নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ভিন্ন রূপে ফিরে আসার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ রোববার রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের রুকন (সদস্য) সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন। দীর্ঘ ১৯ বছর পর এদিন প্রকাশ্যে কোনো রুকন সম্মেলন করল জামায়াত।
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘তাঁরা সম্প্রতি আরেকটি রূপে ফিরে আসার চেষ্টা করছেন। দাড়ি, টুপি পরছেন। আর্টিফিশিয়াল কি না জানি না। একদিকে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া ও বিশ্ববাসীকে বার্তা দেওয়া যে, আমরা যত দিন ছিলাম তত দিন চরমপন্থার উত্থান হতে দিইনি। আমরা নাই এখন বাংলাদেশে চরমপন্থা আছে।’
এ সময় আওয়ামী লীগের করা আইন দিয়েই তাঁদের বিচার করার দাবিও জানান জামায়াত আমির। তিনি বলেন, ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সকল খুনিদের বিচার করতে হবে। তবে অগ্রাধিকারভিত্তিতে আগে সাম্প্রতিক গণহত্যায় জড়িতদের বিচার করতে হবে। তাদের বিচার এ জন্য করতে হবে শহীদদের তাজা রক্ত এখনো ভাসছে, আহতরা কাতরাচ্ছে। সাক্ষী মজুত, আলামত জীবন্ত ও স্পষ্ট। যত দ্রুত সম্ভব ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে ওদেরকে সঠিক পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো জুলুম ও অবিচার কারও ওপর চাই না। তাঁরা দীর্ঘদিন যে সকল কালাকানুন করেছিলেন, তাই দিয়ে তাঁদের বিচার হোক। তাঁরা যেন তাঁদের সঠিক পাওনাটা পান। তাঁদেরকে যেন পাওনা থেকে বঞ্চিত করা না হয়। যার যেটা পাওনা সেইটাই যেন পান।’
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সবচেয়ে যারা চরমপন্থী, তারাই তাদের সন্তানদের হাতে হাতুড়ি তুলে দিয়েছিল এবং মাথায় হেলমেট পরিয়েছিল। এদের চাইতে বড় চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী বাংলাদেশে নেই। এদের শাসনামল পুরোটাই ছিল চরমপন্থা ও সন্ত্রাসের। গণ-অভ্যুত্থানের পর মজলুম দল হিসেবে প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার ছিল জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের। কিন্তু ৫৪ হাজার বর্গমাইলের দেশের কোথাও একটিও প্রতিশোধ নেওয়া হয়নি।’
২০০৫ সালে সবশেষ রাজধানীর পল্টন ময়দানে বড় পরিসরে অভিন্ন ঢাকা মহানগর জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর প্রকাশ্যে বড় পরিসরে রুকন সম্মেলন করেনি তারা। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নাসিব হাসান রিয়ানের পিতা মো. গোলাম রাজ্জাক। সম্মেলনে দারসুল কোরআন পেশ করেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান প্রমুখ।
নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ভিন্ন রূপে ফিরে আসার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ রোববার রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের রুকন (সদস্য) সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন। দীর্ঘ ১৯ বছর পর এদিন প্রকাশ্যে কোনো রুকন সম্মেলন করল জামায়াত।
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘তাঁরা সম্প্রতি আরেকটি রূপে ফিরে আসার চেষ্টা করছেন। দাড়ি, টুপি পরছেন। আর্টিফিশিয়াল কি না জানি না। একদিকে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া ও বিশ্ববাসীকে বার্তা দেওয়া যে, আমরা যত দিন ছিলাম তত দিন চরমপন্থার উত্থান হতে দিইনি। আমরা নাই এখন বাংলাদেশে চরমপন্থা আছে।’
এ সময় আওয়ামী লীগের করা আইন দিয়েই তাঁদের বিচার করার দাবিও জানান জামায়াত আমির। তিনি বলেন, ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সকল খুনিদের বিচার করতে হবে। তবে অগ্রাধিকারভিত্তিতে আগে সাম্প্রতিক গণহত্যায় জড়িতদের বিচার করতে হবে। তাদের বিচার এ জন্য করতে হবে শহীদদের তাজা রক্ত এখনো ভাসছে, আহতরা কাতরাচ্ছে। সাক্ষী মজুত, আলামত জীবন্ত ও স্পষ্ট। যত দ্রুত সম্ভব ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে ওদেরকে সঠিক পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো জুলুম ও অবিচার কারও ওপর চাই না। তাঁরা দীর্ঘদিন যে সকল কালাকানুন করেছিলেন, তাই দিয়ে তাঁদের বিচার হোক। তাঁরা যেন তাঁদের সঠিক পাওনাটা পান। তাঁদেরকে যেন পাওনা থেকে বঞ্চিত করা না হয়। যার যেটা পাওনা সেইটাই যেন পান।’
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সবচেয়ে যারা চরমপন্থী, তারাই তাদের সন্তানদের হাতে হাতুড়ি তুলে দিয়েছিল এবং মাথায় হেলমেট পরিয়েছিল। এদের চাইতে বড় চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী বাংলাদেশে নেই। এদের শাসনামল পুরোটাই ছিল চরমপন্থা ও সন্ত্রাসের। গণ-অভ্যুত্থানের পর মজলুম দল হিসেবে প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার ছিল জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের। কিন্তু ৫৪ হাজার বর্গমাইলের দেশের কোথাও একটিও প্রতিশোধ নেওয়া হয়নি।’
২০০৫ সালে সবশেষ রাজধানীর পল্টন ময়দানে বড় পরিসরে অভিন্ন ঢাকা মহানগর জামায়াতের রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর প্রকাশ্যে বড় পরিসরে রুকন সম্মেলন করেনি তারা। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নাসিব হাসান রিয়ানের পিতা মো. গোলাম রাজ্জাক। সম্মেলনে দারসুল কোরআন পেশ করেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের (শায়েখে চরমোনাই) সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, আওয়ামী লীগ বিগত ১৬ বছর যেভাবে সাধারণ মানুষের ওপর অন্যায়-অত্যাচার করছে, ঠিক একইভাবে বিএনপিও শুরু করছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। মঙ্গলবার (২৪ জুন) সন্ধ্যায় গাইবান্ধা পৌর শহীদ
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রত্যাশা করেছেন চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েডং। আজ মঙ্গলবার দেশটিতে সফররত বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রত্যাশার কথা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা গভীর পরিতাপ ও উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে দেশে একধরনের মব তৈরি করে হামলা, অবমাননা, নির্যাতনের সংস্কৃতি চালু হচ্ছে—এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এর আগে সংখ্যায় কম এমন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ওপরে আক্রমণ হয়েছে,
৪ ঘণ্টা আগেসমাবেশে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে সাইফুল হক বলেন, ‘শুধু বিবৃতি দিয়ে হবে না। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে একটি দিন ঘোষণা করুন। ওইদিন এদেশের ১৮ কোটি মানুষ ফিলিস্তিনি, ইরানি জনগণের পক্ষে রাজপথে নেমে আসবে, ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারের দাবিতে রাজপথে নেমে আসবে।
৭ ঘণ্টা আগে