নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন অভিযোগ উত্থাপন করেন।
গণেশ চন্দ্র রায় জানান, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাণের দাবি ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন। ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিবেশ ও নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের (সবার সমান সুযোগ) অভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র ও শিক্ষার্থীদের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তফসিল অনুসারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব নেতা–কর্মীকে যথানিয়মে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সাংগঠনিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।
গণেশ চন্দ্র রায় আরও জানান, সংগঠনের নির্দেশনা অনুযায়ী দিনব্যাপী বিভিন্ন হল ও ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিতে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। কিন্তু ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে কিছু শিক্ষার্থী প্রশাসনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন এবং ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালান।
ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, সাংগঠনিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাবি ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আজ ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। সে ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী নিজ হল সংসদের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে ‘প্রশাসনের ভূমিকা’ পালন করা একদল শিক্ষার্থী মব সৃষ্টি করে তাঁদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করেন এবং মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অনুরোধে হলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা উপস্থিত হলেও তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণেশ চন্দ্র রায় সাহস আরও বলেন, এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ না নিতে পেরে হল থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন। ঢাবি প্রশাসনের এ ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও এ ধরনের নৈরাজ্যবাদী মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে অনীহার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ও ডাকসু নির্বাচনের জন্য অত্যাবশ্যক ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’–এর অভাব যে কতটা প্রকট, তা আজ এ ন্যক্কারজনক ঘটনার মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়েছে।
ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল। একই সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে বিভিন্ন হলে এখনো ছাত্রলীগের অপরাধীরা অবস্থান করছেন। তাঁরা হলগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত ও বিরাজনীতিকরণ করার চেষ্টা করছেন। কিছু গুপ্ত সংগঠন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মিলেমিশে হলের মধ্যে মব পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। আজকে ছাত্রদলের নেতা–কর্মীদের মনোনয়নপত্র নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মালিহা বিনতে খান বলেন, ‘হলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। আমি কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে হলে যাই। সাধারণ শিক্ষার্থী নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এসে আমাদের বাধা দেয়। পরে হল প্রশাসনকে জানালেও তারা আমাদের কথা শোনেনি। শিক্ষার্থীরা মব সৃষ্টি করে আমাদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে দেয়নি। গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করে। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন অভিযোগ উত্থাপন করেন।
গণেশ চন্দ্র রায় জানান, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাণের দাবি ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন। ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিবেশ ও নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের (সবার সমান সুযোগ) অভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র ও শিক্ষার্থীদের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তফসিল অনুসারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব নেতা–কর্মীকে যথানিয়মে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সাংগঠনিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।
গণেশ চন্দ্র রায় আরও জানান, সংগঠনের নির্দেশনা অনুযায়ী দিনব্যাপী বিভিন্ন হল ও ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিতে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। কিন্তু ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে কিছু শিক্ষার্থী প্রশাসনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন এবং ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালান।
ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, সাংগঠনিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাবি ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আজ ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। সে ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী নিজ হল সংসদের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে ‘প্রশাসনের ভূমিকা’ পালন করা একদল শিক্ষার্থী মব সৃষ্টি করে তাঁদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করেন এবং মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অনুরোধে হলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা উপস্থিত হলেও তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণেশ চন্দ্র রায় সাহস আরও বলেন, এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ না নিতে পেরে হল থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন। ঢাবি প্রশাসনের এ ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও এ ধরনের নৈরাজ্যবাদী মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে অনীহার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ও ডাকসু নির্বাচনের জন্য অত্যাবশ্যক ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’–এর অভাব যে কতটা প্রকট, তা আজ এ ন্যক্কারজনক ঘটনার মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়েছে।
ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল। একই সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে বিভিন্ন হলে এখনো ছাত্রলীগের অপরাধীরা অবস্থান করছেন। তাঁরা হলগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত ও বিরাজনীতিকরণ করার চেষ্টা করছেন। কিছু গুপ্ত সংগঠন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মিলেমিশে হলের মধ্যে মব পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। আজকে ছাত্রদলের নেতা–কর্মীদের মনোনয়নপত্র নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মালিহা বিনতে খান বলেন, ‘হলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। আমি কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে হলে যাই। সাধারণ শিক্ষার্থী নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এসে আমাদের বাধা দেয়। পরে হল প্রশাসনকে জানালেও তারা আমাদের কথা শোনেনি। শিক্ষার্থীরা মব সৃষ্টি করে আমাদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে দেয়নি। গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করে। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন অভিযোগ উত্থাপন করেন।
গণেশ চন্দ্র রায় জানান, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাণের দাবি ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন। ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিবেশ ও নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের (সবার সমান সুযোগ) অভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র ও শিক্ষার্থীদের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তফসিল অনুসারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব নেতা–কর্মীকে যথানিয়মে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সাংগঠনিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।
গণেশ চন্দ্র রায় আরও জানান, সংগঠনের নির্দেশনা অনুযায়ী দিনব্যাপী বিভিন্ন হল ও ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিতে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। কিন্তু ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে কিছু শিক্ষার্থী প্রশাসনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন এবং ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালান।
ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, সাংগঠনিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাবি ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আজ ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। সে ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী নিজ হল সংসদের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে ‘প্রশাসনের ভূমিকা’ পালন করা একদল শিক্ষার্থী মব সৃষ্টি করে তাঁদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করেন এবং মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অনুরোধে হলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা উপস্থিত হলেও তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণেশ চন্দ্র রায় সাহস আরও বলেন, এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ না নিতে পেরে হল থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন। ঢাবি প্রশাসনের এ ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও এ ধরনের নৈরাজ্যবাদী মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে অনীহার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ও ডাকসু নির্বাচনের জন্য অত্যাবশ্যক ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’–এর অভাব যে কতটা প্রকট, তা আজ এ ন্যক্কারজনক ঘটনার মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়েছে।
ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল। একই সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে বিভিন্ন হলে এখনো ছাত্রলীগের অপরাধীরা অবস্থান করছেন। তাঁরা হলগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত ও বিরাজনীতিকরণ করার চেষ্টা করছেন। কিছু গুপ্ত সংগঠন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মিলেমিশে হলের মধ্যে মব পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। আজকে ছাত্রদলের নেতা–কর্মীদের মনোনয়নপত্র নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মালিহা বিনতে খান বলেন, ‘হলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। আমি কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে হলে যাই। সাধারণ শিক্ষার্থী নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এসে আমাদের বাধা দেয়। পরে হল প্রশাসনকে জানালেও তারা আমাদের কথা শোনেনি। শিক্ষার্থীরা মব সৃষ্টি করে আমাদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে দেয়নি। গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করে। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস ও সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন অভিযোগ উত্থাপন করেন।
গণেশ চন্দ্র রায় জানান, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রাণের দাবি ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন। ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিবেশ ও নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের (সবার সমান সুযোগ) অভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র ও শিক্ষার্থীদের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তফসিল অনুসারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব নেতা–কর্মীকে যথানিয়মে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সাংগঠনিক নির্দেশনা দেওয়া হয়।
গণেশ চন্দ্র রায় আরও জানান, সংগঠনের নির্দেশনা অনুযায়ী দিনব্যাপী বিভিন্ন হল ও ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিতে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। কিন্তু ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে কিছু শিক্ষার্থী প্রশাসনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন এবং ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থীদের ওপর হামলার চেষ্টা চালান।
ঢাবি ছাত্রদলের সভাপতি বলেন, সাংগঠনিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাবি ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আজ ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। সে ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী নিজ হল সংসদের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে ফরম সংগ্রহ করতে গেলে ‘প্রশাসনের ভূমিকা’ পালন করা একদল শিক্ষার্থী মব সৃষ্টি করে তাঁদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করেন এবং মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করেন। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অনুরোধে হলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা উপস্থিত হলেও তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
গণেশ চন্দ্র রায় সাহস আরও বলেন, এ সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ না নিতে পেরে হল থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হন। ঢাবি প্রশাসনের এ ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও এ ধরনের নৈরাজ্যবাদী মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে অনীহার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা ও ডাকসু নির্বাচনের জন্য অত্যাবশ্যক ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’–এর অভাব যে কতটা প্রকট, তা আজ এ ন্যক্কারজনক ঘটনার মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়েছে।
ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এ ঘটনায় জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল। একই সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে বিভিন্ন হলে এখনো ছাত্রলীগের অপরাধীরা অবস্থান করছেন। তাঁরা হলগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত ও বিরাজনীতিকরণ করার চেষ্টা করছেন। কিছু গুপ্ত সংগঠন তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মিলেমিশে হলের মধ্যে মব পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। আজকে ছাত্রদলের নেতা–কর্মীদের মনোনয়নপত্র নিতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মালিহা বিনতে খান বলেন, ‘হলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। আমি কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে বেলা ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে হলে যাই। সাধারণ শিক্ষার্থী নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এসে আমাদের বাধা দেয়। পরে হল প্রশাসনকে জানালেও তারা আমাদের কথা শোনেনি। শিক্ষার্থীরা মব সৃষ্টি করে আমাদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে দেয়নি। গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করে। আমরা এ ঘটনার বিচার চাই।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ মিনিট আগেআখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্যই ছিল—যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেগুলো সংকলন করা আর যেগুলোয় দ্বিমত আছে, সেগুলো স্পষ্টভাবে নথিবদ্ধ করা। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হবে ‘উইথ নোট অব ডিসেন্ট’—অর্থাৎ ভিন্নমতগুলো স্পষ্টভাবে ও বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। গণভোটে একটাই প্রশ্ন থাকবে—জনগণ কি জুলাই জাতীয় সনদের পক্ষে আছে, না নেই?
