নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১২ ঘণ্টা আগে