নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ভয়ভীতি, সভা-সমিতি যত কিছুই করুক, এবার বাংলাদেশের মানুষকে কোনো কিছু করেই তাদের দাবি আদায় থেকে আটকাতে পারবে না। গ্রেপ্তার করেন, মামলা করেন আর রাত্রিবেলা মামলা পরিচালনা করেন, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না। এবারের আন্দোলনে জনগণের বিজয় হবে।’
২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘এক দফা আদায়ের লক্ষ্যে আমরা একটা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়েছি। এটা শুধু বিএনপির বিষয় নয়। এ কারণে আমরা এটাকে বলি আরেকটা স্বাধীনতার যুদ্ধ, মুক্তির যুদ্ধ। যে কারণে আমরা বলছি, এবারের লড়াই হচ্ছে মুক্তির সংগ্রাম।’
ক্ষমতাসীনদের কর্মসূচি পালনের দিনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঝুঁকিপূর্ণ কি না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় থাকে, প্রতিটি পদক্ষেপই ঝুঁকিপূর্ণ। ওই ঝুঁকি নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। মানুষ জেগে উঠেছে, দাবি আদায়ে মানুষ একটার পর একটা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে এগিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের এই কর্মসূচির মানে সম্পূর্ণভাবে শান্তির নামে অশান্তি সৃষ্টি করা।’
আওয়ামী লীগকে ‘সন্ত্রাসী দল’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘যেকোনো সন্ত্রাসের ঘটনায় নেতৃত্ব দেয় আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী দল। প্রথম থেকেই তারা সন্ত্রাস করে আসছে। তারা সন্ত্রাস করে টিকে আছে এবং টিকে থাকতে চায়। সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় আসা এবং টিকে থাকা তাদের মজ্জাগত। এখনো তারা একই কাজ করছে। সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। তারা বলছে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। এখন থেকেই তারা এমন অবস্থা তৈরি করেছে, যাতে নির্বাচনের পরিবেশ না থাকে এবং তাতে বিরোধী দল যাতে অংশ নিতে না পারে। ভোটাররা যাতে ভোট দিতে না যান তার ব্যবস্থা তারা করে ফেলেছে। আসন্ন নির্বাচনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আবার তারা ক্ষমতায় আসবে—এই পরিকল্পনা তারা করে ফেলেছে।’
আনসারকে গ্রেপ্তার ও তল্লাশি করার ক্ষমতা দিয়ে সংসদে উত্থাপিত বিলের সমালোচনা করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি শুধু দুশ্চিন্তার নয়, আতঙ্কের। এখানে আনসারকে গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা দেওয়া হবে, যাদের বেসিক ট্রেনিং পর্যন্ত নেই। এই প্রতিষ্ঠানকে (আনসার) রাজনীতিকীকরণ করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে আইন করে।’ এমন আইন না করার জন্য জোর দাবি জানান তিনি।

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ভয়ভীতি, সভা-সমিতি যত কিছুই করুক, এবার বাংলাদেশের মানুষকে কোনো কিছু করেই তাদের দাবি আদায় থেকে আটকাতে পারবে না। গ্রেপ্তার করেন, মামলা করেন আর রাত্রিবেলা মামলা পরিচালনা করেন, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না। এবারের আন্দোলনে জনগণের বিজয় হবে।’
২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘এক দফা আদায়ের লক্ষ্যে আমরা একটা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিয়েছি। এটা শুধু বিএনপির বিষয় নয়। এ কারণে আমরা এটাকে বলি আরেকটা স্বাধীনতার যুদ্ধ, মুক্তির যুদ্ধ। যে কারণে আমরা বলছি, এবারের লড়াই হচ্ছে মুক্তির সংগ্রাম।’
ক্ষমতাসীনদের কর্মসূচি পালনের দিনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঝুঁকিপূর্ণ কি না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় থাকে, প্রতিটি পদক্ষেপই ঝুঁকিপূর্ণ। ওই ঝুঁকি নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। মানুষ জেগে উঠেছে, দাবি আদায়ে মানুষ একটার পর একটা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে এগিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের এই কর্মসূচির মানে সম্পূর্ণভাবে শান্তির নামে অশান্তি সৃষ্টি করা।’
আওয়ামী লীগকে ‘সন্ত্রাসী দল’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘যেকোনো সন্ত্রাসের ঘটনায় নেতৃত্ব দেয় আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী দল। প্রথম থেকেই তারা সন্ত্রাস করে আসছে। তারা সন্ত্রাস করে টিকে আছে এবং টিকে থাকতে চায়। সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় আসা এবং টিকে থাকা তাদের মজ্জাগত। এখনো তারা একই কাজ করছে। সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। তারা বলছে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। এখন থেকেই তারা এমন অবস্থা তৈরি করেছে, যাতে নির্বাচনের পরিবেশ না থাকে এবং তাতে বিরোধী দল যাতে অংশ নিতে না পারে। ভোটাররা যাতে ভোট দিতে না যান তার ব্যবস্থা তারা করে ফেলেছে। আসন্ন নির্বাচনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আবার তারা ক্ষমতায় আসবে—এই পরিকল্পনা তারা করে ফেলেছে।’
আনসারকে গ্রেপ্তার ও তল্লাশি করার ক্ষমতা দিয়ে সংসদে উত্থাপিত বিলের সমালোচনা করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি শুধু দুশ্চিন্তার নয়, আতঙ্কের। এখানে আনসারকে গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা দেওয়া হবে, যাদের বেসিক ট্রেনিং পর্যন্ত নেই। এই প্রতিষ্ঠানকে (আনসার) রাজনীতিকীকরণ করার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে আইন করে।’ এমন আইন না করার জন্য জোর দাবি জানান তিনি।

চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
১১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
১৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি। এ জন্যই জেলা-উপজেলাগুলোতে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হচ্ছে।
স্থানীয় পর্যায়ে অবস্থান শক্তিশালী করতে আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি বাদে অন্য সব দলের নেতা-কর্মীদের জন্যই দরজা খোলা রাখছে এনসিপি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের একজন নেতা বলেন, ‘এই নির্বাচনে আমরা সর্বশক্তি দিয়েই লড়ব। কিন্তু আমরা পাখির চোখ করেছি মূলত এর পরের নির্বাচনকে। এবারের নির্বাচনে আমরা সাংগঠনিক দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে চাই। শহরাঞ্চলগুলোতে এনসিপিকে সবাই চেনে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে আমরা দেখেছি দুর্বলতা আছে। এই দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য নির্বাচনী আবহটাই উপযুক্ত সময়।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, বড় দলগুলোতে মনোনয়নবঞ্চিত অনেক নেতা রয়েছেন। এই নেতাদের অনুগত কর্মীর সংখ্যাও কম নয়। অন্য দলের বঞ্চিত এই নেতা-কর্মীরা চাইলে এনসিপির সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন। দলটির প্রত্যাশা, এটি হলে আঞ্চলিক পর্যায়ে এনসিপির পালে হাওয়া লাগবে।
নির্বাচনের জন্য গত বৃহস্পতিবার মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে এনসিপি। আওয়ামী লীগ ও তাদের একসময়ের মিত্র জাতীয় পার্টি বাদে যেকোনো দলের ‘সৎ ও যোগ্য নেতারা’ এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, বিএনপি ও জামায়াতে অনেকে আছেন; যারা পার্টি অফিসে ‘ঠিক জায়গায় নক করতে না পারায়’ মনোনয়ন পাননি। তাঁরা সৎ ও যোগ্য হলে এনসিপি তাঁদের স্বাগত জানাবে।
এনসিপি জোটবদ্ধ হয়ে নাকি এককভাবে নির্বাচন করবে তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য আরিফুল ইসলাম আদীব। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। প্রার্থিতা নিয়েও এখনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি।’
১৩-১৪ নভেম্বর এনসিপির নির্বাহী কাউন্সিলের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনী জোট ও প্রার্থী তালিকা নিয়ে সেখানে সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, এখনো এনসিপি সব পথই খোলা রেখেছে। জামায়াত ও বিএনপি উভয় দলই এনসিপিকে জোটসঙ্গী করতে চায়। তবে দলের নির্বাহী কাউন্সিলের অনেক নেতাই এককভাবে নির্বাচন করার পক্ষে।

চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি। এ জন্যই জেলা-উপজেলাগুলোতে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হচ্ছে।
স্থানীয় পর্যায়ে অবস্থান শক্তিশালী করতে আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি বাদে অন্য সব দলের নেতা-কর্মীদের জন্যই দরজা খোলা রাখছে এনসিপি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের একজন নেতা বলেন, ‘এই নির্বাচনে আমরা সর্বশক্তি দিয়েই লড়ব। কিন্তু আমরা পাখির চোখ করেছি মূলত এর পরের নির্বাচনকে। এবারের নির্বাচনে আমরা সাংগঠনিক দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে চাই। শহরাঞ্চলগুলোতে এনসিপিকে সবাই চেনে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে আমরা দেখেছি দুর্বলতা আছে। এই দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার জন্য নির্বাচনী আবহটাই উপযুক্ত সময়।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, বড় দলগুলোতে মনোনয়নবঞ্চিত অনেক নেতা রয়েছেন। এই নেতাদের অনুগত কর্মীর সংখ্যাও কম নয়। অন্য দলের বঞ্চিত এই নেতা-কর্মীরা চাইলে এনসিপির সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন। দলটির প্রত্যাশা, এটি হলে আঞ্চলিক পর্যায়ে এনসিপির পালে হাওয়া লাগবে।
নির্বাচনের জন্য গত বৃহস্পতিবার মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে এনসিপি। আওয়ামী লীগ ও তাদের একসময়ের মিত্র জাতীয় পার্টি বাদে যেকোনো দলের ‘সৎ ও যোগ্য নেতারা’ এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন বলে জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, বিএনপি ও জামায়াতে অনেকে আছেন; যারা পার্টি অফিসে ‘ঠিক জায়গায় নক করতে না পারায়’ মনোনয়ন পাননি। তাঁরা সৎ ও যোগ্য হলে এনসিপি তাঁদের স্বাগত জানাবে।
এনসিপি জোটবদ্ধ হয়ে নাকি এককভাবে নির্বাচন করবে তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য আরিফুল ইসলাম আদীব। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। প্রার্থিতা নিয়েও এখনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি।’
১৩-১৪ নভেম্বর এনসিপির নির্বাহী কাউন্সিলের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনী জোট ও প্রার্থী তালিকা নিয়ে সেখানে সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, এখনো এনসিপি সব পথই খোলা রেখেছে। জামায়াত ও বিএনপি উভয় দলই এনসিপিকে জোটসঙ্গী করতে চায়। তবে দলের নির্বাহী কাউন্সিলের অনেক নেতাই এককভাবে নির্বাচন করার পক্ষে।

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
২৪ অক্টোবর ২০২৩
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
১১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
১৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরিফ সোহেল বলেন, ‘১৮৫৭ থেকে ৭১, ৭৫ এমনকি ২৪-এও আমরা সিপাহি-জনতার একটি বিপ্লবী ঐক্য দেখতে পাই; কিন্তু বিদ্যমান কলোনিয়াল শাসন ও শোষণকাঠামোকে পুরোপুরি উৎখাত না করায় এই ঐক্য অভ্যুত্থান থেকে বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি। ৭ নভেম্বরে হাজির হওয়া সিপাহি-জনতার লড়াইকে সত্যিকার বিপ্লবে রূপ দিতে হলে রাজনৈতিক সচেতনতা নির্মাণ জরুরি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন কবি, চিন্তক ও অ্যাকটিভিস্ট সাঈদ উজ্জ্বল। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতাকে রাষ্ট্রীয় স্থিতির প্রতীক হিসেবে দেখানো হলেও বাস্তবে এটি জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে এই ধারাবাহিকতার নামে শাসকগোষ্ঠী পুরোনো রাষ্ট্রকাঠামোই টিকিয়ে রেখেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হয়ে কেবল মুখোশ পাল্টেছে, গণসার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ আটকে গেছে।
সভায় জুলাই যোদ্ধাসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরিফ সোহেল বলেন, ‘১৮৫৭ থেকে ৭১, ৭৫ এমনকি ২৪-এও আমরা সিপাহি-জনতার একটি বিপ্লবী ঐক্য দেখতে পাই; কিন্তু বিদ্যমান কলোনিয়াল শাসন ও শোষণকাঠামোকে পুরোপুরি উৎখাত না করায় এই ঐক্য অভ্যুত্থান থেকে বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি। ৭ নভেম্বরে হাজির হওয়া সিপাহি-জনতার লড়াইকে সত্যিকার বিপ্লবে রূপ দিতে হলে রাজনৈতিক সচেতনতা নির্মাণ জরুরি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন কবি, চিন্তক ও অ্যাকটিভিস্ট সাঈদ উজ্জ্বল। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতাকে রাষ্ট্রীয় স্থিতির প্রতীক হিসেবে দেখানো হলেও বাস্তবে এটি জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। প্রতিটি গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে এই ধারাবাহিকতার নামে শাসকগোষ্ঠী পুরোনো রাষ্ট্রকাঠামোই টিকিয়ে রেখেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক পরিবর্তন না হয়ে কেবল মুখোশ পাল্টেছে, গণসার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার পথ আটকে গেছে।
সভায় জুলাই যোদ্ধাসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
২৪ অক্টোবর ২০২৩
চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
১৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
২৪ অক্টোবর ২০২৩
চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
১১ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

চলমান এক দফা আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ক্ষমতাসীনদের পাল্টা কর্মসূচির সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘একটা কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, কোনো কিছুই আটকে রাখতে পারবে না (আন্দোলন)।’
২৪ অক্টোবর ২০২৩
চলমান নির্বাচনী আমেজকে কাজে লাগিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে তৃণমূল/আঞ্চলিক পর্যায়ে যত দুর্বলতা আছে ভোটের বাদ্য বেজে ওঠার সুযোগে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে মনোযোগ দিচ্ছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো উৎখাত না করায় অভ্যুত্থান বিপ্লবে রূপ নিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম সমন্বয়ক আরিফ সোহেল। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মুক্তিফোরাম আয়োজিত ‘সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার ভ্রান্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন
১১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
১৩ ঘণ্টা আগে