গণভোটের সাংবিধানিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতা বলেন, গণভোটের মাধ্যমে জনগণ সংসদকে এমন এক সার্বভৌম কর্তৃত্ব দেবে, যাতে এই সংস্কার বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক হয়। এটিই হচ্ছে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ বা গাঠনিক ক্ষমতা, যার ফলে এই সংস্কারগুলো পরে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা সম্ভব হবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সমগ্র জাতি সংস্কারের পক্ষে। তাই গণভোটে জনগণও জুলাই সনদের পক্ষে রায় দেবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য জানান, ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তা জাতির সামনে উন্মুক্ত করা হবে এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তার বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা সরকারের কাছে দেবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে। এতে জনগণের অনুমোদনসহ সংস্কারের বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সরাসরি সম্পর্ক নেই, তবে সংস্কারপ্রক্রিয়াটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি নির্ধারণ করবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এখন যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। জুলাই সনদ প্রণয়ন হোক বা অন্যান্য কার্যক্রম হোক—সবকিছুর উদ্দেশ্য একটাই—সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি নির্বাচন আয়োজন।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্যই ছিল—যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেগুলো সংকলন করা আর যেগুলোয় দ্বিমত আছে, সেগুলো স্পষ্টভাবে নথিবদ্ধ করা। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হবে ‘উইথ নোট অব ডিসেন্ট’—অর্থাৎ ভিন্নমতগুলো স্পষ্টভাবে ও বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। গণভোটে একটাই প্রশ্ন থাকবে—জনগণ কি জুলাই জাতীয় সনদের পক্ষে আছে, না নেই?
গণভোটের সাংবিধানিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতা বলেন, গণভোটের মাধ্যমে জনগণ সংসদকে এমন এক সার্বভৌম কর্তৃত্ব দেবে, যাতে এই সংস্কার বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক হয়। এটিই হচ্ছে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ বা গাঠনিক ক্ষমতা, যার ফলে এই সংস্কারগুলো পরে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা সম্ভব হবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সমগ্র জাতি সংস্কারের পক্ষে। তাই গণভোটে জনগণও জুলাই সনদের পক্ষে রায় দেবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য জানান, ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তা জাতির সামনে উন্মুক্ত করা হবে এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তার বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা সরকারের কাছে দেবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে। এতে জনগণের অনুমোদনসহ সংস্কারের বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সরাসরি সম্পর্ক নেই, তবে সংস্কারপ্রক্রিয়াটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি নির্ধারণ করবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এখন যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। জুলাই সনদ প্রণয়ন হোক বা অন্যান্য কার্যক্রম হোক—সবকিছুর উদ্দেশ্য একটাই—সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি নির্বাচন আয়োজন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
১৮ আগস্ট ২০২৫আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
১৮ আগস্ট ২০২৫বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ মিনিট আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘বিশ্বের অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিনিধি নির্বাচনের যে পদ্ধতিটা চালু আছে, সরাসরি প্রার্থীকে ভোট দেওয়া, তো আমাদের এখানে কী এমন ঘটনা ঘটল যে, পিআরই (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হচ্ছে উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের মডেল? এটা আমার মনে হয়, অবান্তর কথা তারা (জামায়াতে ইসলামী) বলছে। এটা বলে একটা বিভ্রান্তি তৈরি করছে অথবা তাদের অন্য কোনো মাস্টারপ্ল্যান আছে কি না আমি জানি না। থাকলেও থাকতে পারে যে, নির্বাচন হওয়া না-হওয়া নিয়ে।’
রিজভী বলেন, ‘আমি মনে করি যে, যাঁরা গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই এমন একটি জায়গায় উপনীত হবেন, যাতে আমাদের পরবর্তী গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
