নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় শুরু হওয়া বিক্ষোভ আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত অব্যাহত আছে। একটানা আট ঘণ্টা ধরে চলা এই বিক্ষোভে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সরব উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।
আজ সকালে যমুনার সামনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কয়েক শ নেতা-কর্মীকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। তাঁরা একটানা স্লোগান দিচ্ছেন। সকাল ৮টার দিকে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদের নেতৃত্বে কয়েকশ নেতা-কর্মী বিক্ষোভে যোগ দেন।
সকাল ৯টায়ও যমুনার সামনে গিয়ে দেখা যায়, যমুনার গেটের সামনের সড়ক ও আশপাশে কয়েকশ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছেন। সেখানে সড়কে গোল হয়ে বসে এনসিপিসহ আন্দোলনের সমর্থনকারী শতাধিক লোক আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মুরাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত থেকে আমাদের বিক্ষোভ চলছে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
এনসিপির নেতা-কর্মীদের একটানা এবং বিরতি দিয়ে স্লোগান দিতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা। আমরা সরকারের বাইরে ও ভেতরে সেই দাবি জানিয়েছি। কিন্তু ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে মিছিল নিয়ে যমুনার সামনে যান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তাঁদের সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও ছিলেন।
এনসিপি ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। রাত ১টার পর হেফাজতে ইসলামের বেশ কিছু নেতা-কর্মী যমুনার সামনে যান। রাত দেড়টার দিকে এবি পার্টির কিছু নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত হন। রাত ২টার দিকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতারাও বিক্ষোভে যোগ দেন।
রাত ২টার কিছুক্ষণ আগে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম মাইকে স্লোগান ধরেন। এ সময় যমুনার আশপাশ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগকে ব্যান করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে বিক্ষোভ চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় শুরু হওয়া বিক্ষোভ আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত অব্যাহত আছে। একটানা আট ঘণ্টা ধরে চলা এই বিক্ষোভে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সরব উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।
আজ সকালে যমুনার সামনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কয়েক শ নেতা-কর্মীকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। তাঁরা একটানা স্লোগান দিচ্ছেন। সকাল ৮টার দিকে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদের নেতৃত্বে কয়েকশ নেতা-কর্মী বিক্ষোভে যোগ দেন।
সকাল ৯টায়ও যমুনার সামনে গিয়ে দেখা যায়, যমুনার গেটের সামনের সড়ক ও আশপাশে কয়েকশ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছেন। সেখানে সড়কে গোল হয়ে বসে এনসিপিসহ আন্দোলনের সমর্থনকারী শতাধিক লোক আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মুরাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত থেকে আমাদের বিক্ষোভ চলছে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
এনসিপির নেতা-কর্মীদের একটানা এবং বিরতি দিয়ে স্লোগান দিতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা। আমরা সরকারের বাইরে ও ভেতরে সেই দাবি জানিয়েছি। কিন্তু ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আমাদের রাজপথে নামতে হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে মিছিল নিয়ে যমুনার সামনে যান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তাঁদের সঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় নেতারাও ছিলেন।
এনসিপি ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। রাত ১টার পর হেফাজতে ইসলামের বেশ কিছু নেতা-কর্মী যমুনার সামনে যান। রাত দেড়টার দিকে এবি পার্টির কিছু নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত হন। রাত ২টার দিকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতারাও বিক্ষোভে যোগ দেন।
রাত ২টার কিছুক্ষণ আগে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম মাইকে স্লোগান ধরেন। এ সময় যমুনার আশপাশ স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীরা ‘ব্যান করো ব্যান করো, আওয়ামী লীগকে ব্যান করো’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো সংবাদমাধ্যমে কেউ হস্তক্ষেপ করে না—কেউ বলে না, “এই খবরটা প্রচার করতে পারবে না’ কিংবা “ওই খবরটা বারবার প্রচার করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে