নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
আজ আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকও করে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিল। বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসমাইল জবিউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা জানেন ইতিপূর্বে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের বিবেচনায় জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং নিজেদের দলের বা জোটের অন্য কোনো দলের নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, যা তাদের রাজনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। এর আগে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো জটিলতা বা কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয়নি, সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এই প্রক্রিয়া পরিবর্তন বা সংশোধন করার জন্য কোনো দাবি ছিল না। বরং এই সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভিমত চাওয়া হলে বিএনপি আরপিওর বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সংশোধন প্রস্তাবে মতপ্রকাশ করতে গিয়ে বলেছে— আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ অর্থাৎ দল বা জোটের প্রতীক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিবর্তনের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে না। যথাসময়ে তা ঐকমত্য কমিশন ও সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের উচ্চপর্যায়ে উপদেষ্টা লেভেলে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না—এই মর্মে বিএনপিকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে পত্রিকায় বিপরীত সংবাদ অর্থাৎ জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজের দলীয় প্রতীকে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এই সংশোধনীর সঙ্গে একমত নয় এবং এই সংশোধনী বা পরিবর্তন বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে জয়ী হওয়া— এমন মন্তব্য করে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ চাওয়ার অধিকার আছে। এবং এযাবৎ এ প্রক্রিয়াতেই জোটবদ্ধ দলগুলোর চাহিদা অনুসারে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয় না। এই বহুল প্রচলিত প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতি পরিবর্তনের কোনো প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিয়েছে তা আমাদের বোধগম্য না। তা ছাড়া নির্বাচনে প্রধান স্টেকগুলো অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রাক পরামর্শ ছাড়াই এমন একটা মেজর সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করা আরপিওতে বৈধ এবং সেটাই দীর্ঘদিনের অনুসৃত রীতি বা পদ্ধতি। জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করার কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের অধিকার থাকলে জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছা অনুযায়ী নিজ দল কিংবা জোটবদ্ধ যে কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। সে অধিকার ক্ষুণ্ন করার কোনো সুযোগ আছে বলে বিএনপি মনে করে না। তাই আমরা আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনতে অনুরোধ করেছি এবং আজকে এ ধরনের সিমিলার লেটার আমাদের উপদেষ্টা পর্যায়ে সরকারের আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমরা আশা করি, সরকারের গুড সেন্স উইল প্রিভেইল এবং আগের মতোই ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন হবে না এবং জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো হয় নিজের দল অথবা যেকোনো একটা দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যান্ডিং সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের একটা জেন্টেলম্যানস অ্যাগ্রিমেন্টের কথা উনি বলেছেন। সেটা আমি আজকেও বলেছি। সেই মর্মে আজকেও আবার এই কথাটা ওনাকে জানিয়ে রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে। তো যেটা অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে আমরা আশা করছি সেই জেন্টেল অ্যাগ্রিমেন্ট অনুসারে কাজ হবে। সে জন্য ওইটা নিয়ে আর নতুন করে কোনো কথা বলা প্রয়োজন ছিল না বলে আমরা মনে করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেক রাজনৈতিক দল বা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু যখন জোটবদ্ধ হয়, তখন সে তার নিজের প্রতীক নিয়ে করবে না জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীকে করবে সেটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারও তার। সেভাবেই নির্বাচন হয়েছে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
আজ আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকও করে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিল। বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসমাইল জবিউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা জানেন ইতিপূর্বে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের বিবেচনায় জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং নিজেদের দলের বা জোটের অন্য কোনো দলের নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, যা তাদের রাজনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। এর আগে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো জটিলতা বা কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয়নি, সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এই প্রক্রিয়া পরিবর্তন বা সংশোধন করার জন্য কোনো দাবি ছিল না। বরং এই সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভিমত চাওয়া হলে বিএনপি আরপিওর বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সংশোধন প্রস্তাবে মতপ্রকাশ করতে গিয়ে বলেছে— আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ অর্থাৎ দল বা জোটের প্রতীক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিবর্তনের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে না। যথাসময়ে তা ঐকমত্য কমিশন ও সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের উচ্চপর্যায়ে উপদেষ্টা লেভেলে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না—এই মর্মে বিএনপিকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে পত্রিকায় বিপরীত সংবাদ অর্থাৎ জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজের দলীয় প্রতীকে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এই সংশোধনীর সঙ্গে একমত নয় এবং এই সংশোধনী বা পরিবর্তন বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে জয়ী হওয়া— এমন মন্তব্য করে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ চাওয়ার অধিকার আছে। এবং এযাবৎ এ প্রক্রিয়াতেই জোটবদ্ধ দলগুলোর চাহিদা অনুসারে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয় না। এই বহুল প্রচলিত প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতি পরিবর্তনের কোনো প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিয়েছে তা আমাদের বোধগম্য না। তা ছাড়া নির্বাচনে প্রধান স্টেকগুলো অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রাক পরামর্শ ছাড়াই এমন একটা মেজর সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করা আরপিওতে বৈধ এবং সেটাই দীর্ঘদিনের অনুসৃত রীতি বা পদ্ধতি। জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করার কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের অধিকার থাকলে জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছা অনুযায়ী নিজ দল কিংবা জোটবদ্ধ যে কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। সে অধিকার ক্ষুণ্ন করার কোনো সুযোগ আছে বলে বিএনপি মনে করে না। তাই আমরা আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনতে অনুরোধ করেছি এবং আজকে এ ধরনের সিমিলার লেটার আমাদের উপদেষ্টা পর্যায়ে সরকারের আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমরা আশা করি, সরকারের গুড সেন্স উইল প্রিভেইল এবং আগের মতোই ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন হবে না এবং জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো হয় নিজের দল অথবা যেকোনো একটা দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যান্ডিং সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের একটা জেন্টেলম্যানস অ্যাগ্রিমেন্টের কথা উনি বলেছেন। সেটা আমি আজকেও বলেছি। সেই মর্মে আজকেও আবার এই কথাটা ওনাকে জানিয়ে রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে। তো যেটা অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে আমরা আশা করছি সেই জেন্টেল অ্যাগ্রিমেন্ট অনুসারে কাজ হবে। সে জন্য ওইটা নিয়ে আর নতুন করে কোনো কথা বলা প্রয়োজন ছিল না বলে আমরা মনে করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেক রাজনৈতিক দল বা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু যখন জোটবদ্ধ হয়, তখন সে তার নিজের প্রতীক নিয়ে করবে না জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীকে করবে সেটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারও তার। সেভাবেই নির্বাচন হয়েছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
আজ আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকও করে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিল। বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসমাইল জবিউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা জানেন ইতিপূর্বে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের বিবেচনায় জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং নিজেদের দলের বা জোটের অন্য কোনো দলের নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, যা তাদের রাজনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। এর আগে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো জটিলতা বা কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয়নি, সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এই প্রক্রিয়া পরিবর্তন বা সংশোধন করার জন্য কোনো দাবি ছিল না। বরং এই সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভিমত চাওয়া হলে বিএনপি আরপিওর বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সংশোধন প্রস্তাবে মতপ্রকাশ করতে গিয়ে বলেছে— আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ অর্থাৎ দল বা জোটের প্রতীক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিবর্তনের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে না। যথাসময়ে তা ঐকমত্য কমিশন ও সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের উচ্চপর্যায়ে উপদেষ্টা লেভেলে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না—এই মর্মে বিএনপিকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে পত্রিকায় বিপরীত সংবাদ অর্থাৎ জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজের দলীয় প্রতীকে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এই সংশোধনীর সঙ্গে একমত নয় এবং এই সংশোধনী বা পরিবর্তন বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে জয়ী হওয়া— এমন মন্তব্য করে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ চাওয়ার অধিকার আছে। এবং এযাবৎ এ প্রক্রিয়াতেই জোটবদ্ধ দলগুলোর চাহিদা অনুসারে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয় না। এই বহুল প্রচলিত প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতি পরিবর্তনের কোনো প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিয়েছে তা আমাদের বোধগম্য না। তা ছাড়া নির্বাচনে প্রধান স্টেকগুলো অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রাক পরামর্শ ছাড়াই এমন একটা মেজর সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করা আরপিওতে বৈধ এবং সেটাই দীর্ঘদিনের অনুসৃত রীতি বা পদ্ধতি। জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করার কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের অধিকার থাকলে জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছা অনুযায়ী নিজ দল কিংবা জোটবদ্ধ যে কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। সে অধিকার ক্ষুণ্ন করার কোনো সুযোগ আছে বলে বিএনপি মনে করে না। তাই আমরা আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনতে অনুরোধ করেছি এবং আজকে এ ধরনের সিমিলার লেটার আমাদের উপদেষ্টা পর্যায়ে সরকারের আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমরা আশা করি, সরকারের গুড সেন্স উইল প্রিভেইল এবং আগের মতোই ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন হবে না এবং জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো হয় নিজের দল অথবা যেকোনো একটা দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যান্ডিং সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের একটা জেন্টেলম্যানস অ্যাগ্রিমেন্টের কথা উনি বলেছেন। সেটা আমি আজকেও বলেছি। সেই মর্মে আজকেও আবার এই কথাটা ওনাকে জানিয়ে রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে। তো যেটা অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে আমরা আশা করছি সেই জেন্টেল অ্যাগ্রিমেন্ট অনুসারে কাজ হবে। সে জন্য ওইটা নিয়ে আর নতুন করে কোনো কথা বলা প্রয়োজন ছিল না বলে আমরা মনে করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেক রাজনৈতিক দল বা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু যখন জোটবদ্ধ হয়, তখন সে তার নিজের প্রতীক নিয়ে করবে না জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীকে করবে সেটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারও তার। সেভাবেই নির্বাচন হয়েছে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
আজ আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকও করে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধিল। বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ইসির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জকরিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ইসমাইল জবিউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা জানেন ইতিপূর্বে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের বিবেচনায় জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে এবং নিজেদের দলের বা জোটের অন্য কোনো দলের নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, যা তাদের রাজনৈতিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। এর আগে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো জটিলতা বা কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয়নি, সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এই প্রক্রিয়া পরিবর্তন বা সংশোধন করার জন্য কোনো দাবি ছিল না। বরং এই সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অভিমত চাওয়া হলে বিএনপি আরপিওর বিভিন্ন অনুচ্ছেদে সংশোধন প্রস্তাবে মতপ্রকাশ করতে গিয়ে বলেছে— আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদ অর্থাৎ দল বা জোটের প্রতীক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পরিবর্তনের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে না। যথাসময়ে তা ঐকমত্য কমিশন ও সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের উচ্চপর্যায়ে উপদেষ্টা লেভেলে বিএনপির স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না—এই মর্মে বিএনপিকে আশ্বস্ত করা হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে পত্রিকায় বিপরীত সংবাদ অর্থাৎ জোট করলেও ভোট করতে হবে নিজের দলীয় প্রতীকে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এই সংশোধনীর সঙ্গে একমত নয় এবং এই সংশোধনী বা পরিবর্তন বিএনপির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনে জয়ী হওয়া— এমন মন্তব্য করে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক বরাদ্দ চাওয়ার অধিকার আছে। এবং এযাবৎ এ প্রক্রিয়াতেই জোটবদ্ধ দলগুলোর চাহিদা অনুসারে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয় না। এই বহুল প্রচলিত প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতি পরিবর্তনের কোনো প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিয়েছে তা আমাদের বোধগম্য না। তা ছাড়া নির্বাচনে প্রধান স্টেকগুলো অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রাক পরামর্শ ছাড়াই এমন একটা মেজর সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে বিএনপি মনে করে। জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করা আরপিওতে বৈধ এবং সেটাই দীর্ঘদিনের অনুসৃত রীতি বা পদ্ধতি। জোটবদ্ধ হয়ে রাজনীতি করার কিংবা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনের অধিকার থাকলে জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছা অনুযায়ী নিজ দল কিংবা জোটবদ্ধ যে কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। সে অধিকার ক্ষুণ্ন করার কোনো সুযোগ আছে বলে বিএনপি মনে করে না। তাই আমরা আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনতে অনুরোধ করেছি এবং আজকে এ ধরনের সিমিলার লেটার আমাদের উপদেষ্টা পর্যায়ে সরকারের আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমরা আশা করি, সরকারের গুড সেন্স উইল প্রিভেইল এবং আগের মতোই ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন হবে না এবং জোটবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো হয় নিজের দল অথবা যেকোনো একটা দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যান্ডিং সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা মহোদয়ের একটা জেন্টেলম্যানস অ্যাগ্রিমেন্টের কথা উনি বলেছেন। সেটা আমি আজকেও বলেছি। সেই মর্মে আজকেও আবার এই কথাটা ওনাকে জানিয়ে রিকোয়েস্ট করা হচ্ছে। তো যেটা অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে আমরা আশা করছি সেই জেন্টেল অ্যাগ্রিমেন্ট অনুসারে কাজ হবে। সে জন্য ওইটা নিয়ে আর নতুন করে কোনো কথা বলা প্রয়োজন ছিল না বলে আমরা মনে করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেক রাজনৈতিক দল বা নিজের দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু যখন জোটবদ্ধ হয়, তখন সে তার নিজের প্রতীক নিয়ে করবে না জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীকে করবে সেটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারও তার। সেভাবেই নির্বাচন হয়েছে।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
১২ দিন আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
১২ দিন আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
১২ দিন আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২ (আরপিও)-এর ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চায় দলটি। আজ রোববার এ মর্মে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে বিএনপি।
১২ দিন আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৩ ঘণ্টা আগে