পিআরের দাবি প্রসঙ্গে রিজভী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে আপনি হঠাৎ করে পিআরের কথা বলেন, এতে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে। আমি এই পর্যন্ত যত জরিপ দেখেছি, বিশেষ করে গণমাধ্যমে, সেখানে অধিকাংশ মানুষের আনুপাতিক হারে ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নাই এবং অনেকেই কনফিউজড অবস্থায় আছেন।’
গণভোট ও নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদে গণভোটের যে ব্যাপারটা রয়েছে, দু-একটি দল চাচ্ছে এটি আগে করার জন্য। এখন আগে আপনি কখন করবেন? যদি জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে হয়... কারণ ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে রোজা শুরু হবে। তাহলে নিশ্চয়ই রোজার আগে নির্বাচন করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করা ছাড়া তো আর অন্য কোনো গত্যন্তর নেই।’
রিজভী বলেন, জাতীয় নির্বাচন দ্রুত হওয়া জরুরি। প্রত্যেকেই মনে করছেন যে, দেশে রাজনৈতিক সমস্যা, অর্থনৈতিক সমস্যা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনারা অর্থনৈতিক অবস্থা দেখছেন যে, বিনিয়োগ একেবারে শূন্যের কোঠায়, কারণ নির্বাচিত সরকার নেই। নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীরা আস্থাশীল হন, তাঁরা বিনিয়োগ করতে আস্থাবান হন এবং বিনিয়োগ করেন। বিনিয়োগের সঙ্গে কর্মসংস্থানের যেমন একটা বিষয় আছে এবং অর্থনীতিকে সামগ্রিকভাবে চাঙা করার একটা বিষয় আছে, সেই ক্ষেত্রে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত না হলে পরে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।’
গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, ‘বিশ্বের অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশে প্রতিনিধি নির্বাচনের যে পদ্ধতিটা চালু আছে, সরাসরি প্রার্থীকে ভোট দেওয়া, তো আমাদের এখানে কী এমন ঘটনা ঘটল যে, পিআরই (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হচ্ছে উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের মডেল? এটা আমার মনে হয়, অবান্তর কথা তারা (জামায়াতে ইসলামী) বলছে। এটা বলে একটা বিভ্রান্তি তৈরি করছে অথবা তাদের অন্য কোনো মাস্টারপ্ল্যান আছে কি না আমি জানি না। থাকলেও থাকতে পারে যে, নির্বাচন হওয়া না-হওয়া নিয়ে।’
রিজভী বলেন, ‘আমি মনে করি যে, যাঁরা গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই এমন একটি জায়গায় উপনীত হবেন, যাতে আমাদের পরবর্তী গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
পিআরের দাবি প্রসঙ্গে রিজভী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে আপনি হঠাৎ করে পিআরের কথা বলেন, এতে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করবে। আমি এই পর্যন্ত যত জরিপ দেখেছি, বিশেষ করে গণমাধ্যমে, সেখানে অধিকাংশ মানুষের আনুপাতিক হারে ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে কোনো ধারণা নাই এবং অনেকেই কনফিউজড অবস্থায় আছেন।’
গণভোট ও নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদে গণভোটের যে ব্যাপারটা রয়েছে, দু-একটি দল চাচ্ছে এটি আগে করার জন্য। এখন আগে আপনি কখন করবেন? যদি জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে হয়... কারণ ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে রোজা শুরু হবে। তাহলে নিশ্চয়ই রোজার আগে নির্বাচন করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করা ছাড়া তো আর অন্য কোনো গত্যন্তর নেই।’
রিজভী বলেন, জাতীয় নির্বাচন দ্রুত হওয়া জরুরি। প্রত্যেকেই মনে করছেন যে, দেশে রাজনৈতিক সমস্যা, অর্থনৈতিক সমস্যা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনারা অর্থনৈতিক অবস্থা দেখছেন যে, বিনিয়োগ একেবারে শূন্যের কোঠায়, কারণ নির্বাচিত সরকার নেই। নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশ-বিদেশের বিনিয়োগকারীরা আস্থাশীল হন, তাঁরা বিনিয়োগ করতে আস্থাবান হন এবং বিনিয়োগ করেন। বিনিয়োগের সঙ্গে কর্মসংস্থানের যেমন একটা বিষয় আছে এবং অর্থনীতিকে সামগ্রিকভাবে চাঙা করার একটা বিষয় আছে, সেই ক্ষেত্রে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত না হলে পরে সংকট আরও ঘনীভূত হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
১৮ আগস্ট ২০২৫বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ মিনিট আগেআখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘সরকারের অভ্যন্তরে চর নিয়োগ করা, লোক নিয়োগ করা বা ব্ল্যাকমেল করার মতো কাজ কোনো রাজনৈতিক দলের কাজ নয়; এটি শোভনীয় নয়। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের পরিপ্রেক্ষিতে এটি দণ্ডনীয় এবং বেআইনি। তাই আমি বলব—যারা সরকারকে ব্ল্যাকমেল করে সুবিধা নেওয়ার চিন্তা করছেন, সরকারের উচিত তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে’ আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে দুদু এসব কথা বলেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার একটি দলীয় কর্মসূচিতে জামায়াত নেতা আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন। যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
এ প্রসঙ্গে নাম উল্লেখ না করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘কোনো এক রাজনৈতিক দল সরকারকে ব্ল্যাকমেল করতে চাচ্ছে, নাকি তারা কী করতে চাচ্ছে আমি জানি না। তারা সরকারের অভ্যন্তরের কিছু কথা উল্লেখ করে বলেছেন—প্রয়োজনে তা ফাঁস করবে। এটি অত্যন্ত মর্মান্তিক এবং সরকারের জন্য শুভ কিছু বয়ে আনবে না।’
মিরপুরে রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারানোদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দুদু বলেন, ‘দেশ এখন কার্যত নানা বিপদের মধ্যে রয়েছে। যারা কাজকর্মে বের হন, তাঁরা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার কিসের জন্য? সরকারের দায়িত্ব হলো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। রাস্তাঘাটে বের হলে মানুষ অনিরাপদ বোধ করছে। আমি সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি ও অনুরোধ করছি—এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
অনির্বাচিত সরকার নয়—নির্বাচিত সরকারই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্রের পতনের মধ্য দিয়ে মানুষের সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার যে অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছিল, তা কোনো না কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। তাই আজ যারা সরকারে আছেন, তাদের মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, পিরোজপুর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির সহ প্রমুখ।
কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘সরকারের অভ্যন্তরে চর নিয়োগ করা, লোক নিয়োগ করা বা ব্ল্যাকমেল করার মতো কাজ কোনো রাজনৈতিক দলের কাজ নয়; এটি শোভনীয় নয়। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের পরিপ্রেক্ষিতে এটি দণ্ডনীয় এবং বেআইনি। তাই আমি বলব—যারা সরকারকে ব্ল্যাকমেল করে সুবিধা নেওয়ার চিন্তা করছেন, সরকারের উচিত তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর উদ্যোগে ‘জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দেশ-বিদেশে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে’ আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে দুদু এসব কথা বলেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার একটি দলীয় কর্মসূচিতে জামায়াত নেতা আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, ‘প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন। যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমরা জনগণের কাছে তাঁদের নাম প্রকাশ করব। তাঁদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তাঁরা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই।’
এ প্রসঙ্গে নাম উল্লেখ না করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘কোনো এক রাজনৈতিক দল সরকারকে ব্ল্যাকমেল করতে চাচ্ছে, নাকি তারা কী করতে চাচ্ছে আমি জানি না। তারা সরকারের অভ্যন্তরের কিছু কথা উল্লেখ করে বলেছেন—প্রয়োজনে তা ফাঁস করবে। এটি অত্যন্ত মর্মান্তিক এবং সরকারের জন্য শুভ কিছু বয়ে আনবে না।’
মিরপুরে রাসায়নিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারানোদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দুদু বলেন, ‘দেশ এখন কার্যত নানা বিপদের মধ্যে রয়েছে। যারা কাজকর্মে বের হন, তাঁরা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার কিসের জন্য? সরকারের দায়িত্ব হলো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। রাস্তাঘাটে বের হলে মানুষ অনিরাপদ বোধ করছে। আমি সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি ও অনুরোধ করছি—এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
অনির্বাচিত সরকার নয়—নির্বাচিত সরকারই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্রের পতনের মধ্য দিয়ে মানুষের সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার যে অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছিল, তা কোনো না কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। তাই আজ যারা সরকারে আছেন, তাদের মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, পিরোজপুর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির সহ প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
১৮ আগস্ট ২০২৫বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ মিনিট আগেআখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগে