নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধর্মীয় উৎসবকে রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
দেশবাসীর উদ্দেশে পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রোববার থেকে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মালম্বী ভাইবোনদের সর্ববৃহৎ উৎসব: দুর্গাপূজার উৎসব। আপনারা জানেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে এক আতঙ্ক ও উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। আমরা দুঃখের সাথে দেখেছি, রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দুদেরকে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে। শাসকদলের আশ্রয়ে থাকা দুষ্কৃতকারীরা বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপে হামলার অপচেষ্টা করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির ঘৃণ্য খেলায় মেতেছিল। এর ফলস্বরূপ, উৎসবের আনন্দ বদলে গিয়েছিল নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্কে।
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া এই নতুন বাংলাদেশে, আমরা সেই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি ও ভয়ের সংস্কৃতিকে চিরতরে বিদায় জানাতে বদ্ধপরিকর। কোনো ধর্মীয় উৎসবকে আর কখনোই রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না।’
পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি সরকার এবং প্রশাসনের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাই, আপনারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। প্রতিটি পূজামণ্ডপ, প্রতিটি ঘর এবং প্রত্যেকটি হিন্দু ধর্মালম্বী নাগরিক যেন নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে এই উৎসব সম্পন্ন করতে পারেন। আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, ‘একইসাথে আমি দেশের সকল নাগরিক, সকল সম্প্রদায়ের ভাইবোনদের অনুরোধ করব, আপনারা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতামূলক ও সৌহার্দ্যমূলক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন, সম্প্রীতি বা পারস্পরিক সৌহার্দ্যই আমাদের শক্তি। আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রমাণ করি, নতুন বাংলাদেশ হলো নিরাপত্তা, সম্মান এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বাংলাদেশ।’
ধর্মীয় উৎসবকে রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
দেশবাসীর উদ্দেশে পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রোববার থেকে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মালম্বী ভাইবোনদের সর্ববৃহৎ উৎসব: দুর্গাপূজার উৎসব। আপনারা জানেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে এক আতঙ্ক ও উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। আমরা দুঃখের সাথে দেখেছি, রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দুদেরকে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে। শাসকদলের আশ্রয়ে থাকা দুষ্কৃতকারীরা বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপে হামলার অপচেষ্টা করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির ঘৃণ্য খেলায় মেতেছিল। এর ফলস্বরূপ, উৎসবের আনন্দ বদলে গিয়েছিল নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্কে।
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া এই নতুন বাংলাদেশে, আমরা সেই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি ও ভয়ের সংস্কৃতিকে চিরতরে বিদায় জানাতে বদ্ধপরিকর। কোনো ধর্মীয় উৎসবকে আর কখনোই রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না।’
পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমি সরকার এবং প্রশাসনের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাই, আপনারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। প্রতিটি পূজামণ্ডপ, প্রতিটি ঘর এবং প্রত্যেকটি হিন্দু ধর্মালম্বী নাগরিক যেন নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে এই উৎসব সম্পন্ন করতে পারেন। আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও বলেন, ‘একইসাথে আমি দেশের সকল নাগরিক, সকল সম্প্রদায়ের ভাইবোনদের অনুরোধ করব, আপনারা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতামূলক ও সৌহার্দ্যমূলক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন, সম্প্রীতি বা পারস্পরিক সৌহার্দ্যই আমাদের শক্তি। আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রমাণ করি, নতুন বাংলাদেশ হলো নিরাপত্তা, সম্মান এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বাংলাদেশ।’
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, সেফ এক্সিটের কথা কী আর বলব, প্রত্যেকটা উপদেষ্টাই তো বিদেশি নাগরিক।
৮ ঘণ্টা আগেরেজাউল করীম বলেন, শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ঠতাভিত্তিক নির্বাচনী পদ্ধতিতে জনগণের প্রকৃত মতামত সংসদে প্রতিফলিত হয় না। এর ফলে জাতীয় রাজনীতিতে বৈষম্য, অস্থিরতা ও অন্যায় প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুষ্ঠু প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত
১০ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে আলোচনার মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। আমরা আশাবাদী, জুলাই সনদ নিয়ে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক সমঝোতা হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগে