নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি জাতীয় রাজনীতি থেকে ছিটকে গেল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা নই, বরং যারা গতকালকের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল, গতকালকে যে প্রক্রিয়ায় স্বাক্ষর করেছে, গণ-অভ্যুত্থান থেকে এবং জনগণ থেকে তারা ছিটকে গিয়েছে।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমরা চাই যে তারা জনগণের কাছে আসুক, যেই জনগণ গণ-অভ্যুত্থানে নেমে জীবন দিয়েছিল, বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিল এবং তাদের যে অভিপ্রায় ছিল একটি নতুন গণতান্ত্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ, সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আমরা যাতে আবার ঐক্যবদ্ধ করতে পারি।’
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি কথা, একটা ছবি দেখি, কে আসলো, কে না আসলো, আমরা আসলাম, কি আসলাম না—এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। অভ্যুত্থানের পর আমরা সব দায়িত্ব অধ্যাপক ইউনূসকে অর্পণ করেছিলাম এবং আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলাম—ছাত্র-জনতা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে, আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন। একটি নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন। সাংবিধানিক সংস্কার করুন। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কার করুন। জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিন। তাঁরা আমাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বলে আমাদের সরকারে প্রবেশ করতে হয়েছিল। পরবর্তীকালে রাজনৈতিক দল গঠন করতে হয়েছিল।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা এখনো যেটা মনে করি, যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, যে নতুন বাংলাদেশের কথা আমরা বলছি, সেই বাংলাদেশ তৈরি হওয়া আসলেই সম্ভব, সেই জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হওয়া। কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার যদি এগিয়ে আসে—আমরা তাদের সমর্থন করব। আমরা তাদের সঙ্গে থাকব। কিন্তু কেউ-ই যদি না থাকে, আমরা এককভাবে আমাদের এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
নাহিদ আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াইটা কেবল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। আমাদের লড়াই একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনিভিত্তি না থাকায় এবং বাস্তবায়নের সঠিক পন্থা না দেখানোয় জুলাই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যায়নি এনসিপি।
আখতার হোসেন আরও বলেন, এনসিপি ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে। একই সঙ্গে জনগণকে পাশে নিয়ে কর্মসূচি চলবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে না যাওয়া নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে এ সম্মেলনের আয়োজন করে এনসিপি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
১ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দূরত্ব ও মতভিন্নতা ভুলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অর্থপূর্ণ করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সবাই আমাদের ছোটখাটো ভিন্নতা, দূরত্ব দূর করে যেভাবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করেছি, আসুন সেইভাবে আমাদের দূরত্ব দূর করে নির্বাচনকে সত্যিকার অর্থেই অর্থপূর্ণ নির্বাচনে পরিণত করি।’
রাজধানীর পানি ভবনে আজ শনিবার পানি উন্নয়ন বোর্ড জাতীয়তাবাদী শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সভা ও সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি। গণতন্ত্রকে যদি আমরা সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হই, তাহলে আমার ধারণা, আমার বিশ্বাস সেখানে সকল শ্রেণি, শ্রমিক শ্রেণির দাবিদাওয়া পূরণ হবে, স্বীকৃত হবে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে যে আবর্জনা তৈরি করে গেছে, যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে, সেগুলোকে এক বছরের মধ্যে সব ঠিক করে ফেলা—এটা কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্ব নিয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে একটা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে সংসদ আসবে, সেই সংসদীয় ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য সেই দিকে আমাদের নজর দিতে হবে। সমস্ত কর্মকাণ্ডকে সংসদকেন্দ্রিক করতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘৫০ বছর আমরা রাস্তায় চলেছি। এখন সংসদে আসতে হবে। এগুলোকে ঠিক করে এই জাতীয় সনদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে যদি আমরা একটা কালচারে পরিণত করতে পারি, সেই চেষ্টা আমাদের করতে হবে।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিন সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সময়ে এই ধরনের ঘটনা গণতন্ত্রকে সাহায্য করবে না। আমার মনে হয়, সকলের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড জাতীয়তাবাদী শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়কারী শামছুর রহমান, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমদ, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।
দূরত্ব ও মতভিন্নতা ভুলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অর্থপূর্ণ করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সবাই আমাদের ছোটখাটো ভিন্নতা, দূরত্ব দূর করে যেভাবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করেছি, আসুন সেইভাবে আমাদের দূরত্ব দূর করে নির্বাচনকে সত্যিকার অর্থেই অর্থপূর্ণ নির্বাচনে পরিণত করি।’
রাজধানীর পানি ভবনে আজ শনিবার পানি উন্নয়ন বোর্ড জাতীয়তাবাদী শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সভা ও সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি। গণতন্ত্রকে যদি আমরা সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হই, তাহলে আমার ধারণা, আমার বিশ্বাস সেখানে সকল শ্রেণি, শ্রমিক শ্রেণির দাবিদাওয়া পূরণ হবে, স্বীকৃত হবে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে যে আবর্জনা তৈরি করে গেছে, যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে, সেগুলোকে এক বছরের মধ্যে সব ঠিক করে ফেলা—এটা কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়িত্ব নিয়ে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে একটা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে সংসদ আসবে, সেই সংসদীয় ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য সেই দিকে আমাদের নজর দিতে হবে। সমস্ত কর্মকাণ্ডকে সংসদকেন্দ্রিক করতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘৫০ বছর আমরা রাস্তায় চলেছি। এখন সংসদে আসতে হবে। এগুলোকে ঠিক করে এই জাতীয় সনদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে যদি আমরা একটা কালচারে পরিণত করতে পারি, সেই চেষ্টা আমাদের করতে হবে।’
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের দিন সংঘর্ষের ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সময়ে এই ধরনের ঘটনা গণতন্ত্রকে সাহায্য করবে না। আমার মনে হয়, সকলের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড জাতীয়তাবাদী শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়কারী শামছুর রহমান, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমদ, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইন প্রমুখ।
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
পোস্টটিতে জামায়াত আমির লেখেন, ‘জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে। দয়া করে দায়িত্বশীল কোনো জায়গা থেকে আমরা জীবনবাজি রেখে লড়াই করা জাতির গর্বিত লোকগুলোর ব্যাপারে এমন কথা বলব না।’
তিনি আরও লেখেন, ‘কেউ এমন আচরণ করলে জাতি তাদের ক্ষমা করবে না। সকল ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমরা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেব, ইনশা আল্লাহ।’
এর আগে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছে এবং কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধনও করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
পোস্টটিতে জামায়াত আমির লেখেন, ‘জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে। দয়া করে দায়িত্বশীল কোনো জায়গা থেকে আমরা জীবনবাজি রেখে লড়াই করা জাতির গর্বিত লোকগুলোর ব্যাপারে এমন কথা বলব না।’
তিনি আরও লেখেন, ‘কেউ এমন আচরণ করলে জাতি তাদের ক্ষমা করবে না। সকল ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমরা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেব, ইনশা আল্লাহ।’
এর আগে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানস্থলে বিশৃঙ্খলার জন্য ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী’ জড়িত বলে দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কেউ থাকতে পারে না।
আজ শনিবার জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা নামের একটি সংগঠন আছে। তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছে এবং কমিশনের সহসভাপতি দাবি অনুযায়ী সংশোধনও করেছেন। এরপরও অসন্তোষ থাকার কথা নয়।’
সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি। বিশৃঙ্খলতার বিষয়টি তদন্তাধীন আছে। জুলাই যোদ্ধাদের নামে এখানে কিছুসংখ্যক ছাত্র নামধারী উচ্ছৃঙ্খল লোক ঢুকেছে। এরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট বাহিনী বলে মনে করি। আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা বিভিন্ন ফাঁকফোকরে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছে।’
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিলেও স্বাক্ষর করেনি গণফোরাম।
আজ শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী খুদেবার্তায় জানান, রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এ স্বাক্ষর করবে গণফোরাম।
জুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নিলেও স্বাক্ষর করেনি গণফোরাম।
আজ শনিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী খুদেবার্তায় জানান, রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এ স্বাক্ষর করবে গণফোরাম।
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
১ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেনানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নিহত শহীদ পরিবারের কাছে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তাঁদের দেখা হয়।
সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে হেফাজত আমিরের একাধিক বক্তব্য রাজনৈতিক মহলে নানা রকম আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সেসব বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে জামায়াত।
৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শানে রেসালত সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে হেফাজতে ইসলামের আমির বলেন, ‘কুফরি যাতে প্রতিষ্ঠা করতে না পারে, সামনের নির্বাচনে ভোট দেওয়া যাবে না। যারা পূজা আর রোজা একই বলে, এগুলো কি ইসলাম।’
এর আগে ৪ আগস্ট ফটিকছড়িতে এক সভায় তিনি বলেন, ‘জামায়াত ভণ্ড ইসলামি দল। প্রকৃত ইসলামি দল নয়। প্রকৃত ইসলামকে তারা ধারণ করে না। তারা মদিনার ইসলাম নয়, মওদুদীর ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
নানা আলোচনার মধ্যেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সঙ্গে দেখা হওয়ার সময় হাত মিলিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ সময় দোয়া বিনিময়ও করেন তিনি।
আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নিহত শহীদ পরিবারের কাছে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের পর তাঁদের দেখা হয়।
সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে হেফাজত আমিরের একাধিক বক্তব্য রাজনৈতিক মহলে নানা রকম আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সেসব বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতিও দিয়েছে জামায়াত।
৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শানে রেসালত সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে হেফাজতে ইসলামের আমির বলেন, ‘কুফরি যাতে প্রতিষ্ঠা করতে না পারে, সামনের নির্বাচনে ভোট দেওয়া যাবে না। যারা পূজা আর রোজা একই বলে, এগুলো কি ইসলাম।’
এর আগে ৪ আগস্ট ফটিকছড়িতে এক সভায় তিনি বলেন, ‘জামায়াত ভণ্ড ইসলামি দল। প্রকৃত ইসলামি দল নয়। প্রকৃত ইসলামকে তারা ধারণ করে না। তারা মদিনার ইসলাম নয়, মওদুদীর ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে চায়।’
জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে গিয়ে যারা এই সনদে স্বাক্ষর করেছে, তারা গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা এবং জনগণের কাছ থেকে ছিটকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
১ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর বলাটা গুরুতর অসৌজন্যতা হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এমনটি লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে আগামীকাল রোববার (১৮ অক্টোবর) স্বাক্ষর করবে গণফোরাম। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে দলটির দুজন প্রতিনিধি সনদে সই করবেন।
১ ঘণ্টা আগে