হেফাজতে ইসলামসহ নারীবিদ্বেষী বক্তব্য প্রদানকারী এবং নারীকে অবমাননা, লাঞ্ছনা ও কটুক্তিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা।
প্রকাশ্য সমাবেশে নারীদের গালিগালাজের ঘটনায় হেফাজতে ইসলাম দুঃখপ্রকাশ করায় সাধুবাদ জানিয়েছেন সংগঠনটিকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো ৬ নারী। একই সঙ্গে ট্যাগিংয়ের রাজনীতি থেকে হেফাজতকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
গত ৩ মে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত মহাসমাবেশে দুই বক্তার ‘অনাকাঙ্ক্ষিত আপত্তিকর’ শব্দচয়নের জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সংগঠনটি জানিয়েছে, কোনো আপত্তিকর শব্দ হেফাজত সমর্থন করে না।
প্রকাশ্য জনসভায় নারীর প্রতি অবমাননার অভিযোগে হেফাজতে ইসলামকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) তিন নেত্রী ও তিন নারী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় নাগরিক পার্টির দুই নেত্রীর দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা ২০৩টি মামলা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পুলিশের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য থানাগুলোতে তদন্ত শুরু হয়েছে, দেওয়া হবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন। যেসব মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেওয়া হয়ে
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশকে কেন্দ্র করে নারীবিদ্বেষী প্রচারণা, নারীর মর্যাদাহানিকর বক্তব্য এবং বর্বরোচিত আচরণের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ৬৭টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন। হেফাজতে ইসলামসহ ধর্ম ব্যবসায়ী, মৌলবাদী দলগুলো নারীবিদ্বেষী প্রচারণা চালাচ্ছে বলে মনে করে সংগঠনগুলো।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে ডাকা হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে জুলাইয়ের সম্মুখসারির নারীদের নোংরা ভাষায় গালিগালাজের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
জুলাই বিপ্লবের শহীদেরা নারী কমিশন গঠনের জন্য নয়, বরং বাংলাদেশ থেকে ফ্যাসিবাদ মুক্ত করার জন্যই জীবন উৎসর্গ করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। আজ শনিবার (৩ মে) দুপুরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নারী সংস্কার কমিশন বাতিলসহ চার দফা দাবিতে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ থেকে নতুন দুটি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। সংগঠনটির মহাসচিব সাজিদুর রহমান এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের সভাপতি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের
মানবিক করিডরের নামে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলা যাবে না জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক বলেছেন, ‘দিল্লির দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়েছি নিউইয়র্কের গোলামি করার জন্য নয়।’ এই অপতৎপরতা বন্ধ না হলে দেশপ্রেমিক জনতাকে যুদ্ধের প্রস্তুতি...
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আওয়ামী লীগ মারা গেছে বাংলাদেশে, জানাজা হয়েছে দিল্লিতে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন...
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানী ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত মহাসমাবেশে এ কথা বলেন তিনি। এদিন সকাল ৭টা থেকেই বিভিন্ন মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হতে শুরু করেন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নারী অধিকার কমিশন বাতিলসহ চার দফা দাবিতে মহাসমাবেশ করছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ শনিবার ভোর থেকেই সংগঠনটির নেতা–কর্মীরা উদ্যান এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল, হেফাজত নেতাদের নামে থাকা সব মামলা প্রত্যাহারসহ কয়েকটি দাবি পূরণ না হলে সারা দেশ অচল করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সভাপতি জুনায়েদ আল হাবীব।
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল, ২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানীর শাপলা চত্বরে সংঘটিত গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করাসহ পাঁচ দাবিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। আগামী ৩ মের মধ্যে এসব দাবি মানা না হলে আরও বড় আকারে কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেয় তারা।
ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান গণহত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকায় আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক প্রতিবাদ কর্মসূচির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
গাজায় ইসরায়েলের সন্ত্রাসী হামলা, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের প্রতিবাদ জানিয়ে রাজধানী বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও এর আশপাশে একাধিক ইসলামী সংগঠন বিক্ষোভ–মিছিল করেছে। এ সময় ইসরায়েলের বর্বর হামলা থেকে ফিলিস্তিনিকে রক্ষা করতে ওআইসি, আরব লীগসহ মুসলিম বিশ্বের নেতাদের ঐকমত্য হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।