নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার হুমকি’র প্রতিবাদে ছাত্রদলের মিছিল ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির সমাবেশে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করে বিএনপি। সমাবেশে বক্তব্যকালে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন দাবি করেন, রাজপথে ছাত্রদলের মাধ্যমে আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের উদ্যোগে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। বক্তব্য দেওয়ার সময় বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা ছাত্রদলের এই আন্দোলন সবাইকে এগিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন।
শ্রীলঙ্কার রাজপথের সদ্য অতীত প্রসঙ্গ টেনে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে সরকারকে অনতিবিলম্বে পদত্যাগের পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘জনগণের সমর্থন থাকলে কেউ গুন্ডামিতে যায় না। কারণ আপনাদের পায়ের নিচে মাটি নাই। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এ দেশের মানুষের সন্তান। ছাত্রদলের সঙ্গে বিএনপির অঙ্গসংগঠন আছে।’
ক্ষমতাসীন সরকারকে নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার পরামর্শ ও ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। অচিরেই দায়ীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিশ্বজিত, আবরারদেরও ছাত্রলীগের গুন্ডারা হত্যা করেছিল। যারা প্ররোচনা দিচ্ছে, তারা বিনা ভোটে নির্বাচিত সরকার। দিনের ভোট রাতে ডাকাতি করা সরকার। তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। গণতন্ত্রকে তারা পাঁচাত্তরেও হত্যা করেছে, আবার করেছে।’
বক্তব্যে আওয়ামী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও এই সরকারের সমালোচনা করেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সম্প্রতি এক বক্তব্যে পদ্মা সেতু থেকে খালেদা জিয়াকে টুস করে ফেলে দেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারই প্রতিবাদে বিএনপির ছাত্রসংগঠন গত মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। ছাত্রদলের অভিযোগ, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে ক্ষমতাসীন সংগঠন হামলা চালিয়েছে। এই হামলার জোরালো প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান সমাবেশে বক্তব্য দেওয়া নেতাকর্মীরা।
শেখ হাসিনার পালিত সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে লাঠি, হকিস্টিক, আগ্নেয়াস্ত্র ছিল বলে জানিয়েছেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোথায় ছিলেন? কোথায় ছিল সরকার? কোথায় ছিলেন অবৈধ প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনার নির্দেশেই এই হামলা চালানো হয়েছে।’ ছাত্রদলের তিন শতাধিক কর্মীর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোথায় প্রশাসন? কোথায় ভাইস চ্যান্সেলর? কোথায় বুদ্ধিজীবীরা?’ সব ছাত্রদের হলে উঠিয়ে সহাবস্থানের রাজনীতি চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের জায়গা না হয়, তাহলে প্রশাসনের জায়গা সারা বাংলাদেশে হবে না বলেও মন্তব্য করেন আমানউল্লাহ আমান।
শেখ হাসিনাকে পদত্যাগের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘পদত্যাগ না করলে গণভবন থেকে জনগণ বের করে নিয়ে আসবে। ’৯০-এর মতো ঢাকার মাটিতে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান হবে।’ শুধু প্রতিবাদ নয়, নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের প্রস্তুতি রাখতে হবে বলেও পরামর্শ দেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার হুমকি’র প্রতিবাদে ছাত্রদলের মিছিল ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির সমাবেশে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলার প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ করে বিএনপি। সমাবেশে বক্তব্যকালে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন দাবি করেন, রাজপথে ছাত্রদলের মাধ্যমে আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের উদ্যোগে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। বক্তব্য দেওয়ার সময় বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা ছাত্রদলের এই আন্দোলন সবাইকে এগিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন।
শ্রীলঙ্কার রাজপথের সদ্য অতীত প্রসঙ্গ টেনে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে সরকারকে অনতিবিলম্বে পদত্যাগের পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘জনগণের সমর্থন থাকলে কেউ গুন্ডামিতে যায় না। কারণ আপনাদের পায়ের নিচে মাটি নাই। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এ দেশের মানুষের সন্তান। ছাত্রদলের সঙ্গে বিএনপির অঙ্গসংগঠন আছে।’
ক্ষমতাসীন সরকারকে নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার পরামর্শ ও ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। অচিরেই দায়ীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিশ্বজিত, আবরারদেরও ছাত্রলীগের গুন্ডারা হত্যা করেছিল। যারা প্ররোচনা দিচ্ছে, তারা বিনা ভোটে নির্বাচিত সরকার। দিনের ভোট রাতে ডাকাতি করা সরকার। তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। গণতন্ত্রকে তারা পাঁচাত্তরেও হত্যা করেছে, আবার করেছে।’
বক্তব্যে আওয়ামী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও এই সরকারের সমালোচনা করেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সম্প্রতি এক বক্তব্যে পদ্মা সেতু থেকে খালেদা জিয়াকে টুস করে ফেলে দেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারই প্রতিবাদে বিএনপির ছাত্রসংগঠন গত মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায়। ছাত্রদলের অভিযোগ, তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে ক্ষমতাসীন সংগঠন হামলা চালিয়েছে। এই হামলার জোরালো প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান সমাবেশে বক্তব্য দেওয়া নেতাকর্মীরা।
শেখ হাসিনার পালিত সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে লাঠি, হকিস্টিক, আগ্নেয়াস্ত্র ছিল বলে জানিয়েছেন বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোথায় ছিলেন? কোথায় ছিল সরকার? কোথায় ছিলেন অবৈধ প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনার নির্দেশেই এই হামলা চালানো হয়েছে।’ ছাত্রদলের তিন শতাধিক কর্মীর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোথায় প্রশাসন? কোথায় ভাইস চ্যান্সেলর? কোথায় বুদ্ধিজীবীরা?’ সব ছাত্রদের হলে উঠিয়ে সহাবস্থানের রাজনীতি চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।
যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের জায়গা না হয়, তাহলে প্রশাসনের জায়গা সারা বাংলাদেশে হবে না বলেও মন্তব্য করেন আমানউল্লাহ আমান।
শেখ হাসিনাকে পদত্যাগের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ‘পদত্যাগ না করলে গণভবন থেকে জনগণ বের করে নিয়ে আসবে। ’৯০-এর মতো ঢাকার মাটিতে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান হবে।’ শুধু প্রতিবাদ নয়, নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের প্রস্তুতি রাখতে হবে বলেও পরামর্শ দেন।
সারজিস বলেন, ‘খুনি হাসিনার বিচার এমন স্ট্যান্ডার্ডে হবে, পৃথিবীর সব স্ট্যান্ডার্ড, সব আইন বিচার হিসেবে মেনে নেবে। সুতরাং আমরা লোকদেখানোর জন্য খুনি হাসিনার বিচার করব না। যেমন করে হাসিনা বাংলাদেশের আলেম-ওলামা, রাজনীতিবিদদের শুধু নিজের খায়েশ পূরণ করার জন্য লোকদেখানো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করেছে।’
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে যান তিনি। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন হলেই তা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৭ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি সবচেয়ে বেশি অবিচারের শিকার হয়েছে উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা গুম-হত্যা-নির্যাতনের শিকার হয়েছি। বিচার চলবে, এটা আমাদের কমিটমেন্ট, জাতির কমিটমেন্ট। কিন্তু নির্বাচনকে কন্ডিশনাল করা যাবে না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অনিশ্চি
৭ ঘণ্টা আগে