নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’-এর বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি। নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এক অভূতপূর্ব পদ্ধতিতে সুন্দর ও সহনশীল পরিবেশের মধ্য দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়নের দিকে এগিয়েছে।
‘আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনার মধ্য দিয়ে এসেছে। বাস্তবায়নের যে প্রক্রিয়া আমরা এক বছর ধরে আলোচনা করেছি, সেখানে সুস্পষ্ট বিকৃতি হয়নি। আমরা একটি আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের কথা বলেছি। সেটি যদি সাংবিধানিক আদেশ নামে নামকরণ করা হয়, তাহলে অনেকের জায়গা থাকে।’
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব দিয়েছি—সেটি “জুলাই আদেশ” বা “সাংবিধানিক সংস্কার আদেশ”—যে নামেই হোক না কেন, আমরা সেটিকে বাস্তবায়নের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা মনে করি, এই আদেশ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি সরকারের প্রধান, তিনিই জারি করবেন। জনগণের মধ্য দিয়ে যে অভিপ্রায় ইতিমধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতেই তিনি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে এই আদেশ বাস্তবায়ন করবেন—এই আশাবাদ আমরা ব্যক্ত করছি।
‘একই সঙ্গে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা সংবিধানের এতগুলো মৌলিক বিষয় পরিবর্তনের যে প্রস্তাব করেছি, তা শুধু সংশোধনের মাধ্যমে টেকসই করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। তাই মৌলিক সাংবিধানিক সংস্কার সই করার পরই পরবর্তী নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ক্ষমতার অধিকারী হবেন। সংসদ সদস্যরা ‘‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’’-এর দায়িত্ব পাবেন—এই বিষয়টিও আমাদের কাছে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে মনোনীত ১০৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে দলটি।
সংবাদ সম্মেলনে দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন দল হিসেবে এবারের নির্বাচনে এবি পার্টির নতুন রাজনৈতিক অধ্যায় শুরু হচ্ছে। আমরা দলীয়ভাবে আজ শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করছি। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে এখনো জনমনে সন্দেহ-সংশয় কাটছে না। এবি পার্টি মনে করে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এখনো যেভাবে বিভিন্ন বিষয়ে মতভেদ প্রকাশ করছে, তাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও একটু মজবুত ভূমিকা নেওয়া প্রয়োজন।’
এবি পার্টি আগামী নির্বাচনে কোনো জোটে যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মজিবুর রহমান বলেন, দলগতভাবে সর্বোচ্চসংখ্যক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবি পার্টি, পাশাপাশি একটি মধ্যপন্থী জোট গঠনের প্রয়াসও চলমান থাকবে।
মঞ্জু বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত ছয়টি দল—নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও জেএসডি আর তিনটা দল—এবি পার্টি, এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ। এসব দলের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু আলোচনার চূড়ান্ত কিছু বলার মতো অবস্থায় এখনো পৌঁছানো যায়নি। তবে বিএনপির সঙ্গে জোটে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
প্রার্থী মনোনয়নের ব্যাপারে দলীয় সম্পৃক্ততা, গ্রহণযোগ্যতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, সামাজিক অবস্থান ও জনসম্পৃক্ততা কেমন—এসব বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানান মঞ্জু।
দলের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘এই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের সরকার, কিন্তু কেউ কেউ এটাকে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের সরকার বলে হেয় করার চেষ্টা করে। মুসলিম লীগ ও আওয়ামী লীগ দুটি দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দিলেও রাজনৈতিক ভুলের কারণে ইতিহাসে ভিলেন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বাস্তবতা বুঝতে না পারলে আমাদের কারও কারও পরিণতিও সে রকম হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ওহাব মিনার, ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ জাহাঙ্গীর কাসেম, অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, বি এম নাজমুল হক, লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, আবদুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল প্রমুখ।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে মনোনীত ১০৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে দলটি।
সংবাদ সম্মেলনে দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন দল হিসেবে এবারের নির্বাচনে এবি পার্টির নতুন রাজনৈতিক অধ্যায় শুরু হচ্ছে। আমরা দলীয়ভাবে আজ শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করছি। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে এখনো জনমনে সন্দেহ-সংশয় কাটছে না। এবি পার্টি মনে করে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এখনো যেভাবে বিভিন্ন বিষয়ে মতভেদ প্রকাশ করছে, তাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও একটু মজবুত ভূমিকা নেওয়া প্রয়োজন।’
এবি পার্টি আগামী নির্বাচনে কোনো জোটে যাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মজিবুর রহমান বলেন, দলগতভাবে সর্বোচ্চসংখ্যক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবি পার্টি, পাশাপাশি একটি মধ্যপন্থী জোট গঠনের প্রয়াসও চলমান থাকবে।
মঞ্জু বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চভুক্ত ছয়টি দল—নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও জেএসডি আর তিনটা দল—এবি পার্টি, এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ। এসব দলের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু আলোচনার চূড়ান্ত কিছু বলার মতো অবস্থায় এখনো পৌঁছানো যায়নি। তবে বিএনপির সঙ্গে জোটে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
প্রার্থী মনোনয়নের ব্যাপারে দলীয় সম্পৃক্ততা, গ্রহণযোগ্যতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, সামাজিক অবস্থান ও জনসম্পৃক্ততা কেমন—এসব বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানান মঞ্জু।
দলের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘এই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের সরকার, কিন্তু কেউ কেউ এটাকে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের সরকার বলে হেয় করার চেষ্টা করে। মুসলিম লীগ ও আওয়ামী লীগ দুটি দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দিলেও রাজনৈতিক ভুলের কারণে ইতিহাসে ভিলেন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বাস্তবতা বুঝতে না পারলে আমাদের কারও কারও পরিণতিও সে রকম হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ওহাব মিনার, ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ জাহাঙ্গীর কাসেম, অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, বি এম নাজমুল হক, লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, আবদুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল প্রমুখ।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ দিন আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবিধানের ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’সহ চার মূলনীতি অন্তর্ভুক্ত না করলে জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে সিপিবি, বাসদসহ চার বামপন্থী রাজনৈতিক দল। সব মিলিয়ে জুলাই সনদে মোট সাতটি দাবি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে মুক্তি ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অবস্থান তুলে ধরা হয়।
লিখিত বক্তব্যে বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হচ্ছে; পটভূমিতে অভ্যুত্থানপরবর্তী সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার কথা আগে পাঠানো খসড়া সনদে উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া হয়েছে।
বজলুর রশীদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের যাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, সব দল যেসব বিষয়ে একমত হবে, শুধু সেগুলোই ঐকমত্য হিসেবে বিবেচিত হবে। আমরাও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে একমত পোষণ করেছিলাম এবং ঐকমত্য কমিশনের সব সভায় উপস্থিত থেকে আমাদের মতামত ব্যক্ত করেছি। কিন্তু জুলাই সনদের যে চূড়ান্ত কপি ১৪ অক্টোবর আমাদের কাছে পাঠিয়েছে, সেখানে দেখলাম, সর্বসম্মত বিষয় ছাড়াও নোট অব ডিসেন্ট দেওয়া প্রস্তাবগুলো সনদে যুক্ত করেছে।’
সনদ সংশোধনের বিষয়টি উল্লেখ করে বাসদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি, যেসব বিষয়ে সবার ঐকমত্য রয়েছে, কেবল সেসব বিষয়েই সবার স্বাক্ষর নেওয়া যেতে পারে। ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত প্রতিবেদন (অ্যানেক্স) হিসেবে সনদে সংযুক্ত থাকতে পারে। সনদের প্রথম অংশে পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। আমরা বারবার সংশোধনী দিলেও সেগুলো সন্নিবেশিত করা হয়নি।’
কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন বলেন, ‘আমরা কমিশনকে বলেছি, কেন স্পষ্ট করে বলছেন না যে, এই চারটা মূলনীতি থাকবে, তার সঙ্গে যুক্ত হবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি। যদি এই কথাগুলো এইভাবে থাকে, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর করতে কোনো সমস্যা নেই।’
ক্বাফী রতন আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেই মুক্তিযুদ্ধকে আপনি বাদ দিতে চাচ্ছেন। সেইটা কখনোই আমরা বরদাস্ত করতে পারব না। সেই কারণেই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা স্বাক্ষর করব না।’
বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আমরা কমিশনকে জানিয়েছি, সংশোধন না হলে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমরা স্বাক্ষর করতে যেতে পারছি না। আমাদের দলগুলো বাদে আরও অনেকেই নোট অব ডিসেন্টসহ স্বাক্ষর করতে রাজি না।’
বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘আদর্শিক প্রশ্নে একমত হওয়া সম্ভব না, তাই মূলনীতির প্রশ্ন আলোচনার বাইরে রাখার কথা বলেছিলাম। কিন্তু এই আলোচনার মধ্য দিয়ে ঐকমত্য কমিশন ইচ্ছাকৃতভাবেই বিভাজন তৈরি করেছে। এখন বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে জলঘোলা করা হচ্ছে। কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে যতটুকু ঐক্যের জায়গা আছে, তা-ও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।’
সংবিধানের ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’সহ চার মূলনীতি অন্তর্ভুক্ত না করলে জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে সিপিবি, বাসদসহ চার বামপন্থী রাজনৈতিক দল। সব মিলিয়ে জুলাই সনদে মোট সাতটি দাবি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে তারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে মুক্তি ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অবস্থান তুলে ধরা হয়।
লিখিত বক্তব্যে বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার কথা বলা হচ্ছে; পটভূমিতে অভ্যুত্থানপরবর্তী সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার কথা আগে পাঠানো খসড়া সনদে উল্লেখ থাকলেও চূড়ান্ত সনদে ১০৬ অনুচ্ছেদের কথা বাদ দেওয়া হয়েছে।
বজলুর রশীদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের যাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, সব দল যেসব বিষয়ে একমত হবে, শুধু সেগুলোই ঐকমত্য হিসেবে বিবেচিত হবে। আমরাও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে একমত পোষণ করেছিলাম এবং ঐকমত্য কমিশনের সব সভায় উপস্থিত থেকে আমাদের মতামত ব্যক্ত করেছি। কিন্তু জুলাই সনদের যে চূড়ান্ত কপি ১৪ অক্টোবর আমাদের কাছে পাঠিয়েছে, সেখানে দেখলাম, সর্বসম্মত বিষয় ছাড়াও নোট অব ডিসেন্ট দেওয়া প্রস্তাবগুলো সনদে যুক্ত করেছে।’
সনদ সংশোধনের বিষয়টি উল্লেখ করে বাসদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা বারবার বলেছি, যেসব বিষয়ে সবার ঐকমত্য রয়েছে, কেবল সেসব বিষয়েই সবার স্বাক্ষর নেওয়া যেতে পারে। ভিন্নমতগুলো অতিরিক্ত প্রতিবেদন (অ্যানেক্স) হিসেবে সনদে সংযুক্ত থাকতে পারে। সনদের প্রথম অংশে পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। আমরা বারবার সংশোধনী দিলেও সেগুলো সন্নিবেশিত করা হয়নি।’
কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন বলেন, ‘আমরা কমিশনকে বলেছি, কেন স্পষ্ট করে বলছেন না যে, এই চারটা মূলনীতি থাকবে, তার সঙ্গে যুক্ত হবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সম্প্রীতি। যদি এই কথাগুলো এইভাবে থাকে, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর করতে কোনো সমস্যা নেই।’
ক্বাফী রতন আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেই মুক্তিযুদ্ধকে আপনি বাদ দিতে চাচ্ছেন। সেইটা কখনোই আমরা বরদাস্ত করতে পারব না। সেই কারণেই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা স্বাক্ষর করব না।’
বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আমরা কমিশনকে জানিয়েছি, সংশোধন না হলে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমরা স্বাক্ষর করতে যেতে পারছি না। আমাদের দলগুলো বাদে আরও অনেকেই নোট অব ডিসেন্টসহ স্বাক্ষর করতে রাজি না।’
বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘আদর্শিক প্রশ্নে একমত হওয়া সম্ভব না, তাই মূলনীতির প্রশ্ন আলোচনার বাইরে রাখার কথা বলেছিলাম। কিন্তু এই আলোচনার মধ্য দিয়ে ঐকমত্য কমিশন ইচ্ছাকৃতভাবেই বিভাজন তৈরি করেছে। এখন বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে জলঘোলা করা হচ্ছে। কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে যতটুকু ঐক্যের জায়গা আছে, তা-ও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ দিন আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য জুলাই সনদে আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা না হলে সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আগামীকাল জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ ঘিরে যেসব বিষয় নিষ্পত্তি হয়নি, সেগুলো আলোচনার ভিত্তিতে সমাধানের কোনো সুযোগ যদি দেখি, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাওয়ার বিষয়ে আপত্তি থাকবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ‘জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি, গণভোট ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় সেমিনার বাস্তবায়ন কমিটি এ সেমিনারের আয়োজন করে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তা-ও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত না নিয়ে এটাকে উপেক্ষা করবেন কীভাবে?
‘কেউ কেউ বলছেন, এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হবে। এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হলে মেজর কিছু সমস্যা আছে। সে জন্য কোনোভাবে এক দিনে গণভোট করা যাবে না। নভেম্বরে গণভোট করতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার অভিযোগ করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দু-একজন উপদেষ্টা গণতন্ত্রে উত্তরণের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে একটি বিশেষ দলের সঙ্গে গোপনে সম্পর্ক রেখে প্রধান উপদেষ্টাকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে সতর্ক থাকতে বলেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এত সংস্কার করে লাভটা কী হবে, যদি একটা দলের পকেটে রাষ্ট্রকে ঢোকানোর জন্য এখনই বদলির একটা ডিজাইন সাজিয়ে নেওয়া হয়? প্রধান উপদেষ্টা এখনই যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না করেন, তাহলে আমাদের সব রক্তদান, অভ্যুত্থান ও চার্টার বৃথা হয়ে যাবে।’
জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য জুলাই সনদে আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা না হলে সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আগামীকাল জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ ঘিরে যেসব বিষয় নিষ্পত্তি হয়নি, সেগুলো আলোচনার ভিত্তিতে সমাধানের কোনো সুযোগ যদি দেখি, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাওয়ার বিষয়ে আপত্তি থাকবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ‘জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি, গণভোট ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় সেমিনার বাস্তবায়ন কমিটি এ সেমিনারের আয়োজন করে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তা-ও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত না নিয়ে এটাকে উপেক্ষা করবেন কীভাবে?
‘কেউ কেউ বলছেন, এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হবে। এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হলে মেজর কিছু সমস্যা আছে। সে জন্য কোনোভাবে এক দিনে গণভোট করা যাবে না। নভেম্বরে গণভোট করতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার অভিযোগ করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দু-একজন উপদেষ্টা গণতন্ত্রে উত্তরণের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে একটি বিশেষ দলের সঙ্গে গোপনে সম্পর্ক রেখে প্রধান উপদেষ্টাকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে সতর্ক থাকতে বলেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এত সংস্কার করে লাভটা কী হবে, যদি একটা দলের পকেটে রাষ্ট্রকে ঢোকানোর জন্য এখনই বদলির একটা ডিজাইন সাজিয়ে নেওয়া হয়? প্রধান উপদেষ্টা এখনই যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না করেন, তাহলে আমাদের সব রক্তদান, অভ্যুত্থান ও চার্টার বৃথা হয়ে যাবে।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ দিন আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
এক ফেসবুক পোস্টে রিফাত রশিদ লিখেছেন, ‘আমাদের হাসনাত আবদুল্লাহ ভাইয়ের পুত্রসন্তান হইসে। জাতির ভাতিজার সুস্থতা কামনা করছি।’
এর আগে গত বছরের ১১ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। হাসনাত ও তাঁর স্ত্রী দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
এক ফেসবুক পোস্টে রিফাত রশিদ লিখেছেন, ‘আমাদের হাসনাত আবদুল্লাহ ভাইয়ের পুত্রসন্তান হইসে। জাতির ভাতিজার সুস্থতা কামনা করছি।’
এর আগে গত বছরের ১১ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। হাসনাত ও তাঁর স্ত্রী দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ দিন আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৬ ঘণ্টা আগে