আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের
৪ মিনিট আগেকর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন
১ ঘণ্টা আগেসীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছেন, ‘২০ জন জিম্মির সবাই এখন ফিরে এসেছে এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী ভালোই আছে। বড় এক বোঝা কাঁধ থেকে নেমেছে, কিন্তু কাজ এখনো শেষ হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেভাবে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, মৃতদের মরদেহ এখনো ফেরত আসেনি! এখনই শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় ধাপ!’
মঙ্গলবার ইসরায়েল ও মিসর সফর শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার কয়েক ঘণ্টার পরই ট্রাম্প এই পোস্ট শেয়ার করেন। এদিকে, মিসরে যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত আলোচনায় জড়িত এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, হামাস মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়েছে যে—তারা মঙ্গলবার রাতে আরও চারজন নিহত ইসরায়েলি বন্দীর মরদেহ হস্তান্তর শুরু করবে। তবে এরই মধ্যে, তাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
এর আগে, গাজায় কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি পরীক্ষার মুখে পড়ে। ইসরায়েল জানিয়েছিল, হামাস জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে বিলম্ব করায় গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে এবং মিসরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও পরিকল্পনামতো খোলা হবে না। তবে মরদেহ হস্তান্তরের পর অবশ্য গাজায় পুরোদমে ত্রাণ প্রবেশ শুরু হয়।
তার আগে, ইসরায়েল ও মিসরে সফরের সময় ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘নতুন মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক ভোরের সূচনা হয়েছে।’ এ সময় তিনি ও আঞ্চলিক নেতারা গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করার লক্ষ্যে একটি ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। চুক্তির আওতায় জীবিত ২০ জন বন্দীকে ট্রাম্প ইসরায়েলে পৌঁছানোর ঠিক আগেই মুক্তি দেওয়া হয়।
তবে সোমবার হামাস চারটি মরদেহ ফেরত দিলেও তারা এখনো ২৪ জন নিহত বন্দীর মরদেহ নিজেদের হেফাজতে রেখেছে, যা অস্ত্রবিরতি চুক্তির শর্ত অনুযায়ী পরবর্তীতে ফেরত দেওয়া হবে। অন্যদিকে, গাজার একটি হাসপাতাল জানিয়েছে, তারা ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ গ্রহণ করেছে, যা যুদ্ধ শেষের চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে লিখেছেন, ‘২০ জন জিম্মির সবাই এখন ফিরে এসেছে এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী ভালোই আছে। বড় এক বোঝা কাঁধ থেকে নেমেছে, কিন্তু কাজ এখনো শেষ হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেভাবে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, মৃতদের মরদেহ এখনো ফেরত আসেনি! এখনই শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় ধাপ!’
মঙ্গলবার ইসরায়েল ও মিসর সফর শেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার কয়েক ঘণ্টার পরই ট্রাম্প এই পোস্ট শেয়ার করেন। এদিকে, মিসরে যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত আলোচনায় জড়িত এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, হামাস মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়েছে যে—তারা মঙ্গলবার রাতে আরও চারজন নিহত ইসরায়েলি বন্দীর মরদেহ হস্তান্তর শুরু করবে। তবে এরই মধ্যে, তাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
এর আগে, গাজায় কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি পরীক্ষার মুখে পড়ে। ইসরায়েল জানিয়েছিল, হামাস জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে বিলম্ব করায় গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে এবং মিসরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও পরিকল্পনামতো খোলা হবে না। তবে মরদেহ হস্তান্তরের পর অবশ্য গাজায় পুরোদমে ত্রাণ প্রবেশ শুরু হয়।
তার আগে, ইসরায়েল ও মিসরে সফরের সময় ট্রাম্প ঘোষণা দেন, ‘নতুন মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক ভোরের সূচনা হয়েছে।’ এ সময় তিনি ও আঞ্চলিক নেতারা গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করার লক্ষ্যে একটি ঘোষণা স্বাক্ষর করেন। চুক্তির আওতায় জীবিত ২০ জন বন্দীকে ট্রাম্প ইসরায়েলে পৌঁছানোর ঠিক আগেই মুক্তি দেওয়া হয়।
তবে সোমবার হামাস চারটি মরদেহ ফেরত দিলেও তারা এখনো ২৪ জন নিহত বন্দীর মরদেহ নিজেদের হেফাজতে রেখেছে, যা অস্ত্রবিরতি চুক্তির শর্ত অনুযায়ী পরবর্তীতে ফেরত দেওয়া হবে। অন্যদিকে, গাজার একটি হাসপাতাল জানিয়েছে, তারা ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ গ্রহণ করেছে, যা যুদ্ধ শেষের চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে।
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেকর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন
১ ঘণ্টা আগেসীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন ও পঞ্চায়েত রাজমন্ত্রী প্রিয়াঙ্ক খাড়গের অনুরোধের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, গত রোববার কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় ৪ অক্টোবরের এক চিঠি প্রকাশ করে। সেই চিঠি লিখেছিলেন প্রিয়াঙ্ক খাড়গে। সঙ্গে ছিল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার একটি নোট, যাতে তিনি বিষয়টি নিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
চিঠিতে খাড়গে লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ নামের একটি সংগঠন সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ ব্যবহার করে শাখা সভা করছে। সেখানে এমন স্লোগান দেওয়া হচ্ছে, যা শিশু ও তরুণদের মনে দেশের ঐক্য ও সংবিধানের আদর্শের বিরুদ্ধে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করছে।’
তিনি আরও বলেন, পুলিশের অনুমতি ছাড়াই এসব শাখা সভায় লাঠি প্রদর্শনের মতো আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড হচ্ছে, যা শিশু ও তরুণদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। খাড়গে চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘রাজ্যের শিশু, তরুণ, সাধারণ মানুষ ও সমাজের কল্যাণের স্বার্থে আমি অনুরোধ করছি—সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, মাঠ, পার্ক, মুজরাই বিভাগের অধীনে থাকা মন্দির, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধীন স্থান এবং সরকারি জমিতে অনুষ্ঠিত শাখা, সাংঘিক বা বৈঠক নামে আরএসএসের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হোক।’
রোববার এক্সে চিঠির অনুলিপি শেয়ার করে খাড়গে বলেন, ‘আজ এমন পরিবেশ তৈরি হয়েছে—যেখানে ভারতের প্রধান বিচারপতি বিআর গাভাইয়ের দিকে জুতা ছোড়া হয়, সংবিধানপ্রণেতা ড. বি আর আম্বেদকরকে অপমান করা হয়, আর এসবই আরএসএসের প্রণোদিত মৌলবাদী মতাদর্শের ফল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছি, সরকারি ও পাবলিক স্থানে আরএসএসের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে। সংবিধানের আদর্শ—ঐক্য, সমতা ও অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে, এবং শিশু ও তরুণ সমাজের ওপর আরএসএসের নেতিবাচক প্রভাব রোধে এই পদক্ষেপ প্রয়োজন।’
সংবাদমাধ্যমে কথা বলতে গিয়ে প্রিয়াঙ্ক খাড়গে বলেন, ‘আরএসএস চাইলে তাদের অনুষ্ঠান বেসরকারি জায়গায় করতে পারে, তাতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু সরকারি জমি বা পাবলিক স্থানে এসব কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে—আমার দাবি শুধু এটুকুই।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, আরএসএস হিন্দু ধর্ম ও গরু রক্ষার নামে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। খাড়গের ভাষায়, ‘আরএসএসের আদর্শ বিপজ্জনক। না হলে, এর নেতারা নিজের বাড়িতে সেই আদর্শ মেনে চলেন না কেন? সংবিধানের বিরোধিতা করে মনুস্মৃতির পক্ষে তো আরএসএস-ই ছিল, তাই না?’
অন্যদিকে, কর্ণাটক বিজেপির সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্র বলেন, আরএসএসের ইতিহাস ও কর্মকাণ্ড না জানলেই কেবল কেউ এমন দাবি করতে পারে। তাঁর ভাষায়, ‘দায়িত্বশীল পদে থেকে প্রিয়াঙ্ক খাড়গে যে চিঠি লিখেছেন, তা তাঁর মূর্খতার পরিচয়।’
তিনি বলেন, অতীতে কংগ্রেস দুই-তিনবার আরএসএসকে নিষিদ্ধ করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদেরই সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হয়েছে। বিজয়েন্দ্রর দাবি, ‘কংগ্রেসের পক্ষে এখন আর এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা নেই। আসলে এই চিঠি লেখা হয়েছে গান্ধী পরিবারকে খুশি করার জন্য।’
কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন ও পঞ্চায়েত রাজমন্ত্রী প্রিয়াঙ্ক খাড়গের অনুরোধের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, গত রোববার কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় ৪ অক্টোবরের এক চিঠি প্রকাশ করে। সেই চিঠি লিখেছিলেন প্রিয়াঙ্ক খাড়গে। সঙ্গে ছিল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার একটি নোট, যাতে তিনি বিষয়টি নিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
চিঠিতে খাড়গে লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ নামের একটি সংগঠন সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ ব্যবহার করে শাখা সভা করছে। সেখানে এমন স্লোগান দেওয়া হচ্ছে, যা শিশু ও তরুণদের মনে দেশের ঐক্য ও সংবিধানের আদর্শের বিরুদ্ধে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করছে।’
তিনি আরও বলেন, পুলিশের অনুমতি ছাড়াই এসব শাখা সভায় লাঠি প্রদর্শনের মতো আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড হচ্ছে, যা শিশু ও তরুণদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। খাড়গে চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘রাজ্যের শিশু, তরুণ, সাধারণ মানুষ ও সমাজের কল্যাণের স্বার্থে আমি অনুরোধ করছি—সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, মাঠ, পার্ক, মুজরাই বিভাগের অধীনে থাকা মন্দির, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধীন স্থান এবং সরকারি জমিতে অনুষ্ঠিত শাখা, সাংঘিক বা বৈঠক নামে আরএসএসের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হোক।’
রোববার এক্সে চিঠির অনুলিপি শেয়ার করে খাড়গে বলেন, ‘আজ এমন পরিবেশ তৈরি হয়েছে—যেখানে ভারতের প্রধান বিচারপতি বিআর গাভাইয়ের দিকে জুতা ছোড়া হয়, সংবিধানপ্রণেতা ড. বি আর আম্বেদকরকে অপমান করা হয়, আর এসবই আরএসএসের প্রণোদিত মৌলবাদী মতাদর্শের ফল।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছি, সরকারি ও পাবলিক স্থানে আরএসএসের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে। সংবিধানের আদর্শ—ঐক্য, সমতা ও অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে, এবং শিশু ও তরুণ সমাজের ওপর আরএসএসের নেতিবাচক প্রভাব রোধে এই পদক্ষেপ প্রয়োজন।’
সংবাদমাধ্যমে কথা বলতে গিয়ে প্রিয়াঙ্ক খাড়গে বলেন, ‘আরএসএস চাইলে তাদের অনুষ্ঠান বেসরকারি জায়গায় করতে পারে, তাতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু সরকারি জমি বা পাবলিক স্থানে এসব কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে—আমার দাবি শুধু এটুকুই।’
তিনি আরও অভিযোগ করেন, আরএসএস হিন্দু ধর্ম ও গরু রক্ষার নামে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। খাড়গের ভাষায়, ‘আরএসএসের আদর্শ বিপজ্জনক। না হলে, এর নেতারা নিজের বাড়িতে সেই আদর্শ মেনে চলেন না কেন? সংবিধানের বিরোধিতা করে মনুস্মৃতির পক্ষে তো আরএসএস-ই ছিল, তাই না?’
অন্যদিকে, কর্ণাটক বিজেপির সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্র বলেন, আরএসএসের ইতিহাস ও কর্মকাণ্ড না জানলেই কেবল কেউ এমন দাবি করতে পারে। তাঁর ভাষায়, ‘দায়িত্বশীল পদে থেকে প্রিয়াঙ্ক খাড়গে যে চিঠি লিখেছেন, তা তাঁর মূর্খতার পরিচয়।’
তিনি বলেন, অতীতে কংগ্রেস দুই-তিনবার আরএসএসকে নিষিদ্ধ করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেদেরই সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হয়েছে। বিজয়েন্দ্রর দাবি, ‘কংগ্রেসের পক্ষে এখন আর এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা নেই। আসলে এই চিঠি লেখা হয়েছে গান্ধী পরিবারকে খুশি করার জন্য।’
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের
৪ মিনিট আগেসীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
সীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, দুই পক্ষই একে অপরকে দোষারোপ করেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতভর চলা এই সংঘর্ষ আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের স্পিন বোলডাক জেলা ও পাকিস্তানের চামান জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ অভিযোগ করেন, পাকিস্তানি সেনারা আগে গুলি চালিয়ে সংঘর্ষ শুরু করে। তিনি বলেন, পাকিস্তানি বাহিনী ‘হালকা ও ভারী অস্ত্র’ ব্যবহার করে আফগানিস্তানের ভেতরে হামলা চালায়, এতে ১২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত ও শতাধিক আহত হন।
মুজাহিদ দাবি করেন, আফগান বাহিনী পাল্টা হামলা চালিয়ে ‘বিশাল সংখ্যক’ পাকিস্তানি সেনাকে হত্যা করেছে, পাকিস্তানি অস্ত্র ও ট্যাংক দখল করেছে এবং তাদের সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে। তবে তিনি নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
স্পিন বোলডাক জেলার জনসংযোগ কর্মকর্তা আলী মোহাম্মদ হাকমাল জানিয়েছেন, নিহতের সংখ্যা ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে। ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপি এক জেলা হাসপাতালের কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ৮০ জন নারী ও শিশু রয়েছে।
পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রথমে তালেবানই পাকিস্তানের একটি সামরিক চৌকি ও সীমান্তের আশপাশে গোলাবর্ষণ শুরু করে। এতে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে এবং চার পাকিস্তানি বেসামরিক নাগরিক আহত হন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, সংঘর্ষে ছয়জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছেন। এক নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এই সহিংসতা প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ধরে চলে।
পাকিস্তানের চামান জেলার বাসিন্দা নাজিবুল্লাহ খান বলেন, গোলাগুলির সময় সীমান্তের কাছের অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। তিনি বলেন, ‘মানুষ খুব কষ্টে আছে। গোলার আঘাতে অনেকের বাড়িঘরে আগুন লেগে গেছে।’
পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা আফগান তালেবানের হামলা ‘কার্যকরভাবে প্রতিহত’ করেছে। এতে ১৫ থেকে ২০ জন তালেবান যোদ্ধা নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছে। সেনাবাহিনী আরও জানায়, একই রাতে উত্তরের কুররম জেলাতেও তারা আলাদা এক তালেবান হামলা প্রতিহত করেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও বলেছে, ‘পাকিস্তানই আগে হামলা চালিয়েছে—এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। পাকিস্তানের পোস্ট বা অস্ত্র দখলের কথাও মিথ্যা। দেশের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার থেকেই আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে ওঠে। সেদিনও দুই পক্ষ সীমান্তের একাধিক স্থানে গোলাগুলি চালায়, তাতেও দুই দেশের বহু মানুষ হতাহত হন।
সীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, দুই পক্ষই একে অপরকে দোষারোপ করেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতভর চলা এই সংঘর্ষ আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের স্পিন বোলডাক জেলা ও পাকিস্তানের চামান জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এক্সে দেওয়া পোস্টে তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ অভিযোগ করেন, পাকিস্তানি সেনারা আগে গুলি চালিয়ে সংঘর্ষ শুরু করে। তিনি বলেন, পাকিস্তানি বাহিনী ‘হালকা ও ভারী অস্ত্র’ ব্যবহার করে আফগানিস্তানের ভেতরে হামলা চালায়, এতে ১২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত ও শতাধিক আহত হন।
মুজাহিদ দাবি করেন, আফগান বাহিনী পাল্টা হামলা চালিয়ে ‘বিশাল সংখ্যক’ পাকিস্তানি সেনাকে হত্যা করেছে, পাকিস্তানি অস্ত্র ও ট্যাংক দখল করেছে এবং তাদের সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে। তবে তিনি নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
স্পিন বোলডাক জেলার জনসংযোগ কর্মকর্তা আলী মোহাম্মদ হাকমাল জানিয়েছেন, নিহতের সংখ্যা ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে। ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপি এক জেলা হাসপাতালের কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ৮০ জন নারী ও শিশু রয়েছে।
পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রথমে তালেবানই পাকিস্তানের একটি সামরিক চৌকি ও সীমান্তের আশপাশে গোলাবর্ষণ শুরু করে। এতে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে এবং চার পাকিস্তানি বেসামরিক নাগরিক আহত হন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, সংঘর্ষে ছয়জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছেন। এক নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এই সহিংসতা প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ধরে চলে।
পাকিস্তানের চামান জেলার বাসিন্দা নাজিবুল্লাহ খান বলেন, গোলাগুলির সময় সীমান্তের কাছের অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান। তিনি বলেন, ‘মানুষ খুব কষ্টে আছে। গোলার আঘাতে অনেকের বাড়িঘরে আগুন লেগে গেছে।’
পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা আফগান তালেবানের হামলা ‘কার্যকরভাবে প্রতিহত’ করেছে। এতে ১৫ থেকে ২০ জন তালেবান যোদ্ধা নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছে। সেনাবাহিনী আরও জানায়, একই রাতে উত্তরের কুররম জেলাতেও তারা আলাদা এক তালেবান হামলা প্রতিহত করেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও বলেছে, ‘পাকিস্তানই আগে হামলা চালিয়েছে—এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। পাকিস্তানের পোস্ট বা অস্ত্র দখলের কথাও মিথ্যা। দেশের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার থেকেই আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে ওঠে। সেদিনও দুই পক্ষ সীমান্তের একাধিক স্থানে গোলাগুলি চালায়, তাতেও দুই দেশের বহু মানুষ হতাহত হন।
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের
৪ মিনিট আগেকর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
চেন ঝি কম্বোডিয়াভিত্তিক বহুজাতিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান প্রিন্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। গতকাল মঙ্গলবার নিউইয়র্কে মার্কিন প্রসিকিউটররা তাঁর বিরুদ্ধে ‘ওয়্যার ফ্রড ষড়যন্ত্র ও মানি লন্ডারিংয়ের’ অভিযোগ এনেছেন। মার্কিন বিচার বিভাগ জানায়, চেন ঝি তাঁর প্রতিষ্ঠিত প্রিন্স গ্রুপের মাধ্যমে একটি বিশাল ‘সাইবার প্রতারণা সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছিলেন। এই প্রতিষ্ঠানের মূল কাজ ছিল অনলাইনে প্রতারণা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে সাধারণ মানুষকে ঠকানো।
মার্কিন বিচার বিভাগের ভাষায়, ‘প্রিন্স গ্রুপ একটি অপরাধী সংগঠন, যা মানবিক দুর্ভোগের ওপর দাঁড়িয়ে তৈরি হয়েছে।’ প্রসিকিউটরেরা বলেছেন, চেন ঝির প্রতিষ্ঠান অনলাইনে মানুষকে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করত। প্রতারকেরা ভুক্তভোগীদের মুনাফার প্রতিশ্রুতি দিত এবং তাদের কাছ থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সংগ্রহ করত।
আদালতের নথি অনুযায়ী, প্রিন্স গ্রুপ কম্বোডিয়ায় অন্তত ১০টি প্রতারণা কেন্দ্র বা স্ক্যাম কম্পাউন্ড পরিচালনা করত। এই কেন্দ্রগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছিল, যাতে যত বেশি সম্ভব মানুষকে টার্গেট করা যায়। তারা লাখ লাখ ফোন নম্বর সংগ্রহ করে তৈরি করেছিল ‘ফোন ফার্ম’, যেখানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রতারণা চালানো হতো। দুটি কেন্দ্রে ১ হাজার ২৫০টি ফোন থেকে প্রায় ৭৬ হাজার ভুয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হতো।
প্রসিকিউটরেরা আরও জানান, প্রিন্স গ্রুপের অভ্যন্তরীণ নথিতে (মেমো) কর্মীদের বলা হয়েছিল, যেন ভুয়া প্রোফাইল বানানোর সময় এমন নারীর ছবি না ব্যবহার করা হয়, যারা ‘অতিরিক্ত সুন্দরী’—যাতে প্রোফাইলগুলো বেশি বাস্তব মনে হয়। মার্কিন কর্মকর্তাদের অভিযোগ, চেন ঝি এসব স্ক্যাম সেন্টারে ‘মানব পাচার ও জোরপূর্বক শ্রমের’ ব্যবস্থাও চালাতেন। অনেক কর্মীকে বন্দিশিবিরের মতো জায়গায় আটকে রেখে প্রতারণায় বাধ্য করা হতো।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জন এ আইজেনবার্গ বলেন, ‘প্রিন্স গ্রুপ একটি অপরাধী সাম্রাজ্য, যা মানবিক কষ্টের ওপর গড়া। তারা মানুষকে বন্দী করে অনলাইনে প্রতারণা চালাতে বাধ্য করেছে, যার শিকার হয়েছেন বিশ্বের হাজার হাজার মানুষ।’
বিচার বিভাগের তথ্যমতে, চেন ঝি ও তাঁর সহযোগীরা এই অবৈধ আয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন। তারা দামি ঘড়ি, ব্যক্তিগত জেট ও দুষ্প্রাপ্য শিল্পকর্ম কিনতেন। এমনকি নিউইয়র্কের এক নিলামঘর থেকে ‘পিকাসোর একটি চিত্রকর্মও’ তারা কিনেছেন। দোষী প্রমাণিত হলে চেন ঝির ‘৪০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড’ হতে পারে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, যুক্তরাজ্যও এই অভিযানে যুক্ত হয়েছে। দেশটি চেন ঝি ও তাঁর সহযোগীদের সম্পদ জব্দ করেছে। ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, চেনের নেটওয়ার্কের মালিকানাধীন ‘লন্ডনের ১৯টি সম্পত্তি’ তারা জব্দ করেছে। এর একটি ভবনের মূল্য প্রায় ‘১৩৩ মিলিয়ন ডলার।’
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, চেন ও তাঁর সহযোগীরা ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জে কোম্পানি নিবন্ধন করে যুক্তরাজ্যে বিপুল সম্পদে বিনিয়োগ করেছিলেন। তাদের মালিকানাধীন সম্পদের মধ্যে রয়েছে—লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে ১০০ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি অফিস ভবন, উত্তর লন্ডনে ১২ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি প্রাসাদ এবং আরও ১৭টি ফ্ল্যাট।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ অভিযানের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্য প্রিন্স গ্রুপকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অপরাধী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার বলেন, ‘তারা অসহায় মানুষের জীবন ধ্বংস করেছে এবং সেই টাকায় লন্ডনে বাড়ি কিনে অর্থ লুকিয়েছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সঙ্গে একযোগে এই অপরাধচক্রের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি—মানবাধিকার রক্ষা, ব্রিটিশ নাগরিকদের সুরক্ষা এবং আমাদের দেশে কালো টাকা ঠেকাতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।’
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, চেন ঝি ও প্রিন্স গ্রুপ ক্যাসিনো ও প্রতারণা কেন্দ্র নির্মাণ করেছিল, যেখানে প্রতারণা চালানো ও অর্থ পাচার করা হতো। এই কারণে চারটি প্রতিষ্ঠান—প্রিন্স গ্রুপ, জিন বেই গ্রুপ, গোল্ডেন ফর্চুন রিসোর্টস ওয়ার্ল্ড এবং বাইএক্স এক্সচেঞ্জ—নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিন বেই গ্রুপ ও গোল্ডেন ফর্চুন রিসোর্টসের দুটি প্রতারণা কেন্দ্রে ‘জোরপূর্বক শ্রম ও নির্যাতন’ চালানো হয়। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, এসব স্ক্যাম সেন্টারে কাজ করা অনেকেই বিদেশি নাগরিক, যাদের বৈধ চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে এনে পরে বন্দী করে প্রতারণা করানো হয়।
এই ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আর্থিক অভিযান এবং বিটকয়েন জব্দের সবচেয়ে বড় ঘটনা।’
বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছে এক বিশাল ক্রিপ্টোকারেন্সি কেলেঙ্কারি। যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছে। পাশাপাশি কম্বোডিয়ার প্রভাবশালী ব্যবসায়ী চেন ঝির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে এই প্রতারণা সাম্রাজ্যের মূল হোতা হিসেবে।
চেন ঝি কম্বোডিয়াভিত্তিক বহুজাতিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান প্রিন্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। গতকাল মঙ্গলবার নিউইয়র্কে মার্কিন প্রসিকিউটররা তাঁর বিরুদ্ধে ‘ওয়্যার ফ্রড ষড়যন্ত্র ও মানি লন্ডারিংয়ের’ অভিযোগ এনেছেন। মার্কিন বিচার বিভাগ জানায়, চেন ঝি তাঁর প্রতিষ্ঠিত প্রিন্স গ্রুপের মাধ্যমে একটি বিশাল ‘সাইবার প্রতারণা সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছিলেন। এই প্রতিষ্ঠানের মূল কাজ ছিল অনলাইনে প্রতারণা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে সাধারণ মানুষকে ঠকানো।
মার্কিন বিচার বিভাগের ভাষায়, ‘প্রিন্স গ্রুপ একটি অপরাধী সংগঠন, যা মানবিক দুর্ভোগের ওপর দাঁড়িয়ে তৈরি হয়েছে।’ প্রসিকিউটরেরা বলেছেন, চেন ঝির প্রতিষ্ঠান অনলাইনে মানুষকে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করত। প্রতারকেরা ভুক্তভোগীদের মুনাফার প্রতিশ্রুতি দিত এবং তাদের কাছ থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সংগ্রহ করত।
আদালতের নথি অনুযায়ী, প্রিন্স গ্রুপ কম্বোডিয়ায় অন্তত ১০টি প্রতারণা কেন্দ্র বা স্ক্যাম কম্পাউন্ড পরিচালনা করত। এই কেন্দ্রগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছিল, যাতে যত বেশি সম্ভব মানুষকে টার্গেট করা যায়। তারা লাখ লাখ ফোন নম্বর সংগ্রহ করে তৈরি করেছিল ‘ফোন ফার্ম’, যেখানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রতারণা চালানো হতো। দুটি কেন্দ্রে ১ হাজার ২৫০টি ফোন থেকে প্রায় ৭৬ হাজার ভুয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট পরিচালিত হতো।
প্রসিকিউটরেরা আরও জানান, প্রিন্স গ্রুপের অভ্যন্তরীণ নথিতে (মেমো) কর্মীদের বলা হয়েছিল, যেন ভুয়া প্রোফাইল বানানোর সময় এমন নারীর ছবি না ব্যবহার করা হয়, যারা ‘অতিরিক্ত সুন্দরী’—যাতে প্রোফাইলগুলো বেশি বাস্তব মনে হয়। মার্কিন কর্মকর্তাদের অভিযোগ, চেন ঝি এসব স্ক্যাম সেন্টারে ‘মানব পাচার ও জোরপূর্বক শ্রমের’ ব্যবস্থাও চালাতেন। অনেক কর্মীকে বন্দিশিবিরের মতো জায়গায় আটকে রেখে প্রতারণায় বাধ্য করা হতো।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জন এ আইজেনবার্গ বলেন, ‘প্রিন্স গ্রুপ একটি অপরাধী সাম্রাজ্য, যা মানবিক কষ্টের ওপর গড়া। তারা মানুষকে বন্দী করে অনলাইনে প্রতারণা চালাতে বাধ্য করেছে, যার শিকার হয়েছেন বিশ্বের হাজার হাজার মানুষ।’
বিচার বিভাগের তথ্যমতে, চেন ঝি ও তাঁর সহযোগীরা এই অবৈধ আয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করতেন। তারা দামি ঘড়ি, ব্যক্তিগত জেট ও দুষ্প্রাপ্য শিল্পকর্ম কিনতেন। এমনকি নিউইয়র্কের এক নিলামঘর থেকে ‘পিকাসোর একটি চিত্রকর্মও’ তারা কিনেছেন। দোষী প্রমাণিত হলে চেন ঝির ‘৪০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড’ হতে পারে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, যুক্তরাজ্যও এই অভিযানে যুক্ত হয়েছে। দেশটি চেন ঝি ও তাঁর সহযোগীদের সম্পদ জব্দ করেছে। ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, চেনের নেটওয়ার্কের মালিকানাধীন ‘লন্ডনের ১৯টি সম্পত্তি’ তারা জব্দ করেছে। এর একটি ভবনের মূল্য প্রায় ‘১৩৩ মিলিয়ন ডলার।’
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, চেন ও তাঁর সহযোগীরা ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জে কোম্পানি নিবন্ধন করে যুক্তরাজ্যে বিপুল সম্পদে বিনিয়োগ করেছিলেন। তাদের মালিকানাধীন সম্পদের মধ্যে রয়েছে—লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে ১০০ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি অফিস ভবন, উত্তর লন্ডনে ১২ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি প্রাসাদ এবং আরও ১৭টি ফ্ল্যাট।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ অভিযানের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্য প্রিন্স গ্রুপকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। প্রতিষ্ঠানটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অপরাধী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার বলেন, ‘তারা অসহায় মানুষের জীবন ধ্বংস করেছে এবং সেই টাকায় লন্ডনে বাড়ি কিনে অর্থ লুকিয়েছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সঙ্গে একযোগে এই অপরাধচক্রের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি—মানবাধিকার রক্ষা, ব্রিটিশ নাগরিকদের সুরক্ষা এবং আমাদের দেশে কালো টাকা ঠেকাতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।’
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, চেন ঝি ও প্রিন্স গ্রুপ ক্যাসিনো ও প্রতারণা কেন্দ্র নির্মাণ করেছিল, যেখানে প্রতারণা চালানো ও অর্থ পাচার করা হতো। এই কারণে চারটি প্রতিষ্ঠান—প্রিন্স গ্রুপ, জিন বেই গ্রুপ, গোল্ডেন ফর্চুন রিসোর্টস ওয়ার্ল্ড এবং বাইএক্স এক্সচেঞ্জ—নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিন বেই গ্রুপ ও গোল্ডেন ফর্চুন রিসোর্টসের দুটি প্রতারণা কেন্দ্রে ‘জোরপূর্বক শ্রম ও নির্যাতন’ চালানো হয়। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, এসব স্ক্যাম সেন্টারে কাজ করা অনেকেই বিদেশি নাগরিক, যাদের বৈধ চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে এনে পরে বন্দী করে প্রতারণা করানো হয়।
এই ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আর্থিক অভিযান এবং বিটকয়েন জব্দের সবচেয়ে বড় ঘটনা।’
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নিহত ইসরায়েলি জিম্মিদের আরও কয়েকজনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়ায় এখন অস্ত্রবিরতি চুক্তির ‘দ্বিতীয় ধাপে’ যাওয়ার সময় এসেছে। তবে তিনি এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের
৪ মিনিট আগেকর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নির্দেশ দিয়েছেন, কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা সভা রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সহায়তা পাওয়া স্কুল, সরকারি মাঠ এবং সরকারের মালিকানাধীন অন্য কোনো স্থানে করা যাবে না। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, গ্রামীণ উন্নয়ন
১ ঘণ্টা আগেসীমান্তে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সীমান্ত এলাকায় অঞ্চলে অন্তত ২১ জন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বিগত কয়েক দিন ধরে এক সময়ের মিত্র এই দুই দেশের মধ্যে শত্রুতা ক্রমেই বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগে