল, অ্যাড. নিপুণ রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ আরও অনেকেই।

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতি করে না, জনগণের জন্য এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করে। যেটা জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন। এ জন্যই বিএনপির মূলমন্ত্র ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ কথা আমাদের শিখিয়ে গেছেন।’
সরকার উন্নয়নের জোয়ারে দেশকে নয়, গণতন্ত্রকে দেশ থেকে ভাসিয়ে দিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুল মঈন খান বলেন, এই সরকার দাবি করে যে তারা নাকি দেশকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসিয়ে দিচ্ছে, কোন উন্নয়ন? যে উন্নয়নে গণতন্ত্র ভেসে যাচ্ছে। এটাই হচ্ছে আসল এবং সত্যি কথা। এ দেশের মানুষ অবশ্যই সেই গণতন্ত্র পুনরায় ফিরিয়ে আনবে।
সাবেক এই মন্ত্রী আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেভাবে এ দেশের সাধারণ মানুষ ও সিপাহি জনতার ডাকে এ দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছিলেন ঠিক সেভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে ভবিষ্যতে ইনশা আল্লাহ দেশের গণতন্ত্রকে পুনরায় মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে এ দেশের মানুষকে গণতান্ত্রিকভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশ ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ছি না।
বিএনপির এই নেতা বলেন, জিয়াউর রহমানই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি যদি সেদিন তাকে ফিরিয়ে না আনতেন তাহলে আজকের আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাও হতো না আর সরকারও হতো না।
বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ (জিসপ)।
জিসপের সভাপতি এম হিরান উদ্দিন খোকনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, ইঞ্জিঃ আশরাফ উদ্দিন বকুল, অ্যাড. নিপুণ রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ আরও অনেকেই।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতি করে না, জনগণের জন্য এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করে। যেটা জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন। এ জন্যই বিএনপির মূলমন্ত্র ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ কথা আমাদের শিখিয়ে গেছেন।’
সরকার উন্নয়নের জোয়ারে দেশকে নয়, গণতন্ত্রকে দেশ থেকে ভাসিয়ে দিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুল মঈন খান বলেন, এই সরকার দাবি করে যে তারা নাকি দেশকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসিয়ে দিচ্ছে, কোন উন্নয়ন? যে উন্নয়নে গণতন্ত্র ভেসে যাচ্ছে। এটাই হচ্ছে আসল এবং সত্যি কথা। এ দেশের মানুষ অবশ্যই সেই গণতন্ত্র পুনরায় ফিরিয়ে আনবে।
সাবেক এই মন্ত্রী আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেভাবে এ দেশের সাধারণ মানুষ ও সিপাহি জনতার ডাকে এ দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছিলেন ঠিক সেভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে ভবিষ্যতে ইনশা আল্লাহ দেশের গণতন্ত্রকে পুনরায় মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে এ দেশের মানুষকে গণতান্ত্রিকভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশ ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ছি না।
বিএনপির এই নেতা বলেন, জিয়াউর রহমানই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি যদি সেদিন তাকে ফিরিয়ে না আনতেন তাহলে আজকের আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাও হতো না আর সরকারও হতো না।
বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ (জিসপ)।
জিসপের সভাপতি এম হিরান উদ্দিন খোকনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, ইঞ্জিঃ আশরাফ উদ্দিন বকুল, অ্যাড. নিপুণ রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ আরও অনেকেই।

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতি করে না, জনগণের জন্য এ দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করে। যেটা জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়া প্রমাণ করেছেন। এ জন্যই বিএনপির মূলমন্ত্র ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এ কথা আমাদের শিখিয়ে গেছেন।’
সরকার উন্নয়নের জোয়ারে দেশকে নয়, গণতন্ত্রকে দেশ থেকে ভাসিয়ে দিচ্ছে উল্লেখ করে আব্দুল মঈন খান বলেন, এই সরকার দাবি করে যে তারা নাকি দেশকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসিয়ে দিচ্ছে, কোন উন্নয়ন? যে উন্নয়নে গণতন্ত্র ভেসে যাচ্ছে। এটাই হচ্ছে আসল এবং সত্যি কথা। এ দেশের মানুষ অবশ্যই সেই গণতন্ত্র পুনরায় ফিরিয়ে আনবে।
সাবেক এই মন্ত্রী আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেভাবে এ দেশের সাধারণ মানুষ ও সিপাহি জনতার ডাকে এ দেশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে এনেছিলেন ঠিক সেভাবেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কারামুক্ত হয়ে ভবিষ্যতে ইনশা আল্লাহ দেশের গণতন্ত্রকে পুনরায় মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে এ দেশের মানুষকে গণতান্ত্রিকভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশ ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ছি না।
বিএনপির এই নেতা বলেন, জিয়াউর রহমানই শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি যদি সেদিন তাকে ফিরিয়ে না আনতেন তাহলে আজকের আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাও হতো না আর সরকারও হতো না।
বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবি শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ (জিসপ)।
জিসপের সভাপতি এম হিরান উদ্দিন খোকনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, ইঞ্জিঃ আশরাফ উদ্দিন বকুল, অ্যাড. নিপুণ রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার মীর হেলালসহ আরও অনেকেই।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
৩২ মিনিট আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৩ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
৩২ মিনিট আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
৩২ মিনিট আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৩ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বর্তমান সংসদকে ভুয়া উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ‘জনগণের অনিচ্ছায় ভুয়া সংসদের মাধ্যমে অগণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালনা করছে বর্তমান সরকার। এ সরকারকে হটিয়ে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের ইচ্ছায় যারা সরকারে আসবে তাদের দ্বারা নতুন সুষ্ঠু বৈধ সরকার গঠন করব।
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
৩২ মিনিট আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগে