ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
বৈঠকে বিএনপিকে বলা হয়েছে, নির্বাচন কোনোভাবেই আগামী বছরের জুনের পরে যাবে না। ডিসেম্বরে সম্ভব হলে ডিসেম্বরে, জানুয়ারিতে সম্ভব হলে জানুয়ারিতে—বিএনপিকে এটি বোঝানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গতকাল বিএনপির বৈঠকটি হয়েছে দলটির আগ্রহে। বিভিন্ন বক্তব্যে দলটির মধ্যে নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার সংশয় তৈরি হলে তা দূর করতে এবং এ বিষয়ে স্পষ্ট মনোভাব জানতে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ চেয়েছিল বিএনপি। সে অনুযায়ী বিএনপিকে গতকাল দুপুরে সময় দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী দুপুর ১২টার মধ্যেই রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যায়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে শুরু হয় বৈঠক। শেষ হয় বেলা ২টার দিকে। বৈঠক শেষে বেরিয়ে বিএনপির মহাসচিব যমুনার সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট করে নির্বাচনের দিন-তারিখ আমাদের দেননি। তিনি বলেছেন যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে তিনি নির্বাচন শেষ করতে চান। আমরা তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) বক্তব্যে একেবারেই সন্তুষ্ট নই। আমরা পরিষ্কার করেই বলেছি, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন যদি না হয়, তাহলে দেশে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতি হবে, সেটা আরও খারাপের দিকে যাবে এবং সেটা তখন নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কঠিন হবে।’
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সময় প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুন বলেছেন। উনি এই কথা বলেননি যে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে না। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় নিয়েছেন। আমরা ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছি।’ নির্বাচন বিলম্বিত হলে বিএনপি কী করবে, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দলের মধ্যে আলোচনা করে এবং অন্য মিত্র দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।
সূত্র বলেছে, বৈঠকে নির্বাচনী রোডম্যাপ, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বৈঠকে ছিলেন।
সর্বশেষ গত ১০ ফেব্রুয়ারি মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছিল। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি প্রতিনিধিদলকে বলেছিলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে তাঁর সব কার্যক্রম চলছে।
নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে গতকাল বৈঠকের পর মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের আলোচনার প্রধান বিষয়টি ছিল নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ। আমরা বেশ কিছুকাল থেকে এটি বলছি। সে বিষয়ে তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা বলেছি, পরিস্থিতি আছে এবং দেশের যে অবস্থা তাতে করে আমরা বিশ্বাস করি, একটি দ্রুত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হবে। একই সঙ্গে চলমান যে সংস্কার কমিশনগুলো করা হয়েছে...যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে, আপনারা জানেন, সেগুলোতে আমরা সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করছি। কয়েক দিন আগে কমিশনের কাছে আমাদের মতামতগুলো দিয়েছি। আগামীকাল (আজ বৃহস্পতিবার) আমাদের সঙ্গে বৈঠক আছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট করে বলেছি, যে বিষয়গুলোতে সব দলের ঐকমত্য হবে, সেগুলো নিয়ে আমরা একটা চার্টার (সনদ) করতে রাজি আছি। তারপর আমরা নির্বাচনের দিকে চলে যেতে পারি এবং বাকি যেসব সংস্কারে ঐকমত্য হবে, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচিত হয়ে আসবে, তারা সেগুলোকে বাস্তবায়নে ব্যবস্থা নেবে। এটাই ছিল আমাদের (বিএনপির) মূল কথা।’
এদিকে গুলশানে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিকের সঙ্গে বৈঠকের পর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির মহাসচিবের অসন্তুষ্টির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন, তাঁরা সেটাই রিপিট করেছেন। নির্বাচন ডিসেম্বরের আগেও হতে পারে। কারণ, প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, যেসব সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেসব বিষয়ে সংস্কার করা হবে। এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের যে সনদ, তাতে সই করা কোনো সময়ের ব্যাপার নয়। সুতরাং, নির্বাচনের রোডম্যাপ না দেওয়ার কোনো কারণ নেই।
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে ক্যাটাগরিক্যালি বলেছি, নির্বাচন কোনোভাবেই জুনের পরে যাবে না। যে যা-ই বলুক না কেন, এটা পুরো জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার অঙ্গীকার।’
বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে কিছু বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন মানে ইচ্ছা করে দেরি করে বা জুনে নির্বাচন করা হবে, সেটা নয়। ডিসেম্বর থেকে জুন মানে হচ্ছে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন করার চেষ্টা থাকবে। ডিসেম্বরে সম্ভব হলে ডিসেম্বরে, জানুয়ারিতে সম্ভব হলে জানুয়ারিতেই নির্বাচন হবে বলে বিএনপিকে বৈঠকে বোঝানো হয়েছে।
বিএনপি সংস্কারের ব্যাপারে আন্তরিক বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের বিষয়ে দলটি অত্যন্ত ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাবের সঙ্গে তারা ঐকমত্য পোষণ করে।
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ভিন্নমত আছে বলে জানান আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, বিএনপি বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করলে ভালো হয়। তাঁরা বলেছেন, তাঁদের (উপদেষ্টা) কারও কারও কথার মধ্যে যদি অস্পষ্টতা থাকে, কোনো কোনো উপদেষ্টা যদি অন্য রকম কথা বলেন, যে যেটাই বলুন না কেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে যেটা বারবার বলেছেন, সেটাই সরকারের অবস্থান। সেখান থেকে অন্য কেউ যদি বেফাঁস কথা বা নিজস্ব বিবেচনায় কথা বলেন, সেটাতে তারা (বিএনপি) যেন বিভ্রান্ত না হয়।
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে বিএনপি। সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে কমিশনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হবে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
বৈঠকে বিএনপিকে বলা হয়েছে, নির্বাচন কোনোভাবেই আগামী বছরের জুনের পরে যাবে না। ডিসেম্বরে সম্ভব হলে ডিসেম্বরে, জানুয়ারিতে সম্ভব হলে জানুয়ারিতে—বিএনপিকে এটি বোঝানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গতকাল বিএনপির বৈঠকটি হয়েছে দলটির আগ্রহে। বিভিন্ন বক্তব্যে দলটির মধ্যে নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার সংশয় তৈরি হলে তা দূর করতে এবং এ বিষয়ে স্পষ্ট মনোভাব জানতে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ চেয়েছিল বিএনপি। সে অনুযায়ী বিএনপিকে গতকাল দুপুরে সময় দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী দুপুর ১২টার মধ্যেই রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যায়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে শুরু হয় বৈঠক। শেষ হয় বেলা ২টার দিকে। বৈঠক শেষে বেরিয়ে বিএনপির মহাসচিব যমুনার সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট করে নির্বাচনের দিন-তারিখ আমাদের দেননি। তিনি বলেছেন যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে তিনি নির্বাচন শেষ করতে চান। আমরা তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) বক্তব্যে একেবারেই সন্তুষ্ট নই। আমরা পরিষ্কার করেই বলেছি, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন যদি না হয়, তাহলে দেশে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক পরিস্থিতি হবে, সেটা আরও খারাপের দিকে যাবে এবং সেটা তখন নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কঠিন হবে।’
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সময় প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুন বলেছেন। উনি এই কথা বলেননি যে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে না। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় নিয়েছেন। আমরা ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছি।’ নির্বাচন বিলম্বিত হলে বিএনপি কী করবে, এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দলের মধ্যে আলোচনা করে এবং অন্য মিত্র দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।
সূত্র বলেছে, বৈঠকে নির্বাচনী রোডম্যাপ, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বৈঠকে ছিলেন।
সর্বশেষ গত ১০ ফেব্রুয়ারি মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছিল। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি প্রতিনিধিদলকে বলেছিলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে তাঁর সব কার্যক্রম চলছে।
নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে গতকাল বৈঠকের পর মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের আলোচনার প্রধান বিষয়টি ছিল নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ। আমরা বেশ কিছুকাল থেকে এটি বলছি। সে বিষয়ে তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা বলেছি, পরিস্থিতি আছে এবং দেশের যে অবস্থা তাতে করে আমরা বিশ্বাস করি, একটি দ্রুত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হবে। একই সঙ্গে চলমান যে সংস্কার কমিশনগুলো করা হয়েছে...যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে, আপনারা জানেন, সেগুলোতে আমরা সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করছি। কয়েক দিন আগে কমিশনের কাছে আমাদের মতামতগুলো দিয়েছি। আগামীকাল (আজ বৃহস্পতিবার) আমাদের সঙ্গে বৈঠক আছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট করে বলেছি, যে বিষয়গুলোতে সব দলের ঐকমত্য হবে, সেগুলো নিয়ে আমরা একটা চার্টার (সনদ) করতে রাজি আছি। তারপর আমরা নির্বাচনের দিকে চলে যেতে পারি এবং বাকি যেসব সংস্কারে ঐকমত্য হবে, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচিত হয়ে আসবে, তারা সেগুলোকে বাস্তবায়নে ব্যবস্থা নেবে। এটাই ছিল আমাদের (বিএনপির) মূল কথা।’
এদিকে গুলশানে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিকের সঙ্গে বৈঠকের পর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির মহাসচিবের অসন্তুষ্টির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন, তাঁরা সেটাই রিপিট করেছেন। নির্বাচন ডিসেম্বরের আগেও হতে পারে। কারণ, প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, যেসব সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেসব বিষয়ে সংস্কার করা হবে। এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের যে সনদ, তাতে সই করা কোনো সময়ের ব্যাপার নয়। সুতরাং, নির্বাচনের রোডম্যাপ না দেওয়ার কোনো কারণ নেই।
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে ক্যাটাগরিক্যালি বলেছি, নির্বাচন কোনোভাবেই জুনের পরে যাবে না। যে যা-ই বলুক না কেন, এটা পুরো জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার অঙ্গীকার।’
বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে কিছু বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন মানে ইচ্ছা করে দেরি করে বা জুনে নির্বাচন করা হবে, সেটা নয়। ডিসেম্বর থেকে জুন মানে হচ্ছে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন করার চেষ্টা থাকবে। ডিসেম্বরে সম্ভব হলে ডিসেম্বরে, জানুয়ারিতে সম্ভব হলে জানুয়ারিতেই নির্বাচন হবে বলে বিএনপিকে বৈঠকে বোঝানো হয়েছে।
বিএনপি সংস্কারের ব্যাপারে আন্তরিক বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের বিষয়ে দলটি অত্যন্ত ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাবের সঙ্গে তারা ঐকমত্য পোষণ করে।
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ভিন্নমত আছে বলে জানান আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, বিএনপি বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করলে ভালো হয়। তাঁরা বলেছেন, তাঁদের (উপদেষ্টা) কারও কারও কথার মধ্যে যদি অস্পষ্টতা থাকে, কোনো কোনো উপদেষ্টা যদি অন্য রকম কথা বলেন, যে যেটাই বলুন না কেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে যেটা বারবার বলেছেন, সেটাই সরকারের অবস্থান। সেখান থেকে অন্য কেউ যদি বেফাঁস কথা বা নিজস্ব বিবেচনায় কথা বলেন, সেটাতে তারা (বিএনপি) যেন বিভ্রান্ত না হয়।
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার বৈঠক করবে বিএনপি। সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে কমিশনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হবে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
১৬ এপ্রিল ২০২৫
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
১৬ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
১৬ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অসন্তুষ্ট বিএনপি চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়। গতকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা আবারও জানিয়েছে দলটি।
১৬ এপ্রিল ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১১ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১১ ঘণ্টা আগে