নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির আয়োজনে বিজয়নগর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।
পরে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে তারা। এ সময় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৭ দাবি জানানো হয়।
জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেন, স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিস্টদের শিকড় উপড়ে ফেলা না পর্যন্ত আন্দোলন শেষ হবে না। আগামী নির্বাচন হিন্দুস্তানের সিদ্ধান্তের প্রভাবমুক্ত হতে হবে।
রাশেদ প্রধান বলেন, ভারতের কলকাতায় কার্যালয় স্থাপন করে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ও ভারতের র এজেন্টরা মিলে হিন্দু-মুসলিমদের ভেতরে অস্থিতিশীল সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। জনগণ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিচার দেখার জন্য অধীর আগ্রহে আছে। আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগ করে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কাঠগড়ায় দেখতে চায় জনগণ।
পিআর নির্বাচন বিএনপিকে মানতে হবে উল্লেখ করে রাশেদ প্রধান বলেন, বিএনপি প্রথমে গণভোট চায়নি, পরে রাজি হতে বাধ্য হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না চাইলেও পরে মেনেছে। ঠিক একইভাবে এখন তারা পিআর নির্বাচন চাচ্ছে না। কিন্তু আমরা পিআরের দাবিতে রাজপথে নামলে সেটিও মেনে নিতে বাধ্য হবে। যদি এগুলো না মানা হয়, তাহলে আবারও গণ-অভ্যুত্থানের মতো চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে বাধ্য হবে জনগণ।
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম শুরু হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাশেদ প্রধান বলেন, দেরিতে হলেও অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে। কিন্তু এর পাশাপাশি গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ১৪ দলের বিচার করতে হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে রাশেদ প্রধান বলেন, জনগণ কালোটাকা, অপরাজনীতি ও পেশিশক্তির ব্যবহার চায় না। জনগণ এখন পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছে, কিন্তু সেটা দেওয়া হচ্ছে না। পিআর নির্বাচনের কথা বললে তারা (সরকার) বলে সংবিধানে নাই। সংবিধানের দোহাই দিলে তো অন্তর্বর্তী সরকারও অবৈধ। এ ছাড়া সংবিধানেও তো গতানুগতিক নির্বাচনের কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে নির্বাচন করতে হবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, শফিকুর রহমান, ঢাকা মহানগরের সভাপতি শ্যামল সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম, জাগপার শ্রমিক সভাপতি মো. প্রধান প্রমুখ।
সংবিধান পরিবর্তন ও জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ডিসেম্বরের মধ্যে গণভোটের দাবি করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির আয়োজনে বিজয়নগর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।
পরে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে তারা। এ সময় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৭ দাবি জানানো হয়।
জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেন, স্বৈরতন্ত্র ও ফ্যাসিস্টদের শিকড় উপড়ে ফেলা না পর্যন্ত আন্দোলন শেষ হবে না। আগামী নির্বাচন হিন্দুস্তানের সিদ্ধান্তের প্রভাবমুক্ত হতে হবে।
রাশেদ প্রধান বলেন, ভারতের কলকাতায় কার্যালয় স্থাপন করে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা ও ভারতের র এজেন্টরা মিলে হিন্দু-মুসলিমদের ভেতরে অস্থিতিশীল সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। জনগণ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিচার দেখার জন্য অধীর আগ্রহে আছে। আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগ করে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কাঠগড়ায় দেখতে চায় জনগণ।
পিআর নির্বাচন বিএনপিকে মানতে হবে উল্লেখ করে রাশেদ প্রধান বলেন, বিএনপি প্রথমে গণভোট চায়নি, পরে রাজি হতে বাধ্য হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না চাইলেও পরে মেনেছে। ঠিক একইভাবে এখন তারা পিআর নির্বাচন চাচ্ছে না। কিন্তু আমরা পিআরের দাবিতে রাজপথে নামলে সেটিও মেনে নিতে বাধ্য হবে। যদি এগুলো না মানা হয়, তাহলে আবারও গণ-অভ্যুত্থানের মতো চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে বাধ্য হবে জনগণ।
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম শুরু হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাশেদ প্রধান বলেন, দেরিতে হলেও অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের বিচার কার্যক্রম শুরু করেছে। কিন্তু এর পাশাপাশি গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। ১৪ দলের বিচার করতে হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে রাশেদ প্রধান বলেন, জনগণ কালোটাকা, অপরাজনীতি ও পেশিশক্তির ব্যবহার চায় না। জনগণ এখন পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছে, কিন্তু সেটা দেওয়া হচ্ছে না। পিআর নির্বাচনের কথা বললে তারা (সরকার) বলে সংবিধানে নাই। সংবিধানের দোহাই দিলে তো অন্তর্বর্তী সরকারও অবৈধ। এ ছাড়া সংবিধানেও তো গতানুগতিক নির্বাচনের কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে নির্বাচন করতে হবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, শফিকুর রহমান, ঢাকা মহানগরের সভাপতি শ্যামল সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম, জাগপার শ্রমিক সভাপতি মো. প্রধান প্রমুখ।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, সেফ এক্সিটের কথা কী আর বলব, প্রত্যেকটা উপদেষ্টাই তো বিদেশি নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগেরেজাউল করীম বলেন, শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। বর্তমান সংখ্যাগরিষ্ঠতাভিত্তিক নির্বাচনী পদ্ধতিতে জনগণের প্রকৃত মতামত সংসদে প্রতিফলিত হয় না। এর ফলে জাতীয় রাজনীতিতে বৈষম্য, অস্থিরতা ও অন্যায় প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুষ্ঠু প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত
৪ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে আলোচনার মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। আমরা আশাবাদী, জুলাই সনদ নিয়ে একটি ইতিবাচক রাজনৈতিক সমঝোতা হবে।’
৫ ঘণ্টা আগেপ্রশাসনে একটি বিশেষ দলের লোককে পদায়ন করে আসন্ন নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
৭ ঘণ্টা আগে