নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
শুধু গোপালগঞ্জ নয়, দেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালালুদ্দীন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ যে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে, তার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে।
‘দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গোপালগঞ্জে যারা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ করে, তারা যে ন্যক্কারজনক হামলা করেছে, এই হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নাই। শুধু গোপালগঞ্জ নয়, সারা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। যেখানেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পাওয়া যাবে, জনগণ তাদের প্রতিরোধ করবে।’
যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দোসরদের রক্ষা করার ও পুনর্বাসনের চিন্তা করেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও আন্দোলন চলবে বলে জানান জালালুদ্দীন আহমদ।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় চালু করার অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘আমরা সরকারকে বলছি, এখনো সময় আছে, অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। বাংলাদেশের জনগণ বাংলাদেশের কোথাও মানবাধিকার কার্যালয় দেখতে চায় না। যেকোনো মূল্যে এই সিদ্ধান্ত আমরা সরকারকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করব।’
তিনি বলেন, ‘দেশে চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য চলছে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে। তারা যেসব জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করত, আরেকটি গ্রুপ সেখানে গিয়ে দখল করে বসে আছে। সরকারকে বলি, শক্তিশালী সরকার হন, আমরা আপনাদের সহযোগিতা করব। বাংলাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোনো স্থান হবে না।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার ‘দৃশ্যমান নয়’ মন্তব্য করে মহাসচিব বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আমরা জীবন দিয়েছি। ২০২১ ও ২০২৪ সালেও আমরা জীবন দিয়েছি। খুনি শেখ হাসিনা শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য জুলাই-আগস্টে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। শেখ হাসিনার অত্যাচারে ঘরের শিশু পর্যন্ত রক্ষা পাই নাই।
‘এক বছর হয়ে গেল বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলে আসছি, আপনারা খুনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করুন, একটি দৃশ্যমান পর্যায়ে নিয়ে আসুন। এখনো আমরা খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান দেখতে পারছি না। দেশের জনগণ খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে দেখতে চায়। অবিলম্বে দু-একটি হত্যার রায় জাতি প্রত্যাশা করে।’
এ সময় সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
গতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
৩ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
৭ ঘণ্টা আগেএকাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত ব্যক্তিরাই একাত্তরের সংবিধান পুরোটা বাদ দিতে চান বা পরিবর্তন করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ। তিনি বলেন, ‘৭১-এর সংবিধান রচিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ও সার্বভৌমত্বকে ঘিরে। সংবিধানকে সংস্কার করা যাবে, কিন্তু সংবি
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন ‘নতুন এক যুগে প্রবেশ’ করেছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি ও রাজনৈতিক কাঠামোকে পুনর্গঠনের দায়িত্ব আবারও বিএনপির ওপরই বর্তেছে।
৮ ঘণ্টা আগে